লাইফস্টাইল পোস্ট || ওয়াইফকে নিয়ে শপিং এবং খাওয়া দাওয়া করার অনুভূতি

in আমার বাংলা ব্লগ7 months ago

আসসালামু আলাইকুম,

আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা ,আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি সবাই খুব ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে খুব ভালো আছি।



প্রতিদিনের মতো আজকেও আমি আপনাদের সামনে আরো একটি নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। গত পরশুদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার হঠাৎ করে ভাবলাম ওয়াইফকে নিয়ে একটু ঘুরতে যাবো এবং তারপর শীতের কিছু কেনাকাটা করতে মার্কেটে যাবো। সেদিন সকালেও আমাদের প্ল্যান ছিলো না বের হওয়ার। যাইহোক আমি যখন যোহর নামাজ পড়তে যাবো মসজিদে, তখন আমার ওয়াইফকে জিজ্ঞেস করলাম যাবে কিনা। তো আমার ওয়াইফ শোনার পর রাজি হয়ে গেল। এরপর যোহর নামাজ আদায় করে বাসায় এসে লাঞ্চ করলাম। তারপর একটু বিশ্রাম নিয়ে রেডি হয়ে বেলা ৩ টার পর বাসা থেকে বের হলাম। প্রথমে প্ল্যান করলাম রমনা পার্কে একটু ঘুরাঘুরি করবো,তারপর ইস্টার্ন মল্লিকা এবং নিউ মার্কেট যাবো। কিন্তু রায়ের বাগ যাওয়ার পর দেখলাম রাস্তায় প্রচন্ড জ্যাম।


Notes_231216_194653_037.jpg

Notes_231216_194650_735.jpg

Notes_231216_194648_308.jpg

Notes_231216_194647_e0f.jpg


রায়ের বাগ থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত যেতে প্রায় ১.৫ ঘন্টার মতো লাগলো। এমন জ্যাম বেশ কয়েক বছর পর দেখলাম। জ্যাম না থাকলে মাত্র ৫/৬ মিনিটের রাস্তা। যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারে উঠার পর দেখলাম জ্যাম আরও বেশি। সব গাড়ি থেমে ছিলো একেবারে। বেশ কিছুক্ষণ যাওয়ার পর আমার ওয়াইফ বললো তার নাকি বমি বমি ভাব লাগছে। আসলে সে গাড়িতে বেশিক্ষণ থাকতে পারে না। তারপর আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম হেঁটে হেঁটে গুলিস্তান যাবো। প্রায় ৩০ মিনিট হাঁটার পর গুলিস্তান পৌঁছলাম। তখন সন্ধ্যা প্রায় ৬ টা বেজে গিয়েছিল। তারপর আমার ওয়াইফকে বললাম ইস্টার্ন মল্লিকা কিছুদিন পর নিয়ে যাবো। মূলত আমার ওয়াইফ কিছু কেনাকাটা করার জন্য ইস্টার্ন মল্লিকা যেতে চেয়েছিল।


20231214_201557.jpg

20231214_201532.jpg

20231214_200919.jpg


কিন্তু জ্যামের কারণে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছিল বিধায়, রমনা পার্কে ঘুরাঘুরি এবং ইস্টার্ন মল্লিকাতে যাওয়ার প্ল্যান বাদ দিলাম। কারণ সেদিন তো হ্যাংআউট প্রোগ্রাম ছিলো। সাধারণত মদনপুর থেকে গুলিস্তান যেতে ৩৫/৪০ মিনিট লাগে, কিন্তু সেদিন লেগেছিল ৩ ঘন্টা। এই রোডে তেমন জ্যাম থাকে না,কিন্তু ১৬ ই ডিসেম্বর উপলক্ষে ২ দিনের ছুটিতে অনেকেই গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছিলো। আর সেজন্যই এতো জ্যাম ছিলো সেদিন। যাইহোক গুলিস্তান থেকে একটি রিকশা নিয়ে চলে গেলাম নিউ মার্কেটে। যেহেতু সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিল,তাই প্রথমে হালকা পাতলা খাওয়া দাওয়া করে কেনাকাটা শুরু করার প্ল্যান করলাম। আমরা ফাস্ট ফুড শপে ঢুকে একটি পিজ্জা, প্লেইন চিকেন ফ্রাই এবং কোল্ড ড্রিংকস নিলাম।


