শেয়ার করো তোমার উৎসবের ভ্রমণ কাহিনী || প্রতিযোগিতা-১৭ || 10% for @shy-fox
"আমার বাংলা ব্লগে আপনাদের সকলকে জানাই আমার সালাম"
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ পরিবারের সকলের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা রেখে শুরু করছি আমার আজকের এই ব্লগ।আশা করি আমি আমার দক্ষতার মাধ্যমে আপনাদের সকলের নিকট ভালো কিছু উপস্থাপন করতে সক্ষম হবো,এবং আপনাদের ও ভালো লাগবে।
প্রত্যেকবারের ন্যায় এবারও দারুন একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে আর বাংলা ব্লগ।তবে এবারের প্রতিযোগিতাটা আমার কাছে মনে হচ্ছে বেশি আকর্ষণীয় হবে।কারণ ঈদ উৎসবের ঘুরাঘুরি কে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে এবারের প্রতিযোগিতা।যদিও ঈদ আনন্দ অনেকটাই পানসে লাগে আমার কাছে এখন।কিন্তু কেবল মাত্র প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ উদ্দেশ্যে এবং বন্ধুদের সাথে দেখা করার নিমিত্তে ঈদের দিন বিকেলে একটু ঘুরতে বের হয়েছিলাম। তো যাইহোক সেই গল্পই আজকে শেয়ার করতে চলছি আপনাদের সাথে,আশা করি ভালো লাগবে😍।
দেখুন আমি প্রথমেই বলছি আমি কোনো দর্শনীয় স্থানে ভ্রমণ কিংবা দর্শন করার জন্যে মোটেও বের হই নি।কেবল মাত্র বন্ধুদের সাথে দেখা,এবং সুন্দর একটি মুহূর্ত উপভোগ করার জন্য বেরিয়েছিলাম।আর যে জায়গাতে ঘুরতে গেছি সেখানেও বেশিক্ষণ থাকা হয় নি,অতিরিক্ত লোক সমাগম এর জন্য। তো জায়গাটির অবস্থান হচ্ছে দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলায়।এবং পার্বতীপুর থেকে রংপুর রুটে একটি ক্যানেল আছে এবং ক্যানেল এর দুই ধারে খুব সুন্দর পাড় সাথে গাছ।অর্থাৎ বলা যায় বিকলের সুন্দর মুহূর্ত পার করার জন্য বেশ উপযুক্ত জায়গা,তবে দর্শনীয় কোনো জায়গা টায়গা নয় কোনো🤪 |
---|
ডিভাইস: মোবাইল
অবস্থান:
ঈদের দিন এমনিতেই সারারাত ঘুম হয় নি তারউপর নামাজ পড়ে এসে ছোট ভাইদের সাথে খেলছি ক্রিকেট।আর এদিকে সাগর ও বার বার ফোন দিচ্ছে দিয়ে বলতেছে কই তুই তাড়াাড়ি আয় আমরা সবাই তোর জন্য অপেক্ষা করতেছি।শেষমেষ আমি আর আমার আরেক বন্ধু সাথে ছিলো এক ছোটভাই টিজন বাইকে করে রওনা দিলাম পার্বতীপুর এর উদ্দেশ্যে।
ডিভাইস: মোবাইল
অবস্থান:
রাস্তা দিয়ে ঠিঠাকমতো যাচ্ছিলাম কিন্তু অল্পের জন্যে প্রাণে রক্ষা পেয়েছি।মোটরসাইকেলে বেশ সাভাবিক গতিতেই যাচ্ছি আমরা।আর সেদিন রাস্তায় এত ভিড় ছিল আমার মনে হয়,যে নাবালক এর এখন দুধের দাত পড়েনি সেও বাইক নিয়ে বেরিয়েছে।পুরায় অসস্তিকর একটা ব্যাপার।না পারে ভালো করে ড্রাইভ করতে,খালি মানুষকে ভাব দেখানোর জন্য পিকাপ ঠেকায় দিয়ে বসে আছে এদিকে গাড়ি কোনদিক যায় যাক।আর এইসব কারণে ঈদের দিন বের হতে খুব একটা ইচ্ছে করে না। তো একটা গাড়িকে আমরা ক্রস করছিলাম গাড়ির স্পিড সাভাবিক সাথে সিগনাল ও ছিল কিন্তু ওই পাশ থেকে ভূতের মত একজন আসলো আর আমাদের গাড়ির ব্রেক ধরায় পিছনের চাকা স্লিপ করে গেলো,শুধু কপাল ভালো বেচে গিয়েছি।নাহলে হসপিটাল এর বেড়ে চিৎপাডাং হয়ে থাকা লাগতো।যাইহোক তারপর গেলাম সেই ক্যানেল,কিন্তু বিশ্বাস করুন রাসেল ভাই সেখানে যাওয়ার পর মনে হচ্ছিল আবার ঘুরে বাড়ি যাই 🥱।এতটাই ভিড় যে সেখান থেকে পার্বতীপুর যাওয়ার রাস্তা পুরোটাই জ্যামে ভর্তি।একজন মানুষ যে যাবে সেই অবস্থাও নেই। অথচ এই রাস্তা সারাবছর ফাঁকা।আর ক্যানেল এর পাড়ে কি ঢুকবো সেখানে তো আরো বেহাল অবস্থা।
