নাটক রিভিউ-কি ভুল ছিল|
আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার
আমি@monira999। আমি একজন বাংলাদেশী। আজকে আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করতে যাচ্ছি। মাঝে মাঝে নাটক দেখতে ভালো লাগে। কয়েকদিন থেকে এই নাটকের কিছু সিন চোখে পড়েছিল। তাই তো কালকে ভাবলাম নাটকটি দেখবো। আর এই নাটকটি দেখে সত্যি কথা বলতে মনের অজান্তে হৃদয় মাঝে ব্যথা অনুভব করেছি। আসলে এই নাটকের গল্পটি বেশ ভালো লেগেছে। তাইতো এই নাটক রিভিউ শেয়ার করতে চলে এসেছে। আশা করছি সবার ভালো লাগবে।
নাম | কি ভুল ছিল |
---|---|
পরিচালনা | মাসরিকুল আলম |
রচনা | জয়নাল আবেদীন |
অভিনয়ে | সাবিলা নূর, আবু হুরায়রা তানভীর, মিলি বাসার ও আরো অনেকে |
দৈর্ঘ্য | ৪১মিনিট |
মুক্তির তারিখ | ২০ এপ্রিল ২০২৪ |
ধরন | ড্রামা |
ভাষা | বাংলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
চরিত্রেঃ
- সাবিলা নূর (সোহানা)
- আবু হুরায়রা তানভীর (তানভীর)
নাটকের শুরুতেই দেখতে পাই সোহানা সাইকেল চালিয়ে ফুড ডেলিভারি করছে। একটি মেয়ে হয়ে সাইকেল চালিয়ে ফুল ডেলিভারি করছে এই ব্যাপারটা সত্যি একেবারে ভিন্ন রকমের ছিল। সোহানার মা বোন সোহানার উপর নির্ভরশীল। সোহানা যে কয় টাকা আয় করে তাই দিয়ে তাদের সংসার চলে। সোহানার ফুড ডেলিভারির ব্যাপারটা নিয়ে আশেপাশের লোকজন অনেক কিছু বলাবলি করে। তাইতো সোহানার মা সোহানাকে বিষয়গুলো জানায়। এবার সোহানা বলে আমরা না খেয়ে থাকলে কেউ আমাদের এক বেলা খাবার দেয় না। তাই যেভাবেই পারি নিজের খাবার যোগাড় করার চেষ্টা করছি মা। এসব বিষয় নিয়ে কখনো চিন্তা করো না। মন খারাপ করার দরকার নেই।
সোহানা নিয়মিত তার কাজ করে যাচ্ছিল। এরপর হঠাৎ একদিন সোহানার সাথে দেখা হয় একটি মহিলার। ফুল ডেলিভারির জন্য রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার নেওয়ার সময় একটি মহিলার সাথে পরিচয় হয় তার। সোহানা জানতে পারে মহিলাটি এই রেস্টুরেন্টের ওনার। মহিলাটি সোহানার সাথে কথা বলে আর বলে তোমার যদি সময় হয় তাহলে আমি তোমার জীবনের কথাগুলো শুনতে চাই। এবার সোহানা বলে তার হাতে তেমন সময় নাই। অন্য কোনদিন শোনাবে। এরপর মাঝে মাঝে সোহানার পুরনো স্মৃতি মনে পড়ে যায়। তাই তো সে আবারও সেই মহিলাটির সাথে দেখা করে এবং নিজের জীবনের গল্প বলার জন্য প্রস্তুত হয়। সোহানা যখন নিজের জীবনের কথাগুলো মনে বলছিল তখন তার দুচোখ ছলছল করছিল। এবার সোহানা বলতে শুরু করে ভালো ফ্যামিলিতে তার বিয়ে হয়েছিল। তার স্বামী তাকে অনেক ভালোবাসতো। কিন্তু হঠাৎ করে তার সবকিছুই এলোমেলো হয়ে গেছে।
সোহানার স্বামী ছিল একজন ইঞ্জিনিয়ার। এরপর সে নিজের ব্যবসা শুরু করে। বেশ ভালোই চলছিল। তাদের সংসারে উন্নতি লেগেই ছিল। সোহানার স্বামী হঠাৎ করে তাকে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্য গাড়ি কিনে আর গাড়ির চাবি সোহানার হাতে তুলে দেয়। সোহানা ভীষণ খুশি হয়ে যায়। এরপর সোহানা তার স্বামীকে অনুরোধ করে তুমি যখন তখন এই গাড়ি থেকে আমাকে নামিয়ে দিতে পারো কিন্তু তোমার জীবনের গাড়ি থেকে কখনও আমাকে নামিয়ে দিও না। সোহানার স্বামী সোহানাকে অনেক ভালোবাসতো। তাইতো সে সোহানাকে খুশি রাখার চেষ্টা করত। সুন্দরভাবে কেটে যাচ্ছিল তাদের দিনগুলো। কিন্তু হঠাৎ করে সোহানা শাশুড়ি সোহানার স্বামীকে বলে এত অর্থ-সম্পদ দিয়ে কি করবি যদি তোদের কোন সন্তান না হয়। সোহানার শাশুড়ি সোহানার স্বামীকে বলে নিশ্চয়ই তোর বউ ইচ্ছে করে সন্তান নেয় না। যাতে করে টাকা পয়সা নিয়ে পালিয়ে যেতে পারে। তাই যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তার দেখা। তাহলে সবকিছু জানতে পারবি। এরপর সোহানার স্বামী বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করে।
