গভীর রজনীতে ইলিশের টানে মাওয়ার পানে।
আমি রাহুল হোসেন। আমার ইউজার নেমঃ@mrahul40।বাংলাদেশ থেকে।আশা করি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
- মাওয়া
- ০১,মে ,২০২৪
- বুধবার
হ্যালো আমার বাংলা ব্লগবাসি কেমন আছেন আপনারা? আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছেন। আজকে আপনাদের মাঝে আবারো হাজির হয়ে গেলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। অনেকদিন হলো মাওয়া গিয়ে ইলিশ খাওয়া হয় না করে সবাই মিলে একসাথে খেলে অনেক বেশি মজা হয়। তাই ভাবলাম রাতের বেলা মাওয়া যাওয়া যেতে পারে অনেকদিন হলো সেভাবে ঘোরাঘুরি হয় না। ঢাকায় বসে থাকতে থাকতে বেশ বোরিং লাগছিল সেজন্য রিপ্লেসমেন্ট এর জন্য হলেও পদ্মা নদীর হাওয়া খেতে যেতে হবে। বাইকারদের একটি ইমোশনের জায়গা হল মাওয়া। রাত হলেই সব বাইকার রাত ছুটে চলে যায় পদ্মা নদীর তীরে শীতলা হাওয়া উপভোগ করতে এবং সেখানে গিয়ে গরম গরম ইলিশ ভাজা দিয়ে ভাত খাওয়া। ঈদের ছুটির পর ঢাকাতে এসেছি কোথাও তেমন বের হওয়া হয়নি কিছুদিন পর বন্ধু রাজু আসলো। আমি অংকন , রাজু এবং আর একটা ছোট ভাই ছিল চারজন মানুষ দুইটা বাইক নিয়ে রাত দশটার দিকে রওনা করলাম মাওয়া ফেরিঘাটে উদ্দেশ্য।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
রাতের বেলায় মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাইক রাইড করতে অনেক বেশি মজা লাগে। তবে এই রাস্তাটা বেশি বিপদজনকও বটে যেহেতু এটা এক্সপ্রেসওয়ে সব গাড়ির অনেক বেশি দ্রুত যায়। বিশেষ করে কিছু কিছু বাস আছে মনে হচ্ছে উড়তে উড়তে যাচ্ছে। তারপরেও এক সাইড দিয়ে প্রকৃত উপভোগ করতে করতে বাইক রাইড করতে অনেক বেশি মজা লাগে। রাতের বেলায় রাস্তাটা পুরা আলোকিত থাকে সেজন্য আশেপাশের পরিবেশটাও ভালো লাগে। আমাদের যতদূর সম্ভব ঢাকার মধ্যে থেকে বের হয়ে এক্সপ্রেসে চলে যেতে হবে। আমরা ঢাকার মধ্যে থেকে বের হওয়ার জন্য হানিফ ফ্লাইওভার ব্যবহার করেছি সেজন্য খুব দ্রুতই যেতে পেরেছি। অবশেষে মাওয়া এক্সপ্রেস ওয়েতে গিয়ে আমরা বেশি জোরে ও না এবার আসতেও না স্বাভাবিক গতিতে এগোতে থাকি মাওয়া ফেরি ঘাটের উদ্দেশ্যে।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
আমাদের যেতে দুই ঘন্টা মত সময় লেগে যায় আমরা প্রথমেই চলে যায় নদীর ধারে। কারণ ঢাকার মধ্যে থাকা কালিন অনেক বেশি গরম লাগছিল মনটা ছটফট করছিল নদীর হাওয়া খাওয়ার জন্য। সেজন্য আর দেরি না করে পদ্মা নদীর তীরে চলে যায়। যেতেই দেখি প্রচুর বাতাস হচ্ছে এবং আশেপাশে অনেক দোকানপাট সব খুলে রেখেছে যারা রাতের বেলা ঘুরতে আসবে তাদের জন্য। এখানে অনেক ধরনের দোকানপাট দেখা যায়। বাচ্চাদের খেলনা এবং যারা ঘুরতে আসবে তাদের বিভিন্ন ধরনের খাবার দাবারের দোকান আছে। আমরা বাইকটা একটি ফাঁকা জায়গার পার্কিং করে সবাই নেমে যায় নদীর তীরে। নদীর শীতল হাওয়া উপরে বড় একটি চাঁদ দূরে দেখা যাচ্ছে পদ্মা সেতু অসম্ভব সুন্দর একটি পরিবেশ। নদীর তীরে দাঁড়িয়ে চাঁদ উপভোগ করতে অনেক বেশি ভালো লাগে।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
