রেসিপি পোস্ট || 🍲কচুরমুখী দিয়ে রুই মাছের ঝোল রেসিপি🍲

in আমার বাংলা ব্লগlast year

আসসালামু আলাইকুম,

আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা ,আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি সবাই খুব ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে খুব ভালো আছি।



প্রতিদিনের মতো আজকেও আমি আপনাদের সামনে আরো একটি নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি রেসিপি পোস্ট শেয়ার করবো। আপনারা অনেকেই জানেন যে, আমি মাঝে মধ্যে বাসায় বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে থাকি। তবে বেশিরভাগ সময় আমি চিংড়ি মাছ এবং ইলিশ মাছের রেসিপি তৈরি করে থাকি। কারণ এই দুটি মাছ আমার খুব প্রিয়। তবে মাঝে মধ্যে চেষ্টা করি ভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে। সেই ভাবনা থেকেই কচুরমুখী দিয়ে রুই মাছের ঝোল রেসিপি তৈরি করেছিলাম। কয়েকদিন আগে বাজার থেকে প্রায় ২ কেজি ওজনের হাওরের রুই মাছ কিনে এনেছিলাম। হাওরের মাছ খেতে এমনিতেই দারুণ লাগে এবং রুই মাছ ভালো করে ভেজে রান্না করায় খেতে বেশ ভালো লেগেছিল। সবমিলিয়ে রেসিপিটা খেতে সত্যিই খুব সুস্বাদু হয়েছিল। এই গরমে ঝোল ঝোল রেসিপি খেতে দারুণ লাগে। আপনারা চাইলে এই রেসিপিটা বাসায় তৈরি করে খেতে পারেন। যাইহোক রেসিপিটা আমি ধাপে ধাপে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশা করি আপনাদের কাছে খুব ভালো লাগবে।



কচুরমুখী দিয়ে রুই মাছের ঝোল রেসিপি

Notes_230819_162557_c2e.jpg



6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21Pan6HP4CjHbMXkSPzbEpN5MFzDigi84LV96iE7mLBohYv6xykPZKjRaJcemgDsJL8vhzKQUcFmTUF2AS8iea9EihXnBHSMJ9kyaHWQKfLthFLvMsYjNdCrxmAw3aPU1ZZF32NvEw8NKqboKJ9CjjLC3.png

উপকরণপরিমাণ
রুই মাছের টুকরো৪ পিস
কচুরমুখী৫০০ গ্রাম
পেঁয়াজ২টা
ধনিয়ার গুঁড়াপরিমাণ মতো
হলুদের গুঁড়াপরিমাণ মতো
মরিচের গুঁড়াপরিমাণ মতো
জিরার গুঁড়াপরিমাণ মতো
আদা রসুন বাটাপরিমাণ মতো
লবণপরিমাণ মতো
সয়াবিন তেলপরিমাণ মতো

Notes_230819_162550_8f4.jpg

উপকরণ



6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21QTrgsghkMYa5mBgWCx2fhFYFCDtotJBTWwTsH26jRDnVtn9SiN4X7m675t3cWYpMPybCznDJYEZdB7BwDFTTdwPiopi8M4KtECzch7fTJi5F8AkJfSAJKrRLNsPUE4SESr4eN9Sd5bVtxFieauqPYsD.png

🍲প্রথম ধাপ🍲

Notes_230819_162551_ace.jpg

প্রথমে অল্প পরিমাণে হলুদ মরিচের গুঁড়া এবং লবণ দিয়ে মেখে,রুই মাছের টুকরো গুলো ভেজে নিলাম।

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PkpkXyXwzmWEkSA7U2PjRr7VoGxjyzQFnZHCkVBWn57JTVUvY7omc512mhJJX9ksSEBz2onR95oX1BvYViBEMQYwWqT3M9ai8jwcko9QtZziq97n9SGHp4FdfFs9ZVr2U8URUucEQAeC7nqj7P1QARg-1.png

🍲দ্বিতীয় ধাপ🍲

Notes_230819_162553_024.jpg

তারপর কড়াইয়ে পরিমাণ মতো সয়াবিন তেল ঢেলে নিলাম। তেল একটু গরম হওয়ার পর আগে থেকে কেটে রাখা পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে দিলাম।

