আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা🧕🧕
আসসালামু আলাইকুম 🙋♀️🙋♀️
প্রীতি ও শুভেচ্ছা 🌺🌺
- আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি ও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজ আমি আপনাদের মাঝে যে রেসিপি টি নিয়ে উপস্থিত হয়েছি তা হচ্ছে মজাদার ও পুষ্টিকর সাবুদানার ডেজার্ট।সারাদিন রোজা রেখে ইফতারে হেলদি খাবার খুব প্রয়োজন। আর হেলদি খাবার যদি মজাদার হয় তাহলে তো কথাই নেই। কারণ মজাদার খাবার আমরা সবাই খেতে পছন্দ করি। রমজানে অল্প হলেও পুষ্টিকর খাবারটাই রাখি।কারণ আমি মনে করি সারাদিনের ক্লান্তি শেষে এক গ্লাস ডেজার্ট শরীর যেমন ঠান্ডা করে তেমনি ক্লান্তি দূর করে।
- বন্ধুরা তাহলে চলুন আমার তৈরি করা ডেজার্ট টি দেখে নেয়া যাক
- সাবুদানা
- তরল দুধ
- ট্যাংয়ের গুঁড়ো
- চিনি
- কলা
- পেঁপে
- আঙুর
- ফুড কালার
- ঠান্ডা পানি
- প্রথমে আমি সাবুদানা রান্না করে নিলাম।
- তারপর দুধ জাল দিয়ে ঘন করে নিলাম।
- তারপর দুধের সাথে ট্যাংয়ের গুঁড়ো মিশিয়ে কিছুক্ষণ নরমাল ফ্রিজে রাখলাম।
- তারপর রান্না করা সাবুদানা ঠান্ডা করে দুধের সাথে মিশিয়ে নিলাম।
- এবার চিনি ও ঠান্ডা পানি মিশিয়ে নিলাম।
- তারপর তরমুজ কচলিয়ে একটু কালার করে নিলাম। আপনারা চাইলে হালকা ফুড কালার ব্যবহার করতে পারেন।
- এবার সার্ভ করার জন্য একটি গ্লাসে ঢেলে এর উপর কলা কুচি,আঙুর কুচি, পেঁপে কুচি দিয়ে দিলাম। আপনারা চাইলে আর ফল দিতে পারেন।
- সার্ভ করে ছবি তুলে নিলাম।
রমজানে অনেক ফলের মিশ্রণে পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার আর কি চাই।আপনাদের যদি ভালো লাগে মন্তব্য করবেন। আর ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি দেখার জন্য ও পড়ার জন্য🥰🥰 |
সত্যি সারাদিন রোজা রাখার পর হেলদি খাবার খাওয়া খুব প্রয়োজন। এই ডেজার্ট আমাদের জন্য ইফতারিতে একদম পারফেক্ট রেসিপি। আপনি কি সুন্দর ভাবে সাবুদানা দিয়ে ডেজার্ট তৈরি করলেন। তার সাথে তো আরো অনেকগুলো উপকরণ দেখতে পেলাম। আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো।
আপনার ডের্জাট দেখে তো খুবই লোভনীয় লাগছে। কিন্তু এভাবে কখনো সাবুদানার তৈরি ডের্জাট খাওয়া হয়নি। তবে এটা ইফতারির সময় হলে মন্দ হয় না।
জি ভাইয়া ডেজার্ট টি আমারও খুব পছন্দের। একসময় ট্রাই করে দেখবেন ভালো লাগবে।
সাবুদানা দিয়ে যে এ ধরনের ডেজার্ট তৈরি করা যায় তা তো জানতাম না। আগে সাবুদানা রোগীর পথ্য হিসেবে ব্যবহার করা হতো এখন সাবুদানা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ডেজার্ট তৈরি করে মানুষ দেখি কিন্তু কখনো খাওয়া হয়নি শুধুমাত্র পায়েস খেয়েছি ।আপনার কাছ থেকে সাবুদানা দিয়ে নতুন একটি ডেজার্ট রেসিপি শিখে নিলাম।
মজাদার ও পুষ্টিকর সাবুদানার ডেজার্ট দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আপনি অনেক মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমার কাছে খুবই ভাল লেগেছে আপনার তৈরি করা রেসিপি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
সাবুদানার ডেজার্ট এতো গুলো উপদানের মিশ্রনে তৈরী হয় আগে জানতাম না ,আর জানবই বা কিভাবে কখনো নিজে তৈরী করে খাই নায়।আপনার তৈরী করার ধাপ গুলো দেখে বুঝা যাচ্ছে ভালোই স্বাদের ছিল।ধন্যবাদ আপি
জী ভাইয়া এই ধরনের ডেজার্ট আসলেই অনেক মজার হয়। একদিকে ঠান্ডা অন্যদিকে পুষ্টিকর। বাসায় ট্রাই করে দেখবেন আমার মনে হয় আপনার ভালো লাগবে।
আপনি খুবই চমৎকার ভাবে আমাদের মাঝে সাবুদানার ডেজার্ট রেসিপিটি শেয়ার করেছেন। দেখেই জিভে জল এসে যাচ্ছে।
সারাদিনের ক্লান্তি দূর করার জন্য এরকম এক গ্লাস ডেজার্ট শরীরের জন্য সত্যিই অনেক উপকারী। বিশেষ করে ইফতার করার পরে এ রকম রেসিপি খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু মনে হয়। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
আসলে সবারই রমজানে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া দরকার। পুষ্টিকর খাবার খেলেই সারাদিনের ক্লান্তি দূর করা সম্ভব। তাইতো স্বাদে ভরপুর এই ধরনের ডেজার্ট সবার খাওয়া দরকার। ধন্যবাদ মতামতের জন্য
আপু আপনার তৈরি মজাদার ও পুষ্টিকর সাবুদানার ডেজার্ট দেখছি পুষ্টিগুণে ভরপুর হয়ে রয়েছে। আপনার তৈরি ডেজার্টএ বিভিন্ন ধরনের ফল ব্যবহার করেছেন আর এভাবে যদি ডেজার্ট তৈরি করে ছোট ছোট সোনামণিদের খাওয়ানো যায় তাহলে তাদের শরীরের পুষ্টির ঘাটতি কিছুটা হলেও কম হবে। সাবুদানার ডেজার্ট তৈরির পদ্ধতি দেখে আমার ভীষণ ভালো লাগলো। এতো সুস্বাদু একটি ডেজার্ট আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
সাবুদানা অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার। ছোটবেলায় দেখতাম বাচ্চাদের দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ানো হতো। সময়ের ব্যবধানে এখন আর এসব চোখেই পড়ে না। যাইহোক আপনি খুব চমৎকার করে সাবুদানার ডেজার্ট রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। মজাদার ও পুষ্টিকর সাবুদানার ডেজার্ট রেসিপি আমাদের মধ্যে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
মজাদার ও পুষ্টিকর সাবুদানার ডেজার্ট তৈরি করেছেন দারুন হয়েছে। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। আমিও শিখে নিলাম বাসায় তৈরী করবো।
আপু আপনি বিভিন্ন ধরনের ফল এবং সাবুদানা দিয়ে খুব সুন্দর একটি ডেজার্ট তৈরি করেছেন। দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আমার তো খুব খেতে ইচ্ছে করছে। সারাদিন রোজা রাখার পর এমন একটা ডেজার্ট খেলে পুরো শরীরের ক্লান্তি কেটে যাবে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই রেসিপিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।