📱 চোখের তারায় দিনগুলো মোর....... পর্ব-০২. বা শেষ পর্ব। 10% Benefit of Shy-fox
১ম পর্বের
পূর্ববত
আকাশটা আবার আন্ধার হয়ে আসল।
আমি এখান থেকে বেরিয়ে, সোজা ভেন্ডাবাড়ি চারমাথা মোড়ে চলে আসলাম.......
২য় বা শেষ পর্ব শুরু..........
মোড়ে পৌঁছাতে পৌঁছাতে হালকা বৃষ্টি পড়তে শুরু করল।
রোদ বৃষ্টির সাথি, আমার ফোল্ডিং ছাতি(ছাতা), এবার ছাতাটা ফুটে, আসমানের দিকে তুলে ধরলাম ।
অতি আস্তে আস্তে হাটতে হাটতে এগুতে থাকলাম।
আকাশ পাতাল কল্পনা মাথায় স্থান করে নিল।মেঘ দেখে কেন এখানে আসলাম। তিন কন্যা হোটেলে বসব নাকি চার দোকানে বসব? বাড়িতে যাবো নাকি, এখানেই থাকব? কফি খাবো নাকি, বাড়িতে নিয়ে যাবো? ইত্যাদি ইত্যাদি।
এতক্ষণে বৃষ্টির জোর বেড়ে গেছে। ভাবার সময় টুকুও ২ মিনিটের বেশি হবেনা।
পিছন থেকে ডাক আসল, ভিজেন ক্যা, এটে আস, ফিরে দেখি চা'র দোকানটার বারান্দায় ওরা কয়েকজন বসে আছে। অবস্থা দৃস্টে মনে হলো, ওরা আলাপ জমেছে। সবার চেহারায় হাসির ছটা। সবাই আদাব-ছালাম করল। আমিও ওদের দলে মিলে গেলাম।
সাংবাদিক অমিতাব ভাস্তে আমাকে জিজ্ঞেস করল, আমার কামটা করছেন বাহে? আমি বললাম না। ওটার জন্য আলাদা অ্যাপ নিতে হবে, তারপর করতে হবে।
সে "বাংলাদেশ প্রতিদিন" নামে একটি ইলেকট্রনিকস মিডিয়া খুলেছে। যার সভাপতি হিসেবে আমাকে রেখেছ। এর জন্য একটি হিডার তৈরী করতে হবে।
এই আর কি।
অমিতাব ভাস্তে প্রেস মিডিয়া ও ইলেকট্রনিকস মিডিয়ায় কাজ ধরে। এক সময় আমি ওকে হাত ধরে এ লাইনে এনে ছিলাম। তখন লেখার লোকও খুজে পাওয়া যেতনা।
সে সময় এলাকায় পত্রিকা পাওয়া যেত একদিন পর।
পাঁচটার নিচে পত্রিকা দিতনা। পড়ি তিনটা, নিতে হয় ১৫ টা। আমি,Bangladesh Observer, ইত্তেফাক ও একতা নামের, পত্রিকা ৩টি নিতাম।
বাকি বারোটা বিক্রির জন্য, অমিতাব, শ্যামল ও কমল কে কাজে লাগিয়ে লাগিয়েছিলাম।
যে যেদিন বিক্রি করত,সেদিন টাকাটা ওরাই নিত। বিনিময়ে প্রতিদিন বিকালে আট-দশ মাইল দুরে থেকে,সাইকেল যোগে পত্রিকা গুলো নিয়ে আসত।
এভাবেই প্রায় আধাঘন্টা চলে গেল। কফি আনা গেলনা। চাও খেলামনা। একখিলি পান খাইলাম।
ছবি গুলো পোস্ট করার জন্য মনটা খুত খুত করছিল। তখন আমি বাংলা ব্লগের সন্ধান পাইছিলাম না।
বৃষ্টি গেলো। বাড়িতে গেলাম। কেন যেন এছবি গুলো পোষ্ট করা হয় নাই।
এখন দুদিনে কিছু পোস্ট করা হলো।
আশা করি আজকের পর্বের ছবি গুলো আপনাদের ভাল লাগবে।
সাথেই থাকুন।
আপনার দৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তটা অসাধারণ ছিল আজকের পর্বটি উপরে অনেক আনন্দ লাগলো আপনার জন্য শুভকামনা রইল
আপনার জন্যও রইল অনেক অনেক শুভকামনা
আপনার দৈনন্দিন জীবনের কাহিনী গুলো গল্প আকারে পড়ার সময় মনে হলো আমি যেনো কোনো গল্প পড়ছি।
খুব ভালো লাগলো পড়ে।
ছবিগুলো খুব সুন্দর।
আপনাকে সবসময় স্বাগতম।
আপনার বাংলা অক্ষর গুলো, সাবেক। এটি কোন কোন লেখা। জানার ইচ্ছে থেকে