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PkpkXyXwzmWEkSA7U2PjRr7VoGxjyzQFnZHCkVBWn57JTVUvY7omc512mhJJX9ksSEBz2onR95oX1BvYViBEMQYwWqT3M9ai8jwcko9QtZziq97n9SGHp4FdfFs9ZVr2U8URUucEQAeC7nqj7P1QARg-1.png

🍲তৃতীয় ধাপ🍲

Notes_230819_162605_daa.jpg

পেঁয়াজ হালকা বাদামি কালার হওয়ার পর পরিমাণ মতো হলুদ মরিচের গুঁড়া,ধনিয়ার গুঁড়া, জিরার গুঁড়া, আদা রসুন বাটা এবং লবণ দিয়ে দিলাম কষানোর জন্য।

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PkpkXyXwzmWEkSA7U2PjRr7VoGxjyzQFnZHCkVBWn57JTVUvY7omc512mhJJX9ksSEBz2onR95oX1BvYViBEMQYwWqT3M9ai8jwcko9QtZziq97n9SGHp4FdfFs9ZVr2U8URUucEQAeC7nqj7P1QARg-1.png

🍲চতুর্থ ধাপ🍲

Notes_230819_162603_4f2.jpg

মসলা গুলো কষানোর পর আগে থেকে কেটে রাখা কচুরমুখী গুলো দিয়ে দিলাম কষানোর জন্য।

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PkpkXyXwzmWEkSA7U2PjRr7VoGxjyzQFnZHCkVBWn57JTVUvY7omc512mhJJX9ksSEBz2onR95oX1BvYViBEMQYwWqT3M9ai8jwcko9QtZziq97n9SGHp4FdfFs9ZVr2U8URUucEQAeC7nqj7P1QARg-1.png

🍲পঞ্চম ধাপ🍲

Notes_230819_162555_b53.jpg

কষানো হয়ে গেলে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিলাম এবং ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিব ৫/৬ মিনিটের জন্য।

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PkpkXyXwzmWEkSA7U2PjRr7VoGxjyzQFnZHCkVBWn57JTVUvY7omc512mhJJX9ksSEBz2onR95oX1BvYViBEMQYwWqT3M9ai8jwcko9QtZziq97n9SGHp4FdfFs9ZVr2U8URUucEQAeC7nqj7P1QARg-1.png

🍲ষষ্ঠ ধাপ🍲

Notes_230819_162601_297.jpg

কিছুক্ষণ পর ঢাকনা খুলে দেখলাম পানিতে বলক চলে এসেছে। তারপর ভেজে রাখা মাছের টুকরো গুলো দিয়ে আবারো ঢেকে দিলাম ৫ মিনিটের জন্য।

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PkpkXyXwzmWEkSA7U2PjRr7VoGxjyzQFnZHCkVBWn57JTVUvY7omc512mhJJX9ksSEBz2onR95oX1BvYViBEMQYwWqT3M9ai8jwcko9QtZziq97n9SGHp4FdfFs9ZVr2U8URUucEQAeC7nqj7P1QARg-1.png

🍲সপ্তম ধাপ🍲

Notes_230819_162559_4dc.jpg

৫ মিনিট পর ঢাকনা খুলে দেখলাম ঝোল অনেকটা শুকিয়ে গিয়েছে। আর এভাবেই রান্না সম্পন্ন করে ফেললাম।

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PkpkXyXwzmWEkSA7U2PjRr7VoGxjyzQFnZHCkVBWn57JTVUvY7omc512mhJJX9ksSEBz2onR95oX1BvYViBEMQYwWqT3M9ai8jwcko9QtZziq97n9SGHp4FdfFs9ZVr2U8URUucEQAeC7nqj7P1QARg-1.png

🍲পরিবেশন🍲

Notes_230819_162557_c2e.jpg

তারপর লাঞ্চের সময় বাটিতে ঢেলে পরিবেশন করলাম।

2FFvzA2zeqoVJ2SVhDmmumdPfnVEcahMce9nMwwksSDdRvZA8GzS2DQRCenaYmQc8PKmKoqUpUeK1EYkXvpDQ1G4vq9r2thnL24nVMe9HEoTA18P3XxZmEBqKV5Qa.png

পোস্টের বিবরণ

ক্যাটাগরিরেসিপি
ফটোগ্রাফার@mohinahmed
ডিভাইসSamsung Galaxy Note 20 Ultra 5g
তারিখ১৯.৮.২০২৩
লোকেশননারায়ণগঞ্জ,ঢাকা,বাংলাদেশ

