🔥কুমড়ো বড়ি দিয়ে পাঙাশ মাছ রেসিপি 🌶️10 Benefit for shy-fox.
🔥কুমড়ো বড়ি দিয়ে পাঙাশ মাছ রেসিপি 🌶️
হ্যালো আমার বাংলা বলো বাসি বন্ধুরা।
আমি @mrnazrul বাংলাদেশ থেকে। আশা করি সবাই ভাল আছেন আলহামদুলিল্লাহ, আমিও ভালোই আছি।
বাংলাদেশের পঞ্জিকা মতে আজ বসন্তকালের প্রথম দিন।পাঁচটি কাল পেরিয়ে, ঋতুরাজ বসন্ত আজ আমাদের মাঝে হাজির হয়েছে। ফাল্গুন-চৈত্র মাসকে বসন্তকাল হিসাবে গণনা করা হয়। সেই হিসেবে আজকে ফাল্গুন মাসেরও পহেলা তারিখ।
শীতকাল পেরিয়ে, বসন্তকালের পদার্পণের প্রথম দিনেই মানুষ সহ প্রাণীকুল এর মধ্যে একটি স্বস্তি ফিরে এসেছে।
দু'দিনের ব্যবধানে কমে এসেছে শীত,শৈত ও শীত মিশানো শিরশিরানি বাতাস। ছিন্নমূল মানুষ এবং বন্য পশু পাখির জন্য , এ যেন বিধাতার আরেক উপহার।
দু-রাত থেকে শিয়ালেরও রাতের আহাজারি কমে এসেছে । সন্ধ্যায় শীতে ভেজানো জুবুথুবু পাখিগুলো আর সেভাবে দেখা যাচ্ছে না। মানুষ সহ সকল প্রাণী গুলোকে সেভাবে আর খারাপ অবস্থায় দেখা যাচ্ছে না।
বন্ধুরা
আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি অতি প্রচলিত একটি রান্নার রেসিপি । যার মধ্যে অপ্রচলিত কুমড়া বড়িও রয়েছে।
এখন আমি দেখাবো আজকের রান্না করতে কি কি নিয়ে বসেছি
🐠উপকরণ সমুহ 🍅
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
পাঙ্গাস মাছ | ছয়শো গ্রাম পরিমাণ |
কুমড়া বড়ি | ৭০ গ্রাম পরিমাণ |
টমেটো | একটি |
পিয়াজ | একটি |
রসুন | চার কোয়া |
আদা | আধা ইঞ্চি পরিমাণ |
জিরা | এক চামুচ পরিমাণ |
লবণ | দেড় চামচ |
হলুদ | দেড় চামচ |
মরিচ | গুঁড়া দেড় চামচ |
সয়াবিন তেল | আধা কাপ পরিমাণ। |
এই ছিল আমার আজকের উপকরন সমুহ। এখন আমি রান্না ঘরে প্রবেশ করে দেখাব কিভাবে তৈরি হবে আমার "কুমড়ো বড়া পাঙাশ মাছ রেসিপি"।
🔥আমার ☃️পাকঘর 🍴
বন্ধুরা
সাথেই থাকুন।
Visit My Another Activists
My Blog Twitter Facebook Youtube |
---|
Regard By | @mrnazrul, Bangladesh |
---|---|
Category | Flower, Nature, Animal.Recipe.Photography. |
Device | Handset |
w3w | Location |
কুমড়ো বড়া আমাদের এলাকায় তেমন খাওয়া হয়না ভাই। উত্তরাঞ্চলে এর চাহিদা প্রচুর,আমিও খুব পছন্দ করি। অসাধারণ একটি রেসিপি উপহার দিয়েছেন আমাদের। আপনার উপস্থাপনা বরাবরই আমার অনেক ভালো লাগে।শুভকামনা আপনার জন্য
জি,এদিকে বেশি চাষ হয়।আসবেন আবার।
কুমড়ো বড়ি দিয়ে পাঙাশ মাছ রেসিপিটি খুবই অসাধারণ হয়েছে। আপনি খুব চমৎকারভাবে দক্ষতায় সহকারে কুমড়া বড়ি দিয়ে পাঙ্গাস মাছ রান্না করেছেন। দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করতেছে। এত সুন্দর রেসিপি পড়ে মাঝে মধ্যে শেয়ার করার জন্য আপনার অন্তর অন্তর আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছি। ভালো থাকবেন।
জি ভাই, চেস্টা করছি। আসবেন আবার।