তারপর পাশেই একটি চায়ের দোকান দেখলাম এমন পরিবেশের সাথে রং চা হলে ব্যাপারটা আরো ভালো জমবে সেজন্য দোকানে গিয়ে রং চা টা অর্ডার করে নদীর দিকে মুখ দিয়ে বসে বসে সৌন্দর্য করতে থাকি আর মাঝেমধ্যে চায়ে চুমুক দিতে থাকি। শীতল বাতাসের সাথে চা খেতে অনেক ভালো লাগছিল। আমরা অনেকটা সময় ধরে এখানে বসে বসে নদীর সৌন্দর্য এবং চাঁদের সৌন্দর্য উপভোগ করতে থাকি। আমরা যখন চা পান করতে থাকি তখন ঘড়ির কাঁটার সময় বারোটা বেজে ৫৭ মিনিট। রাত অনেক গভীর হয়ে গিয়েছে কিন্তু পরিবেশ উপভোগ করতে করতে বুঝতে পারিনি এত রাত করে ফেলেছি। রাত হলেও সমস্যা নেই আমরা আজকে সারারাত এখানে থাকবো।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
তারপর এখান থেকে উঠে গিয়ে একদম নদীর ধারে যায়ে দেখি একটি নৌকা পড়ে আছে। রাতের বেলায় আকাশে চাঁদ সাথে নৌকার উপর বসে থাকলে অনেক বেশি ভালো লাগবে। সেজন্য আমরা নৌকার উপরে চলে যাই। সাথে ছিল বন্ধু অংকন এমন পরিবেশে তার মুখ থেকে যেন গান এমনিতেই বের হয়ে আসছে। আমরা নৌকার উপর বসে অনেক গুলা গান শুনি। নদীতে বেশ ভালো ঢেউ ছিল ।ঢেউ যখন ফিরে এসে আছড়ে পড়ছিল তখন এর শব্দ টা অনেক বেশি ভালো লাগছিল। নৌকার উপর বসে গান শুনতে শুনতে সময় যে কখন দুইটা বেজে গিয়েছে আমরা বুঝতেই পারিনি। এমন পরিবেশে বসে থাকলে সময় দ্রুত চলে যায়। তারপর আমাদের মনে হচ্ছিল খিদা লেগে গিয়েছে তাই ভাবলাম এখন খাওয়া দাওয়া করা যেতে পারে।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
আমরা প্রতিবার যে দোকান থেকে খায় এবার একটু ভিন্নভাবে অন্য দোকান থেকে খাব বলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। নদীর ধারেই অনেক দোকান হয়েছে দেখলাম তাই ভাবলাম আজকে এখান থেকেই ট্রাই করা যাক। একটি দোকানে গেলাম এবং মাছ দেখলাম কিন্তু দামাদামি করে আমাদের পছন্দ হলো না ।তারপর অন্য একটি দোকানে চলে গেলাম। ওখানে গিয়ে অনেকগুলা মাছ দেখার পর একটি মাছ পছন্দ হলো এবং দামাদামি করে কাটতে দিয়ে দিলাম। মাছ কাটার পর তারা ভাজার জন্য দিয়ে দিল আমরা বসে বসে অপেক্ষা করছি কখন এই পরিবেশে বসে ইলিশ মাছ ভাজা এবং ভাত খাব।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
অবশেষে মাছ ভাজিটাও হয়ে গেল আমরা টেবিলে বসে পড়লাম তারা আমাদের সামনে খাবার সার্ভ করল। ভেবেছিলাম অনেক তৃপ্তি সহকারে খাব। কিন্তু আমাদের আশা অনুযায়ী রান্নার স্বাদ হয়নি। এখানে যারা গিয়েছে তারা ইলিশ মাছের লেজ ভর্তা খেয়ে সব থেকে বেশি প্রশংসা করেছে। কিন্তু আমরা যে দোকানে গিয়েছিলাম এখানে তেমন টেস্ট পাইনি। নতুন অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য এখান থেকে খাওয়া কিন্তু অভিজ্ঞতাটা বেশ বাজে। যাইহোক ইলিশ মাছ তো ভাজি খেতেও বেশ মজা লাগে।
তবে যদি লেজ ভর্তা বেশি সুস্বাদ হত তাহলে মুহূর্তটা আরো বেশি ইনজয় করতে পারতাম। যাইহোক ব্যাপার না এ যাওয়াই তো শেষ যাওয়া নয় আবার গিয়ে অন্যভাবে চেষ্টা করব। খাওয়া-দাওয়া শেষ করে আমরা আবার নদীর ধারে চলে গেলাম কিছু সময় কাটানোর জন্য। যখন ঘড়ির কাটায় সময় চারটা বেজে গিয়েছে তখন আমরা ওখান থেকে রওনা করি ব্যস্ততম নগরী ঢাকার উদ্দেশ্যে। আমরা ঢাকাতে পৌঁছাতে পৌঁছাতে সকাল পাঁচটা হয়ে যায়। অবশেষে বাসায় পৌঁছায় পাঁচটা বেজে ৩০ মিনিট সময়। সারারাত অনেক ভালো মজা করেছ সবাই মিলে। আরো মানুষ গেলে মজাটা আরো বেশি হয়। এই ছিল আমাদের ইলিশ খাওয়ার গল্প দেখা হবে পরবর্তী পোস্টে।