ডিভাইস: মোবাইল
অবস্থান:
অবস্থা খারাপ দেখে ভিতরে ঢুকার সাহস আর করলাম না।সাইডে এসে সবার সাথে ছবি তুলা এটা সেটা করলাম।যাইহোক সাগর আর ইব্রাহিম কে তো কমবেশি সবাই চিনেন।আর ওপর দিকে সাদা পাঞ্জাবি পরা যে ছেলেটি তার নাম মুন প্রায় এক বছর পর ওর সাথে দেখা। ওহ এখন ঢাকা ইউনভার্সিটিতে অ্যাপ্লাইড ম্যাথ নিয়ে পড়ছে।আর কালো পাঞ্জাবি সে হইল আমাদের সুন্দরী আপা এবার মেডিকেলে চান্স পাইছে।ওর নাম হচ্ছে মেহেরাজ।আগে এমন কোনোদিন নাই ওদের সাথে আড্ডা হতো না,তবে এখনো হয় কিন্তু ভার্চুয়ালি।কোথাও গেলে সবাই একসাথে যেতাম সবসময়।আর সেই তাদের সাথেই দেখা নাই প্রায় এক বছর। মেহেরাজ এর সাথে প্রায় দেখা হয় বাড়িতে গেলে তবে মুন এর সাথে দেখা হয় না বললেই চলে।কারণ ও আসলই প্রায় এক বছর পর।ঢাকাতেই থাকে বেশিরভাগ সময়,মানুষ পরিবর্তন হলে যা হয় আরকি🤪।তারপর তাদের সবার সাথে বেশ খোশ গল্প। মুন আগে থেকেই একটু গল্প ছাড়ে বেশি,তবে সে এবার তার অনুভূতি গুলা খুব মন খুলে শেয়ার করলো আমাদের সাথে।সে নাকি ঢাকায় টিউশনি করায় দুইটা টিউশনি 20 হাজার টাকা।এবং তার ভবিষ্যত নিয়ে বেশ গল্প ঝারলো আমাদের মাঝে।তাদের কথা বার্তা শুনে এক পর্যায়ে আমি বিরক্ত হয়ে বললাম ভাই বকর বকর বাদ দে তোরা চল এই গেঞ্জাম থেকে বের হই আগে।
ডিভাইস: মোবাইল
অবস্থান:
যেহেতু রাস্তা সামনে দিয়ে পুরো ব্লক আর পার্বতীপুর ঢুকার ও কোনো উপায় নাই ।তাই বাধ্য হয়ে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে বাই রোড দিয়ে পার্বতীপুরে ঢুকতে হয়েছিল।তারপর রেষ্টুরেন্ট এ গিয়ে ঢুকে আরো মাথা খারাপ অবস্থা নাই কোনো সিট 🤣।তারপর দেখি একটা টেবিলে সবার খাওয়া অর্ধেক শেষের পথে ওই টেবিল বুকিং দিয়ে বাইরে এসে বসে আছি।তারপর কোনরকম কষ্ট করে সিট নিলাম।কিন্তু এদিকে ওয়েটার কে ডাকতে ডাকতে হয়রান।আবার অর্ডার দিয়ে বসে আছি খাবার এর কোনো পাত্তা নাই।যাইহোক শেষমেষ দিছে সবাই মিলে বসে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে খাইলাম এই আরকি😍।তবে আর যাইহোক খুব কাছের মানুষ গুলোর সাথে অনেকদিন পর দেখা এটাই অনেক কিছু।
প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। দেখে বোঝা যাচ্ছে আপনি খুবই সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছেন আপনার বন্ধুদের সাথে।। এভাবে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা পোষ্ট শেয়ার করার জন্য।
আশা রাখছি আপনিও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন।আমারও ভালই লাগছিল সেদিন বন্ধুদের সাথে ঘুরতে।এবং তাদের সাথে বেশ গল্প করেছি।
ওয়াও আপনার ভ্রমণ কাহিনী দারুন ছিল বন্ধুদের সাথে দেখা করার পাশাপাশি খুব সুন্দর মত পার করলেন ।জায়গাটি দেখে অনেক ভালো লাগলো এরকম মুহূর্ত উপভোগ করতে সবাই পছন্দ করে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
