আগের পর্ব পড়ে এটাই ভেবেছিলাম কোনো না কোনো ঝামেলা হবে নিশ্চয়ই। তবে কুন্তল প্রিয়াংকাকে এভাবে ঠকাচ্ছে কিভাবে সেটাই মাথায় আসছে না। প্রিয়াংকা কুন্তলের বাবা মার জন্য নিজের ক্যারিয়ার শেষ করে দিল। পুরো সংসারটাকে আগলে রাখলো। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কুন্তল পরকীয়ায় জড়িয়ে পরলো। এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। যাইহোক পরবর্তীতে কি হয় সেটা জানার আগ্রহ বেড়ে গিয়েছে। আশা করি খুব শীঘ্রই পরবর্তী পর্ব শেয়ার করবেন।
ধন্যবাদ দাদা, সময় করে আমার পোস্টটি দেখার জন্য। খুব শীঘ্রই জীবনসঙ্গীর গল্পের নতুন একটি পর্ব সবার মাঝে উপস্থাপন করব আশা করি,ভালো লাগবে।