যেমন কর্ম তেমন ফল ১০% সাই ফক্স ও ৫% এবিবি স্কুল
হ্যালো বন্ধুরা
আসসালামু আলাইকুম,
সবাই কেমন আছেন আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমাতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আল্লাহর অশেষ রহমাতে আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আছি। আজকেও আমি আপনাদের মাঝে একটি মোটিভেশান পোস্ট নিয়ে আলোচনা করতে চাই। সবাই দোয়া করবেন যেন আমার পোস্ট গুলো শুধু নিজের স্বার্থ হাসিল করার জন্যই না হয়,সবাই যেন আমার পোস্ট থেকে অল্প কিছু হলেও উপকৃতি হয়।তবে আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে সবাই মোন দিয়ে পোস্টটি পরবেন। এবং সুন্দর সুন্দর মতামতের মাধ্যমে উৎসাহিত করবেন। যাতে করে আরও সুন্দর সুন্দর পোস্ট নিয়ে হাজির হতে পারি।তো চলুন শুরু করা যাক
পরিশ্রম ছাড়া সফলতার আশা করা বোকামি। যাঁরা অল্প পরিশ্রম করেই অনেক কিছু পাওয়ার আশা করে, তাদের সত্যি কারঅর্থে তাঁরা কিছুই পায় না।তাই ভালো ফলাফলের জন্য অবশ্যই মন দিয়ে লেখাপড়া করতে হবে। আর যখনই, তুমি মন থেকে কষ্ট করে, চেষ্টার মাধ্যমে কিছু পাওয়ার আশা কর,তাহলে অবশ্য ভালো কিছু ফল পাওয়ার আশা করা যায়।টাকা পয়সা রোজ গারের জন্য পরিশ্রম করতে হবে।আর ভাগ্যকে দোষারোপ করে আমাদের কোনো লাভ নেই, সৃষ্টিকর্তা আমাদের সব
কিছুই দিয়েই ধরাধামে পাঠিয়েছেন।যেমন কর্ম তেমন ফল কথাটি যথার্থ৷ এতে আমি একমত পোষণ করি।
একটি উদাহরণ দিয়ে বললেই বুঝবেন
মনে করেন, একজন ছাত্র ভালো ভাবে পড়াশোনা না করে,নকল করে পরিক্ষা দিয়ে ভালো একটা রেজাল্ট পেয়েছে। কিন্তু যখন সে কর্ম জীবনে অতিবাহিত করবে,তখন সে ভালো চাকরি পাবে না। কারণ সে যখন পড়াশোনা করেছে তখন সে কিছুই শিখিনী। সার্টিফিকেট আছে কিন্তু কোন বিদ্যা নেই, এই সার্টিফিকেট দিয়ে কোন লাভ হবে না। তখন তার আর ইন্টারভিউ দেওয়ার সময় তখন সে পাশ করব না।তাহলে অর্থ কি দাঁড়ালো, সে যেমন পড়াশোনা করেছে তেমন ফলাফল পেয়েছে ।জীবনের প্রতিটি ক্ষেএেই এরকম।
Free Copyright image from pixabay.com
যেমন কর্ম, তেমন ফল সব কিছুই নিজের হাতের কামাই।
পরিশ্রম ছাড়া সফলতার আশা করা বোকামি। যারা অল্প পরিশ্রমেই বেশি কিছু তোকে পেতে চায়, তারা পূর্ণাঙ্গরূপে কিছুই পায় না।আমাদের জীবন পরিচালনার জন্য নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম-নীতি রয়েছে।সেই নিয়মের বাইরে আমরা যেতে পারি না। সেই নিয়ম হলো যেমন কর্ম, তেমন ফল।অর্থাৎ আমরা যেমন কাজ করব ঠিক তেমনি প্রতিফল পাবো।এই নিয়মের বাইরে কেউ বেরোতে হতে পারে না।কর্ম না করে কেউ বাঁচতেও পারে না।
Free Copyright image from pixabay.com
তবে কোনো কর্মফল হয় সুখদায়ক, আবার কোনটা কর্মফল দুঃখদায়ক।জগতে কেউ হয় সুখী কেউ বা হয় দুঃখী।কর্মফল হচ্ছে বান্দার হাতের কামাই মানুষ যেটা করবে সেটাই পাবে।পবিত্র কোরআনে যথার্থই বলা হয়েছে,যে সৎকর্ম করে সে নিজের কল্যাণের জন্যই করে।এবং কেউ মন্দ কর্ম করলেও সে তার প্রতিফলন ভোগ করবে।
এই মহাবিশ্বে আমরা যা দিব তাই আমাদের কাছে ফিরে আসবে।
অর্থাৎ যে ভাল কাজ করবে সে ভাল কাজের প্রতিফলন পাবে। এবং তেমনি খারাপ কাজের ফল ভোগ করার জন্য আমাদের অবশ্যই প্রস্তুত থাকতে হবে।যেমন মানুষ উন্নয়নের হাতছানিতে পরিবেশ দূষিত করেছে।তেমনি বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মাধ্যমে,সেই দূষণের প্রতিফলন মানুষকে ভোগ করতে হবে।জীবনের কিছুই নিজে থেকে ঘটে না। আমাদের তাকে ঘটাতে হয়।অর্থাৎ কোনো কিছু পেতে চাইলে তার জন্য কষ্ট সাধনা করতে হবে এবং উদ্যোগ নিতে হবে।উদ্যোগী না হলে ভাল কর্ম ফলাফলের আশা করা যায় না
Free Copyright image from pixabay.com
শুধু নিজের জন্য না বেঁচে থাকা বেঁচে থেকেও অন্যের জন্য কিছু কাজে লাগানো খুবই জরুরী।আমাদের চিন্তা ভাবনা কাজকর্মের সঙ্গে আমাদের ব্যবহারের সামজস্য থাকতে হবে। জীবনে ভুল হতেই পারে, কিন্তু সেই ভুলের শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।যাতে করে একই ভুল বারবার না ঘটে। কথায় আছে, যে সয় সে রয়।ধৈর্য ধারণ করে থাকলেই অনেক সময় কাঙ্ক্ষিত ফল সামনে এসে বসে।
আমি কর্মে বিশ্বাস করি,ভালো বপন করলে ভালো সংগ্রহ হতে পারে। যখন ইতিবাচক জিনিসগুলো তৈরি হয়,তখন তা ভালো ভাবে ফিরে আসে। আমি এই ধারণা নিয়ে বেচে থাকার চেষ্টা করি, যে কর্ম খুবই একটি বাস্তব জিনিস। কর্ম দুই দিকে চলে, আমরা যদি সৎ ভাবে কাজ করি, তাহলে যে বীজ রোপণ করি,তা আমাদের জন্য সুখের কারণ হবে। আমরা যদি অসৎ কাজ করি তাহলে তার ফল ও অবশ্যই ভোগ করতে হবে।
(আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ)
আল্লাহ হাফেজ
🌿❣️🤎💚🧡💙💝💜💓❤️💛💙💜💓💝🌴
ভাই আপনি একদম ঠিক বলেছেন মানুষ যেমন কর্ম করবে তেমনি ভাবে তার কিন্তু ফল পাবে। এতে ভালো ফল পেতে হয় তাহলে তার অবশ্যই কাজ ভালো হতে হবে। ধন্যবাদ আপনাকে এই লেখাগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।