প্রথম কারণ ছিল বন্ধুদের সাথে দেখা করা এবং দ্বিতীয় কারণ ছিল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ ।এবং সব মিলিয়ে সেইদিন দারুন কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছি।আর বন্ধুদের সাফল্য শুনে গর্বে বুকটা ফুলে উঠেছিল।🖤
আসলে বন্ধুদের সাথে মোটরসাইকেলে করার মধ্যে একটি অন্যরকম এর অনুমতি রয়েছে। আসলেই এখন রাস্তায় মোটরসাইকেল চালানো অনেক কষ্টকর হয়ে গেছে কেননা এত ছোট ছোট বাচ্চারা এত গতিতে মোটর সাইকেল চালায় যা দেখে নিজেরই ভয় করে।
পার্বতীপুর ভ্রমণের পরে আপনি আপনার মানুষের সাথে রেস্টুরেন্টে বসে খাওয়া দাওয়া করেছেন। আসলে খাবার গুলো দেখে আমার অনেক লোভ হচ্ছিল ভাইয়া।
আর বইলেন না এইসব ইচড়ে পাকা ছেলেপেলেদের জ্বালায় এখন রাস্তায় চলাচল মুস্কিল হয়ে গেছে।আর হ্যা খাবে গুলো সত্যি ডাউন ছিল।বিশেষ করে দই টা সেই ছিল।
ঈদের দিন সবাই মোটামুটি ঘোরাঘুরি করে তবে আপনি যে শুধু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য ঘুরতে বের হয়েছিলেন সেটা আমার মানতে কষ্ট হচ্ছে। এবং এই ঈদের সময়ে রাস্তায় যেন বের হওয়াই যায় না প্রাণের ঝুঁকি থাকে। এবং আমিও আপনার মতো ভীড় এড়িয়ে চলি। বেশি লোক সমাগম আমারও ভালো লাগে না। এবং এই দিনে হোটেল রেস্তোরাঁয় খালি টেবিল পাওয়া তো কপালের বিষয়। বেশ দারুণ সময় কাটিয়েছিলেন বন্ধুদের সাথে। ধন্যবাদ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য।
আরেহ না ,আমার প্রথম উদ্দেশ্য ছিল বন্ধুদের সাথে দেখা করা টা নাহলে যেতামই না।করা এখন বাইরে থাকে আর আমিও বাইরে থাকি তাদের সাথে দেখা খুব একটা কম হয়।আর এবার গেট টুগেদার ও হয় নি এইজন্যে আগ্রহ টা বেশি ছিল।তবে আগের দিন সুমন ভাই ঘোষণা দেখার পর এই প্ল্যান টি বানিয়ে রেখছি।
আপনি আপনার ঈদ-পরবর্তী দারুণ এক অনুভূতি উপভোগের দিন আমাদের মানুষের করেছেন আপনার মাধ্যমে কি প্রিয় মুখ দেখতে পেলাম যারা আমার বাংলা ব্লগ কে আলোকিত করেছে। আপনারা সবাই মিলে দারুন একটি দিন উপভোগ করেছেন এবং তা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। রেস্টুরেন্টে দারুন খেয়েছেন দইআমার খুব ভালো লাগে। আপনাদের বন্ধুদের একসাথে হওয়ার অনুভূতি গুলো ও ভালো লাগা গুলো সত্যিই অনেক সুন্দর। অনেকদিন পর যখন বন্ধুদের সাথে দেখা হয় তখন ভেতরে এক আলাদা অনুভূতি কাজ করে ম যাই হোক আপনি খুব সুন্দর ভাবে আপনার এ দিনটিকে আমাদেরকে শেয়ার করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আসলেই অনেক দিন পর প্রিও বন্ধুদের সাথে দেখা হওয়ায় দারুন এক রোমাঞ্চকর ব্যাপার।তারউপর বন্ধুরা জীবনে অনেকটাই সফল সেটাও বা কম কিসের।তাদের নিয়ে এখন অনেকটাই গর্ব হয়।🖤
আমার বাংলা ব্লগ মানেই হলো ইউনিক কিছু।এবারের প্রতিযোগিতা টা ইউনিক ছিল। অনেক দারুন ভাবে গুছিয়ে আপনার ঘুরাঘুরির মুহূর্ত শেয়ার করেছেন আপনি অসংখ্য ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইলো
হুম আর ইউনিক হওয়ার কারণে আমি মাঝে মাঝে সব প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ ও করতে পারি না।তবে যাইহোক এবারের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পেরে দারুন লাগছে।আপনি অংশগ্রহণ করেছেন তো?
