নাটক রিভিউ || মনের মানুষ
আসসালামু আলাইকুম,
আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা ,আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি সবাই খুব ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে খুব ভালো আছি।
আজকে আমি আপনাদের সামনে একটি নাটকের রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছি। নাটকের নাম হচ্ছে মনের মানুষ। এই নাটকটি এক মাস আগে রিলিজ হয়েছে। এই নাটকের প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছে তৌসিফ মাহবুব এবং কেয়া পায়েল। এই দুজনের অনেক নাটক আমি দেখেছি। এই দুজনের জুটি বেশ ভালো লাগে আমার কাছে। মাঝে মধ্যে সময় পেলে আমি বাংলা নাটক দেখি। একসময় হিন্দি মুভি অনেক দেখা হতো, তবে এখন এতোটা সময় নিয়ে মুভি দেখার সময় হয়ে উঠে না। তাই বিনোদনের জন্য অল্প সময়ে বাংলা নাটক দেখা হয়। যাইহোক আপনাদের সাথে এই নাটকের রিভিউ শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশা করি আপনাদের কাছে খুব ভালো লাগবে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
নাটক | মনের মানুষ |
---|---|
রচনা ও পরিচালনা | হাসিব হোসাইন রাখি |
অভিনয়ে | তৌসিফ মাহবুব, কেয়া পায়েল, আব্দুল্লাহ রানা, শম্পা নিজাম, দিশা,শাহীন মৃধা, হানিফ পালোয়ান,মৌ শিখা এবং আরও অনেকে |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা ভাষা |
প্রচার | ১৫ ই অক্টোবর ২০২৩ |
দৈর্ঘ্য | ৫৮ মিনিট |
প্লাটফর্ম | ইউটিউব |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনী নিম্নরুপঃ
নাটকের নায়ক তৌসিফ মাহবুব সারাদিন বন্ধুদের নিয়ে ঘুরাঘুরি করে, ক্যারাম বোর্ড খেলে এবং সাইকেল নিয়ে এখানে সেখানে ঘুরে বেড়ায়। তাছাড়া তেমন কিছু সে করে না। অপরদিকে নাটকের নায়িকা কেয়া পায়েল স্কুলে পড়াশোনা করে এবং সে এস এস সি পরীক্ষার্থী। তৌসিফ এবং কেয়া পায়েল এর বাসা পাশাপাশি এবং তারা দু'জন বেস্ট ফ্রেন্ড। কিন্তু দু'জন সারাদিন ঝগড়াঝাটি করে একে অপরের সাথে। এই নাটকে কেয়া পায়েল প্রচুর দুষ্ট থাকে। সে পড়াশোনায় ভালো, তবে সারাদিন দুষ্টুমি নিয়ে ব্যস্ত থাকে। নিজে উল্টো পাল্টা কাজ করে তৌসিফকে ফাঁসিয়ে দেয়। তারপর তৌসিফ এর বাসায় বিচার দিয়ে, তৌসিফের বাবার হাতে তৌসিফকে প্রচুর মার খাওয়ায়। তাই তৌসিফ কেয়া পায়েল এর কোনো কথাই বিশ্বাস করে না। তবুও কেয়া পায়েল তৌসিফকে বিভিন্নভাবে ব্ল্যাকমেইল করে ফাঁদে ফেলে। তারপর তৌসিফকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যায় এবং বারবার মার খাওয়ায়। বেশ আনন্দেই দিন কাটছিলো তাদের।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
তৌসিফ তার মা বাবার একমাত্র সন্তান এবং কেয়া পায়েলও তার মা বাবার একমাত্র সন্তান। তৌসিফ এর বাবা প্রায়ই রাগ করে বলে যে তৌসিফকে ইতালি পাঠিয়ে দিবে তার চাচার কাছে। কিন্তু তৌসিফ বিদেশ যেতে চায় না এবং তৌসিফ এর মা ও তৌসিফকে বিদেশ পাঠাতে চায় না একমাত্র সন্তান বলে। যাইহোক হঠাৎ করে কেয়া পায়েল এর ফুফু এবং তার ফুফাতো ভাই, কেয়া পায়েল এর বাসায় আসে। কেয়া পায়েল এর ফুফাতো ভাই ইংল্যান্ডে থাকে এবং কিছুদিনের