শিল্পাচার্য জয়নুল লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর (পর্ব-০২)
"আমার বাংলা ব্লগে আপনাদের সকলকে জানাই আমার সালাম"
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ পরিবারের সকলের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা রেখে শুরু করছি আমার আজকের এই ব্লগ।আশা করি আমি আমার দক্ষতার মাধ্যমে আপনাদের সকলের নিকট ভালো কিছু উপস্থাপন করতে সক্ষম হবো,এবং আপনাদের ও ভালো লাগবে।
বেশকিছুদিন আগে “শিল্পাচার্য জয়নুল লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর” নিয়ে একটি পোস্ট করেছিলাম আর ওটা ছিল মূলত প্রথম পর্ব বা সূচনা পোস্ট। আমার এর আগের ওই পোস্ট টিতে আমি জাদুঘরের ভিতরের কিছু অংশ তুলে ধরবো। যদিওবা এই পর্বে তুলে ধরা সম্ভব না তবে যতটুকু পারছি তুলে ধরছি। আর প্রথম পর্বের লিংক এখানে শেয়ার করছি চাইলে লিংক থেকে দেখে নিতে পারেন। প্রথম পর্ব
এই শিল্পকর্মটি কাঠের তৈরি। এটি একটি হাতি যেখানে দেখানো হয়েছে কিছু মানুষ হাতির উপর চড়ে গন্তব্যে যাচ্ছে। আসলে সেইসময় পৃথিবী এত আধুনিক ছিল না তখনকার সময় রাজা বা জমিদারদের বাহম হিসেবে এই হাতিয় ছিল।
তারিখ: ১১ নভেম্বর, ২০২২
সময়: বিকেল ৪ টা ২৪ মিনিট
স্থান: সোনারগাঁও,শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন জাদুঘর
এইটাও কাঠের তৈরি শিল্পকর্ম তবে এইটা আসলে কি আমার নিজের ও মনে নাই। আসলে অনেকদিন আগে গিয়েছিলাম তো নামগুলো ঠিক মনে নাই😁। যাইহোক আপনারা কেউ জানলে একটু জানাইয়েন😐।
তারিখ: ১১ নভেম্বর, ২০২২
সময়: বিকেল ৪ টা ২৪ মিনিট
স্থান: সোনারগাঁও,শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন জাদুঘর
এইটাও কাঠের তৈরি শিল্পকর্ম। আর এটাকে তো হয়তো আপনারা চিনেন,এটি হচ্ছে হিন্দু সভ্যতার "রাধা কৃষ্ণার" মূর্তি।
তারিখ: ১১ নভেম্বর, ২০২২
সময়: বিকেল ৪ টা ২৪ মিনিট
স্থান: সোনারগাঁও,শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন জাদুঘর
কাঠ দিয়ে তৈরি নকশা।
তারিখ: ১১ নভেম্বর, ২০২২
সময়: বিকেল ৪ টা ২৪ মিনিট
স্থান: সোনারগাঁও,শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন জাদুঘর
জয়নুল আবেদীন এর আর্ট এর কাজে ব্যবহৃত তুলি।
তারিখ: ১১ নভেম্বর, ২০২২
সময়: বিকেল ৪ টা ২৪ মিনিট
স্থান: সোনারগাঁও,শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন জাদুঘর
এটি হচ্ছে মাটির তৈরি ঘোড়া যার উপর বসে আছে অশ্বারোহী।
তারিখ: ১১ নভেম্বর, ২০২২
সময়: বিকেল ৪ টা ২৪ মিনিট
স্থান: সোনারগাঁও,শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন জাদুঘর
এটাকে সম্ভবত কুলা বলা হয়। আগে ধান,গম পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে এই কুলা ব্যাবহার করা হতো।
তারিখ: ১১ নভেম্বর, ২০২২
সময়: বিকেল ৪ টা ২৪ মিনিট
স্থান: সোনারগাঁও,শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন জাদুঘর
কাঠের তৈরি শিল্পকর্ম,নাম মনে নাই।😕
তারিখ: ১১ নভেম্বর, ২০২২
সময়: বিকেল ৪ টা ২৪ মিনিট
স্থান: সোনারগাঁও,শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন জাদুঘর
এটা তো সবার জানা কথা। এটি হচ্ছে পিঠা বানানোর বেলন।
তারিখ: ১১ নভেম্বর, ২০২২
সময়: বিকেল ৪ টা ২৪ মিনিট
স্থান: সোনারগাঁও,শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন জাদুঘর
