বান্দরবানের পথে পথে || ডিম পাহাড়।||
আমি রাহুল হোসেন। আমার ইউজার নেমঃ@mrahul40।বাংলাদেশ থেকে।আশা করি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
- ডিম পাহাড়।
- ১৬,মার্চ ,২০২৪
- শনিবার
হ্যালো আমার বাংলা ব্লগবাসি কেমন আছেন আপনারা? আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছেন। আজকে আপনাদের মাঝে আবারো হাজির হয়ে গেলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আপনারা অবগত আছেন যে আমি ইতিমধ্যে বান্দরবান ভ্রমণ করেছি । বান্দরবান ভ্রমণের কিছু পর্ব আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি ডিম পাহাড়ের পথের সৌন্দর্য এবং ভ্রমণ কাহিনী।ডিম পাহাড় বাংলাদেশের বান্দরবান জেলায় অবস্থিত একটি পাহাড়। পাহাড়টি আলীকদম এবং থানচি উপজেলার ঠিক মাঝখানে অবস্থিত। এই পাহাড় দিয়েই দুই থানার সীমানা নির্ধারিত হয়েছে।
ডিম পাড়ের উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ২৫০০ ফুটেরও উপরে। এ পাহাড়ের উপর দিয়ে নির্মিত হয়েছে বাংলাদেশের সব থেকে উচ্চতম রাস্তা। এ রাস্তা ধরে আপনি পৌঁছে যাবেন আলীকদম থেকে থানচি। বিশেষ করে অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষদের জন্য এই রাস্তাটা অনেক বেশি জনপ্রিয়। উঁচু-নিচু রাস্তা ধরেই প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে চলে যেতে পারবেন থানচি বাজার এবং আরো বিভিন্ন স্থানে। ডিম পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ার ডিমের আকৃতিতে হওয়াতে স্থানীয় জনগণ এই পাহাড়ের নাম দিয়েছে ডিম পাহাড়। আপনাদের মাঝে গত পর্বে আমি শেয়ার করেছিলাম হাতিরটেক ভিউ পয়েন্ট এর কিছু সৌন্দর্য। আমাদের গন্তব্য যেহেতু ছিল থানচি বাজার তাই আমাদেরকে ডিম পাহাড়ের রাস্তা ধরেই যেতে হবে।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
হাতিরটেক ভিউ পয়েন্ট এর সৌন্দর্য উপভোগ করার পর আমরা আবার সবাই গাড়িতে উঠে বসলাম। আমরা যত সামনের দিকে এগোতে থাকবে ততই উঁচু পাহাড়ে উঠতে থাকবো। উঁচু-নিচু পাহাড়ের আঁকাবাঁকা রাস্তার সৌন্দর্য দেখতে দেখতে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। পাহাড়ের সৌন্দর্য আমাকে সবসময় মুগ্ধ করে কারণ পাহাড় থেকে অনেক দূরের প্রকৃতি অসম্ভব সুন্দর লাগে। আমরা এখন যে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছি এটা হল আলীকদম বাজার থেকে থানচি বাজার পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার একটি দীর্ঘ সড়ক। রাস্তাটা দুই সাইডে বড় বড় গাছ দ্বারা বিস্তৃত যারা রাস্তা সৌন্দর্য অনেকাংশে বৃদ্ধি করে দিয়েছে। আমরা অনেকদূর এগিয়ে যাওয়ার পর সামনে একটি সেনাবাহিনীর চেকপোস্ট আছে। এই চেখপোস্টে আমাদের ভোটার আইডি কার্ড এবং অভিভাগের নাম নাম্বার এবং আমাদের নাম্বার সহ জমা দিতে হবে।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
বান্দরবান ভ্রমণ আসলে অবশ্যই আপনাদেরকে ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি নিয়ে আসতে হবে। কারণ বিভিন্ন চেকপোষ্ট এগুলো জমা দিয়ে যেতে হবে যদি কোন দুর্ঘটনা ঘটে তাহলে তারা রেকর্ড দেখে সনাক্ত করতে পারবে। আমরা যথারীতি সব কিছু লিখে জমা দেওয়ার পর আবার ছুটে চলেছি পাহাড়ি আঁকাবাঁকা রাস্তা ধরে ডিম পাড়ের উদ্দেশ্যে। আলীকদম থেকে থানচি যেতে হলে অনেকগুলো চেকপোস্ট পাড়ি দিতে হয়।
