এরকম ঘটনা বাস্তবেও অনেক ঘটে। তবে এই ক্ষেত্রে আমি বলবো বেশিরভাগ মেয়ের অনেক ভুল থাকে। কারণ বেশিরভাগ মেয়ে বাসায় কিছু জানায় না। তারা ভাবে এগুলো জানালে বাসা থেকে পড়াশোনা বন্ধ করে বিয়ে দিয়ে দিবে। কিন্তু এই ভুলের কারণে শেষ পর্যন্ত নিজের জীবনটাই দিয়ে দিতে হয়। বাসায় যদি সব ঘটনা খুলে বলে, তাহলে অনেক সময় অনেক কিছুর সমাধান হয়ে যায়। অনেক মেয়েকে বাসা থেকে স্কুল কলেজে মেয়ের অভিভাবক দিয়ে আসে এবং নিয়েও আসে। এমনটা করলে কুলাঙ্গাররা ততটা সাহস পায় না। নীলু ঠিকই তার মায়ের সাথে সব শেয়ার করেছিল। কিন্তু রায়হানের মুখে থুথু মারার কথা বাসায় বললে,পরীক্ষার কয়েকটা দিন নিলুর ভাই যদি কলেজে আনা নেওয়া করতো, তাহলে নীলুর জীবনটা হারাতে হতো না। অন্যায়ের বিরুদ্ধে অবশ্যই রুখে দাঁড়াতে হবে। যাইহোক এতো চমৎকার একটি গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
জি আপনি এটা ঠিক বলেছেন ভাইয়া। নীলু যদি সব বিষয় তার পরিবারকে জানাতো তাহলে গল্পটা অন্যরকম হতো। তবে আমি চেষ্টা করেছি সুন্দরভাবে লেখার। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে 🦋