রাঙামাটি র পথে পথে
সে বার ঠিক হল বাংলাদেশের পাহাড়ি জেলা রাঙামাটি ঘুরতে যাব। খেয়ালের বাবার একটি অফিস ট্যুর এর কথা হচ্ছিল।
আমিও সেই সাথে বাস্ক পেট রা ঘুছিয়ে নিলাম।
দুজন ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম গামি বাসে উঠে পড়লাম।
চট্টগ্রাম এ ওর কাজ ছিল তাই একটি রাত সেখানে হোটেল এ কাটিয়ে সকাল সকাল রও না দিলাম ।
চট্টগ্রাম এর অক্সিজেন মোর নামে একটি জায়গা আছে সেখান থেকেই রাঙামাটি র বাঁস গুলো ছাড়ে।
বাঁসে উঠতে গিয়ে দেখলাম বাঁস টি সেই আমাদের খুলনা বতিয়াঘাটা রুটে র মুড়ি র টিন জাতিয় ।
সিট এ বসার পর আমার হাটু সামনের সিট এর সাথে আটকে গেল।
কী আর এভাবেই চল্লাম রাঙামাটি র উদ্দেশে ।
পথে একটু ঘুমিয়ে নিলাম।
চট্টগ্রাম থেকে রাঙামাটি র রাস্তা টা খুব সুন্দর।
আকাবাকা পাহাড়ি রাস্তা ,ঘন গাছপালা আর উঁচু নিচু পাহাড়ি ঢল দেখে মনটা একদম জুরিয়ে গেল।
মোটামুটি তিন ঘণ্টা লেগে গেল রাঙামাটি পউছতে।
রাঙামাটি তে একটি লেক এর ভিতর একটি খুব সুন্দর খাবার জায়গা আছে সেখানে গিয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে নিলাম।
এরপর রাঙামাটি র পর্যটন করপরেশান হোটেল এ উঠলাম।
জামাকাপড় ছেড়ে ফ্রেশ হয়ে নিলাম।
কিছুটা বিশশ্রাম নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম রাঙামাটি র অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে।
রাঙামাটি র মাটি বাংলাদেশে র অন্য এলাকা থেকে আলাদা।এখানকার মাটি লালচে প্রকৃতির।
প্রথমে গেলাম রাঙামাটি র রাজ বাড়ি দেখতে এই রাজবাড়ির অধিকাংশই ডুবে গেছে কাপ্তাই লেক এ বাঁধ দেওয়ার কারণে।
শুকনো র কিছুটা দেখা যায় আর বাকি সময় জলমগ্ন থাকে।
সেই রাজবাড়ির বংশধরেরা রাজবাড়ি ডুবার পর সেখান থেকে সরে এসে অন্য একটি জায়গায় বসবাস শুরু করে।
আমরা সেখানেও গিয়েছিলাম।
আর ছবি তুলেছিলাম সে গুলো আপনাদের সাম্ নে তুলে ধরছি।
রাজ বাড়ির ভিতরে বৌদ্ধ মন্দির গুলো শান্তির প্রতীক হয় দাঁড়িয়ে আছে:
২য় দিন:
২য় দিনে আমরা দেখলাম রাঙামাটি র ঝুলন্ত ব্রিজ।
ব্রিজের উপর দিয়ে যাওয়ার সময় আমি প্রচণ্ড ভয় পেয়েছিলাম কারণ ব্রিজ টি কাঠের যার উপর হাঁটতে গেলেই নড়ে।
ব্রিজ পেরিএ আমরা ওপার গেলাম সেখানে পাহাড়ি জনগন বাঁস করে।
তাঁদের ছোট ছোট দোকানপাট আছে সেখান থেকে কিছু পাহাড়ি জিনিসপত্র কিনলাম তারপর এপার ফিরে এলাম।
৩য় দিনে আমরা গেলাম কাপ্তাই লেকে ঘুরতে কিন্তু সাম্পান তখন বন্ধ হয় গেছে তাই সাম্পানে উথা হল না ।কিন্তু লেকের সৌন্দর্য উপভগের জন্য আমরা একটি নৌকা নিলাম যাতে চড়ে আমরা লেক এর নয়ন ভুলান সৌন্দর্য উপভোগ করলাম।
সারাদিন রাঙামাটি র অপরূপ সৌন্দর্য দেখতে দেখতে সন্ধ্যা হয় গেল আমরা ফিরে এলাম হোটেল এ ।
এবার পরের দিন বিদায় নেবার পালা ।খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে বাসের টিকিট কেটে ঢাকার পথে যাত্রা করলাম।
খুব সুন্দর ছিল আপনার ভ্রমণ কাহিনী।আমার খুব ভালো লেগেছে।অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
আপনাকে ও অনেক ধন্যবাদ।সাথে থাকবেন।
সত্যিই রাঙ্গামাটি জেলা অনেক সুন্দর একটি জায়গা। আমার পছন্দের একটি জায়গা।শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আমার ও খুব পছন্দের জায়গা এটা
অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার পোস্ট । আপনার ফটো গুলোতে লোকেশন কোড ব্যবহার করুন। তাহলে পোষ্টের গুণগতমান অনেক বৃদ্ধি পাবে ।
অনেক ধন্যবাদ আপনার মূল্য বান মতামতের জন্য।
চেষ্টা করব আরও সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার।
খুবই চমৎকার পোষ্ট করেছেন, উপস্থাপনায় একটু পরিবর্তন আনতে হবে জাষ্ট মার্কডাউন ব্যবহারের বিষয়টির উপর একটু জোর দিন আর W3W এর কোড ব্যবহার করার চেষ্টা করুন সাথে ফটোগ্রাফির ডিভাইস সম্পর্কে কিছু তথ্য যোগ করুন। আজ আর না বেশী হলে বুঝতে কষ্ট হবে। ধন্যবাদ ফটোগ্রাফিগুলো সুন্দর ছিলো।
আপনার মূল্য বান মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
রাঙ্গামাটি জেলা অনেক একটি জায়গা। আমার খুব পছন্দের একটা জায়গা। আমি বাংলাদেশ গেলে একবার ঘুরতে যাব।শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
রাঙামাটি সত্যি খুব সুন্দর জায়গা।সেখানে গেলেই মনটা জুরিয়ে যায়।