20231214_202504.jpg

20231214_200808.jpg

20231214_201551.jpg


এরপর খাওয়া দাওয়া করে বিল মিটিয়ে চলে গেলাম নিউ মার্কেট এর দোতলায়। মূলত আমার জন্য ৩/৪ টা ফুল হাতা টি-শার্ট এবং আমার ওয়াইফ এর জন্য হুডি ও টি-শার্ট কেনার জন্য কয়েকটি দোকানে ঘুরাঘুরি করতে লাগলাম আমরা। মূলত দোতলা থেকে আমার ওয়াইফ এর জন্য একটি হুডি এবং ২ টা টি-শার্ট কিনলাম। এরপর চলে গেলাম তৃতীয় তলায় আমার টি-শার্ট কিনতে। আমি ৩/৪ টা দোকানে ঘুরে ৩টা টি-শার্ট কিনলাম। টি-শার্ট গুলো দেখে আমার ভীষণ পছন্দ হয়েছিল। তারপর আমি ট্রায়াল দিয়ে দেখেছিলাম। এরপর নতুন টি-শার্ট পড়ে মার্কেট থেকে বের হয়ে গেলাম। আমি মার্কেটে যাওয়ার সময় ব্লেজার পড়ে গিয়েছিলাম। তাই গরম লাগছিল বিধায়, ব্লেজার খুলে টি-শার্ট পরেছিলাম।


20231214_201526.jpg

20231214_200829.jpg

20231214_200750.jpg


যাইহোক কেনাকাটা শেষ করার পর একটি রিকশা নিয়ে গুলিস্তান চলে গেলাম। গুলিস্তান গিয়ে তো দেখি একেবারে বাজে অবস্থা। গাড়িতে উঠার লম্বা সিরিয়াল। মিনিমাম ১৫ টা বাস লাগবে সিরিয়ালে থাকা যাত্রীদের উঠার জন্য,এমন একটা অবস্থা ছিলো। গুলিস্তানে রাত ৮.৩০ টার দিকে পৌঁছে, সেখানে ২ ঘন্টার উপরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছিল। মূলত সেখানে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে হ্যাংআউট প্রোগ্রামে জয়েন করেছিলাম। যাইহোক রাত ১০.৩০ টার গাড়িতে উঠে বাসায় আসতে আসতে রাত ১১টার উপর বেজে গিয়েছিল। মোটকথা বাহিরে থাকা অবস্থায় হ্যাংআউট প্রোগ্রাম শেষ হয়ে যায়। যাইহোক কেনাকাটা এবং খাওয়া দাওয়া করে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছি আমরা, কিন্তু প্রচন্ড জ্যামের কারণে খুবই বিরক্ত লেগেছিল। সেদিন শপিংয়ে যাওয়াটা একেবারে বোকামি হয়েছিল আমাদের।


Notes_231216_194652_c52.jpg

Notes_231216_200726_b10.jpg

Notes_231216_200728_55c.jpg


2FFvzA2zeqoVJ2SVhDmmumdPfnVEcahMce9nMwwksSDdRvZA8GzS2DQRCenaYmQc8PKmKoqUpUeK1EYkXvpDQ1G4vq9r2thnL24nVMe9HEoTA18P3XxZmEBqKV5Qa.png

পোস্টের বিবরণ

ক্যাটাগরিলাইফস্টাইল
ফটোগ্রাফার@mohinahmed
ডিভাইসSamsung Galaxy Note 20 Ultra 5g
তারিখ১৬.১২.২০২৩
লোকেশনw3w

বন্ধুরা আজকে এই পর্যন্তই। আপনাদের কাছে পোস্টটি কেমন লাগলো, তা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আবারো ইনশাআল্লাহ দেখা হবে অন্য কোনো পোস্টে। সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

9vWp6aU4y8kwSZ9Gw15LFL3aMdhmgmBBFMpDJregpdP328CzpX9QvbjSPXbrW8KqUMMwTrRCn3xcSQ6EA6R67TcD5gLnqAWu8W41xe41azymkyM19LEXr548bkstuK4YE8RXJKQJWbxQ1hVAD.gif

