নাটক রিভিউ-মনে রেখো আমায়|

in আমার বাংলা ব্লগ2 months ago

আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার


আমি @monira999 বাংলাদেশ থেকে। আজ আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করবো। নাটকটির মাঝে আমি ভিন্নতা খুঁজে পেয়েছিলাম তাইতো এই নাটক রিভিউ শেয়ার করবো। আশা করছি সবার ভালো লাগবে।


IMG_20240707_172009.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


❂নাটকের কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂
নামমনে রেখো আমায়
প্রযোজকনাজমুল হক ভূঁইয়া
পরিচালকপথিক সাধন
সহকারী সম্পাদনাতাসিন আহমেদ ও মইনুল হোসেন রাহাত
অভিনয়েইয়াশ রোহান, কেয়া পায়েল ও আরো অনেকে
দৈর্ঘ্য৫৬ মিনিট
মুক্তির তারিখ৪ জুন ২০২৪
ধরনড্রামা
ভাষাবাংলা
দেশবাংলাদেশ
চরিত্রেঃ
  • ইয়াশ রোহান (মোহন)
  • কেয়া পায়েল(রেশমি)
কাহিনী সারসংক্ষেপ


Screenshot_2024-07-07-16-20-47-16.jpg
Screenshot_2024-07-07-16-21-39-83.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


নাটকের শুরুতেই আমরা দেখতে পাই কারো জানাযা পড়ানো হচ্ছে। এরপর সিন চলে যায় আগের কিছু দৃশ্যে। নাটকের নায়ক মোহনের বিয়ের কথাবার্তা চলছে এবং দুই পরিবার মিলে বিয়ের আয়োজন করছে। আগে থেকেই তাদের বিয়েটা মোটামুটি ঠিক ছিল। তাই দুই পরিবার বসে বিয়ের দিন তারিখ ধার্য করছিল। যেহেতু মোহন কিছুদিন পর দেশের বাইরে চলে যাবে তাই বিয়েটা তাড়াতাড়ি করার ব্যবস্থা করছিল। দুই পরিবার অনেক খুশি ছিল। মোহনের ভাই দুজনের একসাথে ছবি তোলার চেষ্টা করেছিল। বেশ ভালোই কাটছিল দিনগুলো। মোহন তার হবু স্ত্রী রেশমিকে নিয়ে ঘুরতে যেতো। দুজনের সময় গুলো ভালোই কাটছিল। এরপর তাদের বিয়ে হয়ে যায়। রেশমি মোহনকে একটি রুমাল উপহার দিয়েছিল আর যেখানে লেখা ছিল মনে রেখো আমায়।


Screenshot_2024-07-07-16-22-08-01.jpg
Screenshot_2024-07-07-16-22-41-63.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


বিয়ের পর তাদের সংসার সুখে ভরে উঠেছিল। তাদের এই ছোট্ট সুখের সংসার আনন্দের কোন সীমা ছিল না। এরপর মোহনের বিদায়ের পালা। মোহন যেহেতু দেশের বাইরে চলে যাবে তাই তার পরিবারের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছিল। মোহনের পরিবারের সবার অনেক মন খারাপ ছিল। তবুও তাকে যেতেই হবে। এরপর মোহন বেরিয়ে পড়ে। চলে যাওয়ার পর প্রথমে মোহন বেশ কিছুদিন কথা বলেছিল। এরপর ধীরে ধীরে মোহনের সাথে তারা আর কোন প্রকারের যোগাযোগ করতে পারেনা। দেখতে দেখতে কেটে যায় কয়েকদিন। মোহন কেমন আছে সেটাও কেউ জানে না। মোহন যে লোকের মাধ্যমে বিদেশে গিয়েছিল সেই লোকটির সাথে যোগাযোগ করে মোহনের পরিবার। কিন্তু তিনিও কিছু বলতে পারছিল না। তিনি জানান যারা মোহনের সাথে গিয়েছিল তারা অর্ধেক লোক পৌঁছে গিয়েছে। আর বাকি অর্ধেকের খবর কেউ জানে না। এই কথা শুনে সবার চিন্তা আরো বেড়ে যায়।


Screenshot_2024-07-07-16-23-17-54.jpg
Screenshot_2024-07-07-16-23-33-29.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


