গ্রীনরেইন ল্যাবরেটরি স্কুলের শিক্ষকদের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগন
আমি @mostafezur001 বাংলাদেশ থেকে
আজকে বৃহস্পতিবার , জুলাই ১৪ /২০২২
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমিও অনেক ভালো আছি। প্রথমেই আমি আপনাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি আমার এই ভুলের জন্য। আজকে আমি আপনাদের মাঝে যে পোস্টটি শেয়ার করতে চলেছি সেটি আমার ঈদের আগেই শেয়ার করা উচিত ছিল। মূলত আজকের এই পোস্টটি হচ্ছে আমাদের গ্রীনরেইন ল্যাবরেটরি স্কুলের শিক্ষকদের মধ্যে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ের। আমাদের স্কুলের মাননীয় উপদেষ্টা মহোদয় সকল শিক্ষক শিক্ষিকা এবং অন্যান্য কর্মচারীদের জন্য ঈদ উপহার নিয়ে এসেছিলেন।
প্রথমেই আমাদের স্কুলের প্রধান শিক্ষক জনাব মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেনকে ঈদ উপহার দেবার মাধ্যমে এই অনুষ্ঠানের সূচনা করেন। প্রধান শিক্ষকের ঈদ উপহার দেবার পরে আমাকে ঈদ উপহার প্রদান করেন আমাদের স্কুলের উপদেষ্টা প্রফেসর মোঃ আব্দুর রশিদ।
এরপরে আস্তে আস্তে প্রত্যেকের হাতে ঈদ উপহার তুলে দিতে শুরু করেন আমাদের উপদেষ্টা স্যার। উপরে ছবিতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন মর্জিনা ম্যাডামের হাতে তার ঈদ উপহার তুলে দিচ্ছেন।
তারপরে আমাদের স্কুলের শিক্ষিকা মোসাম্মদ জান্নাতুল মাওয়া উপদেষ্টা স্যারের হাত থেকে ঈদ উপহার গ্রহণ করেন।
তারপরে আমাদের স্কুলের দর্জি বিজ্ঞান শাখার শিক্ষিকা মোছাম্মদ রূপসানা খাতুন উপদেষ্টা স্যারের হাত থেকে ঈদ উপহার গ্রহণ করেন।
এরপরে ঈদ উপহার গ্রহণ করেন আমাদের স্কুলের শিক্ষিকা মোসাম্মদ আসমা খাতুন।
এরপরে ঈদ উপহার গ্রহণ করেন আমাদের স্কুলের ইংরেজি শিক্ষিকা সালেহা খাতুন।
তারপরে ঈদ উপহার গ্রহণ করেন ফারজানা খাতুন।
এরপরে যিনি উপদেষ্টা স্যারের হাত থেকে ঈদ উপহার গ্রহণ করেন তিনাকে হয়তোবা আপনারা সবাই চেনেন। তিনি আমাদের সকলের পরিচিত @sumon09 স্যার।
সবশেষে ঈদ উপহার গ্রহণ করেন আমাদের স্কুলের অফিস সহকারী ইসমত আরা খাতুন।
সত্য কথা বলতে উপদেষ্টা স্যারের হাত থেকে ঈদ উপহার পেয়ে আমরা সকলেই অনেক খুশি হয়েছিলাম। প্রত্যেকটি ছেলে শিক্ষকের জন্য দেয়া হয়েছিল একটি করে পাঞ্জাবি আর প্রতিটি মেয়ে শিক্ষিকার জন্য দেয়া হয়েছিল একটি করে থ্রি পিস। আমাদের উপদেষ্টা স্যার আমার জন্য যে পাঞ্জাবিটা দিয়েছিল সেটা আমার খুবই পছন্দ হয়েছে কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও সত্য সেটা আমার সাইজের থেকে একটু বেশি বড়। তাই আমি সেই পাঞ্জাবিটা এইবার ঈদে পরিধান করতে পারি নাই।
আমি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান।আমি বাংলাদেশের খুলনা বিভাগে মেহেরপুর জেলার গাংনী থানায় বসবাস করি।আমি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি। আমি আমার জন্মভূমি বাংলাদেশকে খুবই ভালোবসি।বর্তমানে আমি গ্রীনরেইন ল্যাবরেটরী স্কুলের একজন শিক্ষক।আমি ফটোগ্রাফি করতে খুব ভালোবাসি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে নতুন নতুন জিনিস তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে।আমি বিশ্বাস করি, আমার এই সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে থেকে কেউ যদি উপকৃত হয় বা নতুন কিছু শিখতে পারে তবেই আমার সৃজনশীল কাজটি সার্থক হবে। তাই আমি চেষ্টা করবো আপনাদের মাঝে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সৃজনশীল জিনিস নিয়ে উপস্থিত হতে।
আমার কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
ফেসবুক টুইটার
আসলে ওই দিনটা মনে হয়েছিল কিছুটা উৎসবমুখ। আর সময়টা ছিল সকলের জন্য অতি আনন্দ। জীবন খাতায় স্মৃতির পাতায় স্মরণীয় হয়ে থাকবে দিনটা। খুবই ভালো লাগলো দিনটাকে পুনরায় আমাদের মাঝে উপস্থাপন করা দেখে।
আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন দিনটা খুবই উৎসব মুখর ছিল
ঈদ উপহার বিতরণের প্রতিটি মুহূর্তই অনেক সুন্দর ছিল তবে প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর হোসেনকে ঈদ উপহার দেওয়ার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয় ।পরবর্তীতে ধাপে ধাপে সকলকে ঈদ উপহার গুলো দেওয়া হয়। এবং প্রতিটি মুহূর্ত অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের সাথে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে তিনি ছিল আমাদের স্কুলের প্রধান শিক্ষক তাই জাহাঙ্গীর হোসেনের মাধ্যমেই অনুষ্ঠানের সূচনা হয়েছে।