আমার পরিচয়

IMG_20220605_234413_388.jpg

🥀🌹আমি মহিন আহমেদ। আমি ঢাকা বিভাগের নারায়ণগঞ্জ জেলায় বসবাস করি এবং আমি বিবাহিত। আমি এইচএসসি/ইন্টারমিডিয়েট পাশ করার পর, অনার্সে অধ্যয়নরত অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়াতে চলে গিয়েছিলাম। তারপর অনার্স কমপ্লিট করার সুযোগ হয়নি। আমি দক্ষিণ কোরিয়াতে দীর্ঘদিন ছিলাম এবং বর্তমানে বাংলাদেশে রেন্ট-এ- কার ব্যবসায় নিয়োজিত আছি। আমি ভ্রমণ করতে এবং গান গাইতে খুব পছন্দ করি। তাছাড়া ফটোগ্রাফি এবং আর্ট করতেও ভীষণ পছন্দ করি। আমি স্টিমিটকে খুব ভালোবাসি এবং লাইফটাইম স্টিমিটে কাজ করতে চাই। সর্বোপরি আমি সবসময় আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আন্তরিকতার সহিত কাজ করতে ইচ্ছুক।🥀🌹

5ZJ4Z52ZRyQfNkCWFfXsATSsPtfkBwT3a5k8RVinr67352Jpu6E5J43D5L7yhn5d5CrcpnTvTLcF5db3ftZK7V9GzsAkLjb3PriF27x53soS8yKq9EnT1Gez2W6L2XUZu7jXnMduxdzGd4QzpYoozSDTPz3jUEkZ8x9rPrFry12vk2pkpsukTxq2kgJhF2zDYwrV.png

cyxkEVqiiLy2ofdgrJNxeZC3WCHPBwR7MjUDzY4kBNr81RRg3nBstm6z4qmufGsvFT24rqXwtpQD564XVCvACqesd3KULjLw7vQPhCNBNpraDPBk9z8jqn3ncuykugzMhQ2.png

6nSeSEzKEwjJN68tMqgZXvpyk1cf2ihqXgmWESDgXSh21PxWHDWW9CETD5B5Jw9Q6ERAnD25KhyHKAX53jBLJKQRtPJf1WFG3aJd6PXbp2rpTXdWPxnRnq65CqtM8PawHiD5knScnfCbWvcVRuFVv1rtwzsXe59AixEGDGYZT2EWzPMzrWjWrbujcJd79Q1Sjs2X.gif

Sort:  
 7 months ago 

মাঝে মাঝে এভাবে ঘুরাঘুরি করতে বেশ ভালোই লাগে। শপিং করতে এবং খাওয়া-দাওয়া করতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আমিও মাঝে মাঝে যাওয়ার চেষ্টা করি সোনিয়াকে নিয়ে। আপনি ভাবিকে নিয়ে গিয়েছিলেন এবং আনন্দঘন মুহূর্ত কাটিয়েছিলেন দেখেই খুব ভালো লাগলো। নতুন টি-শার্ট পড়ে শপিং মল থেকে বের হয়েছিলেন দেখে ভালোই লাগলো। ভালো সময় কাটিয়েছিলেন দেখে ভালো লাগলো।

 7 months ago 

হ্যাঁ ভাই প্রিয় মানুষকে নিয়ে এভাবে সময় কাটাতে খুব ভালো লাগে। যাইহোক পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে যথাযথ মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

 7 months ago 
 7 months ago 

শেষ মেস যে শপিং হল এটাই বেশ,,ঢাকা শহর মানেই আসলে জ্যাম লেগেই থাকে ১০ মিনিট এর রাস্তা মাঝে মধ্যে ঘন্টা লেগে যায়।দারুন দারুন হুডি দেখতে পেলাম আর আপনিও অনেক দারুন সময় কাটিয়েছেন।ধন্যবাদ আমাদের মাঝে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

হ্যাঁ ঢাকা শহরে প্রচুর পরিমাণে জ্যাম থাকে বেশিরভাগ সময়। হুডি এবং টি-শার্ট গুলো খুব সুন্দর। যাইহোক সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