জন্য বাংলাদেশে বেড়াতে এসেছে। কেয়া পায়েল এর বাবা এবং তার ফুফু কেয়া পায়েল এর বিয়ে ঠিক করে তার ফুফাতো ভাইয়ের সাথে। কেয়া পায়েল এর বয়স কম বলে প্রথমে তার বাবা রাজি হতে চায়নি, কিন্তু কেয়া পায়েল এর ফুফুর আবদার ফেলতে পারেনি তার বাবা। যাইহোক এটা শুনে কেয়া পায়েল এর মাথায় আকাশ ভেঙে পরার অবস্থা হয়। কারণ সে তৌসিফকে পাগলের মতো ভালোবাসে এবং তৌসিফকে ছাড়া সে অন্য কাউকে বিয়ে করতে চায় না।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
সে দৌড়ে তৌসিফ এর বাসায় গিয়ে তৌসিফকে বলে, সে তাকে খুব ভালোবাসে এবং তৌসিফ যেন কেয়া পায়েল এর বাবার কাছে গিয়ে বলে তারা একে অপরকে ভীষণ ভালোবাসে। তাহলে বিয়েটা ভেঙে যাবে এবং পরবর্তীতে তৌসিফ এবং কেয়া পায়েল এর বিয়ে হবে। কিন্তু তৌসিফ কেয়া পায়েল এর কথা বিশ্বাস করে না এবং বলে যে কেয়া পায়েল মজা করছে। কেয়া পায়েল তৌসিফকে অনেক বুঝানোর চেষ্টা করে, কিন্তু তৌসিফ কিছুতেই বিশ্বাস করে না। তৌসিফ বলে যে সে কেয়া পায়েলকে ভালোবাসে না। তারপর কেয়া পায়েল অনেক কষ্ট পেয়ে তাদের বাসায় চলে যায়। একদিকে কেয়া পায়েল এর বিয়ের কার্যক্রম শুরু হয়ে যায় এবং অপরদিকে তৌসিফ কেয়া পায়েলকে মিস করতে শুরু করে। এক পর্যায়ে তৌসিফ ভীষণ কষ্ট পেতে শুরু করে। তাই তৌসিফ সিদ্ধান্ত নেয় বিদেশ চলে যাবে এবং তার বাবাকে বলে খুব দ্রুত তাকে যেন বিদেশ পাঠিয়ে দেয়। এদিকে কেয়া পায়েল তার বাবার কাছে সবকিছু খুলে বলে। সে বলে যে তৌসিফকে ছাড়া অন্য কাউকে বিয়ে করতে পারবে না। এরপর কি হলো সেটা জানতে হলে আপনাদেরকে অবশ্যই নাটকটি দেখতে হবে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
নাটকের লিংক👇👇
ব্যক্তিগত মতামত
নাটকের প্রথম দিকটা বেশ মজার ছিলো। নায়ক এবং নায়িকা দু'জনেরই কোনো টেনশন ছিলো না,সারাক্ষণ হৈ হুল্লোড় করতো এবং এখানে সেখানে ঘুরে বেড়াতো। কেয়া পায়েল বেশ দুরন্ত ছিলো, তাই নাটকের প্রথম দিকটা দেখে আরো বেশি ভালো লেগেছিল। কিন্তু শেষের দিকটা দেখে বেশ কষ্ট লেগেছে। আসলে ভালোবাসার মানুষকে হারানোর যন্ত্রণা যে কেমন,একমাত্র যারা হারিয়েছে তারাই সেটা বুঝতে পারে। জীবনটা একেবারে এলোমেলো হয়ে যায়। আমরা অনেক সময় কাউকে ভালোবাসলে সেটা বুঝতে পারি না,কিন্তু সেই মানুষটা যখন চোখের আড়াল হয়ে যায় কিংবা দূরে চলে যায়, তখন আমরা উপলব্ধি করতে পারি সেটা। তবে সবসময় অতিরিক্ত মজা করা বা মিথ্যা বলা ঠিক না। কারণ পরবর্তীতে সত্যি বললেও মানুষ সেটা বিশ্বাস করতে চায় না। এই নাটকেও এমনটা হয়েছে। কেয়া পায়েল এতটাই মজা করতো এবং মিথ্যা বলতো যে,তৌসিফ পরবর্তীতে কেয়া পায়েল এর সত্যি কথা পর্যন্ত বিশ্বাস করেনি। তবে বিয়ের ব্যাপারে প্রতিটি ছেলেমেয়ের সিদ্ধান্তকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত মা বাবাদের। কারণ এটা নিজের জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কিন্তু কিছু কিছু মা বাবা জোর করে নিজেদের সিদ্ধান্ত সন্তানদের উপর চাপিয়ে দেয়। এটা মোটেই ঠিক নয়। যাইহোক সবমিলিয়ে নাটকটি এককথায় দুর্দান্ত হয়েছে।
আমার রেটিং
পোস্টের বিবরণ
ক্যাটাগরি | নাটক রিভিউ |