ক্যামেরা | মোবাইল |
---|---|
অবস্থান | সোনারগাঁ লোকশিল্প জাদুঘর |
শিল্পাচার্য জয়নুল লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে হাজির হয়েছেন ভাই। আসলে এগুলো আমাদের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির বেশ দামী সম্পদ। তবে তরুণ প্রজন্মের বেশ অনীহা এগুলোর প্রতি, যারা একমাত্র প্রকৃত মানুষ তারাই এগুলো বুঝতে পারে। ধন্যবাদ ভাই অসাধারণ আলোকচিত্র গুলো আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
একদম ঠিক বলেছেন ভাই,তরুণ প্রজন্মের এগুলার প্রতি বেশ অনীহা।আর জাদুঘরে গেলেও তারা ঘুরতে যায় জাস্ট কোনোকিছু জানার জন্যে যায় না হাহা😁।
জাদুঘর মানে বিভিন্ন ধরনের ভাস্কর্যের সমাহার। পুরনো এমন অনেক কিছু রয়েছে যেগুলো আমরা ভবিষ্যতেও দেখার জন্য জাদুঘর এ সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। আপনি আজকের পর্বে দারুন কিছু মূর্তির ফটোগ্রাফির পাশাপাশি ভিন্ন রকম কিছুও শেয়ার করেছেন। আমি যদিও খুব ছোটবেলায় একবার এই জাদুঘরে গিয়েছিলাম, তারপর আর যাওয়া হয়নি।খুব সম্ভবত তখন আমি ক্লাস ফোরে ছিলাম।
সম্ভব হলে কখনো ঘুরতে যাবেন ভালো লাগবে সাথে অনেককিছু জানতেও পারবেন।ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।🖤
শিল্পাচার্য জয়নুল লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর ভ্রমণ করেছেন এবং সেই ফটোগ্রাফি গুলা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। আসলে অনেক দিন আগে যাওয়ার কারণে হয়তো নাম গুলো মনে করতে পারছেন না।এটা হওয়া স্বাভাবিক। কারণ আগেকার সময়ের জিনিস গুলোর নাম অনেক কঠিন ছিল মনে হয়।
একদম আপু আর জাদুঘর ভ্রমণের প্রায় তিন মাস হয়ে গেলো তাই জন্যে নামগুলো মনে নাই। তবে যেগুলো কমন অগুলার নাম মনে আছে।
ওয়াও দারুন শিল্পাচার্য জয়নুল লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর দ্বিতীয় পর্বে অনেক সুন্দর আর পুরনো কিছু আলোকচিত্র তুলে ধরেছেন ৷ যদিও প্রথম পর্ব দেখতে পারি নি ৷ তবে আজকের ব্লগে এসব পুরনো ঐতিহাসিক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ পরের পর্বের জন্য অপেক্ষা ৷ হয়তো আরও ভালো কিছু দেখতে পারবো ৷
প্রথম পর্বের লিংক শেয়ার করার আছে আপনি চাইলে সেটা দেখে নিতে পারেন। আর চেষ্টা করবো পরের পর্ব খুব দ্রুতই আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে।🖤
জয়নাল আবেদীন বাংলা দুর্ভিক্ষের চিত্র সহ গ্রাম বাংলা বিভিন্ন পর্যায়ের ছবি অংক করেছে। চিত্র শিল্পীসহ ভাস্কর্য মূর্তি সম্পন্ন করেছেন যা বাংলার বিভিন্ন স্থানে তার খ্যাতি ওজন হয়েছে
বিশেষ করে তার এই সমস্ত কাজগুলো মানুষকে সৃজনশীলতার প্রতি আরো দৃষ্টিভঙ্গি বৃদ্ধি করেছে।
একদম ঠিক বলেছেন।
আশা করি পরবর্তী পর্বোগুলোতে সেগুলোও তুলে ধরবো আপনাদের সাথে।
যেকোনো কারুশিল্পগুলি দেখতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে।জাদুঘরে অনেক সুন্দর সুন্দর কারুশিল্প দেখে মুগ্ধ হলাম।আসলে দ্বিতীয় শিল্পকর্মটি দেখে আমার যতদূর মনে হচ্ছে এটি ভগবান বিষ্ণুর বাহন গরুড় পাখি।ধন্যবাদ ভাইয়া।
ধন্যবাদ আপু মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।
আসলে অনেকদিন আগে গেছিলাম তো তাই ঠিঠাকমতো মনে আসতেছিল না নামগুলো😁।