কাজিবাছা নদী র ইতিকথা
খুলনা জেলার ছোট একটি উপজিলা হল বটিয়াঘাটা।
সেখানে ছোটখাট একটি বাজার বসে, প্রাত্তহিক বাজার যেমন বসে তেমন সপ্তাহ অন্তে হাট হয়।
উপজেলার বিভিন্ন ছোট ছোট গ্রাম থেকে জনগন এসে তাঁদের নিত্য ব্যবহারের জিনিসপত্র, কাচাবাজার সব কিছুই করে থাকে।
বাজারের পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে কাজিবাছা নদী।এই নদী অনেক ইতিহাসের সাক্ষী।স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাক হানাদার বাহিনী লঞ্চ জগে নদী দিয়ে যাতায়াত করত কিন্তু নদী তিরে ভিরতে পারত না তাঁর আগেই মুক্তিজদ্ধারা রুখে দারাত।
এরকম আরও অনেক জানা অজানা ইতিহাসের সাক্ষী এই নদী।
কত মানুষের জীবন জীবিকা নির্ভর করে কাজিবাচার উপর।
জেলেরা মাছ ধরে,মাঝিরা লোকজন পারাপার করে।
আমার ও কাজিবাছার সাথে ছোট বেলার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে যা আজও আমাকে নাড়া দেয়।
আমি আমার গ্রামের বাড়িতে গেলেই ভোর বেলা ছুটে চলে যাই আমার প্রিয় নদীর পাড়ে। সকাল বেলায় নদীর পাড়ের সৌন্দর্য আমি দু চোখ ভরে দেখি।
গতবার বাড়িতে গিয়ে ভোর বেলায় চলে যেতাম নদী র পাড়ে বেড়াতে। প্রাতভ্রমন সাথে নদীর অপরূপ মনমুগধকর দৃশ্য
আমার ক্যামেরা বন্দি করে ফেললাম তার ই কিছু ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি ।আশা করি সবার ভাল লাগবে।
সূর্য দয়ের আগে নদীর পাড়ে আকাশের ছবি
সূর্য দয়ের পরে নদী পাড়ে আকাশের ছবি
বাচ্চা ছেলে ঘুড়ি উড়াতে বাস্ত
জেলে মাছ ধরছে
নদীর ঘাটে নৌকা বাধা
ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে, বিশেষ করে সূর্যোদয়ের পূর্ব মুহূর্তে কাজিবাছা নদীর তীরের দৃশ্য।
ভোর বেলায় আকাশ ঘন নিল আভায় ভরে যায়
খুব সুন্দর ছবিগুলি।নদী আমার ও খুব পছন্দের।তবে এই নদীটি হয়তো কিছুটা দূরে গিয়ে পশুর নদীতে গিয়ে মিশেছে।ধন্যবাদ আপনাকে দিদি।
হ্যাঁ, আপ্নাকেও ধন্যবাদ
ছবি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে আপু।আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনাকে ও ধন্যবাদ
বৌদি প্রকৃতির মাঝে এরকম আনন্দঘন মুহূর্ত তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। প্রকৃতি যে মনোরম পরিবেশে এবং অপরূপ সাজে সজ্জিত আছে তা ছবি গুলি দেখে খুঁজে পেলাম।
ধন্যবাদ
আমার শৈশব কেটেছে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে, তাই আমি জানি নদীর প্রতি ভালোবাসাটা কি রকম হয়। খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন, বিশেষ করে শেষেরটা অসম্ভব সুন্দর দৃশ্য।
তবে দুটো বিষয়ের বেশ কমতি ছিলো, প্রথমত লেখাগুলো প্যারাগ্রাফ আকারে উপস্থাপন করলে একটু বেশী ভালো হতো আর দ্বিতীয়টি হলো W3W কোড ব্যবহার করা হয় নাই ফটোগ্রাফির সাথে। আশা করছি বিষয়টি মনে রাখবেন। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