স্কুলের ফুলবাগান থেকে ধারণ করা ফটোগ্রাফি
আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগন
আমি @mostafezur001 বাংলাদেশ থেকে
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমিও ভাল আছি আজকে আমি আপনাদের মাঝে পুনরায় আরও একটা নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম। বিগত সময়ে আমি আপনাদের মাঝে আমাদের স্কুলের বাগান থেকে বিভিন্ন ফুলের ফটোগ্রাফি ধারণ করে শেয়ার করেছিলাম। আজকে ও আমি আপনাদের মাঝে আমাদের স্কুলের বাজার থেকে ধারণ করা কিছু ফুলের ফটোগ্রাফি দিয়ে হাজির হয়ে গিয়েছি। যেহেতু শীতকাল চলে এসেছে তাই এখন চারিদিকে প্রচুর পরিমাণে ফুল ফুটতে দেখতে পাওয়া যাবে। আর শীতকালীন প্রস্তুতি উপলক্ষে আমরা আমাদের স্কুলের ফুল বাগানে অনেকগুলো ফুল গাছ লাগিয়েছি। যে ধরনের ফুল গাছ আমাদের স্কুলের বাগানের সব থেকে বেশি লাগানো হয়েছে তার নাম হচ্ছে গাঁদা।
এই গাছটির ফটোগ্রাফি ইতিপূর্বে আমি আপনাদের মাঝে অনেকবার শেয়ার করেছি। আজ থেকে অনেকদিন আগেই আমি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের কে নিয়ে কয়েকটা মোরগ ফুলের গাছ লাগিয়েছিলাম। কিন্তু আমি চিন্তাও করতে পেরেছিলাম না যে সেই গাছে এত বেশি পরিমাণে ফুল ফুটবে। আর মোরগ হলে সৌন্দর্য যে এত বেশি তাও আমার ধারণা ছিল না ইতিপূর্বে। এই গাছের ফুলের সৌন্দর্য দেখার পরে এবার আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমাদের স্কুলের ফুল বাগানে প্রচুর পরিমাণে মোরগ ফুলের গাছ লাগাবো।
যেহেতু গাঁদা ফুল বিভিন্ন প্রজাতির আমাদের দেশে পাওয়া যায় তাই এই ধরনের ফুল গাছ আমি আপনার স্কুলের বাজারে প্রচুর পরিমাণে লাগিয়েছি। উপরের ছবিতে আপনারা যে ফুল দুটো দেখতে পাচ্ছেন সেই ফুলদুটো অনেক সুন্দর ভাবে ফুটেছিল তাই আমি এই দুইটা কে আলাদা ভাবে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে ধারণ করে রেখেছি।
এই প্রজাতির গাঁদা ফুল আকৃতিতে অনেক বড় হয় তাই সব জায়গাতেই এই গাছ লাগাতে দেখতে পাওয়া যায়। এইতো কিছুদিন আগে এই গাছগুলো আমি নার্সারি থেকে কিনে এনেছিলাম আর এরই মধ্যেই ফুল ফুটতে শুরু করে দিয়েছে। গাছগুলোতে কত বেশি পরিমাণে ফুল ফুটেছে তা আপনারা উপরের ছবিগুলো দেখেই বুঝতে পারছেন। যখন আমি ফুলের ছবি তুলছিলাম ঠিক সেই সময় স্কুলের কয়েকটা ছাত্র এসে ফলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে শুরু করল।
আকৃতিতে ছোট হলেও এই প্রজাতির গাঁদা ফুলটি দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আমাদের এলাকাতে এই প্রজাতির গাঁদা ফুলকে বলা হয় রক্ত গাঁদা। এলাকার ভেদে হয়তোবা এই ফুলের নাম পরিবর্তন হতে পারে। এই ফুলটি ছোট হলেও দেখতে খুবই সুন্দর। আপনাদের কাছে গাঁদা ফুলের কোন প্রজাতিটা সব থেকে বেশি ভালো লাগে তা অবশ্যই আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন। আজকের তো এ পর্যন্তই পরবর্তী সময়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবো নতুন কোন একটা পোস্ট এর মধ্য দিয়ে।
Device : Realme C25s
What's 3 Word Location :
আমি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান।আমি বাংলাদেশের খুলনা বিভাগে মেহেরপুর জেলার গাংনী থানায় বসবাস করি।আমি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি। আমি আমার জন্মভূমি বাংলাদেশকে খুবই ভালোবাসি।বর্তমানে আমি গ্রীনরেইন ল্যাবরেটরী স্কুলের একজন শিক্ষক।আমি ফটোগ্রাফি করতে খুব ভালোবাসি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে নতুন নতুন জিনিস তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে।আমি বিশ্বাস করি, আমার এই সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে থেকে কেউ যদি উপকৃত হয় বা নতুন কিছু শিখতে পারে তবেই আমার সৃজনশীল কাজটি সার্থক হবে। তাই আমি চেষ্টা করবো আপনাদের মাঝে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সৃজনশীল জিনিস নিয়ে উপস্থিত হতে। আমি ২০১৭ সালে প্রথম এই প্লাটফর্মে যুক্ত হয়েছিলাম সেই থেকে আজ পর্যন্ত এই প্লাটফর্মের সাথেই রয়ে গিয়েছি। আশা করি ভবিষ্যতেও এই প্লাটফর্মের সাথেই থেকে যাব।
