নীলাদ্রির নীলিমা||আমার বাংলা ব্লগ [10% shy-fox]

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার


আমি @monira999 বাংলাদেশ থেকে। আজ আমি "আমার বাংলা ব্লগ" সম্প্রদায়ে একটি ব্লগ তৈরি করতে যাচ্ছি। আজকে আমি সুন্দর একটি গল্প লিখে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি। গল্প লিখতে আমার খুবই ভালো লাগে। মন খারাপের দিনগুলোতে গল্প লিখতে কেন জানি বেশি ভালো লাগে। আসলে গল্প লেখা যেমন সহজ তেমনটাই কঠিন। সব সময় গল্পের ভাষা তৈরি করা যায় না। যাই হোক আজকে আমি সুন্দর একটি গল্প লিখে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি।


নীলাদ্রির নীলিমা:

woman-ga6a7f0af8_1920.jpg

Source


নীলাদ্রি সবার কাছেই একটি প্রিয় নাম। ইউনিভার্সিটিতে সবাই তাকে খুব ভালোবাসত। নীলাদ্রি যেমন গল্প লিখত তেমনি দারুন কবিতা লিখত। নীলাদ্রির লিখা গল্প আর কবিতা পড়ে সবাই তার প্রশংসা করত। তবে নীলাদ্রির লিখা গল্প গুলোর মাঝে বারবার একটি নাম ভেসে আসতো। যেই নামটি ছিল "নীলিমা"। নীলাদ্রির গল্পের নায়িকা যেন বারবার শুধু নীলিমাই ছিল। নীলিমাকে ঘিরেই তার লেখা গল্পগুলো পূর্ণতা পেত। হয়তবা নীলিমা তার ভালোবাসা ছিল। অনেকে নীলাদ্রিকে প্রশ্ন করত নীলিমাকে ঘিরে। নীলাদ্রি সবার প্রশ্ন হাসি মুখে এড়িয়ে যেত। নীলাদ্রি শুধু বলতো নীলিমা শুধু তার গল্পতে ছিল বাস্তবে নয়। নীলাদ্রি নিজের লেখা কবিতা গুলো সবার মাঝে ছড়িয়ে দিত। আর সবাই ভীষণ প্রশংসা এইতো। নীলাদ্রি সবার কাছে বেশ পরিচিতি পেয়েছিল। অনেক মেয়ে তাকে পছন্দ করত। কিন্তু নীলাদ্রি কেন জানি সবাইকে এড়িয়ে চলত। নীলাদ্রি ভাবতো হয়তো তার ভালোবাসা হৃদয়ের মাঝে লুকিয়ে আছে। হয়তোবা তার ভালোবাসার সেই মানুষটি এখনো তার জীবনে আসেনি। নীলাদ্রির কল্পনায় হয়তো তার ভালোবাসার মানুষটি অন্যরকম ছিল। তাই তো সে কাউকে ভালোবাসতে পারছি না। কিছু কিছু অনুভূতি আছে এগুলো হৃদয় থেকে তৈরি হয়। হয়তো ভালোবাসা সেই অনুভূতির মাঝেই বসত করে। তাইতো নীলাদ্রি নিজের ভালোবাসার অনুভূতি জাগ্রত করতে পারছে না। হয়তো কারো প্রতীক্ষায় ছিল নীলাদ্রি।


হঠাৎ একদিন সকালবেলায় ঘুম থেকে উঠে নীলাদ্রি অবাক হয়ে গেল। নীলিমা নামের কেউ একজন তাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছে। নামটি দেখে কেন জানি নীলাদ্রির ভীষণ ভালো লাগা কাজ করছিল। এই নামটির সাথে মিশে আছে তার অনেক আবেগ। যদিও নীলিমাকে সে কখনো দেখেনি। শুধুমাত্র কল্পনাতেই নীলিমা নামক কাউকে সে ভালোবেসেছিল। আর বাস্তবতায় যখন কোন এক নীলিমা তার ডাকে সাড়া দিয়েছে দেখে নীলাদ্রি বেশ অবাক হয়েছে। নীলিমা নীলাদ্রিকে চিনতো না। হঠাৎ করে কোন এক কবিতার মাঝে নীলিমা নীলাদ্রিকে খুঁজে পেয়েছিল। আর সেই সাথে নিজের অস্তিত্ব। নীলিমা নীলাদ্রির লেখা কবিতা পড়ে বেশ অবাক হয়েছে। একটি মানুষ কতটা পারদর্শিতার সাথে কবিতা লিখতে পারে সেটা ভেবেই নীলিমার বেশ অবাক লেগেছে। এরপর থেকে বেশ কথা হতো নীলিমা আর নীলাদ্রির। দুজনের মাঝে অনেক বন্ধুত্ব তৈরি হয়েছিল। কিন্তু নীলিমার সাথে পরিচয় হওয়ার পর থেকে নীলাদ্রি যেন কবিতার ছন্দ খুঁজে পেয়েছিল। গল্পের নায়িকা নীলিমাকে সে নতুন ভাবে খুঁজে পেয়েছিল। হয়তো তার কল্পনা বাস্তবতায় এসে ধরা দিয়েছিল। নীলাদ্রি নীলিমা কেউ কাউকে দেখেনি। তবুও তাদের মাঝে অদ্ভুত এক মায়ার বন্ধন তৈরি হয়েছিল। নীলাদ্রির লেখা কবিতা গুলো নীলিমার ভীষণ ভালো লাগতো। কারণ নীলাদ্রির কবিতায় যেন নীলিমা নিজেকেই খুঁজে পেত।


