আশা করি সবাই ভাল আছেন।
আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।আজ আমি আপনাদের মাঝে আমার নিজের তোলা কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে উপস্থিত হয়েছি।ফটোগ্রাফি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। যদি ও খুব একটা ভালো ফটোগ্রাফি করতে জানিনা। তবু মাঝে মাঝে চেষ্টা করি ভালো করে ফটোগ্রাফি করতে।
অবসর সময়ে ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক ভালো লাগে। বিশেষ করে যখন কোথাও ঘুরতে যাই তখন সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখলেই ক্যামেরায় বন্দি করার চেষ্টা করি। ফটোগ্রাফির মাধ্যমে মনকে প্রশান্তি দেয়া যায়। ফটোগ্রাফি কেউ শখ করে করে আবার কেউ প্রফেশনালি করে। গাছপালা আকাশ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এই সবকিছু ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরতে পারলে আমার অনেক ভালো লাগে। আমাদের কমিউনিটিতে সবাই অনেক ভালো ভালো ফটোগ্রাফি করে। যা দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। তাই আজ আমি কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে হাজির হয়েছি তাহলে চলুন আমার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে নেয়া যাক।
💘 ফটোগ্রাফি-১💘
গত কয়েকদিন থেকে প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায়। বৃষ্টি আমার অনেক পছন্দ। তাছাড়া আমার প্রিয় ঋতু হচ্ছে বর্ষাকাল। তাইতো রবীন্দ্রনাথের মতো বলতে ইচ্ছে করে আজি ঝরো ঝরো মুখর বাদল দিনে।
যদিও এখন আগের মত মুষলধারে বৃষ্টি হয় না হঠাৎ করেই বৃষ্টি হয় আবার হঠাৎ করেই ঝলমলে রোদ উঠে যায়। তাই তাপমাত্রা ও কমেনা। গতকাল প্রচুর বৃষ্টি হয়েছে আমাদের এদিকে তাই আমি ঘরে বসে কয়েকটি বৃষ্টি পড়ার ফটোগ্রাফি করেছি। তার মধ্যে থেকে দুটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে বৃষ্টির সময় যখন টিনের চালে ঝুম ঝুম শব্দ হয় তখন।
যখন প্রচুর বৃষ্টি হয় আবহাওয়া তখন একটু শীতল থাকে তখন ইচ্ছে করে পছন্দের খাবার গুলো খেতে। কিছুদিন আগে বৃষ্টির সময় আমি ভুনা খিচুড়ি তৈরি করেছিলাম এবং পরে বৃষ্টি দেখে বারান্দায় বসে বসে চা খাচ্ছিলাম। ভুনা খিচুড়ি অবশ্য আপনাদের সাথে কিছুদিন আগে শেয়ার করেছি। তবে আজ ফটোগ্রাফির মাঝে চায়ের কাপ তুলে ধরলাম। বাহিরে ঝুম বৃষ্টি বারান্দায় বসে বৃষ্টিকে উপভোগ করা আর হাতে যদি থাকে এক কাপ চা তাহলে কিন্তু পরিবেশটাও অনুভব করতে এবং নিজেকে সুখী মানুষ ভাবতে বেশি কিছু প্রয়োজন হয় না।
গতকাল সন্ধ্যায় নাস্তা করে বসে আছি এমন সময় কারেন্ট চলে গেল কি আর করব বসে বসে মোবাইলে আপনাদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলাম। এমন সময় দেখি একটি ঘাস পড়িং আমার রুমে আমার পাশে আমাকে সঙ্গ দিচ্ছে। যেহেতু সে আমাকে সঙ্গ দিচ্ছে তার একটি ফটোগ্রাফি না করলে নিশ্চয়ই সে রাগ করবে হাহাহা।তাইতো দুটি মেক্রো ফটোগ্রাফি করে নিলাম। আর আমি যখন ফটোগ্রাফি করছিলাম মনে হচ্ছে সে বুঝতে পেরেছে তাই চুপটি করে লক্ষ্মী হয়ে বসেছিল।
