আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা ❤️❤️
আসসালামু আলাইকুম 💘💘
প্রীতি ও শুভেচ্ছা 🌹🌹
- আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি ও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজ আমি আপনাদের মাঝে পেন্সিল দিয়ে আঁকা ছবি শেয়ার করবো।পেন্সিলে আঁকা আর্ট আমার খুবই ভালো লাগে। যদি ও আমি তেমন ভালো পারিনা। তবে মাঝে মাঝে সময় পেলে চেষ্টা করি। আজ আমি পেন্সিল দিয়ে একটি হারিকেন আঁকার চেষ্টা করছি ।হারিকেন নিশ্চয়ই অনেকে চিনবেন। আমি যখন ছোট ছিলাম তখন এই হারিকেন দিয়ে পড়াশোনা করতাম ।কারেন্ট ছিল তবে তখন খুব বেশি থাকত না সন্ধ্যা হলেই চলে যেত আর তখন হারিকেনের আগুনে পড়তে হতো এবং সাথে হাত পাখা দিয়ে আম্মু পাশে দাঁড়িয়ে বাতাস করতো ।কারণ হারিকেনের তাপে অনেক গরম লাগতো ।কিন্তু এখন আধুনিকতার ছোঁয়ায় এই হারিকেন জিনিসটি উঠে গেছে ।তাই আজ হঠাৎ করে মনে পড়লো এবং এঁকে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে বসলাম।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তাহলে চলুনদেখে নেয়া যাক পেন্সিলে আঁকা হারিকেন টি।
- প্রথমে দুপাশে দুটি সোজা দাগ টেনে নিচের অংশে গোল করে একে নিলাম।
- তোর হারিকেনের নিচের অংশে তিনটি বাঁকা ফ্রেম এঁকে নিলাম।
- এবার হারিকেনের ভিতরের গ্লাস এর অংশটি এঁকে নিলাম।
- এবার হারিকেনের উপরের অংশ এবং ধরার জন্য যে তোড়াটি ছিল সেটা একে নিলাম।
- এবার হারিকেনের উপরের অংশ আকাশে শেষ করলাম এবং পেন্সিল দিয়ে হালকা কালো করে নিলাম।
- এবার অঙ্কিত হারিকেনের নিচে আমার সিগনেচার দিয়ে দিলাম।
🌺 আশা করি আমার আজকের আর্ট টি আপনাদের ভালো লাগবে।ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। 🌺 |
|---|
🌺 ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি দেখার জন্য ও পড়ার জন্য🌺 |
|---|
সত্যি আপু এক সময় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ছিল হারিকেন।আপনি ঠিক বলেছেন ছোটবেলায় কারেন্ট না থাকলে হারিকেন দিয়ে পড়লে অনেক গরম লাগতো। তখন আম্মুর পাখার বাতাস যে কতো মধুর ছিল যা এখন ফ্যানের বাতাসকে ও হার মানায়।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ছোটবেলার কথা মনে করে দেওয়ার জন্য।
ঙ্কন/
এক সময় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ছিল হারিকেন কিন্তু এখন বিদ্যুৎ গ্রামেগঞ্জে এসে পড়েছে ।তাই এই হারিকেন দেখার যায় না বিদ্যুৎ চলে গেলেও এখন মানুষ চার্জে ব্যবহৃত লাইটগুলো ব্যবহার করে তাই হারিকেনের প্রয়োজন পড়ে না। অতীতে ব্যবহৃত এই হারিকেন অংকনের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
চমৎকার একটি হারিকেন আর্ট করেছেন আপনি। হারিকেনটি দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। পেন্সিল আটগুলো আমার কাছে এমনিতে ভালো লাগে। সামনাসামনি যখন ছোট ছিলাম নানুদের বাসায় গেলে মাঝেমধ্যে হারিকেন জ্বালাতে দেখতাম। ওটা নিয়ে অনেক দুষ্টুমি করতাম। আপনি হারিকেন আর্ট দেখে ছোটবেলার কথা মনে করিয়ে দিলেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি আর্ট শেয়ার করার জন্য।
আসলে এখন আর হারিকেন দেখা যায় না হতে পারে এমন কোন অজপাড়া গায়ে থাকতে পারে ।যেখানে এখনো ভালোভাবে বিদ্যুতের ব্যবস্থা হয়নি ।ছোটবেলায় আমিও এই হারিকেনে জ্বালিয়ে পড়েছি তাই স্মৃতিচারণ করলাম।
পেন্সিল দিয়ে আপনি অনেক সুন্দর একটি হারিকেন তৈরি করেছেন আপু। আজ অনেকদিন পর এই হারিকেন চিত্রের মাধ্যমে দেখতে পেলাম । হারিকেন দেখে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। ধন্যবাদ আপু আপনার জন্য শুভকামনা রইল