সোহানার স্বামী তানভীর সোহানার শাশুড়ির কথা অনুযায়ী সোহানাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যায়। ডাক্তারের কাছে যাওয়ার পর সোহানা এবং তানভীর দুজনেই জানতে পারে সোহানার কিছু সমস্যা থাকার কারণে তাদের বাচ্চা হচ্ছে না। সোহানা এই কথা শোনার পর থেকে ভিশন ভেঙে পড়ে। আর সোহানার শাশুড়ি তাকে মিথ্যে মিথ্যে সান্ত্বনা দিতে থাকে। অন্যদিকে নিজের ছেলেকে বলে দেখেছিস আমি ঠিকই বলেছি তোর বউয়ের সমস্যা। সে হয়তো এতদিন সবকিছু লুকিয়ে গেছে। ধীরে ধীরে তানভীর বদলে যেতে থাকে। তানভীরের এই বদলে যাওয়া সোহানাকে ভীষণ কষ্ট দিচ্ছিল। তাদের মাঝে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। সোহানার ডক্টর বলেছিল চিকিৎসা করলে বাচ্চা হওয়ার অনেকটা সম্ভাবনা আছে। হয়তো ১০০% নেই। তবে চিকিৎসা করে তারা দেখতে পারে। ধীরে ধীরে সোহানা আর তানভীরের মাঝে বেশ দূরত্ব তৈরি হয়েছে। এখন আর তানভীর আগের মত সোহানাকে ভালোবাসে না। ডাক্তারের কথা বলতে গেলে তানভীর বলে সে কোন ডাক্তার দেখাতে পারবে না। এগুলো সব ডাক্তারদের ফালতু কথা। তখন সোহানা বলে তুমি কি বাচ্চা চাও না? তখন তানভীর বলে বাচ্চা তো আমি চাই। দরকার পরে আরেকটা বিয়ে করবো। এই কথা শোনো সোহানা ভীষণভাবে ভেঙে পড়ে। আর এরপর সোহানা শুনতে পায় তার শাশুড়ি আর তার স্বামী বিয়ে নিয়ে কথা বলছে। তখন সোহানা নিজের বাবার বাসায় চলে আসে। কিছুদিন পর সোহানাকে ডিভোর্স লেটার পাঠানো হয়
এরপর থেকেই সোহানা সংগ্রামী জীবন কাটাতে থাকে। অভাব অনটন নিয়ে নিজের মা বোনকে নিয়ে জীবন কাটাতে থাকে। এর মাঝে সোহানার মামা একটি বয়স্ক লোকের সাথে সোহানার বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসে। এটা শুনে সোহানা আরো বেশি রেগে যায়। এসব কথাগুলো সোহানা মহিলাটিকে বলছিল আর মহিলাটি অবাক হয়ে শুনছিল। এবার রেস্টুরেন্টের মালিক মহিলাটি বলে তোমার জীবনের গল্পের সাথে আমার জীবনের গল্পের বেশ মিল আছে। আমারও বাচ্চা হচ্ছিল না বলে আমাকে ডিভোর্স দেওয়া হয়েছে। আমার বাবার টাকা ছিল বলে আমাকে এতটা কষ্ট করতে হয়নি। নিজে রেস্টুরেন্ট খুলেছি। এখন তুমি যদি চাও তাহলে আমি আর একটি নতুন রেস্টুরেন্ট খুলবো এবং সেই নতুন রেস্টুরেন্টের সব দায়িত্বে থাকবে তোমার উপর। সোহানা প্রথমে অবাক হয়ে যায়। এরপর মহিলাটি বলে আমি জানি তুমি সবকিছু পারবে। এবার সোহানা নিজের জীবনে এগিয়ে যেতে থাকে। এরপর হঠাৎ একদিন সেই মহিলাটি সোহানার রেস্টুরেন্টে বেড়াতে আসে এবং বলে সবকিছু ঠিক আছে কিনা। সোহানা বলে এখন আমি আগের মতো করে নিজের জীবনটা গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছি। তখন মহিলাটি বলে এবার বিয়ে নিয়ে কি ভাবছো? তখন সোহানা বলেন হয়তো কেউ একজন আমার জন্য অপেক্ষায় আছে। যেই মানুষটি আমার সবকিছুকে আপন করে নিবে। আর কখনো আমাকে লোভী বলবে না। এখানেই নাটকটি শেষ হয়ে যায়।