এই ফটোগ্রাফি গুলো করেছি কিছুদিন আগে লাকসাম আমার আপুর বাসায় যখন গিয়েছি তখন। আপুর বাসার পশ্চিমে একটি বিশাল পুকুর রয়েছে। এখানে প্রতি দুমাস পরপর মাছের উৎসব হয়। মাছের উৎসব বলতে মাছ ধরা উৎসব। আপনারা হয়তো ভাবছেন সেটা আবার কিসের উৎসব? বুঝতে পারছেন না তো ঠিক আছে বলছি। এই পুকুরটি অনেক বড় এখানে অনেক বড় বড় মাছ রয়েছে। এটি আমার আপুর বাড়িওয়ালাদের পুকুর। লাকসাম কুমিল্লা এমনকি মাঝে মাঝে ঢাকা থেকেও তাদের পরিচিতরা যারা বড়শি দিয়ে মাছ ধরা শখ হিসেবে বেছে নিয়েছে তারা এখানে টিকেট কেটে মাছ ধরে। প্রতিটি টিকিট ১৫০০০ টাকা। এভাবে ২৫ থেকে ৩০ টি গ্রুপ এই পুকুরটি একদিনের জন্য অর্থাৎ ২৪ ঘন্টার জন্য কিনে নেয়। তারপর যেদিন দুপুর ২ টা থেকে মাছ ধরা শুরু করি ঠিক তারপর দিন দুপুর ২ টা পর্যন্ত মাছ ধরে। সারা রাত মাছ ধরে। এর মধ্যে যার ভাগ্যে যতগুলো মাছ পড়বে সবই তার। আর তাদের এই মাছ ধরা দেখার জন্য অসংখ্য মানুষের ভিড় জমায়। যারা বড় মাছ পায় এটা দেখে সবাই চিৎকার করে আনন্দ উপভোগ করে। আমি যখন আপুর বাসায় থাকতাম তখন রাত্রিবেলা ছাদে বসে আমরা এই দৃশ্যটি উপভোগ করতাম। আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে এই মাছের উৎসবটি। আপনাদের কেমন লেগেছে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন।
আকাশ একেক সময় একেক রকম রূপ ধারণ করে। বৃষ্টির পর আকাশ পরিস্কার হয়ে একেবারে নীল হয়ে যায়। তখন সাদা মেঘগুলো নীলের বুকে যেন হেঁটে বিচরণ করে। আর এমন সুন্দর্য ফটোগ্রাফি না করে কি থাকা যায়। তাইতো আকাশের এই ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করলাম।
এগুলো কি পাতা আমি ঠিক জানিনা তবে ঘাসের মতো কিছুই হবে। আপনারা যদি কেউ জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। আমি কলেজ থেকে আসার সময় কলেজ গেটের পাশেই এগুলো দেখেছি দেখতে অনেক সুন্দর লাগছিল তাই ফটোগ্রাফি করে ফেলেছি। কারণ সুন্দর কিছু দেখলে মোবাইলটা বের করে ফটোগ্রাফি করতে আমার ভুল হয় না।
এগুলো সবাই চিনতে পারছেন তো? না চেনার অবশ্য কিছুই নেই। কারণ আমাদের জাতীয় ফুল বলে কথা। আসলেই শাপলা ফুলকে জাতীয় ফুলের মর্যাদা দিয়েছে এর সৌন্দর্যের কারণেই মনে হয়। এই ফুলগুলো আজ সকালে আমার এক কাকি দিয়ে গেছে। দেখতে অনেক সুন্দর দেখাচ্ছিল তাই আমি চট করে ফটোগ্রাফি করে ফেলেছি। কয়েকদিন বৃষ্টি হওয়ার কারণে জলাশয় গুলোতে পানির পরিমাণ একটু বেড়ে গেছে তাই চারদিকে এখন শাপলা ফুল পাওয়া যাচ্ছে।
Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me. please click it! (Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
সন্ধ্যা বেলার চা আর আডডা বাহ্ দারুন। আপনার সঙ্গী কে দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। বৃষ্টির দিন আমার কাছেও ভীষণ ভালো লাগে। তবে বেশি হলে ভালো লাগে না। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
বৃষ্টির দিনে আমার কাছেও ভীষণ ভালো লাগে। কারণ বৃষ্টির দিনে প্রকৃতি ভিন্ন রকম সেজে ওঠে। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য তখন আমাদের মনকে রাঙিয়ে তোলে। ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।
আমার মনে হয় প্রায় প্রতিটি মানুষের বৃষ্টি ভালো লাগে ৷ বৃষ্টিতে টিনের চালের শব্দ সত্যি অনেক ভালো লাগে ৷ তবে আবার অতিরিক্ত বৃষ্টি বিরক্তির লাগে ৷
তবে বৃষ্টির সাথে যদি খিচুড়ি ও এক কাপ রং চা হয় আর পাশে থাকবে প্রিয় মানুষটি আহা আহা!!!! ৷ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সুখী মনে হয় আমি হতাম ৷
যা হোক প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক অনেক ভালো ছিল ৷