আমি মোঃ রাহুল হোসেন, আমার ইউজার নেম @mrahul40। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন।
দারুন মুহূর্ত ইনজয় করেছেন ভাইজান। একদিকে লাল চা খাওয়ার অনুভূতি। আরেকদিকে ওই মুহূর্তে শীতল বাতাস গায়ে লাগছে। রাত বারোটার পরে সময় অর্থাৎ দেশ গভীর রাত। আবার ইলিশ মাছ খাওয়ার বিষয়টা বেশ দারুন মনে হলো। সব মিলে সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। মাঝেমধ্যে এমন সময় উপভোগ করলে বেশ ভালো লাগে।
একদম ঠিক ধরেছেন চা খাওয়ার মুহূর্তটাও সম্ভব সুন্দর ছিল। তারপর ইলিশ মাছ খেলাম সব মিলিয়ে ভালো মুহূর্ত কেটেছিল।
যাওয়াতে অনেক দুর দূরান্ত থেকে ইলিশ মাছ খাওয়ার জন্য যায়। আর মাওয়া এক্সপ্রেসের মধ্যে বাইক রাইড করতে অনেক সুবিধা ভোগ পাওয়া যায়। কেননা রাতের রাস্তা একদম ফাকা থাকে।যাইহোক মাওয়া এক্সপ্রেসের মধ্যে বেশ ভালো একটি সময় উপভোগ করতে পারছেন।মাওয়া ফেরিঘাটের সৌন্দর্য অন্যান্য ফেরিঘাটের থেকে অনেক বেশি সুন্দর।
রাতে গেলে অনেক বেশি মজা হয়। সেইজন্য রাতে সবাই ঘুরতে যায় সাথে ইলিশ খাওয়া তো আছেই।
আপনারা দেখছি সারারাত মাওয়ায় ছিলেন। ব্যস্ততম শহর ঢাকা থেকে বেরিয়ে একটু পদ্মা নদীর হাওয়াও খাওয়া হয়ে গেল, আবার এত সুন্দর ইলিশ মাছ খাওয়া হয়ে গেল। মাছগুলো দেখে কিন্তু বোঝাই যাচ্ছে না এর রান্নার স্বাদ একটু কম ছিল। যাই হোক মাথার উপরে চাঁদ আর নদীতে নৌকার উপরে উঠে আপনারা বেশ উপভোগ করেছেন মুহূর্তটি বুঝতেই পারছি।
ওরা আমাদের মন মতো লেজ ভর্তা করে দিতে পারেনাই।
আপনাদের বাইকারদের জীবনে আনন্দের শেষ নাই। যখন যেখানে ইচ্ছা সেখানে বাইক নিয়ে চলে যেতে পারেন। চারজন মিলে মাওয়াতে খুব সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন। ইলিশ মাছ মোটামুটি বড় সাইজেরই ছিল দেখছি। আমিও শুনেছি ইলিশ মাছের লেজ ভর্তা নাকি অনেক সুস্বাদু হয়। তবে আপনারা সেরকম টেস্ট পাননি জেনে খারাপ লাগলো। যাইহোক সবাই মিলে কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
বাইক ছেলেদের ইমোশন।খাবার আমাদের মনের মতো হয়নি কিন্তু পরিবেশটা দারুণ ছিলো
টাইটেলটা অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাইয়া। কোথায় আছে মাছের ভাতে বাঙালি। আর তাইতো মাছের টানে ছুটে গেছেন মাওয়ার প্রান্তরে। সে জায়গায় আবার ইলিশ মাছ। বিষয়টা বেশ দারুন লেগেছে আমার। অনেক সুন্দর একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন এবং তা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার পোস্ট পড়ে অনেক ভালো লেগেছে।
একদম ঠিক বলেছেন আসলেই আমরা মাছে ভাতে বাঙালি। মতামত প্রকাশের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