---|---|
স্ক্রিনশট ক্রেডিট | @mohinahmed |
ডিভাইস | Samsung Galaxy Note 20 Ultra 5g |
তারিখ | ৯.১২.২০২৩ |
লোকেশন | নারায়ণগঞ্জ,ঢাকা,বাংলাদেশ |
বন্ধুরা আজকে এই পর্যন্তই। আপনাদের কাছে পোস্টটি কেমন লাগলো, তা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আবারো ইনশাআল্লাহ দেখা হবে অন্য কোনো পোস্টে। সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার পরিচয়
🥀🌹আমি মহিন আহমেদ। আমি ঢাকা বিভাগের নারায়ণগঞ্জ জেলায় বসবাস করি এবং আমি বিবাহিত। আমি এইচএসসি/ইন্টারমিডিয়েট পাশ করার পর, অনার্সে অধ্যয়নরত অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়াতে চলে গিয়েছিলাম। তারপর অনার্স কমপ্লিট করার সুযোগ হয়নি। আমি দক্ষিণ কোরিয়াতে দীর্ঘদিন ছিলাম এবং বর্তমানে বাংলাদেশে রেন্ট-এ- কার ব্যবসায় নিয়োজিত আছি। আমি ভ্রমণ করতে এবং গান গাইতে খুব পছন্দ করি। তাছাড়া ফটোগ্রাফি এবং আর্ট করতেও ভীষণ পছন্দ করি। আমি স্টিমিটকে খুব ভালোবাসি এবং লাইফটাইম স্টিমিটে কাজ করতে চাই। সর্বোপরি আমি সবসময় আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আন্তরিকতার সহিত কাজ করতে ইচ্ছুক।🥀🌹
কেয়া পায়েলের মনের মানুষ নাটকটি আমি দেখেছি। নাটকটি ভীষণ সুন্দর। নাটকের মধ্যে অনেকটাই বর্তমান বাস্তবের ঘটনা রয়েছে। অনেক সময় দেখা যায় পিতা মাতার কারণে ভালোবাসার মানুষটাকে হারিয়ে ফেলছে অনেকজন। এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
হ্যাঁ আপু নাটকটি একেবারে বাস্তব সম্মত। অনেক মা বাবার জন্য অনেক সময় প্রকৃত ভালোবাসা পূর্ণতা পায় না। যাইহোক রিভিউ পড়ে এতো চমৎকার মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
Twitter Link
ব্যস্ততার কারণে যদিও নাটক দেখা হয় না খুব একটা, তবে আমি সময় পেলে দেখার চেষ্টা করি। আমি বেশ কয়েকদিন আগে এই নাটকটা দেখেছিলাম। কেয়া পায়েল বেশি মজা করতে এবং মিথ্যা কথা বলত, যার কারনে তৌসিফ পরবর্তীতে কেয়া পায়েলের কথা বিশ্বাস করেনি। আর বাবা মায়ের উচিত সন্তানদের সিদ্ধান্তকে গুরুত্ব দেওয়া। আর যে বাবা মা নিজেদের সিদ্ধান্ত সন্তানদের উপরে চাপিয়ে দেয়, এটা কিন্তু তার একেবারেই ঠিক করে না। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে নাটকটার রিভিউ পড়তে পেরে ভালো লেগেছে।
আপনি এই নাটকটি দেখেছিলেন,জেনে খুব ভালো লাগলো আপু। এই নাটকে কেয়া পায়েল এর অভিনয় সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। যাইহোক গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
মনের মানুষ নাটকটি দেখেছি এবং আমিও এটার রিভিউ শেয়ার করেছিলাম। তৌসিফের এই নাটকটা আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছিল। তবে শেষটা অপূর্ণতাই রয়ে গেল। আপনি চমৎকারভাবে রিভিউ করলেন
আপনিও এই নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছিলেন,এটা এখন জানতে পারলাম ভাই। আসলেই শেষের দিকটা পূর্ণতা পায়নি। যাইহোক যথাযথ মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাইয়া আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন একটি নাটক রিভিউ পোস্ট। আপনার পোস্ট দেখে খুবই ভালো লাগলো। আর এই নাকটি আমার এখনো দেখা হয়নি। তবে আপনার এই পোস্টে নাটকটি দেখে দেখার আগ্ৰহি বেড়ে গেল। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
