এমন একটা খুশির মুহূর্তে জহির সাহেবের মাথাটা একেবারে গরম করে দিয়েছেন ভাই। উনি যে স্কুলে শিক্ষকতা করেন, সেই স্কুলের পড়াশোনার মান সম্পর্কে জহির সাহেব খুব ভালো করেই জানেন। তাইতো জহির সাহেব উনার মেয়েকে অন্য স্কুলে পড়াশোনা করিয়েছেন। আসলে যে যাই বলুক না কেনো, বর্তমান যুগের বেশিরভাগ মানুষ নিজের বেলায় ষোল আনা বুঝে ঠিকই, কিন্তু পরের বেলায় ১ আনাও বুঝে না। আমাদের দেশের রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গরা মুখে ঠিকই বলে বাংলাদেশের চিকিৎসার মান খুব ভালো। কিন্তু নিজেদের বেলায় ঠিকই সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড বা অন্যান্য দেশে দৌড়ায়। যাইহোক পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
এমনটাই তো দেখছি ভাইয়া, পারিপার্শ্বিক অবস্থাতে। সব যেন একেকটা ভদ্রতার মুখোশ পড়ে আছে।