আসলেই বৃষ্টির সময় টিনের চালে যখন বৃষ্টি পড়ে তখন এই শব্দ শুনতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। এটা ঠিক বৃষ্টি বেশি হলে আবার সবকিছু কেমন যেন ফ্যকাসে লাগে। বৃষ্টির সাথে যদি খিচুড়ি এক কাপ চা আর আপনার প্রিয় মানুষটি পাশে থাকে তাহলে আপনি পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ হবে যদি জানতে পেরে আমার কাছে অনেক ভালো লাগছে।
ওয়াও আপু আপনার সবগুলো ফটোগ্রাফি এত সুন্দর হয়েছে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। আপু বর্ষা মৌসুম কি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে তবে অনেকদিন বৃষ্টি হলে পরিবেশটা একটু সেচসেতে হয়ে যায়। বাহ আপনার ফটোগ্রাফির মাঝে যে মাছের উৎসবটি দেখেছি এটা তো আসলেই এই প্রথম শুনলাম এরকম সিস্টেম। আসলে এরকম উৎসব কিন্তু সচরাচর দেখা যায় না অনেক ভালো লেগেছে এটি সম্পর্কে জানতে পেরে ।পুকুরটা কিন্তু খুব বড় মনে হচ্ছে। আর আপু আপনি যে ঘাস পাতার মতো এগুলো ছবি তুলেছেন এগুলো আসলে আমিও চিনতে পারিনি তবে দেখেছি। চমৎকার উপস্থাপনার মাধ্যমে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অভিনন্দন।
আপু আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে আমার কাছে খুবই ভালো লাগছে। আপনারও দেখেছি আমার মত বর্ষা মৌসুম ভালো লাগে। আর হ্যাঁ যে মাছের উৎসবটির কথা বলেছি এটি আসলে সচরাচর সব জায়গায় দেখা যায় না। এটি এক ভিন্নধর্মী আনন্দ অনুষ্ঠান আমি মনে করি। ধন্যবাদ আপু আপনার চমৎকার মতামত দিয়ে সাপোর্ট করার জন্য।
জাতীয় ফুল শাপলার সৌন্দর্য টা দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম।বৃষ্টি পছন্দ করেন না এমন লোক খুব কমই পাওয়া যাবে। প্রাকৃতির মাঝে বৃষ্টিতে ভিজতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। ঠিকই বলেছেন আপনি ,বড়শি দিয়ে পুকুরের মাছ ধরার মজাটাই অন্যরকম। এগুলো দেখতে আরো বেশি ভালো লাগে। আজ আপনার ফটোগ্রাফি গুলো বেশ চমৎকার ছিল। বৃষ্টির দিনে বারান্দায় বসে চা খাওয়ার অনুভূতি সত্যিই অন্যরকম।
জাতীয় ফুল সাপ্লা আসলেই দেখতে অনেক সুন্দর। আর হ্যাঁ এটা ঠিক বলেছেন বৃষ্টি পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। আর হ্যাঁ বড়শি দিয়ে পুকুরে মাছ ধরার মজাই আলাদা। আমার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
বাহ বেশ দারুন ফটোগ্রাফি করেছেন তো। আসলে এই বৃষ্টির সময় ভুনা খিচুড়ি আর এক কাপ চা হলে কিছুই লাগেনা। শাপলা ফুলগুলো আসলেই অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে। আসলেই ঠিক বলেছেন শাপলা ফুলের সৌন্দর্যের কারণেই হয়তো এটি জাতীয় ফুল। আর আপনি যে মাছের উৎসবের কথা লিখেছেন দেখে মনে হচ্ছে খুবই চমৎকার একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে সেখানে। ১৫ হাজার টাকা করে টিকিট কেটে একদিন পর্যন্ত মাছ ধরে আসলে ব্যাপারটি বেশ ইন্টারেস্টিং। ঘাসফড়িং এর মেক্রো ফটোগ্রাফিটি খুব চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।ধন্যবাদ।
আশুলিয়া আপু শাপলা ফুলগুলো সবগুলো একসাথে ধরে ছবি তোলার কারণে অনেক সুন্দর লাগছে। আর ওই যে পুকুরে মাছের উৎসব হতো এটি আসলেই খুব ইউনিক একটি উৎসব। আসলে এটি একটি শখের বিষয় মাছ পাওয়া না পাওয়া কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। আর বৃষ্টির সময় ভুনা খিচুড়ি এবং গরম গরম চা হলে এর চেয়ে সুন্দর আর কিছুই লাগেনা।
আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে বৃষ্টির সময় যখন টিনের চালে ঝুম ঝুম শব্দ হয় তখন।
