RE: পাঙ্গাস মাছের ভুনা রেসিপি ।। বাঙালি রেসিপি
পাঙ্গাস মাছের ভুনা খেতে দারুন মজাদার। এই মজাদার রেসিপিটি এখন পরিবেশন করে খাওয়ার জন্য প্রস্তুত। দুপুরবেলা এই পাঙ্গাসের ভুনা থাকলে আর কিছু লাগবে না, এইটা দিয়েই খেয়ে মন ভরে যাবে।
দাদা আজকে আপনি এত মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন যে দেখেই জিভে জল চলে আসলো। পাঙ্গাস মাছ ভুনা রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আর দুপুর বেলায় এত মজার একটি রেসিপি দেখে তো ক্ষুধা লেগে গেল। এখন যদি গরম গরম ভাত ও সাথে আপনার তৈরি করা মজার পাঙ্গাস মাছ ভুনা খেতে পারতাম তাহলে খুবই ভাল লাগত দাদা। তবে যাই বলুন না কেন দাদা আপনার রেসিপিগুলো কিন্তু অসাধারণ। আমিও সবসময় চেষ্টা করি আপনার মত করে মজার রেসিপি তৈরি করার। কিন্তু আপনার দক্ষতার কাছে আমি একদমই নগণ্য। কারণ আপনি হচ্ছেন একজন দক্ষ ও সেরা রাঁধুনি। আপনার বাসার অন্যকেউ পাঙ্গাস মাছ ভুনা খেতে পছন্দ করে না তবে আপনি পাঙ্গাস মাছ ভুনা খেতে পছন্দ করেন। এ থেকে বোঝাই যাচ্ছে আপনি কতটা সেরা রাঁধুনি। কারণ আপনি আপনার বাসার অন্য সদস্যদের কাছ থেকে কোনো রকমের সাহায্য না নিয়ে নিজে নিজেই পছন্দের এই পাঙ্গাস মাছ ভুনা রেসিপি তৈরি করে ফেললেন। আমার কেন জানি বারবার মনে হয় আমাদের মাসিমা অর্থাৎ আপনার মা খুবই পাকা রাঁধুনি। কারণ আপনার রেসিপি গুলো যখন আমি দেখি তখন আমার বারবারই মনে হয় আপনি হয়তো এতো ভালো রান্না আপনার মায়ের কাছ থেকে শিখেছেন। কারণ আমরা মজার মজার সব রান্না আমাদের মায়ের কাছ থেকেই শিখি।আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে আপনি খুবই সুন্দরভাবে মজার মজার রান্না শিখেছেন এবং নিজের দক্ষতায় সেই রেসিপি গুলো তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন। পাঙ্গাস মাছের ভুনা রেসিপি তৈরীর ক্ষেত্রে আপনি শেষের দিকে জিরার গুড়া দিয়েছেন এটা আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে। কারণ জিরার গুড়া দিলে একটু আলাদা ঘ্রান আসে। সেই মিষ্টি ঘ্রান খাবারের প্রতি আরও লোভ বাড়িয়ে দেয়। আর পাঙ্গাস মাছ ভুনা খেতে আরো বেশী মজাদার করে। অনেক সুন্দর ভাবে আপনার রেসিপি তৈরীর প্রক্রিয়া উপস্থাপন করেছেন এবং মজার রেসিপি তৈরি করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।