পুঁইশাকের বীজ ভাজি যদিও কখনো খাওয়া হয়নি। তবে এই পুঁইশাকের বীজগুলো দিয়ে ছোটবেলায় খেলতাম। আর রান্নার সময় এগুলো দিয়ে ডিম বানাতাম। এছাড়া পাঁকা পাঁকা পুঁইশাকের বীজগুলো দিয়ে রং বানাতাম। সত্যি দাদা আপনার এই পোস্ট দেখে শৈশবের অনেক স্মৃতি মনে পড়ে যাচ্ছে। আলু দিয়ে এত সুন্দর ভাবে পুঁইশাকের বীজ ভাজি করেছেন দেখে সত্যিই ভালো লাগলো। একদম ঠিক বলেছেন দাদা সাথে যদি চিংড়ি মাছ কিনবা কাঁকড়া হতো সত্যিই একেবারে জমে যেত। যদিও কাঁকড়া খাওয়া হয়নি কখনো। তবে মনে হচ্ছে চিংড়ি মাছের সাথে একেবারে জমে যাবে। দাদা আপনি আপনার রান্নার দক্ষতায় সাধারণ খাবারও অসাধারণ করে তুলতে পারেন। কারণ আপনি একজন দক্ষ রাধুনী। আপনার রেসিপিগুলো দেখে অনেক ভালো লাগে। অনেক সুন্দর করে আলু এবং পুঁইশাকের বীজ ভাজি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।