আমার মনে হয় প্রত্যেকটা মানুষ এই শব্দটাকে পছন্দ করে। টিনের চালের বৃষ্টির শব্দের অনুভূতি বর্তমান প্রজন্ম নাও বুঝতে পারে। কারন ধীরে ধীরে টিনের ঘর ইট পাথরের নিচে হারিয়ে যাচ্ছে। গ্রাম এখন শহর হয়ে যাচ্ছে। চারিদিকে শুধু ইট পাথর। সব গুলো ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপু।
একদম ঠিক বলেছেন আমার মনে হয় প্রত্যেকটা মানুষই বৃষ্টির এই রুমঝুম শব্দটাকে পছন্দ করে। চাঁদের ছেলে বৃষ্টির শব্দের অনুভূতি বর্তমান প্রজন্ম খুব কমই বুঝবে কারণ টিনের ঘর এখন খুব কম থাকে মানুষের ।ইট পাথরের বেড়াজালে এখন আর সেই আনন্দগুলো নেই। তবে অনুভূতি সুন্দর থাকলে যেকোনো পরিস্থিতিতে ই আনন্দ অনুভব করা যায়।
আপু আপনার প্রতিটা ফটোগ্রাফ অসাধারণ হয়েছে। বৃষ্টি পড়ার কি সুন্দর মুহূর্ত ক্যামেরা বন্দী করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। আবার মাছের উৎসবের কথা জেনেও ভালো লাগলো। আবার সাদা শাপলা দেখে খুবই ভালো লাগলো। এমন সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
Hello friend!


I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
সন্ধ্যা বেলার চা আর আডডা বাহ্ দারুন। আপনার সঙ্গী কে দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। বৃষ্টির দিন আমার কাছেও ভীষণ ভালো লাগে। তবে বেশি হলে ভালো লাগে না। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
বৃষ্টির দিনে আমার কাছেও ভীষণ ভালো লাগে। কারণ বৃষ্টির দিনে প্রকৃতি ভিন্ন রকম সেজে ওঠে। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য তখন আমাদের মনকে রাঙিয়ে তোলে। ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।
আমার মনে হয় প্রায় প্রতিটি মানুষের বৃষ্টি ভালো লাগে ৷ বৃষ্টিতে টিনের চালের শব্দ সত্যি অনেক ভালো লাগে ৷ তবে আবার অতিরিক্ত বৃষ্টি বিরক্তির লাগে ৷
তবে বৃষ্টির সাথে যদি খিচুড়ি ও এক কাপ রং চা হয় আর পাশে থাকবে প্রিয় মানুষটি আহা আহা!!!! ৷ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সুখী মনে হয় আমি হতাম ৷
যা হোক প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক অনেক ভালো ছিল ৷
আসলেই বৃষ্টির সময় টিনের চালে যখন বৃষ্টি পড়ে তখন এই শব্দ শুনতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। এটা ঠিক বৃষ্টি বেশি হলে আবার সবকিছু কেমন যেন ফ্যকাসে লাগে। বৃষ্টির সাথে যদি খিচুড়ি এক কাপ চা আর আপনার প্রিয় মানুষটি পাশে থাকে তাহলে আপনি পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ হবে যদি জানতে পেরে আমার কাছে অনেক ভালো লাগছে।
ওয়াও আপু আপনার সবগুলো ফটোগ্রাফি এত সুন্দর হয়েছে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। আপু বর্ষা মৌসুম কি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে তবে অনেকদিন বৃষ্টি হলে পরিবেশটা একটু সেচসেতে হয়ে যায়। বাহ আপনার ফটোগ্রাফির মাঝে যে মাছের উৎসবটি দেখেছি এটা তো আসলেই এই প্রথম শুনলাম এরকম সিস্টেম। আসলে এরকম উৎসব কিন্তু সচরাচর দেখা যায় না অনেক ভালো লেগেছে এটি সম্পর্কে জানতে পেরে ।পুকুরটা কিন্তু খুব বড় মনে হচ্ছে। আর আপু আপনি যে ঘাস পাতার মতো এগুলো ছবি তুলেছেন এগুলো আসলে আমিও চিনতে পারিনি তবে দেখেছি। চমৎকার উপস্থাপনার মাধ্যমে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অভিনন্দন।