পাহাড়ি এলাকায় চেকপোস্ট একটু বেশি থাকবে কারণ যে কোন মুহূর্তে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। ডিম পাহাড়ে ঠিক পৌঁছাব তার আগ মুহূর্তে আরেকটি চেকপোস্টের দেখা মিলে। আমরা আবার ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিই আর এখানে একটি সেনাবাহিনীর সদস্যের সাথে পরিচিত হলাম তার বাড়ি আবার আমাদের পাশের জেলায়। বিভিন্ন ধরনের উপদেশ মূলক কথা বলল। বিশেষ করে অনেক দূরে যারা ডিউটি করে তাদের যদি এলাকার অথবা এলাকার আশেপাশের কোন মানুষের সাথে দেখা হয় তাহলে অনেক বেশি খুশি হয়।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
ডিম পাহাড়ের প্রবেশের আগে এটাই আমাদের শেষ পোস্ট। আর এখান থেকে আশেপাশের ভিউ টা অনেক বেশি ভালো লাগছিল। যদি আমরা অনেক ভোরে যেতাম তাহলে সুন্দরভাবে মেঘ দেখতে পেতাম। তবে আমরা অনেকটা উঁচুতে ওঠার কারণে অনুভব করতে পারছিলাম গা ভিজে যাচ্ছে। আমরা এখন যাত্রা শুরু করব বাংলাদেশে সবথেকে উঁচু রাস্তা ডিম পাহাড়ের রাস্তা।
এই রাস্তায় কিছু অঞ্চলে কাজ চলছে সে জন্য একটু সাবধানতার সাথে আমাদেরকে চলতে হবে। আর আমরা যে গাড়িতে গিয়েছিলাম সেই গাড়ির ড্রাইভার টা বেশ অভিজ্ঞ। আর এই চাঁদের গাড়িগুলো অনেক বেশি শক্তিশালী হয় সাধারণত পাহাড়ি রাস্তা চলাচল করার জন্যই এগুলো হয়তো তৈরি করা হয়েছে। যেহেতু সকাল থেকেই আমরা ভ্রমণের উপরেই আছি আমাদের পায়ের জুতা গুলো ময়লা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু কি এক অপরূপ খেলা যখন ডিম পাহাড়ের উপরে উঠে পড়েছি হঠাৎ করেই দেখি আমাদের জুতাগুলো সব পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। পরিষ্কার হওয়ার মূলত কারণ হলো আমরা মেঘের মধ্যে ছিলাম আমরা অনুভব করতে পারছিলাম আমাদের গা ভিজে যাচ্ছে।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
ডিম পাহাড়ের রাস্তাটা অনেক বিপদজনক। যে রাস্তায় প্রথম প্রথম যাবে তার ভয় করাটাই স্বাভাবিক আর যদি এমন মানুষ হয় যে কখনো পাহাড়ে রাস্তায় চলাফেরা করেনি তার জন্য তো আরো বিপদজনক বেশি। কারণ হঠাৎ উঁচু দিকে উঠতে হয় আবার হঠাৎ করেই নিচে নামতে হয় মাঝেমধ্যে মনে হয় যে সামনে কোন রাস্তায় নেই। যতদূর চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ এমন প্রকৃতি দেখলে সকল দুঃখ কষ্ট ভুলে থাকা যায়। আমরা যে সকাল থেকে ভ্রমণ করে খেয়ে না খেয়ে এত পথ চলে এসেছি এমন প্রকৃতি দেখে এক নিমেষে তা ভুলে গিয়েছি।
এই রাস্তাতে যদি বাইক নিয়ে কখনো যেতে পারি তাহলে অনেক বেশি ধন্য মনে করব। বাইক নিয়ে ভ্রমণ করলে প্রকৃতিটাকে সুন্দরভাবে এক্সপ্লোর করা যায়। আমার যেখানে ভালো লাগবে সেখানে দাঁড়াতে পারি। ডিম পাহাড়ে যখন আমরা প্রবেশ করলাম তখন ডিম পাহাড়ের আকাশ এত নীল ছিল আমার জীবনে আমি কখনো এতো নীল আকাশ দেখিনি। আমরা সবাই আকাশ এবং আশেপাশে প্রকৃতিটাকে অনেক বেশি উপভোগ করেছি। বিশেষ করে আমরা সবাই নীল আকাশ থেকে অবাক হয়ে গিয়েছি। আল্লাহর সৃষ্টি যে এত সুন্দর আপনি ভ্রমণ না করলে বুঝতেই পারবেন না। আল্লাহ কোথায় আমাদের জন্য কি সৃষ্টি করে রেখেছে এবং আল্লাহর মহত্ব কি সেগুলো জানতে হলে আপনাকে অনেক বেশি ভ্রমণ করতে হবে। আজকে আর কথা বাড়াচ্ছি না ।আজ এই পর্যন্তই দেখা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে অন্য কোন গল্প নিয়ে ধন্যবাদ সবাইকে।
