আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা
আসসালামুআলাইকুম
প্রীতি ও শুভেচ্ছা
- আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজ আমি আপনাদের মাঝে নতুন একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আমার আজকের রেসিপিটি হচ্ছে ক্রিসপি পটেটো পাকোড়া।
- আমরা বাঙালিরা প্রতিদিন সকাল এবং বিকেলে নাস্তা করা একটি চিরাচরিত নিয়ম ।আর সেই নাস্তাটা যদি হাতে তৈরি করা হয় তাহলে আরো বেশি ভালো লাগে। এ ধরনের পাকোড়া গুলো সকালে না হলে ও বিকেলে আমি অবশ্যই রাখার চেষ্টা করি। কারণ বিকেল বেলার নাস্তায় তেলে ভাজা জিনিস খেতে ভালো লাগে। এখন যেহেতু কিছুটা শীতের প্রকোপ বাড়ছে তাই সন্ধ্যা বেলায় গরম গরম তেলেভাজা পাকোড়া সাথে টমেটোর সস এবং এক কাপ চা হলে ই জমিয়ে নাস্তা করা যায়। আর আমার পরিবারের সবাই হাতে তৈরি করা নাস্তা খেতে বেশি পছন্দ করে। আজ আমি হাতের নাগালে পাওয়া অল্প কিছু উপকরণ দিয়ে এই পাকোড়া গুলো তৈরি করেছি খেতে কিন্তু দারুণ লেগেছিল। তাহলে চলুন পটেটো ক্রিসপি পাকোড়া গুলো তৈরি পদ্ধতি দেখি ।
- আলু
- পেঁয়াজ কুচি
- কাঁচা মরিচ কুচি
- হলুদের গুঁড়ো
- মরিচের গুঁড়ো
- ডিম
- আটা
- চালের গুঁড়া
- জিরার গুড়ো
- লবণ
- তেল
- ম্যাজিক মসলা
- প্রথমে দুটো আলু খোসা ছাড়িয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে গ্রেটার দিয়ে গ্রেট করে নিলাম।
- গ্রেট করা আলুর উপর পেঁয়াজ কুচি ও কাঁচা মরিচ কুচি দিয়ে দিলাম।
- এবার অন্যান্য মসলাগুলো দিয়ে দিলাম।
- এবার একটি ডিম ভেঙ্গে দিয়ে সবগুলো ভালোভাবে মাখিয়ে নিলাম।
- এবার চালের গুড়ো ও আটা দিয়ে ভালোভাবে মেখে নিলাম।
- এবার একটি কড়াইয়ে পরিমাণ মতো তেল নিয়ে তেল গরম হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করলাম।
- তেল গরম হয়ে যাওয়ার পর এর মধ্যে ছোট ছোট করে পাকড়াগুলো দিয়ে দিলাম।
- দুই পিঠ ভালোভাবে ভেজে পাতিল চুলা থেকে নামিয়ে ফেললাম।
- এবার পাকোড়াগুলো নিজের মতো করে পরিবেশন করে ছবি তুলে নিলাম।
🌺 আশা করি আমার আজকের রেসিপি টি আপনাদের ভালো লাগবে।ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। 🌺 |
🌺 ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি দেখার জন্য ও পড়ার জন্য🌺 |
আপনি ঠিকই বলেছেন,এখন যেহেতু কিছুটা শীতের প্রকোপ বাড়ছে তাই সন্ধ্যা বেলায় গরম গরম তেলেভাজা পাকোড়া সাথে টমেটোর সস এবং এক কাপ চা হলে ই জমিয়ে নাস্তা করা যায়। আপনি অনেক ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। এভাবে ক্রিসপিট পটেটো পাকোড়া আমি আগে কখনো খাইনি। তবে আপনার রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনার রেসিপিটি দেখতে অনেক আকর্ষণীয় হয়েছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
শীতকাল মানেই গরম গরম খাবার। সকাল দুপুর বিকেল রাতে গরম গরম খাবার এবং নাস্তা খেতে খুবই ভালো লাগে। আর বিকেল বেলা এই ধরনের পাকোড়া এবং সাথে এক কাপ চা হলে জমিয়ে নাস্তা করা যায়। তাই আমি একটি ইউনিক রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি মাত্র। ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।
ক্রিস্পি পটেটো পাকোড়া দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে ।বিকেলে চা এর সাথে হালকা নাস্তা হিসেবে বেশ ভালো যায় আপনার রেসিপিটি
আপনি খুবই সুস্বাদু একটি রেসিপি তৈরি করে দেখিয়েছেন আপু,শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
আপু পাকোড়া পাঠিয়ে দিলাম খেয়ে নেন।বিকেলের নাস্তায় খুবই উপযোগী। আমার পছন্দের একটি রেসিপি শেয়ার করলাম আপনাদের জন্য। খেয়ে নিতে পারেন।ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