এভাবে কেটে যায় বেশ কিছুদিন। এরপর টিভিতে একদিন খবর দেখা হয় জলদস্যু টাইপের কিছু লোক অনেকগুলো বাংলাদেশীকে মেরে ফেলেছে। এই কথা শুনে মোহনের পরিবার খুবই ভেঙে পড়ে এবং তারা বুঝতে পারে তাদের মোহন আর নেই। পরিবারে শোক নেমে আসে। পরিবারের সবাই অনেক কষ্ট পায়। বিশেষ করে রেশমি অনেক বেশি কষ্ট পায়। এভাবেই চলছিল দিনগুলো। সবাই যে যার মত করে মন খারাপ করে থাকতো। এমন সময় গ্রামের লোকজন বাজে কথা বলা শুরু করে। তারা বলে মোহনের স্ত্রী নাকি মোহনের ভাইয়ের সাথে অবৈধ সম্পর্ক করছে। তাই তো সেই বাড়িতেই পড়ে আছে। এইসব কথা পুরো গ্রাম সহ রটে যায়। এমনকি মোহনের বাবা মায়ের কানেও কথাগুলো যায়। মোহনের বাবা কি করবে বুঝতে পারছিলেন না।


Screenshot_2024-07-07-16-23-45-48.jpg
Screenshot_2024-07-07-16-24-14-26.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


মোহন বাবা চাইছিল মোহনের স্ত্রীকে সেই বাড়িতেই রাখতে। অন্যদিকে মোহনের শশুর মোহনের স্ত্রীকে নিতে আসে। এরপর দুজনে মিলে সিদ্ধান্ত নেয় মোহনের ছোট ভাইয়ের সাথে তার স্ত্রী রেশমির বিয়ে দিবে। সবকিছু চিন্তা করে সবাই রাজি হয়ে যায়। দুজনের বিয়ে হয়ে যায়। সুখে শান্তিতে কাটছিল তাদের দিনগুলো। সবাই নিজেদের কষ্টগুলো ভুলে যাচ্ছিল। বেশ ভালোই কাটছিল তাদের দিনগুলো। এমন সময় রেশমি জানায় সে মা হতে চলেছে। তাদের পরিবারে খুশি আরো বেড়ে যায়। কিন্তু হঠাৎ করেই একটি মানুষ এসে তাদের সব খুশি গুলো এলোমেলো করে দেয়। অনেকদিন পর মোহন ফিরে আসে। এতদিন পর মোহন জীবিত ফিরে এসেছে এটা দেখে যেন কেউ বিশ্বাস করতেই পারছিল না। এমনকি কারো মুখে কোন হাসি ছিল না


Screenshot_2024-07-07-16-24-33-99.jpg
Screenshot_2024-07-07-16-25-37-46.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


মোহন তার নিজের ভালোবাসার মানুষটিকে হারিয়ে ফেলেছে। মোহন হারিয়ে ফেলেছে তার আনন্দগুলো। তার স্ত্রী এখন অন্য কারো। তার স্ত্রী এখন তার ছোট ভাইয়ের স্ত্রী হয়ে গেছে। এই কথাগুলো ভাবছিল আর মোহন আনমনে দিন কাটাচ্ছিল। সে বেঁচে ফিরেছে ঠিকই কিন্তু মরার মত জীবন যাপন করছে। জলদস্যুদের অত্যাচার থেকে বেঁচে ফিরলেও জীবনের কাছে হেরে গেছে। বেঁচে থেকেও সে আজ মৃত হয়ে গেছে। কারণ তার ভালোবাসার মানুষটি পর হয়ে গেছে। মোহনের বাড়িতে সবাই বিষয়টি নিয়ে খুবই কষ্ট পেয়েছে। মোহনের ফিরে আসাতে তারা কেন জানি খুশি হতেই পারছিল না।


Screenshot_2024-07-07-16-26-03-81.jpg
Screenshot_2024-07-07-16-26-14-51.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


এবার মোহন কি করবে বুঝতে পারছিল না। নদীর পাড়ে বসে একা একাই ভাবছিল। এমন সময় তার বাবা এসে তার কাছে ক্ষমা চায় সবকিছুর জন্য। মোহন কিছুই বলে না। এরপর কেটে যায় সময়। মোহন যখন আনমনে বসে ছিল তখন কেউ একজন মোহনকে বলে সে ফিরে না আসলেই ভালো হতো। সবাই যেহেতু জানে মোহন মারা গিয়েছে তাই সে যদি মারা যেত এটাই বোধ হয় ভালো হতো। মোহন সবকিছু মেনে নিতে পারছিল না। কষ্টে তার ভেতরটা শেষ হয়ে যাচ্ছিল। সবার উদ্দেশ্যে একটি চিঠি লিখে মোহন আত্মহত্যা করেছিল। সে তার পরিবারের সুখ কেড়ে নিতে চায়নি। তার ভাইয়ের সংসার ভেঙে দিতেও চায়নি। এমনকি সে চায়নি তার মা-বাবাকে খারাপ পরিস্থিতিতে ফেলতে। মোহন আবারও সবার মাঝ থেকে হারিয়ে যায় আর মৃত্যুর পথ বেছে নেয়। এভাবেই নাটকটি শেষ হয়ে যায়।