দিন যত যাচ্ছিল নীলিমা নীলাদ্রির বন্ধুত্ব তত বেশি গভীর হয়ে যাচ্ছিল। কথা বলতে বলতে দুজনের দিন-রাত্র যেন একাকার হয়ে যেত। কখন যে দিন পেরিয়ে রাত হয়ে যেত আর কখন যে রাত পেরিয়ে ভোর হয়ে যেত তারা বুঝতেই পারত না। হয়তো তাদের মাঝে ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি হয়নি। কিন্তু হৃদয়ের গভীরতা থেকে যে অনুভূতি তৈরি হয়েছিল সেই অনুভূতি হয়ত তাদের দুটি হৃদয় রাঙিয়ে তুলেছিল। হয়তো সেই অনুভূতির নামই ভালোবাসা। কখন যে দুজন দুজনকে ভালোবেসে ফেলেছিল বুঝতেই পারেনি। এভাবেই কেটে গেল একটি বছর। নীলাদ্রির জন্মদিনে নীলাদ্রি নীলিমার কাছে বায়না করলো তাকে এক পালক দেখার জন্য। দুজন দুজনকে ভালোবাসতো অথচ ভালোবাসি কথাটি বলতে পারেনি। নীলাদ্রি ভয় পেত যদি তাদের সুন্দর বন্ধুত্বের সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায় তাই তো সে নীলিমাকে মনের কথা বলতে পারেনি। শুধু একটিবার নীলিমাকে দেখতে চেয়েছিল। নীলাদ্রির জেদের কাছে নীলিমা হার মেনে গেল। অবশেষে তারা দুজন দেখা করার সিদ্ধান্ত নিল। যেদিন নীলিমা আর নীলাদ্রিত দেখা হবার কথা ছিল সেদিন দুজনেই বেরিয়ে পড়েছিল নির্দিষ্ট জায়গায় যাওয়ার জন্য। অনেক প্রতীক্ষার পর দুজন দুজনকে দেখতে চলেছিল।


সাদা রং নীলিমার অনেক প্রিয়। তাই তো নীলিমা নীলাদ্রিকে সাদা পাঞ্জাবি পড়ে আসতে বলেছিল। অনেক প্রতীক্ষার পর সেই দিনটি এলো। নীলিমার পরনে ছিল সাদা শাড়ি। আর নীলাদ্রি পড়েছিল ধবধবে সাদা পাঞ্জাবি। নীলিমা যখন দূর থেকে নীলাদ্রিকে দেখেছিল তখন আনমনে হেঁটে হেঁটে নীলাদ্রির দিকে এগিয়ে আসছিল। নীলাদ্রি নীলিমার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল। আর নীলিমা নীলাদ্রির দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ করে পেছন থেকে একটি গাড়ি এসে নীলিমার ধবধবে সাদা শাড়িটা একেবারে রঙিন করে দিল। নীলাদ্রির চোখের সামনে নীলিমা মাটিতে লুটিয়ে পড়ল। তার ভালোবাসার নীলিমাকে রক্তাক্ত দেখে নীলাদ্রি দিশেহারা হয়ে পড়ল। ছুটে চলে গেল তার নীলিমার কাছে। নীলাদ্রি নীলিমাকে দেখতে চেয়েছিল কিন্তু এভাবে কখনো দেখতে চায়নি। নীলাদ্রির কোলেই নীলিমা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলো। চোখ ভরা ভালোবাসা আর মুখে অনাবিল আনন্দ নিয়েই পরপারে চলে গেল নীলিমা। নীলিমার এভাবে চলে যাওয়া নীলাদ্রি মেনে নিতে পারেনি। তারা দুজনেই তাদের ভালোবাসাকে পূর্ণতা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু বিধাতা হয়তো তাদের ভালোবাসার পূর্ণতা দেয়নি।