ব্যক্তিগত চিন্তাধারা থেকে বলতে গেলে এই গল্পটি আমাদের সমাজের হাজারো নারীর গল্প। আমাদের সমাজে এমন অনেক নারী আছে যারা মাতৃতের স্বাদ গ্রহণ করতে পারে না। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ের পর তাদের আপন মানুষগুলো তাকে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। কখনো ভেবে দেখেনা সেই অসহায় মেয়েটি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে। আর কোথায় গিয়ে ঠাঁই নিবে। তার বাঁচার স্বপ্নটাও তারা কেড়ে নেবে। হয়তো সেই মেয়েটির কোন দোষ ছিল না। সৃষ্টিকর্তা তাকে একটি সন্তান দেননি বলে তার জীবনটা এতটা কষ্টের হতে পারে না। সব মিলিয়ে নাটকটি অসাধারণ ছিল।
আমি মনিরা মুন্নী। আমার স্টিমিট আইডি নাম @monira999 । আমি ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ও মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি। গল্প লিখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। মাঝে মাঝে পেইন্টিং করতে ভালো লাগে। অবসর সময়ে বাগান করতে অনেক ভালো লাগে। পাখি পালন করা আমার আরও একটি শখের কাজ। ২০২১ সালের জুলাই মাসে আমি স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করি। আমার এই ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার সবচেয়ে বড় অর্জন হলো আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির একজন সদস্য।
You've got a free upvote from witness fuli.
Peace & Love!
কি ভুল ছিল নাটকের নামটি খুব সুন্দর।তাছাড়া
বাংলাদেশের নাটকগুলো সময় পেলেই দেখা হয় মাঝে মাঝেই।খুবই ভালো লাগে সামাজিক ও শিক্ষণীয় বিষয়গুলি দেখতে।এই নাটকের শেষটা জেনে অনেক খারাপ লাগলো।সন্তান হয় না বলে ছোট করে দেখা উচিত নয় কাউকে।নাটকটি সুন্দর রিভিউ করেছেন,ধন্যবাদ আপু।
এটা ঠিক বলেছেন আপু বাংলাদেশের নাটক গুলো বেশ ভালো লাগে। আপনিও সময় পেলে নাটক দেখেন জেনে ভালো লাগলো আপু। সত্যি আপু সন্তান না হলে কাউকে ছোট করে কথা বলা উচিত নয়।
আপু সাবিলা নূরের এই নাটকটি আমি দেখেছি। বেশ দারুন একটি নাটক ছিল। সমাজের বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে নাটকটির মধ্যে। আবার সাবিলা নূরও বেশ সুন্দর অভিনয় করেছন। সব মিলিয়ে পরিচালক সুন্দর করেই নাটকটি ফুটিয়ে তুলতে পেরেছে।
ঠিক বলেছেন আপু এই নাটকটিতে সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। আর সাবিলা নূর সত্যি অনেক ভালো অভিনয় শিল্পী।
সৃষ্টিকর্তা চাইলে একজন মানুষকে যেকোনো সময় গরিব থেকে সচ্ছল অবস্থায় নিয়ে যেতে পারেন। সম্পর্কটা যদি এরকম ছোটখাটো বিষয় নিয়ে বিচ্ছেদ হয় তাহলে সেটা আদৌ সম্পর্কের মধ্যে পড়ে না। ডাক্তার তো বলেই দিয়েছিল চিকিৎসা করা যায় সন্তান হতে পারে। তাহলে সোহানার স্বামী তানভীর সেটা একবার ট্রাই করে দেখতে পারত। তাহলে হয়তো সোহানাও মা হতে পারতো। যাইহোক নাটকটি পড়ে বাস্তবিক কিছু বিষয় বুঝতে পারলাম আমাদের বাস্তবিক সমাজেও এরকম বেশ কিছু ঘটনা ঘটে থাকে। যেগুলো সত্যিই অনেক কষ্টদায়ক । কি ভুল ছিল নামের নাটকটির সুন্দর একটি রিভিউ আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন আপনি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া সৃষ্টিকর্তা চাইলে সবকিছুই করতে পারেন। অনেক সময় জীবনের বাস্তবতা বোঝা অনেক কঠিন। কখন কি হয়ে যায় কেউ জানে না। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।
