মানুষের জীবনের শৈশব, বাল্য, কৈশোর, যৌবন, প্রৌঢ়ত্ব, বার্ধক্য নয়তো বয়সের শ্রেণীবিন্যাস এগুলো সব মনের স্পৃহা, চাঞ্চল্য, উদ্দামতার একেকটি পর্যায়। কালের ধারাবাহিকতায় মানুষের দৈহিক ও মানসিক জগতে আসে বিবর্তন।
![২.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmUJacAFDs58YDAB8E7wSJFX4vPy2Fkyci9vWeQTadJnmn/%E0%A7%A8.jpg)
সোর্স
শৈশব কাল মানুষের জীবনের সবচেয়ে আনন্দের সময় । এসময় থাকে বাধ ভাঙ্গা আনন্দের জোয়ার । মন উড়ে চলে মুক্ত বিহনে। থাকে না বাস্তবতার চাপ, থাকে শুধু উদ্দাম আনন্দ। এ সময় থাকেনা অন্যের অন্ন যোগানের বোঝা। সময়টা কাটে বৃষ্টিতে ভিজে, ফড়িং ধরে ও প্রজপতিকে কোটরে বন্ধী করে, খেলার সাথীদের সাথে আম কুড়িয়ে, পুতুল খেলে কিংবা লুকোচুরি খেলে । ছোট ছোট হয় স্বপ্ন ও চাওয়া-পাওয়াগুলো আর জগৎটা হয় একটা গণ্ডির মধ্যে যেন ছোট্ট একটা দ্বীপ।
সময় ও নদীর স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না। জীবন সেতো বহতা নদীর নেয়, বহে যায় থেমে থাকে না শৈশবে। পদার্পণ করে যৈাবনকালে। এ বয়সের গুরুত্ব উপলব্ধি করে হেলাল হাফিজের ন্যায় বলতে হয “এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়”। যৌবনের সময়টুকু জীবনের মূল আঁধার। এ বয়স জানেনা কোন ভয়। চির সুন্দর যৈাবন নিজের নিকট খুবই প্রিয়। এ সময়ের প্রতিটি সফলতা নিজেকে পুলকিত করে। কিন্তু ভালবাসার এ সময়টা যে চিরস্থায়ী নয়। তাকেও যে চলে যেতে হবে মহাসাগরের বুকেে এ কথা চির সত্য।
যৌবনে এসে ফিরে যেতে মন চায় শৈশবে। কিন্তু সময় তো ফিরে আসে না। ফেলে আসা অতীত কভু ভোলা যায় না। সে তো সবসময় হৃদয়ে দোলা দেয়। ভাবতে ভাবতে নিজের অজান্তে মন ছুটে যায় শৈশব নামক সেই ছোট্ট দ্বীপে। কিন্তু ফেলে আসা শৈশবে তো আর ফিরে যাওয়া যায়না।
স্বেচ্ছায় বরণ করে নেওয়া দুঃখকে ঐশ্বর্যের মতো মনে হয়। তাইতো কবি নিজে ঠকেও জীবনের
শ্রেষ্ঠ সময় যৈাবন নামক বহমান নদীর বিনিময়ে নিশ্চল, অনড়, অচল, অচর, স্থানু রুক্ষ পাহাড়কে কেনতে শখ জাগে। রুক্ষ পাহাড় বলতে বার্ধ্যকের জড়াজীর্ণ, একাকিত্বের জীবনকে বুঝানো হয়েছে। যৈাবন শেসে বার্ধক্য আসবে এটাই প্রকৃতির অমোঘ নিয়ম। এতে কবির কোন অপরাধ নেই। জীবনের শেষ ধাপ নামক রুক্ষ কঠিন পাহাড়-চূড়ায় দাঁড়িয়ে কবি মনে করেন তিনি এই পৃথিবীকে পদতলে রেখেছেন এ কথা সত্য। কিন্তু জীবনের এই শেষ ধাপে কিংবা পাহাড় চূড়ায় তিনি কেবল একা, মাথার উপরে আকাশ, চারদিকে নির্জনতা , নিজের কন্ঠস্বর পর্যন্ত ব্যস্ত পৃথিবী শুনতে পায়না। এই একাকী অবস্থার জন্য কবি দায়ী নয়। এটা কোন জয়-পরাজয়ের প্রশ্ন নয়। একটা সময় মানুষ খুব অহংকারী থাকে কিন্তু এখানে সবাই নিরহংকারী। এখানে জয়ী হবার সংগ্রামে লিপ্ত হওয়ার চেয়ে ক্ষমা চাওয়া টাই শ্রেয় মনে হয়। বার্ধক্যের এই নাভিশ্বাস অবস্থার জন্য তো কবি কোন দোষ করেনি। বার্ধক্যের ঠিক এই নির্জন, একাকী মুহুর্তটিই কবির ক্ষমাপ্রার্থনা অশ্রুমোচনের মুহুর্ত আর কবির বুক চিরে বেরিয়ে আসে-
হে দশ দিক, আমি কোন দোষ করিনি।
আমাকে ক্ষমা করো।
ক্ষমা করো, ক্ষমা করো, ক্ষমা করো।