ছোট ছোট কথা থেকেই হয়তো ভালোবাসার সৃষ্টি হয়। হয়তো মাঝে মাঝে ভালোবাসা পূর্ণতা পায় না। হয়তো মাঝে মাঝে অপূর্ণই থেকে যায়। নীলিমা ও নীলাদ্রির ভালোবাসাও পূর্ণতা পায়নি। নীলাদ্রি আজও নিজেকে অপরাধী ভাবে। সে মনে করে সে যদি নীলিমার সাথে দেখা করতে না চাইতো হয়তো সারা জীবন তার নীলিমা তার পাশে থাকতো। হয়তো আড়াল থেকেই ভালোবেসে যেত। আজও নীলাদ্রি তার নীলিমাকে নিয়ে কবিতা লিখে। হয়তো তার কবিতার ভাষায় আজও বেঁচে আছে নীলিমা। কারণ সে ছিল নীলাদ্রির নীলিমা। হয়তো এভাবেই নীলিমারা চিরতরে হারিয়ে যায়। হয়তো সারা জীবন নীলাদ্রিদের হৃদয়ের মাঝে রয়ে যায়। হয়তো বেঁচে থাকে কবিতার ভাষায়। হয়তো বেঁচে থাকে নীলাদ্রির হৃদয়ে। হয়তো বেঁচে থাকে কবিতা কিংবা গল্পের ভিড়ে। হয়তো আজও স্মৃতিতে বেঁচে আছে নীলাদ্রির নীলিমা।


❤️ধন্যবাদ সকলকে।❤️

Sort:  
 2 years ago 

সত্যি আপু সব ভালোবাসায় পূর্ণতা পায় না, যেমন নীলাদ্রি তার নীলিমাকে পূর্ণতা দিতে পারল না।হয়তো নীলিমা নীলাদ্রির গল্প কবিতায় বেঁচে থাকবে সারাজীবন। তবে নীলাদ্রি নিজেকে অপরাধী মনে করেছে এই ভেবে যে, সে যদি নীলিমাকে দেখা করতে না বলতো, হয়তো তার কল্পনায় সে বেঁচে থাকতো সারাজীবন। আসলে এটা নীলাদ্রির মনের দূর্বলতা কারণ বিধাতা হয়তো নীলিমাকে এই পর্যন্ত হায়াত দিয়েছে।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি গল্প শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

ঠিক বলেছেন আপু সব ভালোবাসা পূর্ণতা পায় না। তাইতো নীলাদ্রি এবং নীলিমার ভালোবাসাও পূর্ণতা পায়নি। আসলে এমন কিছু গল্প আছে যেগুলো বাস্তবতার মতই। নীলিমা নীলাদ্রির গল্প কবিতায় বেঁচে থাকবে সারাজীবন। ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

গল্পটা পড়ে বেশ ভাল লেগেছে প্রথম দিকে কিন্তু শেষের দিকে এসে অনেক বেশি খারাপ লেগেছে।প্রায় প্রতিটি ভালোবাসার ক্ষেত্রে এরকম একটি কারণ দেখা যায় যখন দুজন মিলিত হয় সেই মুহূর্তের এমন কিছু ঘটনা ঘটে যায় যা মেনে নেওয়া খুবই কষ্টের হয়।ঠিক নীলিমা নীলাদ্রির প্রেমের গল্পে ও একই ঘটনা ঘটে গেছে।গল্পটি পড়ে প্রথমে ভালো লাগলে ও শেষের দিকে খুব বেশি খারাপ লেগেছে।অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি গল্প শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

আমার লেখা গল্পটির প্রথম দিকে আপনার কাছে ভালো লেগেছে এবং শেষে এসে খারাপ লেগেছে এতে বুঝতেই পারছি আসলে আমরা সবাই দুজন মানুষের মিলন চাই। কিন্তু অনেক সময় সেটা হয়ে ওঠেনা। ধন্যবাদ আপু মতামতের জন্য।

 2 years ago 

আসলে আমার কাছে প্রথম প্রথম এই কবিতাটি পড়তে অনেক ভালো লেগেছিল। কিন্তু যখনই নীতিমালার এক্সিডেন্টের কথা পড়লাম তখন খুবই খারাপ লেগেছে। সত্যি তাদের ভালোবাসা অপূর্ণই থেকে গেল। খুবই সুন্দরভাবে কিন্তু তাদের ভালোবাসা হয়ে গিয়েছিল যার জন্য পড়তে একটু বেশি ভালো লেগেছে এই গল্পটি। যখন কারো ভালোবাসার মানুষ তার নিজের কোলেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে তখন তার ভেতরটা একেবারেই ভেঙে যায়। যাই হোক এত সুন্দর একটি কবিতা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