Screenshot_2024-07-07-16-26-58-14.jpg
Screenshot_2024-07-07-16-27-29-99.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব

☬☬☬ব্যক্তিগত মতামত:☬☬:☬


অনেক সময় দেখা যায় অনেকে অবৈধ উপায়ে প্রবাসে যাওয়ার চেষ্টা করে। অনেকের মৃত্যু হয়। তারা পরিবারের সুখের কথা ভেবে বিপদের পথে এগিয়ে যায়। মৃত্যু আমাদেরকে যেমন কষ্ট দেয় তেমনি যখন পরিস্থিতি বদলে যায় তখন জীবন বেঁচে থেকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে। আর যদি সেই মৃত মানুষটি ফিরে আসে তাকে মেনে নিতেও যেন কষ্ট হয়ে যায়। এই নাটকটিতেও তেমনটাই দেখানো হয়েছে। মোহন অনেকদিন পরে ফিরে এসেছিল ঠিকই কিন্তু তার সবকিছুই হারিয়ে গিয়েছিল। সব মিলিয়ে গল্পটির মাঝে ভিন্নতা ছিল।


ব্যক্তিগত রেটিং:

৮/১০

নাটকের লিংক




আমার পরিচয়

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

IMG_20230828_190629.jpg

আমি মনিরা মুন্নী। আমার স্টিমিট আইডি নাম @monira999 । আমি ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ও মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি। গল্প লিখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। মাঝে মাঝে পেইন্টিং করতে ভালো লাগে। অবসর সময়ে বাগান করতে অনেক ভালো লাগে। পাখি পালন করা আমার আরও একটি শখের কাজ। ২০২১ সালের জুলাই মাসে আমি স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করি। আমার এই ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার সবচেয়ে বড় অর্জন হলো আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির একজন সদস্য।

Sort:  
 2 months ago 

খুব চমৎকার একটি নাটক রিভিউ করেছেন আজ আমি।এই নাটক টা আমার এখনো দেখা হয়নি। তবে আপনার পোস্ট টা পরে বেশ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

 2 months ago 

এই নাটকের গল্পটি সত্যি অসাধারণ। আপনি যদি সময় পান তাহলে নাটকটি দেখতে পারেন ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

 2 months ago 

অনেক সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করে আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু, আপনার এই অসাধারণ নাটকটা দেখে খুবই ভালো লেগেছে আমার। চমৎকারভাবে নাটকটা রিভিউ করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন তাই অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 months ago 

নাটকের গল্প যদি দারুন হয় তাহলে সেই নাটকের রিভিউ শেয়ার করতে ভালো লাগে। আর এই নাটকের গল্পটি অসাধারণ ছিল ভাইয়া। তাই তো আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছি।

 2 months ago 

মনে রেখো আমায় নাটকটি আমি দেখেছি। নাটকটি দেখতে অনেক ভালো লেগেছিল কিন্তু শেষের দিকটা সত্যি অনেক কষ্টের ছিল। রেশমি আর মোহনের ভালোবাসাটা অনেক সুন্দর ছিল। কিন্তু মোহন বিদেশে যাওয়ার পর জলদস্যুরা অনেক মানুষকে মেরে ফেলে আর সবাই ভেবেছিল তাকেও মেরে ফেলেছে। এরপরে যখন রেশমী মোহনের ছোট ভাইয়ের সাথে বিয়ে করে তখন রেশমি আবারও নতুন একটা সংসার খুঁজে পেয়ে অনেক সুখেই থাকে। কিন্তু পরবর্তীতে মোহন ফিরে এসে তার নিজেকে শেষ করে দেয় এটা সত্যি অনেক দুঃখজনক। আপনি সম্পূর্ণ নাটকটি অনেক সুন্দর ভাবে রিভিউ করছেন দেখে ভীষণ ভালো লাগলো ধন্যবাদ।

