বুনো ভেষজ উদ্ভিদ তেলাকুচা।
বন্ধুরা
আজ শুক্রবার।
মুসলিম সম্প্রদায়ের সাপ্তাহিক ঈদের দিন। এদিন বাংলাদেশে সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় সকল ধর্মের লোকজন তাদের নিজ নিজ ধর্মের উৎসবে মেতে উঠে। পরিবার পরিজন সবার সাথে ঘটা করে সময় কাটায় এবং সপ্তাহের পিছে পড়া কাজ গুলো সেরে নেয়।
এফুলের গাছকে, আমার এলাকায় তেলাকুচা বা কুচিলা বলে ডাকে। ভেষজগুণ সম্পর্ন এগাছটি বাড়ির আসেপাশের পতিত জমিতে বুনো হিসেবে জন্মে থাকে। প্রাকৃতিক পরিবেশে বেড়ে উঠে। ফুল হয়, ফল হয়। ফল কাচা অবস্থা,হালকা সবুজের উপর, হালকা ও লম্বা সাদা দাগ পড়ে। পরিপক্ব ফল ডবডবে লাল হয় এবং পাখিরা ঠোকরে ঠোকরে খেতে থাকে।
এলাকা ভিত্তিক গাছকে তেলাকুচো ও কুন্দ্রি শাক বলে থাকে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে "দ্রাক্ষালতা" নামে উল্লেখ করা হয়েছে।
এর রস,পাতা ও তরকারি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। গতকাল আমার বাড়িতে এ শাক রান্না করা হয়েছিল। বিধি মেনে রান্না করলে অনেকটাই মুখরোচক ও সুস্বাদু। ভর্তা করেও খাওয়া যায়। ছবিটি আজকেই সকালে তোলা।
ভালভাবে দেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ছবি তুলতে | মোবাইল ফোন |
---|---|
ফটো তুলেছেন | @mrnazrul |
ঠিকানা | ভেন্ডাবাড়ী, রংপুর, বাংলাদেশ। |
যেমন সুন্দর ছবি তুলেছেন তেমন ব্যাখ্যা দিয়েছেন ।সব মিলে ভালো ছিল ।
ওস্তাদের কাছে সাগরেদের সেলুট কোন কালেই ভালো হয়নাই। তারপরেও ভাল শুনে মনটা সাহসে ভরে উঠল। সিনিয়র, আপনি আন্তরিক ভাবে অভিনন্দিত। স্বাগতম।
ছবিগুলো এবং বর্ননা যথেষ্ট সুন্দর ছিল।
ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
সুন্দর বলার জন্য আপনাকে স্বাগতম।