![3.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRypcDEWBhShbnfYdWQdrbEcZx9FdfcnX3x9J43BdKYtc/3.jpg)
সোর্স
পাহাড় চূড়ায় – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
অনেকদিন থেকেই আমার একটা পাহাড় কেনার শখ।
কিন্তু পাহাড় কে বিক্রি করে তা জানি না।
যদি তার দেখা পেতাম,
দামের জন্য আটকাতো না।
আমার নিজস্ব একটা নদী আছে,
সেটা দিয়ে দিতাম পাহাড়টার বদলে।
কে না জানে, পাহাড়ের চেয়ে নদীর দামই বেশী।
পাহাড় স্থানু, নদী বহমান।
তবু আমি নদীর বদলে পাহাড়টাই
কিনতাম।
কারণ, আমি ঠকতে চাই।
নদীটাও অবশ্য কিনেছিলামি একটা দ্বীপের বদলে।
ছেলেবেলায় আমার বেশ ছোট্টোখাট্টো,
ছিমছাম একটা দ্বীপ ছিল।
সেখানে অসংখ্য প্রজাপতি।
শৈশবে দ্বীপটি ছিল আমার বড় প্রিয়।
আমার যৌবনে দ্বীপটি আমার
কাছে মাপে ছোট লাগলো। প্রবহমান ছিপছিপে তন্বী নদীটি বেশ পছন্দ হল আমার।
বন্ধুরা বললো, ঐটুকু
একটা দ্বীপের বিনিময়ে এতবড়
একটা নদী পেয়েছিস?
খুব জিতেছিস তো মাইরি!
তখন জয়ের আনন্দে আমি বিহ্বল হতাম।
তখন সত্যিই আমি ভালবাসতাম নদীটিকে।
নদী আমার অনেক প্রশ্নের উত্তর দিত।
যেমন, বলো তো, আজ
সন্ধেবেলা বৃষ্টি হবে কিনা?
সে বলতো, আজ এখানে দক্ষিণ গরম হাওয়া।
শুধু একটি ছোট্ট দ্বীপে বৃষ্টি,
সে কী প্রবল বৃষ্টি, যেন একটা উৎসব!
আমি সেই দ্বীপে আর যেতে পারি না,
সে জানতো! সবাই জানে।
শৈশবে আর ফেরা যায় না।
এখন আমি একটা পাহাড় কিনতে চাই।
সেই পাহাড়ের পায়ের
কাছে থাকবে গহন অরণ্য, আমি সেই অরণ্য পার হয়ে যাব, তারপর শুধু রুক্ষ
কঠিন পাহাড়।
একেবারে চূড়ায়, মাথার
খুব কাছে আকাশ, নিচে বিপুলা পৃথিবী,
চরাচরে তীব্র নির্জনতা।
আমার কষ্ঠস্বর সেখানে কেউ শুনতে পাবে না।
আমি ঈশ্বর মানি না, তিনি আমার মাথার কাছে ঝুঁকে দাঁড়াবেন না।
আমি শুধু দশ দিককে উদ্দেশ্য করে বলবো,
প্রত্যেক মানুষই অহঙ্কারী, এখানে আমি একা-
এখানে আমার কোন অহঙ্কার নেই।
এখানে জয়ী হবার বদলে ক্ষমা চাইতে ভালো লাগে।
হে দশ দিক, আমি কোন দোষ করিনি।
আমাকে ক্ষমা করো।
@blacks ভাইয়ের কবিতা প্রেমঃ
ছোটকাল থেকেই আমার অনেক গল্প, উপন্যাস, নাটক এগুলো পড়ার অভ্যাস ছিল। কারণ আমি যে পরিবারে বড় হই তারা সকলে অসম্ভব বই প্রেমিক ছিলেন। বিশেষ করে আমার মামাতো বোনেদের বাংলা সাহিত্যের প্রতি ছিল অসাধারণ ঝোক। তখন থেকে আমি সাহিত্যের প্রেমে পড়ে যাই। আমি যখন ক্লাস টেন এ পড়ি তখন বুঝি না বুঝি আমার জীবনের প্রথম উপন্যাস সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের "সোনালী দুঃখ " পড়ি। সেই বয়স হতে সুনীলের প্রতি ভালো লাগার ও ভালবাসার জায়গা তৈরি হয়।
আমার বাংলা ব্লগে কাজ করার জন্য রেফারার @engrsayful ভাই blacks ভাইয়ের কবিতা প্রেমের কথা পাশাপাশি RME দাদা ও @tanuja ম্যাডামের সাহিত্য প্রেমের কথা আমাকে জানান। তারপর হতে তাদের সম্পর্কে জানা ও আমার বাংলা ব্লগে মনযোগ দিয়ে কাজ করার আগ্রহ জন্মে।
