RE: মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের ঘটনা
ভাই আপনার সহপাঠীরা তো ভাবতো, আপনাদের প্রতিষ্ঠানের স্যার ম্যাডামদের মনোরঞ্জন করতে পারলেই যথেষ্ট। আপনি আপনার বাসা থেকে যাতায়াত করতেন এবং আপনার সহপাঠীরা হোস্টেলে থাকতো বিধায়, স্যার ম্যাডামদের মনোরঞ্জন করার টাইম পেতো। তবে আপনাকে যতটুকু চিনি বা জানি,আপনার যদি তাদের মতো সুযোগ থাকতো, তবুও আপনি স্যার ম্যাডামদের মনোরঞ্জন করার জন্য তাদের মতো এতো সময় ব্যয় করতেন না। আপনার মতো আমার স্বভাবটা তেমনই। কাউকে তেল মারার স্বভাব আমার নেই। কারণ এই কাজটি করতে গেলে নিজেকে একেবারে তুচ্ছ মনে হয় এবং নিজের ব্যক্তিত্ববোধে আঘাত হানে। তবে সহপাঠী বা বন্ধু বান্ধব যা ই বলি না কেনো, কেউ কখনো চায় না নিজের চেয়ে কেউ উপরে উঠে যাক। আসলে সবার মধ্যে কমবেশি হিংসা কাজ করে। আপনার সহপাঠীদের ধারণা ছিলো তারা খুব ভালো রেজাল্ট করবে, আর আপনি ফেল করবেন। তাই তারা চেয়েছিল আপনি যেন কমপক্ষে পাশ করতে পারেন। যখন রেজাল্ট বের হলো,তখন তো সবার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। এই ঘটনা থেকে সবার শিক্ষা নেওয়া দরকার। যাইহোক পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
জীবনটাই তো শিক্ষা অর্জনের জায়গা, যতদিন যাচ্ছে ততই যেন নতুন নতুন কিছু শিখছি। সব কিছুর সঙ্গে আপোষ চলে, তবে ব্যক্তিত্ববোধের সঙ্গে নয়। ভালো লাগলো আপনার সাবলীল মন্তব্যটি ভাই।
একেবারে যথার্থ বলেছেন ভাই, ব্যক্তিত্ববোধের সাথে কখনোই কোনো আপোষ চলে না। যাইহোক ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।