দাদা ইতিহাস সম্পর্কে জানতে বরাবরই আমার ভীষণ ভালো লাগে। ঢিপির মাঝখানের সরু পথটা দেখতে খুব সুন্দর লাগছে। তবে চন্দ্রকেতুগড়ের ইতিহাস সম্পর্কে লেখা থাকলে, অনেক কিছুই জানতে পারতেন দাদা। আশেপাশের মানুষজন যেহেতু বলেছে, অল্প একটু খুঁড়লেই সেই সময়কার জিনিসপত্র পাওয়া যায়, তাহলে তো মনে হচ্ছে অনেক কিছুই রয়েছে মাটির নিচে। প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের উচিত খননের কাজ শুরু করা। তাহলে সবাই অনেক কিছু দেখার সুযোগ পাবে। যাইহোক পোস্টটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো দাদা। এমন তথ্যমূলক একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।