হ্যাংগআউট হতে এডমিন ও মডারেটদের মুখে blacks ভাইয়ের প্রশংসা শুনে শুনে ভাইয়ের কবিতা প্রেমের বিষয়টি আরো স্পষ্ট হতে স্পষ্টতর হয়। প্রথমে মনে হয়েছিল এডমিন ও মডারেটরগণ বিশেষ করে @shuvo35 ও @hafizullah ভাই হ্যাংআউটে blacks ভাই সম্পর্কে একটু বেশিই প্রশংসা করেন। কিন্তু পরবর্তীতে ভাইয়ের বিভিন্ন কবিতা পড়ে একথাটি আমি উপলব্ধি করি বর্তমান সমসাময়িক সময়ে ভাই অন্যতম একজন শ্রেষ্ঠ কবি। সত্যি করে বলছি আমি একটু বাড়িয়ে বলছি না। আপনি যদি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সম্পর্কে পড়েন ভাইয়ের কবিতায় আপনি তার ছাপ পাবেন। ভাইয়ের কবিতার মধ্যে আমি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর কবিতা এবং সুকান্ত ভট্টাচার্য এর কবিতার মাঝে মিল খুঁজে পেয়েছি।
আমি বিশ্বাস করি এবং দৃঢ়ভাবে হৃদয়ে ধারণ করি যার কবিতা শুনতে ভালো লাগেনা সে মায়ের বুকে শুয়ে গল্প শুনতে পারে না। সেদিন ভাইয়ের অনেক বদলে গেছো তুমি কবিতা পড়তে গিয়ে রবীনন্দ্রনাথ ঠাকুরের আমার পছন্দের শ্রেষ্ঠ ০৩টির ০১টি কবিতা রেলগাড়ির কামরায় হঠাৎ দেখা কবিতার মাঝে অসধারন মিল খুজে পাই। যেমনটি রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের ১৪০০ সাল এবং কাজী নজরুল ইসলাম এর ১৪০০ সাল কবিতার মাঝে পাওয়া যায়।
আসলে আমরা পরীক্ষা ও বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করে নিজেদের দীক্ষিত ও প্রস্তুত করি। আমাদের মধ্যে কবিতার প্রতি প্রেম ভালোবাসা জাগাতে ও কবিতা, গল্প উপন্যাস পাঠে উদ্বোধ্য করতে blacks ভাই যে কবিতা আবৃত্তি ও ভাবার্থ বুঝার মহতী উদ্যোগের মাধ্যমে প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছেন তার জন্য আমার হৃদয়ের গহীন অরণ্য হতে জানাই প্রাণডালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
![1.1.jpeg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmR1MBHr5XtqLyDqpZxo9oWHUpfJi57t5qVzUgRzf8Ymnz/1.1.jpeg)
সোর্স
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের পরিচিতিঃ
দুই বাংলার প্রথিতযশা লেখক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৩৪/(২১ ভাদ্র, ১৩৪১ বঙ্গাব্দ) সালে মাদারীপুর জেলার,কালকিনি থানার মাইজপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বয়স যখন চার বছর তখন তিনি কলকাতায় চলে আসেন । মূলত কৃত্তিবাস নামে একটি কবিতা পত্রিকা সম্পাদনার মাধ্যমে তার লেখক স্বত্বার প্রকাশ। সাহিত্য জগতের প্রতিটি অধ্যায়ে ছিল তার পদচারণা। তিনি একাধারে কবি ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, ভ্রমণ কাহিনীর পুরোধা। তিনি সম্পাদক, সাংবাদিক, এবং অনুবাদকও ছিলেন। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ’একা এবং কয়েকজন’ ১৯৫৮ সালে প্রকাশিত হয়। তার প্রথম উপন্যাস ’আত্মপ্রকা ’ প্রকাশিত হয় ১৯৬৬ সালে। তিনি ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি লেখনি প্রথম আলো, সেই সময়,অরণ্যের দিনরাত্রি, অর্জুন, অর্ধেক জীবন, আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি,হঠাৎ নীরার জন্য, পূর্ব পশ্চিম, ভানু ও রাণু, মনের মানুষ ইত্যাদি লেখনীর পর তাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। তিনি বাংলা সাহিত্যে নীরা চরিত্রের স্রষ্টা । তার কবিতার বহু পঙ্ক্তি সাধারণ মানুষের মুখস্থ বিশেষ করে “কেউ কথা রাখেনি ” কবিতাটি পড়েনি শিক্ষিত সমাজে এমন লোক পাওয়া দুষ্কর।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তার বিভিন্ন লেখায় "নীললোহিত", "সনাতন পাঠক", "নীল উপাধ্যায়" ইত্যাদি ছদ্মনাম ব্যবহার করেছেন। ২০১২ সালের ২৩ অক্টোবর প্রথিতযশা এই লেখক হৃদ্যন্ত্রজনিত অসুস্থতার কারণে ভক্তদের কাঁদিয়ে ইহকাল ত্যাগ করেন।