আপু আমি কোন কবিতা শেয়ার করিনি আমি আসলে গল্প শেয়ার করেছি। যাইহোক আপু এক্সিডেন্ট হয়তো প্রিয় মানুষটিকে দূরে সরিয়ে দেয়। হয়তো ভালোবাসাগুলো অপূর্ণ থেকে যায়। ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

আপনার লিখা প্রেমের গল্পগুলো মনকে ছুয়ে যায়। খুব সুন্দর হয়েছে আপনার গল্পটি। সব প্রেমই পূর্ণতা পায়না। যে সকল প্রেম পূর্ণতা পায় না তা রয়ে যায় মনের গভীরে। যেমনটি পূর্ণতা পায়নি আপনার গল্পের নীলাদ্রি ও নীলিমার প্রেম। কিন্তু নীলিমা বেচে আছে নীলাদ্রির গল্প ও কবিতায়। অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।

 2 years ago 

ঠিক বলেছেন আপু সব প্রেম পূর্ণতা পায় না। যেসব প্রেম পূর্ণতা পায় না তা সারা জীবন মনের গভীর রয়ে যায়। হয়তো গল্পের মাঝে বেঁচে থাকে সারা জীবন। আপু আপনার মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

 2 years ago 

এই বিষয়টি জেনে খুবই খারাপ লাগলো যে তাদের মিল হয়নি। নীলাদ্রি এবং নীলিমা একে অপরকে না দেখেই ভালোবেসে ফেলেছে নিজেদের মনের টান থেকে। কিন্তু যেদিনই তাদের দেখা হবে সেদিনই যে নীলিমার শেষ দিন ছিল তা তো আর কারো জানা ছিল না। নীলাদ্রি তার ভালোবাসার কথা নীলিমাকে বলতেও পারেনি তাদের বন্ধুত্ব ভেঙে যাবে বলে। নীলাদ্রি এখনো নীলিমাকে ঘিরে কবিতা লিখে যায় সত্যি এরকম ভালোবাসা খুবই কম দেখা যায়। পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো ধন্যবাদ।

 2 years ago 

সত্যি আপু মিলন না হলে সবারই অনেক খারাপ লাগে। কিন্তু সব সময় ভালোবাসায় মিলন ঘটে না। মাঝে মাঝে প্রিয় মানুষটিও হারিয়ে যায়। নীলিমাও তেমনি নীলাদ্রির জীবন থেকে হয়ত সেভাবেই হারিয়ে গিয়েছে।

 2 years ago 
খুব সুন্দর একটি গল্প লিখেছেন আপু। আপনার কথা ঠিক মন খারাপ থাকলে গল্প কবিতা এগুলো খুব ভাল লিখা যায়। নীলাদ্রির নীলিমা নামটাও খুব সুন্দর। আপনার গল্পের শুরুর দিকে খুব ভাল লাগছিল। নীলাদ্রি আর নীলিমা খুব সুন্দরভাবে তাদের ভালবাসা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। তাদের প্রেম যখন পরিপূর্ণতা পাবে ঠিক তখনই নীলিমা এক্সিডেন্ট করে। এটাই জীবন, মানুষ যা চায় তার সব পায় না। ধন্যবাদ আপু ।
 2 years ago 

সত্যি ভাইয়া মন খারাপের সময়গুলোতে গল্প কিংবা কবিতা লিখতে ভালো লাগে। আমিও মাঝে মাঝে লিখার চেষ্টা করি। আপনাদের সুন্দর মন্তব্য গুলো লেখার প্রতি আগ্রহ তৈরি করে। আসলে মানুষ জীবনে যা চায় হয়তো সব সময় তা পায় না।

 2 years ago 

যেকোনো প্রেমের গল্প পড়লেই আমি সবসময়ই মিলনের কথা আশা করি। এই গল্পটা পড়েও নীলাদ্রি, নীলিমার মিলনই চেয়েছিলাম।কিন্তু শেষটা এইরকম পরিণতি ছিল!পড়ে চোখে জল চলে এলো। বিরহের গল্প গুলো বা বিচ্ছেদের গল্পগুলো অনেক সময় আলাদা মাত্রা নেয়।

 2 years ago 

সত্যিই আপু আমার সব সময় দুজন মানুষের মিলনের আশা করি। কিন্তু ভাগ্যে না থাকলে সেটা কখনোই সম্ভব হয় না। হয়তো বিচ্ছেদের মাঝেই সেই ভালোবাসা গুলো আজীবন বেঁচে থাকে।

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.16
JST 0.030
BTC 57428.63
ETH 2425.69
USDT 1.00
SBD 2.34