নাটকটি সময় করে দেখে নিবেন তাহলে। আশা করি বেশ উপভোগ করবেন। যাইহোক গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
মনের মানুষ নাটকটি প্রথম থেকেই ভীষণ রোমান্টিক এবং হাস্যকর। তবে শেষের দিকে নাটকটির গল্প একটু ভিন্ন রকম। আমি নাটকটি দেখেছি। আজকে আপনার রিভিউ দেখে ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল ভালো থাকবেন।
হ্যাঁ ভাই এই নাটকের শেষের দিকটা দেখে বেশ খারাপ লেগেছিল। যাইহোক রিভিউ পড়ে আপনার মূল্যবান মতামত প্রকাশ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
খুবই সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করেছেন ভাই। এই মনের মানুষ- নাটক টি আমি কয়দিন আগে দেখেছি আমার কাছে খুব ভালো লাগছে। নাটকের চরিত্র এবং সংলাপ খুবই অসাধারণ। নাটকের শেষ অংশ গুলো বাস্তবতার সাথে মিল পাওয়া যায়। পিতা মাতারা সব সময় নিজের সিদ্ধান্তকে মূল্যায়ন করে সন্তানদের সিদ্ধান্তকে মূল্যায়ন করে না। আসলে ভালোবেসে অনেকেই সুখী হতে পারে না। ভালোবেসে প্রিয় জনকে কাছে পায় না। এত সুন্দর নাটক রিভিউ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
হ্যাঁ ভাই বেশিরভাগ মা বাবা জোর করে নিজেদের সিদ্ধান্ত সন্তানদের উপর চাপিয়ে দেয়। এতে করে সারাজীবন সন্তানদের মনের মধ্যে চাপা কষ্ট থেকে যায়। যাইহোক রিভিউ পড়ে সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
একবার যদি অন্য কারোর উপর থেকে বিশ্বাস উঠে যায় তাহলে তার ওপর আবার বিশ্বাস নিয়ে যাওয়াটা খুবই কষ্টকর এবং সেটা কেউ কখনো বিশ্বাস করতে চায় না সত্য বলার পরেও। নাটকটাতে এমন একটা বিষয় পরিলক্ষিত করা যায় আর প্রিয় মানুষ যখন হারিয়ে যায় তখন অনেক বেশি খারাপ লাগে জীবনটা একদম অন্যরকম এলোমেলো হয়ে যায়। আবার কিছু কিছু সিদ্ধান্ত আছে যেগুলো নিজের মনের বিরুদ্ধে চলে যায় মা-বাবার কারণে। সব মিলিয়ে এই নাটকটা আমি সব মিলিয়ে এই নাটকটা আমি কয়েকদিন আগে দেখেছিলাম আপনার এই রিভিউ দেখে খুবই ভালো লাগলো, চমৎকারভাবে আপনি ফুটিয়ে তুলেছেন। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে সবসময় মিথ্যা কথা বলে মজা করার কোনো মানে হয় না। এতে করে নিজেরই ক্ষতি হয় একসময়। নাটকটি আসলেই খুব সুন্দর। যাইহোক এই নাটকের রিভিউ পড়ে, এতো চমৎকার মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
অনেক সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। মনের মানুষ নাটকের রিভিউটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। নাটকটি আমাদের সকলের জন্য দারুন একটি শিক্ষার দিক তুলে ধরেছে। সেটা হলো আমাদের সকলের উচিত সবসময় সত্য কথা বলা। অনেক সুন্দর একটি নাটকের আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
নাটকটি একেবারে বাস্তবসম্মত এবং বেশ শিক্ষনীয় একটি নাটক। অবশ্যই আমাদের সবার উচিত সবসময় সত্য কথা বলা। যাইহোক গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।