কাজিবাছা নদী র ইতিকথা

in আমার বাংলা ব্লগ3 years ago (edited)

খুলনা জেলার ছোট একটি উপজিলা হল বটিয়াঘাটা।
সেখানে ছোটখাট একটি বাজার বসে, প্রাত্তহিক বাজার যেমন বসে তেমন সপ্তাহ অন্তে হাট হয়।
উপজেলার বিভিন্ন ছোট ছোট গ্রাম থেকে জনগন এসে তাঁদের নিত্য ব্যবহারের জিনিসপত্র, কাচাবাজার সব কিছুই করে থাকে।
বাজারের পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে কাজিবাছা নদী।এই নদী অনেক ইতিহাসের সাক্ষী।স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাক হানাদার বাহিনী লঞ্চ জগে নদী দিয়ে যাতায়াত করত কিন্তু নদী তিরে ভিরতে পারত না তাঁর আগেই মুক্তিজদ্ধারা রুখে দারাত।
এরকম আরও অনেক জানা অজানা ইতিহাসের সাক্ষী এই নদী।
কত মানুষের জীবন জীবিকা নির্ভর করে কাজিবাচার উপর।
জেলেরা মাছ ধরে,মাঝিরা লোকজন পারাপার করে।
আমার ও কাজিবাছার সাথে ছোট বেলার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে যা আজও আমাকে নাড়া দেয়।
আমি আমার গ্রামের বাড়িতে গেলেই ভোর বেলা ছুটে চলে যাই আমার প্রিয় নদীর পাড়ে। সকাল বেলায় নদীর পাড়ের সৌন্দর্য আমি দু‌ চোখ ভরে দেখি।
গতবার বাড়িতে গিয়ে ভোর বেলায় চলে যেতাম নদী র পাড়ে বেড়াতে। প্রাতভ্রমন সাথে নদীর অপরূপ মনমুগধকর দৃশ্য
আমার ক্যামেরা বন্দি করে ফেললাম তার ই কিছু ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি ।আশা করি সবার ভাল লাগবে।

20200814_052106.jpg
সূর্য দয়ের আগে নদীর পাড়ে আকাশের ছবি

20200814_052111.jpg
সূর্য দয়ের পরে নদী পাড়ে আকাশের ছবি
20200814_054836.jpg
বাচ্চা ছেলে ঘুড়ি উড়াতে বাস্ত
20200802_171453.jpg

20200802_171515.jpg
জেলে মাছ ধরছে

20200814_065347.jpg
নদীর ঘাটে নৌকা বাধা

Sort:  

ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে, বিশেষ করে সূর্যোদয়ের পূর্ব মুহূর্তে কাজিবাছা নদীর তীরের দৃশ্য।

 3 years ago 

ভোর বেলায় আকাশ ঘন নিল আভায় ভরে যায়

 3 years ago 

খুব সুন্দর ছবিগুলি।নদী আমার ও খুব পছন্দের।তবে এই নদীটি হয়তো কিছুটা দূরে গিয়ে পশুর নদীতে গিয়ে মিশেছে।ধন্যবাদ আপনাকে দিদি।

 3 years ago 

হ্যাঁ, আপ্নাকেও ধন্যবাদ

 3 years ago 

ছবি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে আপু।আপনাকে ধন্যবাদ।

 3 years ago 

আপনাকে ও ধন্যবাদ

 3 years ago (edited)

বৌদি প্রকৃতির মাঝে এরকম আনন্দঘন মুহূর্ত তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। প্রকৃতি যে মনোরম পরিবেশে এবং অপরূপ সাজে সজ্জিত আছে তা ছবি গুলি দেখে খুঁজে পেলাম।

 3 years ago 

ধন্যবাদ

 3 years ago 

আমার শৈশব কেটেছে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে, তাই আমি জানি নদীর প্রতি ভালোবাসাটা কি রকম হয়। খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন, বিশেষ করে শেষেরটা অসম্ভব সুন্দর দৃশ্য।

তবে দুটো বিষয়ের বেশ কমতি ছিলো, প্রথমত লেখাগুলো প্যারাগ্রাফ আকারে উপস্থাপন করলে একটু বেশী ভালো হতো আর দ্বিতীয়টি হলো W3W কোড ব্যবহার করা হয় নাই ফটোগ্রাফির সাথে। আশা করছি বিষয়টি মনে রাখবেন। ধন্যবাদ

 3 years ago 

ধন্যবাদ

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.15
JST 0.028
BTC 60270.61
ETH 2411.66
USDT 1.00
SBD 2.43