স্পোর্টসঃ এ যেন এক গোল মেশিন
Credit: ESPN VIVO
আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগন
আমি @mostafezur001 বাংলাদেশ থেকে
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমিও ভাল আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে মনে হয় আরো একটা নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম। বিভিন্ন ধরনের খেলা দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে সব থেকে বেশি ভালো লাগে ফুটবল খেলা দেখতে। ফুটবল খেলার মধ্যে যখন ম্যানচেস্টার সিটির খেলা হয় তখন যেন কোন ভাবেই নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারি না। খেলা যতরা যাই হোক না কেন আমি সব সময় চেষ্টা করি তাদের খেলা দেখতে। এই দলটার খেলা এতটা বেশি ভালো লাগার অনেকগুলো কারণ রয়েছে তার মধ্যে সবথেকে বড় কারণ হচ্ছে বর্তমান সময়ে এই দলের খেলোয়াড়। বর্তমান সময়ে এই দলে এত সুন্দর সুন্দর খেলোয়াড় রয়েছে যাদের খেলা দেখলেই ভালোলাগা কাজ করে। আর এই দলে একজন গোল মেশিন রয়েছে আমি কার নাম বলতে চাচ্ছি হয়তো বা আপনারা বুঝতে পেরে গিয়েছেন। খেলোয়ার টার নাম হচ্ছে হল্যান্ড সে প্রতিনিয়ত প্রত্যেক ম্যাচেই এত বেশি পরিমাণে গোল করতে শুরু করেছে তা দেখে মনে হচ্ছে যেন সে ভবিষ্যৎ সময়ে সকল খেলোয়াড়দের রেকর্ড একাই ভেঙে দিতে পারবে।
Credit: ESPN VIVO
খেলা শুরু হবার সাথে সাথেই হল্যান্ডের গোল দেবার কাজ শুরু হয়ে যায়। খেলা শুরু ৪ মিনিটের মাথায় সে প্রথম গোলটা করে এবং ১৮ মিনিটের মাথায় দ্বিতীয় গোল সম্পন্ন করে।
Credit: ESPN VIVO
এরপরে ঠিক ৪০ মিনিটের মাথায় হল্যান্ড আরো একটা গোল করে তার হ্যাটট্রিক পূর্ণ করে। এই দলে আসার পর থেকে হল্যান্ড বেশ কয়েকটা হ্যাটট্রিক পূর্ণ করতে পেরেছে। আর তার এই হ্যাটট্রিক পূরণ করার জন্য সব থেকে বেশি সাহায্য করেছে কেভিন ডে ব্রুইন। এই ব্যক্তি টা হল্যান্ড এর হ্যাটট্রিক এর পেছনে সব থেকে বড় অবদান রেখেছে।
Credit: ESPN VIVO
প্রথমার্ধের খেলার শেষ হয়ে যাবার ঠিক শেষ মুহূর্তের দিকে লুটন টাউন এর একজন খেলোয়ার একটা গোল করে আর সেই গুলের মাধ্যমে তারা এক গোলের লিড কমিয়ে দেয়।
Credit: ESPN VIVO
লুটন টাউন এর একই প্লেয়ার হাফ টাইম এরপরে আরো একটা গোল করে শূন্যতা আরো কমিয়ে দেয় কিন্তু তার এই সমতা কমানো যেন কোনোভাবেই হল্যান্ডকে থালাতে পারছিল না। এই খেলাতে শেষ পর্যন্ত ম্যানচেস্টার সিটি ছয়টি গোল করে যার মধ্যে পাঁচটি গোল করে হল্যান্ড। হল্যান্ড যে পাঁচটি গোল করেছে তার চারটিতে সাহায্য করেছে কেভিন ডে ব্রুইন। হলেন কে বর্তমান সময়ে আমার কাছে মনে হয় যেন একটা গোল মেশিন।
আমি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান।আমি বাংলাদেশের খুলনা বিভাগে মেহেরপুর জেলার গাংনী থানায় বসবাস করি।আমি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি। আমি আমার জন্মভূমি বাংলাদেশকে খুবই ভালোবসি।বর্তমানে আমি গ্রীনরেইন ল্যাবরেটরী স্কুলের একজন শিক্ষক।আমি ফটোগ্রাফি করতে খুব ভালোবাসি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে নতুন নতুন জিনিস তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে।আমি বিশ্বাস করি, আমার এই সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে থেকে কেউ যদি উপকৃত হয় বা নতুন কিছু শিখতে পারে তবেই আমার সৃজনশীল কাজটি সার্থক হবে। তাই আমি চেষ্টা করবো আপনাদের মাঝে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সৃজনশীল জিনিস নিয়ে উপস্থিত হতে।আমি ২০১৭ সালে প্রথম এই প্লাটফর্মে যুক্ত হয়েছিলাম সেই থেকে আজ পর্যন্ত এই প্লাটফর্মের সাথেই রয়ে গিয়েছি। আশা করি ভবিষ্যতেও এই প্লাটফর্মের সাথেই থেকে যাব।
আমার কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
ফেসবুক টুইটার
VOTE @bangla.witness as witness
OR
যদিও আমি খেলা খুব একটা বুঝিনা তারপরও আপনার পোস্ট পড়ে বলতে পারলাম একজন প্লেয়ার এতই খেলাতে পাঁচটি গোল করেছে। একই খেলাতে যদি এত বেশি পরিমাণে গোল করে তাহলে তো তাকে অবশ্যই বলা যেতে পারে।
আসলেই তার খেলা দেখতে আমারও খুবই ভালো লাগে।
এই ম্যাচটি আমিও উপভোগ করেছিলাম। আসলে হল্যান্ড যখন গোল করা শুরু করে যেন মেশিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। একাই 5 গোল করেছে সত্যিই অবিশ্বাস্য ম্যাচ ছিল। অনেকদিন পর তার পারফরম্যান্স দেখে মুগ্ধ হয়েছি। এফ এ কাপের জন্য যেটা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ ছিল। অনেক সুন্দর করে খেলার তথ্যবলি তুলে ধরেছেন ভালো লাগলো।
হল্যান্ডের খেলা দেখে যেন সবসময়ই মনে হয় সে একটা গোল মেশিন।