 2 months ago 

নাটকটি দেখে আপনার ভালো লেগেছিল জেনে অনেক ভালো লাগলো আপু। নাটকের গল্পটা অনেক ভালো ছিল। ধন্যবাদ আপু।

 2 months ago 

গতকাল রাতে নাটকটি আমি দেখেছি প্রথমের দিকে ভালো লাগলেও শেষের দিকে আমি তো কান্না করে ফেলেছিলাম। একদম বাস্তব একটা ঘটনা নাটকে তুলে ধরেছে। আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে নাটকটি। আপনার রিভিউ পড়ে আরো ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু মনে রেখো আমায় নাটকটির রিভিউ শেয়ার করার জন্য।

 2 months ago 

সত্যি আপু নাটকটির শেষে সবাইকে কাঁদিয়ে ছেড়েছে। নাটকটির গল্পটা সত্যি দারুন ছিল। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু মন্তব্য করার জন্য।

 2 months ago 

মনে রেখো আমায় নাটকটার রিভিউ পড়ে খুব ভালো লাগলো আপু। অনেক সুন্দর করে আপনি আজকের এই নাটকটার রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এই নাটকের শেষটা সত্যি অনেক বেশি কষ্টের ছিল। প্রথম দিক থেকে পড়তে ভালোই লাগছিল, তবে শেষ টা পড়ে চোখে জল চলে এসেছে। আমি যদি সময় পাই তবে অবশ্যই এই নাটকটা দেখে নেওয়ার চেষ্টা করবো। অনেক সুন্দর করে পুরো নাটকের রিভিউটা সবার মাঝে তুলে ধরেছেন।

 2 months ago 

নাটক রিভিউ পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো। প্রথম দিকে আমার কাছেও ভালো লেগেছিল। আর শেষের দিকে সত্যিই অনেক খারাপ লেগেছে।

 2 months ago 

মনে রেখো আমায় এই নাটকটি আমি দেখেছি। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আপনার রিভিউ পড়ে আরো ভালো লাগলো।

 2 months ago 

এই নাটকটি আপনি দেখেছেন জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া। নাটকটি সত্যিই অসাধারণ ছিল। মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।

 2 months ago 

আপু আপনি আজকে অনেক সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যেটা শুরু থেকে পড়তে খুব ভালোই লাগছিল, কিন্তু শেষটা পড়ে চোখে পানি চলে এসেছে। এরকম নাটক গুলো অনেক ভালো লাগে আমার কাছে দেখতে। তবে নাটকের শেষে এরকম কিছু হলে চোখের জল শক্তি ধরে রাখা যায় না। পুরো রিভিউটা সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন, যার কারণে নাটকের পুরো কাহিনীটা জেনে নিতে পারলাম।

 2 months ago 

আমার শেয়ার করা নাটক রিভিউ পড়ে আপনার চোখে পানি চলে এসেছে জেনে সত্যিই খারাপ লাগছে। আসলে এরকম নাটকগুলো আমাদের খুবই কষ্ট দেয়।

 2 months ago 

নাটক দেখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে।আমি সুযোগ পেলেই নাটক দেখি।আজকে আপনি দুর্দান্ত একটি নাটক রিভিউ করেছেন আপু। নাটকের গল্পটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

 2 months ago 

নাটক দেখতে আপনার ভালো লাগে আর সুযোগ পেলে নাটক দেখেন জেনে ভালো লাগলো। চেষ্টা করেছি সুন্দর একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করার। ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 months ago 

আপু আপনার পোস্টটিতে চোখ পড়তেই আমি ভীষণ অবাক হয়েছি। কেননা আজ বিকেলেই আমি এই নাটকটি দেখেছি। সত্যি নাটকটি খুবই চমৎকার ছিল ।মোহনের জন্য ভীষণ কষ্ট লেগেছিল। প্রথম দিকটা কি আনন্দেরই না ছিল। আর শেষের দিকটা সত্যি ভীষণ বেদনাদায়ক ছিল। কান্না ধরে রাখা কষ্টকর হয়ে যাচ্ছিল ।আপনার রিভিউটা চমৎকার হয়েছে ।ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 months ago 

আপু আপনি এই নাটকটি দেখেছিলেন জেনে ভালো লাগলো। সত্যি আপু নাটকের শেষটা খুবই কষ্টের ছিল। আমার কাছে অনেক কষ্ট লেগেছিল।

Coin Marketplace

STEEM 0.19
TRX 0.16
JST 0.033
BTC 64256.72
ETH 2794.77
USDT 1.00
SBD 2.65