আমি মোঃ রাহুল হোসেন, আমার ইউজার নেম @mrahul40। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন।
বান্ধরবনের ডিম পাহাড়ে যাওয়া নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ভাইয়া। অনেক সুন্দর বর্ননা দিয়েছেন পাহাড়ি সৌন্দর্যের। আলীকদম বাজার থেকে থানচি বাজার পর্যন্ত দীর্ঘ ৩৫ কিলোমিটার রাস্তার সুন্দর বর্ণনা ফুটে উঠেছে আপনার লেখায়। ছবি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনার ভ্রমণ কাহিনী লেখার হাত ভালো। পোস্টটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভ্রমণ কাহিনী লিখতে আমারও অনেক বেশি ভালো লাগে। মতামত প্রকাশের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আপনার ডিম পাহাড়ের আজকের পর্বটি আমার কাছে অসম্ভব ভালো লেগেছে। বিশেষ করে আপনার পোস্টটি অনেক তথ্যবহুল এবং প্রাণবন্ত ছিল। আমি এখনো বান্দরবান কিংবা খাগড়াছড়ির এদিকে ঘুরতে যাইনি। আপনি বেশ কিছু চমৎকার তথ্য উপহার দিয়েছেন ওদিকটায় ঘুরতে গেলে আমি নিশ্চয়ই ভোটার আইডি কার্ড সঙ্গে নিয়ে যাব। আর সব মিলে ডিম পাহাড়ে এত চমৎকার বর্ণনা দিয়েছেন যে আমার ওখানে যেতে ভীষণ মন টানছে। অনেক ধন্যবাদ ভাই চমৎকার পোস্ট গুছিয়ে উপস্থাপন করার জন্য।
জি অবশ্যই ভাইয়া বান্দরবান ঘুরতে গেলে আইডি কার্ডের ফটোকপি নিয়ে যাবেন। মতামত প্রকাশের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
চমৎকার দৃশ্য আপনি শেয়ার করলেন ফটোগ্রাফির মাধ্যমে। সত্যি আমাদের বাংলাদেশের প্রকৃতি অনেক সুন্দর। যদি আমরা বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করি তাহলে বুঝা যায় বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে কত সুন্দর লুকিত রয়েছে। আপনারা বান্দরবান ঘোরাঘুরি করলেন। এত উঁচু রাস্তা দিয়ে একেবারে আলীকদম থানচি পর্যন্ত যাওয়া যায় যা আপনার ব্লগের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। যদিও কাছাকাছি আছি কিন্তু যাওয়ার সুযোগ হয়নি। অনেক ভালো লেগেছে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেছি।
কখনো যদি সুযোগ হয় তাহলে বান্দরবান ঘুরে দেখবেন। কারণ বাংলাদেশর লুকায়িত সৌন্দর্য সব বান্দরবনে।
প্রায় কদিন ধরে আপনার পোষ্ট পরছি ৷ যা সত্যি ভালো লাগছে ৷ ২৫০০ ফিট উপরে রাস্তা সত্যি একটা মনোমুগ্ধকর জায়গা তা বলতেই হয় ৷ ফটোগ্রাফি তে যা দেখলাম বাস্তবে তো আরও সুন্দর ৷পাহাড়ি রাস্তা বেয়ে চলাচল বিষয়টা বেশ ইন্টারেস্টিং বিষয় তবে দূর্ঘটনা ও ৷যা হোক অনেক ভালো লাগলো ডিম পাহাড় সেই ফটোগ্রাফি এবং অনুভুতি ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ দারুন একটি ব্লগ উপস্থাপনা করার জন্য ৷
আসলেই বাস্তবে অনেক বেশি সুন্দর ছবি থেকে বাস্তবে সৌন্দর্য অনেক অংশে বেশি। প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে গিয়েছিলাম। ধন্যবাদ মতামত প্রকাশের জন্য