বন্ধুরা আজকে এই পর্যন্তই। আপনাদের কাছে পোস্টটি কেমন লাগলো, তা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আবারো ইনশাআল্লাহ দেখা হবে অন্য কোনো পোস্টে। সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

9vWp6aU4y8kwSZ9Gw15LFL3aMdhmgmBBFMpDJregpdP328CzpX9QvbjSPXbrW8KqUMMwTrRCn3xcSQ6EA6R67TcD5gLnqAWu8W41xe41azymkyM19LEXr548bkstuK4YE8RXJKQJWbxQ1hVAD.gif

আমার পরিচয়

IMG_20220605_234413_388.jpg

🥀🌹আমি মহিন আহমেদ। আমি ঢাকা বিভাগের নারায়ণগঞ্জ জেলায় বসবাস করি এবং আমি বিবাহিত। আমি দক্ষিণ কোরিয়াতে দীর্ঘদিন ছিলাম এবং বর্তমানে বাংলাদেশে রেন্ট-এ- কার ব্যবসায় নিয়োজিত আছি। আমি ভ্রমণ করতে খুব পছন্দ করি। তাছাড়া ফটোগ্রাফি এবং আর্ট করতেও ভীষণ পছন্দ করি। আমি স্টিমিটকে খুব ভালোবাসি এবং লাইফটাইম স্টিমিটে কাজ করতে চাই। সর্বোপরি আমি সবসময় আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আন্তরিকতার সহিত কাজ করতে ইচ্ছুক।🥀🌹

5ZJ4Z52ZRyQfNkCWFfXsATSsPtfkBwT3a5k8RVinr67352Jpu6E5J43D5L7yhn5d5CrcpnTvTLcF5db3ftZK7V9GzsAkLjb3PriF27x53soS8yKq9EnT1Gez2W6L2XUZu7jXnMduxdzGd4QzpYoozSDTPz3jUEkZ8x9rPrFry12vk2pkpsukTxq2kgJhF2zDYwrV.png

cyxkEVqiiLy2ofdgrJNxeZC3WCHPBwR7MjUDzY4kBNr81RRg3nBstm6z4qmufGsvFT24rqXwtpQD564XVCvACqesd3KULjLw7vQPhCNBNpraDPBk9z8jqn3ncuykugzMhQ2.png

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PxWHDWW9CETD5B5Jw9Q6ERAnD25KhyHKAX53jBLJKQRtPJf1WFG3aJd6PXbp2rpTXdWPxnRnq65CqtM8PawHiD5knScnfCbWvcVRuFVv1rtwzsXe59AixEGDGYZT2EWzPMzrWjWrbujcJd79Q1Sjs2X.gif

Sort:  
 last year 

কচুরমুখী খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। আপনার রেসিপিটা দেখে জিভে জল চলে আসলে ভাইয়া। আপনি অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

 last year 

আপনার মতো আমারও কচুরমুখী খুবই পছন্দ আপু। যাইহোক সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

 last year 
 last year 

কচুরমুখী দিয়ে ভর্তা তৈরি করলে খেতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে‌। আজ আপনি খুব সুন্দর করে চমৎকার ভাবে কচুরমুখী দিয়ে রুই মাছের ঝোল তৈরি করেছে । খুবই দুর্দান্ত হয়েছে আপনার রন্ধন প্রক্রিয়া। এতো অসাধারণ ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দেখেই বুঝা যাচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এত চমৎকার পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

 last year 

হ্যাঁ ভাই কচুরমুখী ভর্তাও দারুণ লাগে খেতে। আমি প্রায়ই খেয়ে থাকি। তবে এই রেসিপিটা খেতেও খুব সুস্বাদু লাগে। যাইহোক এতো সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

 last year 

কচুর মুখী আমার খুবই পছন্দের। খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। কচুর মুখী চিংড়ি মাছ বা ইলিশ মাছ দিয়ে রান্না করলে আমার কাছে খেতে বেশ ভালো লাগে। আপনি রুই মাছ দিয়ে রান্না করেছেন। আপনার রেসিপিটা দেখে বোঝা যাচ্ছে খুবই মজা হয়েছে। রান্নার দাপ গুলো খুব গুছিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। সুস্বাদু রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