কবিতা আবৃত্তি করতে ও শুনতে খুব ভালো লাগে। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কবিতা টি আসলেই খুব চমৎকার। এই কবিতার ভাবার্থ অত্যন্ত গভীর। শৈশব কে নিয়ে তার চিন্তাধারা এ কবিতায় ফুটে উঠেছে। আর আপনিতো খুব সুন্দর ভাবে আবৃত্তি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
কবিতা টির ভাবার্থ বের করা আসলে খুবই জটিল, তবে সুনীলের অন্য কবিতাগুলো পড়লে তা বের করা ততটা কঠিন হয় না
আপনার কবিতা আবৃত্তিতে জাস্ট অসাধারণ হয়েছে ভাইয়া। আর তাছাড়া আপনি কবিতাটির মূলভাব খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনি বিস্তারিত ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন কবিতাটি।
শুভকামনা রইল আপনার জন্য
১০ বছর পর চেষ্টা করলাম, হাতে সময় খুব কম, তাই সময় দিতে পারি না, মন্তব্য করার জন্য শুভকামনা রইল
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কবিতা আবৃত্তি ও ভাবার্থ প্রকাশ ভালো ভাবে উপস্থাপন করেছেন। যেটা পড়ে এবং শুনে অনেক ভালো লাগলো ।আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।
আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল
অনেক ভালো লাগলো আপনার কবিতা আবৃত্তি। আপনার গলার স্বর যেমন সুন্দর তেমনি উচ্চারণ ও অনেক ভালো। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
আপনার মঙ্গল কামনা করছি, ভাল থাকুন ও সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ
কবিতার প্রতি ভালোবাসা বরাবর ই মুগ্ধ করে।সুন্দর করে আবৃত্তি করেছেন।চালিয়ে যান প্র্যাক্টিস।
কবিতার প্রতি আমার বরাবরই দুর্বলতা রয়েছে।
অসাধারণ ছিল আপনার পুরো উপস্থাপনা টি।আপনার কবিতা আবৃত্তি থেকে,কবিতার মূলভাব কিংবা কবি পরিচিতি তুলে ধরা সত্যিই দারুন ছিল।অনেক উপভোগ করেছি আপনর এই উপস্থাপনা🖤🤟
খুব কর্ম ব্যস্ত সময় কাটছে, দিনে অফিস রাত্রে সুনীলের কবিতা নিয়ে গবেষণা, খুব ভয় করছিল শেষ পর্যন্ত পোস্ট করতে পারি কিনা, আপনার আবৃত্তিটি অনেক ভাল ছিল।
ধন্যবাদ ভাইয়া😍😍
আপনার কবিতা আবৃত্তি শুনে অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া। আপনার গলার কন্ঠ সত্যি অনেক সুন্দর। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। এত সুন্দর একটি কবিতা বলে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
সর্দি লেগে আছে অনেক কন্ঠটা অনেক ভারি ছিল , তাই আশানুরূপ হয়নি।
আপনি চমৎকার ভাবে কবিতাটি আবৃতি করেছেন। আবৃতি শুনে আমার খুবই ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই ধরনের কবিতা আবৃতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
কবিতাটা শোনার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।