আসলে আপু আমার কাছে পেন্সিলের আঁকা আর্ট গুলো অনেক ভালো লাগে। তাই অতীতের কথা মনে পড়ল যখন হারিকেন দিয়ে পড়াশোনা করতাম সেই দিক বিবেচনা করেই এই হারিকেনটি অংকন করলাম।
আমি খুব ছোট থাকতেই হারিকেন আস্তে আস্তে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এখন গ্রামগঞ্জে ও এই জিনিসটা খুব একটা দেখা যায় না। কিন্তু আম্মুর মুখে গ্রামের যে কোন গল্প শোনার সাথে হারিকেনার কথা থাকবেই। খুবই ভালো লাগলো পেন্সিল দ্বারা অঙ্কিত হারিকেনের চিত্রাংকন টি। খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন সম্পূর্ণ পোস্টটি। এভাবেই ভাল কাজগুলো নিয়ে এগিয়ে যান।
আসলে আপু খুব ছোটবেলায় আমি হারিকেন দিয়ে পড়াশোনা করেছি ।তারপর থেকেই বিদ্যুতের ব্যবস্থা হয়ে গেছে যার ফলে খুব কম সময় আমি এটি উপলব্ধি করেছি ।তবে আমার বড় আপুরা বেশিরভাগ সময়ে এই হারিকেন ব্যবহার করে সময় কাটিয়েছে পড়ালেখা করেছে । তাই এই অংকন এর মাধ্যমে অতীতকে একটু সামনে এনে ধরলাম।
পেন্সিল দিয়ে হারিকেন টা একে প্রাচিণ সেই সভ্যতা কে আবার মণে করিয়ে দিলেন আপূ আপনার পেন্সিল এ আকা হারিকেন টী সত্যি ছোট বেলার কথা মনে কোরিয়ে দিল
একদম ঠিক বলেছেন প্রাচীনকালে মানুষ আগুনের ব্যবহার করার পর থেকেই লোহার এবং কাছের সেমে বাধানো এই হারিকেন তৈরি করে ফেলে যা তখনকার মানুষের অন্যতম সম্বল ছিল ।আর তা আমি অংকের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি।
একদম ঠিক বলেছেন গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য টাই হচ্ছে হারিকেন। তখন মানুষ সন্ধ্যা হলেই ঘরে ঘরে হারিকেন জ্বালিয়ে দিত আর এই হারিকেনের আলোয় খাবারদাবার পড়ালেখা সব সারতো। এখন আধুনিকতার ছোঁয়ায় এসব পাওয়াই যায় না। তাই সবাইকে একটু অতীত মনে করিয়ে দিলাম।
আপু আপনার হারিকেন অংকন দেখে পুরনো দিনের কথা মনে পড়ে গেল। আগেকার দিনেই বেশিরভাগ মানুষ হারিকেন জালিয়ে অন্ধকার দূর করতো। আর এখন সেই হারিকেন খুবই কম জায়গায় পাওয়া যায়। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
আসলে আপু সবাইকে পুরনো দিনের কথা একটু মনে করিয়ে দেওয়ার জন্যই আমি এই হারিকেনটি অঙ্কন করলাম আর আমারও স্মৃতিচারণ করার ইচ্ছে হলো তাই এই চিত্রটি আঁকলাম।
আপু অনেক সুন্দর একটি হারিকেন আর্ট করেছেন । হারিকেনটি দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনি অনের সুন্দর এবং নিখুঁত ভাবে ছবিটি অঙ্কন করেছেন ৷ পেন্সিল আটগুলো আমার কাছে এমনিতে অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি আর্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ৷
আসলে হঠাৎ করেই ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল যে তখন আমরা কি কি জিনিস ব্যবহার করতাম ।সেই চিন্তা থেকেই আমি এই হারিকেনটি অংকন করলাম যা আমি ব্যবহার করেছিলাম।
আপনি পেন্সিল দিয়ে একটি হারিকেন অঙ্কন করেছেন। আগের দিনে মানুষ রাতে কারণ না থাকলে হারিকেল দিয়ে ছেলেমেয়েরা পড়ালেখা করতো। আমাদের এদিকে অনেক বাড়িতে কারণ ছিল না। হারিকেন ছিল সবার ঘরে। খুব সুন্দর করে আপনি যথার্থ বলারই উপস্থাপনা করেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আসলে আপু আমি যখন প্রাইমারি স্কুলে পড়তাম তখন কারেন্ট চলে গেলে আমরা এই হারিকেন দিয়ে পড়াশোনা করতাম ।আর হারিকেন আগুনের তাপে গরম লাগলে আম্মু পাখা দিয়ে বাতাস করতো।
হারিকেন দেখে ছেলেবেলা মনে পড়লো। সত্যিই খুব সুন্দর ভাবে এই লন্ঠনের আর্ট আপনি এঁকেছেন । পেন্সিল দিয়ে আর্টটি খুব সুন্দর লাগছে দেখতে।
আসলে ভাইয়া আমারও ছোটবেলার কথা মনে পড়ার কারণেই এই হারিকেনটি আমি অঙ্কন করেছি যা বেশিরভাগ মানুষেরই স্মৃতিচারণ করবে।