আমার কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
ফেসবুক টুইটার
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Posted using SteemPro Mobile
আগেও আমরা আপনার স্কুলের ফুলের অনেক গল্প শুনেছি, আপনার স্কুলে শিক্ষাগত মানের পাশাপাশি পরিবেশটাও সুন্দরভাবে সাজানোর চেষ্টা করেন, এই ফুলের সৌরভ বা সুন্দর পরিবেশথাকার কারণে শিক্ষার্থীদেরও মানসিক বিকাশে অনেকটা প্রভাব পড়ে। খুব ভালো লাগলো আপনার স্কুলের এত সুন্দর সুন্দর ফুল ফুটেছে।
শিক্ষার পাশাপাশি পরিবেশটা ঠিক রাখা আসলেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
মামা আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনাদের স্কুল থেকে ক্যামেরাবন্দি করার কিছু ফুলের ফটোগ্রাফি। আপনার শেয়ার করা প্রত্যেকটি ফুলের ফটোগ্রাফি দেখতে আমার কাছে বেশ অসাধারণ লেগেছে। সত্যি আপনাদের স্কুলের মধ্যে প্রবেশ করলেই ফুলগুলো দেখে আমি বেশ মুগ্ধ হই। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে গাঁদা ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
এবার আরো সুন্দর সুন্দর ফুল গাছ লাগানো হয়েছে পরিবেশটা সুন্দর করার জন্য।
স্কুলের আঙ্গিনায় বেশ সুন্দর বাগান গড়ে তুলছেন আপনারা। ফুলের বাগানের ফটোগ্রাফি দেখে সত্যি খুব ভালো লাগলো। বিশেষ করে গাঁদা ফুলের সৌন্দর্য বেশ দারুন। গোলাপি রঙ্গের মোরগ ফুল দেখতে খুব সুন্দর লাগছে। এত দুর্দান্ত কিছু ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
এজন্যই চিন্তা করেছি পরবর্তী বছরে প্রচুর পরিমাণে মোরগ ফুলগাছ স্কুলে লাগাবো।
স্কুলের বাগানের ফুল গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনি ভালো একটা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। স্কুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য এই ধরনের বাগান করা উচিত। অনেক সুন্দর ফুল ফুটেছে দেখতেও ভালো লাগছে । পরিবেশের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে। তারই অংশ বিশেষ খুবই সুন্দর ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরলেন।
ভালো পরিকল্পনা করেছি বলেই তো পরিবেশটাকে সুন্দর করতে পারছি।
স্কুল বাগানে অনেক সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো। কয়েকটি প্রজাতির গাঁদা ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অসাধারণ সুন্দর লাগছে। একই সাথে গাছ ভর্তি মোরগ ফুল গুলো দেখতেও বেশ সুন্দর লাগছে। অনেক সুন্দর একটি ফটোগ্রাফির পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্রজাপতি আসার ফলে স্কুলের সৌন্দর্যটা আরো বেশি পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে।
এখন সবগুলো স্কুলেই এরকম ফুলের বাগান দেখতে পাওয়া যায়। আজকে যেভাবে আপনি এই ফুলের বাগানের ফটোগ্রাফিগুলো শেয়ার করেছেন তা দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। খুবই সুন্দর ভাবে আপনি এই ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করেছেন৷ আর সবগুলো ফুলই আমার অনেক ভালো লেগেছে৷
আসলে সব স্কুলে তাদের পরিবেশটাকে সুন্দর করার জন্য এই ধরনের বাগান করে থাকে।
স্কুলের ফুলবাগানের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। দেখে মুগ্ধ হলাম। এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছে দেখে অনেক ভালো লাগছে আমার।
চেষ্টা করেছি ভাইয়া আমাদের স্কুলের পরিবেশটাকে ভালোভাবে সুন্দর করে রাখতে।
ভাইয়া আপনার স্কুলের ফুল দেখলে আমি মুগ্ধ হয়ে যাই। এই ফুল যত দেখি ততই যেন আরও দেখতে ইচ্ছে করে। গাঁদা ফুল দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সারি সারি গাছগুলো দেখতে খুবই চমৎকার দেখাচ্ছে। ধন্যবাদ এত সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু গাঁদা ফুল যদি সারি সারি করে লাগানো হয় তাহলে সেটা দেখতে খুবই ভালো লাগে।