আপু আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে আমার কাছে খুবই ভালো লাগছে। আপনারও দেখেছি আমার মত বর্ষা মৌসুম ভালো লাগে। আর হ্যাঁ যে মাছের উৎসবটির কথা বলেছি এটি আসলে সচরাচর সব জায়গায় দেখা যায় না। এটি এক ভিন্নধর্মী আনন্দ অনুষ্ঠান আমি মনে করি। ধন্যবাদ আপু আপনার চমৎকার মতামত দিয়ে সাপোর্ট করার জন্য।
জাতীয় ফুল শাপলার সৌন্দর্য টা দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম।বৃষ্টি পছন্দ করেন না এমন লোক খুব কমই পাওয়া যাবে। প্রাকৃতির মাঝে বৃষ্টিতে ভিজতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। ঠিকই বলেছেন আপনি ,বড়শি দিয়ে পুকুরের মাছ ধরার মজাটাই অন্যরকম। এগুলো দেখতে আরো বেশি ভালো লাগে। আজ আপনার ফটোগ্রাফি গুলো বেশ চমৎকার ছিল। বৃষ্টির দিনে বারান্দায় বসে চা খাওয়ার অনুভূতি সত্যিই অন্যরকম।
জাতীয় ফুল সাপ্লা আসলেই দেখতে অনেক সুন্দর। আর হ্যাঁ এটা ঠিক বলেছেন বৃষ্টি পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। আর হ্যাঁ বড়শি দিয়ে পুকুরে মাছ ধরার মজাই আলাদা। আমার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনার ফটো তোলার হাত ভালো। সবগুলো ছবিই খুব সুন্দর উঠেছে।
আমার ফটোগুলো দিয়ে আপনাকে সন্তুষ্ট করতে পেরেছি তাই অনেক ভালো লাগছে ধন্যবাদ।
বাহ বেশ দারুন ফটোগ্রাফি করেছেন তো। আসলে এই বৃষ্টির সময় ভুনা খিচুড়ি আর এক কাপ চা হলে কিছুই লাগেনা। শাপলা ফুলগুলো আসলেই অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে। আসলেই ঠিক বলেছেন শাপলা ফুলের সৌন্দর্যের কারণেই হয়তো এটি জাতীয় ফুল। আর আপনি যে মাছের উৎসবের কথা লিখেছেন দেখে মনে হচ্ছে খুবই চমৎকার একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে সেখানে। ১৫ হাজার টাকা করে টিকিট কেটে একদিন পর্যন্ত মাছ ধরে আসলে ব্যাপারটি বেশ ইন্টারেস্টিং। ঘাসফড়িং এর মেক্রো ফটোগ্রাফিটি খুব চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।ধন্যবাদ।
আশুলিয়া আপু শাপলা ফুলগুলো সবগুলো একসাথে ধরে ছবি তোলার কারণে অনেক সুন্দর লাগছে। আর ওই যে পুকুরে মাছের উৎসব হতো এটি আসলেই খুব ইউনিক একটি উৎসব। আসলে এটি একটি শখের বিষয় মাছ পাওয়া না পাওয়া কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। আর বৃষ্টির সময় ভুনা খিচুড়ি এবং গরম গরম চা হলে এর চেয়ে সুন্দর আর কিছুই লাগেনা।
আমার মনে হয় প্রত্যেকটা মানুষ এই শব্দটাকে পছন্দ করে। টিনের চালের বৃষ্টির শব্দের অনুভূতি বর্তমান প্রজন্ম নাও বুঝতে পারে। কারন ধীরে ধীরে টিনের ঘর ইট পাথরের নিচে হারিয়ে যাচ্ছে। গ্রাম এখন শহর হয়ে যাচ্ছে। চারিদিকে শুধু ইট পাথর। সব গুলো ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপু।
একদম ঠিক বলেছেন আমার মনে হয় প্রত্যেকটা মানুষই বৃষ্টির এই রুমঝুম শব্দটাকে পছন্দ করে। চাঁদের ছেলে বৃষ্টির শব্দের অনুভূতি বর্তমান প্রজন্ম খুব কমই বুঝবে কারণ টিনের ঘর এখন খুব কম থাকে মানুষের ।ইট পাথরের বেড়াজালে এখন আর সেই আনন্দগুলো নেই। তবে অনুভূতি সুন্দর থাকলে যেকোনো পরিস্থিতিতে ই আনন্দ অনুভব করা যায়।
আপু আপনার প্রতিটা ফটোগ্রাফ অসাধারণ হয়েছে। বৃষ্টি পড়ার কি সুন্দর মুহূর্ত ক্যামেরা বন্দী করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। আবার মাছের উৎসবের কথা জেনেও ভালো লাগলো। আবার সাদা শাপলা দেখে খুবই ভালো লাগলো। এমন সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।