বিকেল হলেই নাস্তা বানাতে হয়। বেশিরভাগ সময় আমি পাকোড়া বানায়। বিভিন্ন পাকোড়ার রেসিপি মধ্যে আলুর পাকোড়া আমার বেশি ভালো লাগে। প্রায়ই বানানো হয়। ধন্যবাদ আপু রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
বাহ আপু আপনিও তাহলে বিকেলে এ ধরনের নাস্তা তৈরি করেন।আমার ও খুব ভালো লাগে এ ধরনের নাস্তা।তাই আমি এধরনের নাস্তা বানালে আপনাদের সাথে শেয়ার করি।ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
ক্রিস্পি পটেটো পাকোড়া খেতে আমার কাছে ভীষণ মজা লাগে। এখন তো শীতকাল আসতেছে শীতকালে তেলের ভাজা নাস্তা খেতে ভীষণ মজা লাগে। আপনার রেসিপি পোস্ট দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
যেকোনো ধরনের পাকোড়া খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আর পটেটো পাকোড়া হলে তো কোন কথাই নেই ।পাকোড়ার মধ্যে রয়েছে অনেক ভিটামিন। ছোটদের খাওয়ালে ভিটামিনো হবে তারা পছন্দ ও করবে।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আমার তো বিকালের নাস্তার চিন্তায় ভালই লাগে না। কি বানাবো বুঝতে পারি না। কিন্তু শীতকাল আসলে এরকম ঝাল ঝাল তেলে ভাজা খাবার গুলো ভালই লাগে খেতে। নতুন একটি পাকোড়া শিখে নিলাম আপনার কাছ থেকে। ডিম দেয়ার কারণে মনে হয় খেতে আরো বেশি মজাদার হয়েছিল।
এরকম বিকেলের নাস্তা আমার খুব ভালো লাগে।আপু আমি ও শীতকালে এরকম তেলে ভাজা খাবার খেতে পছন্দ করি। আমার পরিবারের সবাই খুব পছন্দ করে। জি আপু ডিম দেয়ার কারণে বেশি মজা লেগেছে।
আমি মনে করি হাতে তৈরি জিনিস খেতে সবাই পছন্দ করে। আর বিকেল বেলা হলে তো কোন কথাই নেই। আপনি একদম ঠিক বলেছেন বিকেলের দিকে হাতে তৈরি ভাজা কিছু খেতে ভীষণ ভালো লাগে। এখন আবার শীত পড়ছে এই সময়টা খেতে আরো বেশি ভালো লাগে। আপনি আলু দিয়ে পাকোড়া তৈরি করেছেন ভীষণ ভালো লেগেছে। মনে হচ্ছে খেতেও অনেক বেশি টেস্টি হয়েছে। তাছাড়া আপনাদের পরিবারের সবাই এরকম নাস্তা পছন্দ করে জেনে খুবই ভালো লাগলো।
আসলে বিকেলবেলা নাস্তা না করলে ভালোই লাগে না। আর সব সময় তো বাজার থেকে কিনে আনা নাস্তা খেতে খুব বেশি পছন্দ হয় না সবার। তাই মাঝে মাঝে নিজ হাতে তৈরি করে পরিবারের সবাইকে পরিবেশন করার মধ্যে অন্যরকম আনন্দ পাওয়া যায়।
হ্যাঁ শীতকালে এমন তেলে ভাজা পাকোড়া খেতে অনেক ভালো লাগে।তাও আবার বিকেল বেলা হলে অনেক জমে যায়।নিজের হাতে তৈরি করা নাস্তার মজা আলাদা আপু।আপনি খুব সুন্দর ভাবে ক্রিস্পি পটেটো পাকোড়া বানানোর রেসিপি শেয়ার করেছেন ভালো লাগলো।
বাহ এটা জেনে ভালো লাগলো যে শীতকালে এমন তেলেভাজা পাকোড়া খেতে আপনারও ভালো লাগে। আর বিকেলবেলা এরকম নাস্তা হলে খুব জমে যায়। নিজের হাতে তৈরি করতে পারলে তো কোন কথাই নেই অন্যরকম তৃপ্তি পাওয়া যায়।
ঠিক বলেছেন আপু শীতের এই সময়ে সন্ধ্যায় গরম গরম ভাজাপোড়া খেতে খুব ভালো লাগে।এই রকম আলু দিয়ে পাকোড়া খেতে নিশ্চয়ই আরো ভালো লাগবে।আর যদি ক্রিস্পি হয় তাহলে তো আর কথাই নাই । কালার টা বেশ সুন্দর হয়েছে। প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ
আমার মত দেখছি সবারই সন্ধ্যার সময় গরম গরম ভাজাপোড়া খেতে খুবই ভালো লাগে। আর আলু দিয়ে তৈরি করা যেকোনো ধরনের পাকোড়া আমার পছন্দ। কারণ এমনিতেই আমি আলু পছন্দ করি। আর আপু এ ধরনের পাকড়াগুলোর কালার সুন্দর হয়।
হালকা শীতের সময় বিকেল বেলা তেলেভাজা পাকোড়া গুলো খেতে খুবই ভালো লাগে। আর সাথে সস হলে তো কথাই নেই। আর আপনি নিজের হাতে তৈরি করেছেন নিজের হাতে তৈরি করা নাস্তা খাওয়ার মজাটাই আলাদা। আপনার তৈরি রেসিপি আমার কাছে খুবই ভালো এবং ইউনিক লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার কাছে ও হালকা শীতের সময় বিকেলবেলা পাকোড়া খেতে ভালো লাগে। আর আমি এখানে চালের গুড়ের ব্যবহার করেছি যার কারণে একটু বেশি ক্রিসপি হয়েছে। তাছাড়া শীতের মধ্যে ঝাল ঝাল পাকোড়া খাওয়ার মজাই আলাদা।