হাহাহা!! ভাই খুব মজা করলেন তাহলে।। এই খাওয়া নিয়ে সাগর ভাই দেখছিলাম ফেইসবুকে ছবি দিয়েছিল 😁। অনেকদিন পর বন্ধুদের সাথে ঘুরাঘুরি করলে ভালোই লাগে। তবে বাইক এখন দেখি সবাই চালায়। স্কুলে উঠলেই এখনকার পুলাপান বাইক দিয়ে স্কুলে আসতে চায়।
আর বইলেন না আমি হারি নিয়ে বসেছিলাম খেতে সেটা আবার সে ভিডিও করে রেখেছিল।আর আমাকে নিয়ে পড়ে trol।আসলে বাপ মায়েদের লাই পেয়ে পেয়ে এই ধরনের ছেলে গুলও ইচড়ে পাকা হয়ে যাচ্ছে।
এটা কি ঠিক হলো বলেনতো ভাইয়া সবার সামনে আপনি দই এর বাটিটা দিলেন 😟। দই আমার খুবই পছন্দ তাই দেখলেই খেতে ইচ্ছা করে 😋। ঈদের পরবর্তী সময় আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে খুব সুন্দর একটা সময় কাটিয়েছেন। আসলে বন্ধুদের সাথে ভ্রমণ করার মজাই আলাদা। আপনাদের ছবিগুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে আপনার হাসি আনন্দে দিনটি উপভোগ করেছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার ভ্রমণ কাহিনীটুকু আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্যে। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
আগে বলবেন না আপনার জন্য একটু পাঠায় দিতাম অনলাইনে😍।দই আমারও পছন্দ আর সেদিনের দই গুলো বেশ ভালো ছিল।ভ্রমণ আর কই হলো বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়াই হয়েছে খালি😍
ঈদ আগের মতোই আছে আর ঈদের দিনের আনন্দও ঠিকঠাক আছে। শুধুমাত্র আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে গেছে আমরা এখন অনেক বড় হয়েছি। ঈদের আনন্দ আসলে ছোট বেলাতেই বেশি থাকে। আপনার ঈদ তো পানসে লাগার কারণ দেখছিনা। ঈদের দিন ক্রিকেট খেলে সিনিয়ররা ম্যাচ জিতে নিয়েছেন তাহলেতো জমজমাট যাওয়ার কথা। যাই হোক আপনি খুব চমৎকার করে উৎসবের ভ্রমণ কাহিনী আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ভ্রমণ কাহিনীটি আমার কাছে খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ
কিন্তু সারারাত ঘুম হয় নি,ঘুমে চোখ ঢলে পড়ছে😆।তবে শেষ বিকেলটা খুব চমৎকার কেটেছে।অনেকদিন পর প্রিও দুই বন্ধুর সাথে দেখা হয়েছে।হাসি আড্ডা তামাশা।এই নিয়ে বেশ ভালই কেটেছে ঈদ।
ঈদ মানে আনন্দ,;আর ঈদ মানে উৎসব। আর এই উৎসব আনন্দের দিনে আপনি ঘোরাঘুরি করেন না জেনে খুব খারাপ লাগলো ভাই। যাইহোক এই প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে যে আপনি ঘুরতে বেরিয়েছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। সব মিলিয়ে অনেক সুন্দর সময় উপভোগ করেছেন। ধন্যবাদ ভাই।
আরেহ না ঘুরাঘুরির বিষয়ে আগে থেকেই আমার আগ্রহ কম।আর ঈদের সময় আমাদের খেলাধুলা চলে সেগুলো বাদ দিয়ে কিভাবে ঘুরতে যাই বলুনতো।কিন্তু এবার বন্ধুরা ছিল বলে ঘুরতে গেছিলাম আরকি।