পাঙ্গাস মাছের সাথে কুমড়ো বড়ি দিয়ে অনেক সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করেছেন । যেটা দেখতে আমার কাছে অনেক সুন্দর লেগেছে । রেসিপি তৈরি করার পাশাপাশি ধাপগুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন । এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । তাছাড়া আপনার জন্য শুভকামনা রইল
কুমড়ো বড়ি আমার অনেক পছন্দ। যেকোনো তৈলাক্ত বড় মাছের সাথে কুমড়ো বড়ি খেতে অনেক মজা লাগে। আপনার তৈরি পাঙ্গাশ মাছ আর কুমড়া বড়ির রেসিপি অনেক লোভনীয় লাগছে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ভাই।
লোভ আমারও বেশি। আসবেন ভাই।
কুমড়ো বড়ি দিয়ে পাঙ্গাস মাছের অনেক সুন্দর একটা রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনি দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে এবং ধাপে ধাপে অনেক সুন্দর বর্ণনা করেছেন। এতে বুঝতে অনেক সুবিধা রয়েছে আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনার জন্যও রইল অনেক অনেক শুভকামনা।
খুবই সুন্দর ভাবে কুমড়ো বড়ি দিয়ে পাঙাশ মাছ রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আমার সবথেকে প্রিয় মাছের মধ্যে পাঙ্গাস মাছ অন্যতম। এই মাছটি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আমাদের এলাকায় এই মাসটি খুব বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য
আসবেন আবার।
পাঙ্গাস মাছ খেতে আমি অনেক ভালবাসি বিশেষ করে এই মাছটিতে কাটা না থাকার জন্য আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে । তাছাড়াও এ মাছটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই পুষ্টিকর আপনি কুমড়ো বড়ি দিয়ে আমাদের মাঝে পাঙ্গাস মাছের খুবই সুস্বাদু একটি রেসিপি উপস্থাপন করেছেন । রেসিপিটা সত্যিই চমৎকার ছিল আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এমন একটি সুস্বাদু রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জি ভাই, আবার আসতে শুভকামনা রইল।
আহহ ভাই করেছেন জব্বর খানি একটা রেসিপি। পাঙ্গাস যদিও আমি খাইনা তিবে বরিটা আমার অনেক পছন্দের খুব ভালো লেগেছে আপনার রেসিপিটা দারুন ভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
একবার খাওয়া শুরু করেন।লোভ হতে পারে।আসবেন ভাই।
কুমড়ো বড়ি দিয়ে পাঙ্গাস মাছের অনেক সুন্দর একটা রেসিপি তৈরি করলেন। বাংলাদেশ মাছ আমারতো খেতে ভীষণ ভালো লাগে।আপনার পুরো রেসিপিটা দেখে আমার কাছে অসাধারণ লাগলো। অনেক সুন্দর ভাবে পুরো রেসিপি টা তৈরি করে আমাদের সাথে ভাগ করে নিলেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
জি মেম,দোয়া করবেন।
আপনার এই কথাটি খুবই ভালো লেগেছে। আসলেই পশুপাখি এবং ছিন্নমূল মানুষের জন্য খুবই ভালো হয়েছে শীত চলে যাওয়ায়।
আর আপনার রেসিপির কথা কি বলব সেটা দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে কতটা সুস্বাদু হয়েছে। তাছাড়া আপনি এতো সুন্দর করে রান্না করেছেন সুস্বাদু না হয়ে উপায় আছে?
এবার রান্না করে আমারেও দাওয়াত দিবেন।আসবেন আবার।