ছোট্ট শিশুর বাবাকে কেন্দ্র করে চোখের পানি চলে আসার মত একটা উপস্থিত বক্তব্য
আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগন
আমি @mostafezur001 বাংলাদেশ থেকে
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমিও ভাল আছি আজকে আমি আপনাদের মাঝে পুনরায় আরও একটা নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম। গত কয়েকদিন যাবত খুবই অসুস্থ যার কারণে আপনাদের মাঝে খুব একটা ভালোভাবে সময় দিতে পারছি না। তারপর দেশটা চালিয়ে যাচ্ছে যতটা সম্ভব আপনাদের মাঝে সময় দিতে। আমার পোস্ট পড়ার মাধ্যমে আপনারা হয়তোবা ইতিমধ্যেই অবগত হয়েছেন যে কিছুদিন আগে আমাদের স্কুলে একটা বড় ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। আর সেই অনুষ্ঠানে অনেক ধরনের কার্যক্রম আমরা হাতে নিয়েছিলাম। আমাদের এলাকাতে আমাদের এই স্কুলটাকে একটা আলাদা ধরনের স্কুল এর রূপান্তরিত করাটাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য। আর সেহেতু আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীকে ক্যাডেটে ভর্তি উপযোগী করে গড়ে তুলতে তাই বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হয়। লেখাপড়ার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অঙ্গনেও তাদেরকে পারদর্শী করে গড়ে তোলাটা অত্যন্ত জরুরি।
এবারের এই অনুষ্ঠানে একটা ছোট্ট মেয়ের উপস্থিত বক্তব্য শুনে আমার চোখে পানি চলে এসেছিল। শুধু আমার চোখে নয় আমার কাছে মনে হয় এই অনুষ্ঠানে যতগুলো বাবা উপস্থিত ছিল প্রত্যেকের চোখেই পানি চলে এসেছিল। প্রথম শ্রেণীর ছাত্রী রুশা খাতুন এত সুন্দর ভাবে বাবাকে নিয়ে উপস্থিত বক্তব্য সবার সামনে উপস্থাপন করে সেটা সত্যিই অকল্পনীয়। এতোটুকু ছোট্ট একটা বাচ্চা মেয়ে এত সুন্দর ভাবে বাবাকে নিয়ে উপস্থিত বক্তব্য উপস্থাপন করবে সেটা কেউ ভাবতেই পারেনি। তাই আজকে যখন ক্যামেরাম্যান ভিডিও গুলো আমাকে দিল তখন মনে মনে এই সিদ্ধান্ত নিলাম এই ভিডিওটা আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব। সেজন্যই মূলত আজকে আপনাদের মাঝে সেই উপস্থিত বক্তব্যের ভিডিওটা নিয়ে হাজির হয়ে গিয়েছি।
উপরে আমি আপনাদের দেখার সুবিধার্থে লিংক শেয়ার করে দিয়েছি। আপনি চাইলে ভিডিওটা দেখে নিতে পারবেন এই লিঙ্ক থেকে। আপনি যদি একজন বাবা হয়ে থাকেন তাহলে আমার কাছে মনে হয় অবশ্যই এই ভিডিওটা দেখার সময় আপনার চোখের কোনে পানি চলে আসবে।
ছোট্ট শিশুর এই সুন্দর উপস্থিত বক্তব্যটি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে তা অবশ্যই আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন। আজকের মত এ পর্যন্তই পরবর্তী সময়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব নতুন কোন একটা পোস্ট এর মধ্য দিয়ে।
আমি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান।আমি বাংলাদেশের খুলনা বিভাগে মেহেরপুর জেলার গাংনী থানায় বসবাস করি।আমি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি। আমি আমার জন্মভূমি বাংলাদেশকে খুবই ভালোবাসি।বর্তমানে আমি গ্রীনরেইন ল্যাবরেটরী স্কুলের একজন শিক্ষক।আমি ফটোগ্রাফি করতে খুব ভালোবাসি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে নতুন নতুন জিনিস তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে।আমি বিশ্বাস করি, আমার এই সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে থেকে কেউ যদি উপকৃত হয় বা নতুন কিছু শিখতে পারে তবেই আমার সৃজনশীল কাজটি সার্থক হবে। তাই আমি চেষ্টা করবো আপনাদের মাঝে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সৃজনশীল জিনিস নিয়ে উপস্থিত হতে।
আমার কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
ফেসবুক টুইটার
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Posted using SteemPro Mobile
এই ছোট্ট মেয়েটির এমন অসাধারণ বক্তব্য শুনে সত্যিই মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সে এত সুন্দর বক্তব্য দিয়েছে যা আমি কখনো হয় তো বা পারবো না। সে তার বক্তব্যে বাবাকে নিয়ে খুব সুন্দর কিছু কথা বলেছে। আসলেই এমন ছোট বাচ্চাদের কাছে থেকে বাবাকে নিয়ে এমন সুন্দর বক্তব্য শুনলে চোখের পানি ধরে রাখা কঠিন। আপনার এই ভিডিও আমি যত বার দেখেছি ততই যেন আরও বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাডিও শেয়ার করার জন্য। এই ছোট্ট মেয়েটির জন্য দোয়া রইল যেন বড় হয়ে সে তার বাবা মায়ের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে।
আসলেই আপু মেয়েটার বক্তব্য শুনে সবার চোখে যেন পানি চলে এসেছিল।
সত্যি প্রবাসী বাবা কে নিয়ে অসাধারণ বক্তব্য দিয়েছে ছোট্ট মেয়ে রুশা। ভিডিওটা দেখে বেশ ভালো লাগলো। ছোট্ট মেয়েটার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। আপনার পোস্ট দেখে বেশ ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
প্রবাসী বাবাকে কেন্দ্র করে সে খুবই ভালো উপস্থিত বক্তব্য শেয়ার করেছিল।
ভিডিওটা দেখলাম সত্যি অসাধারণ বলেছে এতো টুকু মেয়েটা।বাবার প্রতি অগাধ ভালোবাসা মেয়েটার মনে। শুভ কামনা রইল ছোট মামানির জন্য সে যেন মানুষের মতো মানুষ হয়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে এবং প্রবাসি বাবার সপ্ন পূরণ করতে পারে।ধন্যবাদ
আমিও ভাবতে পেরেছিলাম না এত ছোট একটা মেয়ে এত সুন্দর ভাবে উপস্থিত বক্তব্য উপস্থাপন করতে পারবে।