এই একটা জায়গা যেখানে অনেক বার যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়ার পরও যাওয়া হয় নাই, দেখা যাক বান্দরবান যাওয়ার সুযোগ পাই কিনা? তবে আপনার পোষ্টগুলো পড়ে কিন্তু আগ্রহটা আরো বেড়ে যাচ্ছে। ডিম পাহাড় সম্পর্কে জানলাম এবং আজকের দৃশ্যগুলো সত্যি দারুণভাবে উপভোগ করলাম। হ্যা, দুই পাশে উঁচু পাহাড় তার মাঝে সড়ক, কিছুটা ভয় লাগারই কথা। অনেক ধন্যবাদ
ইনশাআল্লাহ ভাই দেখবেন হঠাৎ করে আপনার সুযোগ হয়ে গিয়েছে বান্দরবানের অপরূপ সৌন্দর্য দেখার। প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখার জন্য তো প্রকৃতিপ্রেমীর আগ্রহ বাড়বেই ভাই।
এই পোস্ট বারবার পড়তে ইচ্ছে করছে বন্ধু মনে হচ্ছে যেন আবার ডিম পাহাড়ের চূড়ায় উঠে যাচ্ছি হা হা হা। যখন পাহাড়ের চূড়া থেকে গাড়ি নিচের দিকে নাম ছিল তখন সবচেয়ে বেশি মজা লেগেছিল।
হঠাৎ করে সামনের রাস্তা হারিয়ে যাচ্ছিল ব্যাপারটা বেশ ভয়ংকর এবং মজার। ধন্যবাদ মতামত প্রকাশের জন্য
সত্যি ভাই অসাধারণ এককথায় চমৎকার। আপনার পোস্ট থেকে ডিম পাহাড় থেকে জানতে পেরে ভালো লাগল। এটা তাহলে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রাস্তা। এবং আপনার পোস্টে শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো বেশ ভালো লেগেছে। রাস্তাগুলো বেশ সুন্দর। সঙ্গেই বেশ সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য। সাধারণত এইরকম বিপদজনক জায়গাই চেক পোস্ট থাকা স্বাভাবিক।
আসলেই প্রকৃতির অনেক বেশি সুন্দর ছিল। পাহাড়ি রাস্তা তে অনেক শক্ত করে ধরে রাখতে হয়েছিল গাড়ি। ধন্যবাদ মতামত প্রকাশের জন্য
ভাবতে এখন গা শিউরে ওঠে। বাংলাদেশের উচ্চতম রাস্তায় গিয়েছি। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করার সৌভাগ্য হয়েছে। এজন্য মহান সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। খুবই সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছিলাম সবাই মিলে। এমন দৃশ্য কখনো ভুলবার নয়। বান্দরবানের পথে পথে অনেক কিছু দেখার সুযোগ হয়েছে। ধন্যবাদ মামা সুন্দরভাবে বিস্তারিত লিখে উপস্থাপন করার জন্য।
দূরে পাহাড় দেখা যাচ্ছিল সেই পাহাড়গুলোতেও আমরা গাড়ি নিয়ে উঠে পড়েছি। আসলেই ভয়ংকর অভিজ্ঞতা ছিল এবং সৌন্দর্য ছিল। এক কথায় ভয়ংকর সুন্দর
আপনি প্রতিনিয়ত বান্দরবানের পথে পথে যা কিছু দেখছেন তা আমাদের মাঝে শেয়ার করে যাচ্ছেন৷ আজকে আপনার কাছ থেকে এই ডিম পাহাড় দেখে খুবই ভালো লাগলো। এই স্থানটি সম্পর্কে আপনার কাছ থেকে এই প্রথম জানতে পারলাম৷ যেভাবে আপনি খুব সুন্দরভাবে এই ডিম পাহাড় খান সম্পর্কে অনেক কিছু এখানে উপস্থাপন করেছেন এবং খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার মাধ্যমে এটি আমাদের মাঝে ফুটিয়ে তুলেছেন তা দেখে খুবই ভালো লাগলো৷ অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম একটি স্থানে ভ্রমণ করতে যাবার পথে যা কিছু রয়েছে তা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য৷
বান্দরবান সব থেকে সুন্দরতম জায়গা বাংলাদেশের মধ্যে। এর সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করবে। ডিম পাহাড়ের সৌন্দর্য অপরূপ। ধন্যবাদ মতামত প্রকাশের জন্য