আপনি আমাদের মাঝে একটা বাস্তব মুখী নাটক শেয়ার করেছেন, আসলে এই সমাজে যে মেয়েদের বাচ্চা হয় না তাদের যে কি কষ্ট হয় এবং কোন কোন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এই নাটকটা দেখলে হয়তো বা খুব ভালোভাবেই বোঝা যাবে। নাটকটি খুব সংক্ষেপে এবং সুন্দরভাবে আপনি আমাদের মাঝে রিভিউ করেছেন যা আমি খুব সহজেই বুঝতে পেরেছি ধন্যবাদ।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া এই নাটকটি একেবারে বাস্তবধর্মী নাটক। সমাজের দৃশ্যগুলোই যেন তুলে ধরা হয়েছে।।ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি একটি সামাজিক ও শিক্ষণীয় বিষয় সম্পর্কিত নাটক রিভিউ করেছেন। এই ধরনের নাটক গুলো দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। সবকিছুর মালিক একমাত্র সৃষ্টিকর্তা। সৃষ্টিকর্তার রহমতে চাইলে সন্তান হয়। অনেক মেয়ে আছে তাদের বাচ্চা হয় না এতে তাকে ছোট করে দেখার কিছু নেই। আপনার রিভিউ পড়ে মনে হল সাবিলা নূর অনেক ধৈর্যের পরীক্ষা দিয়েছে। ধন্যবাদ আপু আপনাকে চমৎকার একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করার জন্য।
সত্যি ভাইয়া এই নাটকটি অনেক শিক্ষনীয় ছিল। আসলে একটি মেয়ে যখন সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম হয় তখন তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার। আর কাছের মানুষ গুলোই বেশি কষ্ট দেয়।
দারুন একটি নাটক রিভিউ দিলেন আপু ভালো লাগলো দেখে। আমারও নাটক রিভিউ শেয়ার করতে হবে দেখতেছি। কারণ আপনাদের নাটক রিভিউ গুলো আমার অনেক ভালো লাগে দেখতে। কি ভুল ছিল? নাটকের শিরোনামটি অসাধারণ। কিছু কিছু মানুষের জীবনে অনেক কিছু ঘটে যায় অকারণে অন্যজনের ভুলের কারণে। বিস্তারিত বর্ণনা করলেন স্ক্রিনশর্ট এর মাধ্যমে অনেক ভালোভাবে উপভোগ করতে পেরেছি।
নাটক রিভিউ আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো। নাটকের নামটি যেমন সুন্দর ছিল তেমনি নাটকের গল্পটাও সুন্দর ছিল।
অনেক সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করেছেন আপনি। বেশ ভালো লাগার ছিল আপনার হাতটা রিভিউ করা নাটক। দারুন ভাবে নাটকটা রিভিউ করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনি। নাটকটা আমার আজ পর্যন্ত দেখা হয়নি, তবে সুযোগ করে চেষ্টা করব দেখার। নাটক রিভিউ করতে যেমন ভালোলাগা ঠিক তেমনি নাটক রিভিউ পড়তে ভালো লাগে।
ভাইয়া আমি চেষ্টা করেছি অনেক ভালোলাগার একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করার। আপনি সময় পেলে নাটকটি দেখতে পারেন। আশা করছি ভালো লাগবে।
নাটকটা সম্পর্কে অনেক সুন্দর কিছু জানতে পারলাম। খুব সুন্দর একটা নাটক ছিল এটা। আপনি দারুনভাবে আমাদের মাঝে রিভিউ করেছেন। আপনার রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লেগেছে আমার। সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ করার জন্য ধন্যবাদ আপু
এই নাটকটি সত্যিই অনেক দারুন ছিল। তাই তো নাটকের রিভিউ শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।