ভাইয়া আপনার ইলিশ ভাজা দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। আমি আরও প্রায় ২ বছর আগে গিয়েছিলাম। এখনও কারো এই ধরনের পোস্ট দেখলে সেই সময়ের কথা মনে পড়ে। সেখানের ইলিশ ভাজা আর বেগুন ভাজা খেতে খুবই সুস্বাদু। রাতের বেলা বন্ধুদের সাথে এভাবে আড্ডা ঘোরাঘুরি আর খাওয়া দাওয়া করতে খুব ভালো লাগে। তাও আবার যদি এমন একটি জায়গায় যাওয়া যায় তাহলে আরও বেশি ভালো লাগে। আপনারা সারা রাত সেখানে কাটিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ এত সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আমারা মাঝে মধ্যেই যায় বেশ ভালো লাগে জায়গাটা।আপনিও গিয়েছিলেন জেনে ভালো লাগলো
মাওয়া গিয়ে পদ্মা নদীতে বসে এতো চমৎকার সময় কাটালেন।পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল আমিও গিয়েছি সেখানে।😂 ছেলেরা চাইলে ই আসলে সব করতে পারে।আমাদের ইচ্ছে থাকলে ও সাধ্য নেই, চমৎকার চাঁদ দেখে গান করার।আপনারা সারা রাত রইলেন।আসলে রাতে গেলেন তাই হয়তো মাছের লেজ ভর্তা ভালো করেনি।দিনের বেলায় চাহিদা বেশী থাকে তাই হয়তো তখন ভালো করে বানায়।যাক অন্য দিন আবার গিয়ে খেয়ে দেখবেন।আমি খেয়েছিলাম।আমার ভালো ই লেগেছিল।আপনারা ঢাকায় পৌঁছে গেলেন ভোর ৫.৩০ মিনিটে।আপনার অনুভূতি গুলো পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
পরেরবার গেলে আর এখান থেকে খাব না অন্য দোকান থেকে খাব। তবে এটা ঠিক বলেছেন ছেলেরা ইচ্ছা করলেই চলে যেতে পারে
ভাই, মাওয়ার কথা শুনে আমার তো এখনই ইচ্ছে করছে, মাওয়া ঘাটে গিয়ে ইলিশের সেই স্বাদ নিতে। আমিও বাইক ট্যুরে মাওয়া গিয়েছিলাম। আর মাওয়া ঘাটে গিয়ে ইলিশের মৌ মৌ গন্ধে আমি বিভোর হয়ে গিয়েছিলাম। চোখ বন্ধ করলে এখনো যেন মাওয়ার সেই আনন্দময় স্মৃতি ও ইলিশের স্বাদ উপলব্ধি করতে পারছি। খুব ভালো সময় কেটেছিল ভাই আমাদেরও। তবে আপনার পোস্ট পড়ে স্বাদ হীন ইলিশের কথা শুনে খুব খারাপ লাগলো। কেননা মাওয়া ঘাটের স্পেশাল খাবার হচ্ছে ইলিশের লেজ ভর্তা রেসিপি। যাইহোক ভাই, মাঝে মাঝে বাজে অভিজ্ঞতাটারোও প্রয়োজন রয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, গভীর রজনীতে ইলিশের টানে মাওয়া ঘাটে যাওয়া নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ভাই সময় করে আবার একদিন চলে আসুন সবাই একসাথে আড্ডা দেই। আর সাথে গরম গরম ইলিশ মাছ ভাজা
আসলে ভাইয়া ইলিশ তো প্রায় ভাজা করে খাওয়া হয়। তবে আপনার মতো দূরে গিয়ে সবাই মিলে ইলিশ কিনে ভাজা করে খাওয়ার মজাই আলাদা। তবে এবার অন্য দোকানে খেয়েছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো তবে রান্নাটা ভালো হয়নি জেনে খারাপ লাগলো। যাইহোক মাঝে মাঝে দোকান চেঞ্জ করতে হয় আরকি। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর অনুভূতি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
মাওয়া ফেরি ঘাটে মানুষ ঘুরতে যাই শুধু ইলিশ খাওয়ার জন্য। তার সাথে পরিবেশটা অসম্ভব সুন্দর।
অনেক সময় আমরা যেটা প্রত্যাশা করি সেটা হয় না। আর যদি খাবারের টেস্ট খারাপ হয় তখন সত্যি ভীষণ খারাপ লাগে। এত দূরে যখন মানুষ খাবার খেতে ছুটে যায় তখন যদি আসল স্বাদ না পায় তখন অনেক খারাপ লাগে। ভাইয়া আপনার অভিজ্ঞতার কথা আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আসলেই আপু খাবার টেস্ট খারাপ হলে সত্যিই ভালো লাগেনা।