 last year 

আপনার মতো আমারও কচুরমুখী খুব পছন্দ। এটা ঠিক চিংড়ি মাছ এবং ইলিশ মাছ দিয়ে কচুরমুখী রান্না করলে খেতে বেশি সুস্বাদু লাগে। তবে এই রেসিপিটা খেতেও দারুণ লেগেছিল। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এমন প্রশংসনীয় মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

 last year 

কচুর মুখি দিয়ে আপনি সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। কচুর মুখি আমার অনেক ভালো লাগে।আর হাওরের রুই মাছ অনেক মজার হয়ে থাকে। আপনার রেসিপির কালার টা দারুণ এসেছে। প্রতিটি ধাপ আপনি অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

 last year 

ঠিক বলেছেন আপু, হাওরের রুই মাছ খুবই সুস্বাদু লাগে খেতে। যাইহোক সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

 last year 

রুই মাছের স্বাদ টা আলাদা ভাল লাগে।কচুর মুখি দিয়ে এটার রেসিপি স্বাদ কে আরো কয়েকগুণ বৃদ্ধি করেছে দেখেই বোঝা যাচ্ছে ধন্যবাদ আমাদের মাঝে সুন্দর এই রেসিপি টা শেয়ার করার জন্য। শুভ কামনা রইলো।

Posted using SteemPro Mobile

 last year 

রুই মাছে কাটা কম থাকায় খেতে দারুণ লাগে। তাছাড়া হাওরের রুই মাছ খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। হ্যাঁ রেসিপিটা খুবই মজা হয়েছিল খেতে। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

 last year 

কচুরমুখী দিয়ে রুই মাছের ঝোল রেসিপিটি বেশ মজাদার হয়েছে। রেসিপিটির কালার দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হবে। আপনি খুবই চমৎকারভাবে কয়েকটি ধাপের মাধ্যমে রেসিপিটি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

 last year 

আপনি ঠিক বলেছেন, রেসিপিটা খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। যাইহোক গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

 last year 

কচুর মুখি দিয়ে যেকোনো রেসিপি করলে তো আমার খুবই ভালো লাগে ভাইয়া। তাছাড়া আপনি রুই মাছ দিয়ে কচুর মুখি তরকারি করেছেন। রুই মাছ অনেক মজার একটি মাছ। রুই মাছের সাথে কচুর মুখির ঝোল বেশ ভালোই লাগবে। দারুন একটি রেসিপি তৈরি করলেন আপনি। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

 last year 

আপনার মতো আমারও কচুরমুখী দিয়ে তৈরি করা যেকোনো রেসিপি খুব পছন্দ। যাইহোক রেসিপিটা দেখে এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

 last year 

কচুর মুখে দিয়ে রুই মাছের ঝোল রান্নার দারুন একটা রেসিপি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। এই ধরনের রেসিপি তৈরি করার ক্ষেত্রে যদি একটু কম পরিমাণে ঝোল রাখা যায় তাহলে এটা খেতে খুবই সুস্বাদু হয়।

 last year 

হ্যাঁ ভাই ঝোলের পরিমাণ কমই ছিলো এবং ঝোল পাতলা ছিলো না। বরং ঝোলটা বেশ গাঢ় ছিলো। যাইহোক রেসিপিটা দেখে আপনার মূল্যবান মতামত প্রকাশ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 last year 

ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন কচুরমুখী দিয়ে রুই মাছের ঝোল রেসিপি। আসলে যে কোন সবজি দিয়ে রুই মাছ রান্না করলে খেতে বেশ ভালো লাগে ভাই। তবে আমার কাছে মনে হয় কচু দিয়ে রুই মাছের থেকে চিংড়ি মাছ বা পাঙ্গাস মাছ রান্না করে খেলে সব থেকে বেশি ভালো লাগে। আপনার তৈরি রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ সুস্বাদু লাগবে ভাই। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 last year 

কচুরমুখী দিয়ে সচরাচর চিংড়ি মাছ রান্না করে খাওয়া হয় আমাদের বাসায়। তবে এবার রুই মাছ দিয়ে রেসিপিটা তৈরি করে খেয়ে দেখলাম। রেসিপিটা খেতে সত্যিই খুব সুস্বাদু হয়েছিল। যাইহোক গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.14
JST 0.028
BTC 58482.75
ETH 2615.94
USDT 1.00
SBD 2.42