 7 months ago 

চমৎকার একটি সময় অতিবাহিত করলেন ভাবির সাথে। দুইজনে মিলে যখন বের হয়ে ঘোরাফেরা করা যায়। তাছাড়া পছন্দের জিনিস কিনা যায়। এবং এত মজাদার লোভনীয় খাবার গুলো খাওয়া যায়। সত্যি সময় টা খুব ভালো যায় আমার মতে। মুহূর্তটি আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন অনেক ভালো লাগলো।

 7 months ago 

হ্যাঁ আপু খাওয়া দাওয়া এবং শপিং করে আমরা দারুণ সময় কাটিয়েছি। যাইহোক গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 7 months ago 

ভাবি কে নিয়ে খাওয়াদাওয়া ও কেনাকাটার যাবতীয় সব আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন খুব ভালো লাগছে।আসলে জ্যামের জন্য অনেক সময় প্লানমতো কোন কাজ করা হয়ে ওঠে না।সময়ের বেশি ভাগটা রাস্তায় কাটাতে হয়।টি শার্টও হুডিগুলো বেশ দারুন। আর খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো লোভনীয়। সব মিলিয়ে অসাধারণ সুন্দর পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনি।ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট টি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

 7 months ago 

ঠিক বলেছেন আপু, প্রচন্ড জ্যামের কারণে সেদিন আমাদের প্ল্যান পরিবর্তন করতে হয়েছিল। তবে শপিং এবং খাওয়া দাওয়া করে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছিলাম। যাইহোক পোস্টটি পড়ে যথাযথ মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

 7 months ago 

দেখে মনে হচ্ছে কেনাকাটা থেকে শুরু করে, খাওয়া দাওয়া সবকিছুই খুব ভালো করেছিলেন। এবং মুহূর্তটাও খুব ভালোভাবে কেটেছিল আপনাদের। ভাবী সহ দেখছি অনেক কেনাকাটা করেছিলেন। ঢাকা শহরে এমনিতেই অনেক বেশি জ্যাম থাকে। আপনাদের অনেক বেশি সময় লেগেছিল যেতে বুঝতেই পারছি। মজা করে খাওয়া দাওয়া করেছেন দেখছি। আপনাদের কেনাকাটা করার মুহূর্তে এবং খাওয়া-দাওয়া করার মুহূর্তটা, আমাদের মাঝে সুন্দর করে ভাগ করে নিয়েছেন দেখে সত্যি খুব ভালো লাগলো।

 7 months ago 

হ্যাঁ আপু কেনাকাটা এবং খাওয়া দাওয়া বেশ ভালোই করেছিলাম। তবে ১৬ ই ডিসেম্বরের ছুটির কারণে প্রচুর জ্যাম ছিলো সেদিন। সাধারণত আট লেনের রাস্তা হওয়ার পর থেকে যাত্রাবাড়ী রোডে জ্যাম তেমন থাকে না। যাইহোক পোস্টটি পড়ে যথাযথ মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

 7 months ago (edited)

আসলে জ্যামের জন্য ঢাকা শহরে অনেক সময় নিয়ে বের হতে হয় আর তা না হলে পরিকল্পনা করা কোন কাজ করা হয়ে ওঠে না। তবে ভাবি কে নিয়ে খাওয়া দাওয়া ও কেনাকাটার করার সুন্দর মুহূর্তটা আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন খুব ভালো লাগছে। তবে আপনাদের টি শার্ট ও হুডিগুলো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আমি কিন্তু হুডি অনেক পছন্দ করি। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে কেনাকাটা ও খাওয়ার সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

আপু মদনপুর থেকে গুলিস্তান পর্যন্ত যেতে তেমন জ্যাম লাগেই না, আট লেনের রাস্তা হওয়ার পর থেকে। আমরা ৩৫/৪০ মিনিটে পৌঁছে যেতে পারি গুলিস্তানে। তবে সেদিন ছুটির কারণে জ্যাম লেগেছিল। যাইহোক পোস্ট পড়ে এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

 7 months ago 

প্রিয়জনকে নিয়ে বেশ সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন ভাই । খাওয়া-দাওয়ার মুহূর্ত বেশ দুর্দান্ত ভাবে কাটিয়েছেন। নিশ্চয় ভাই আনন্দঘন মুহূর্ত পার করেছেন । পছন্দ অনুযায়ী শপিং করেছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। খাওয়া দাওয়া এবং শপিং করার মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

 7 months ago 

হ্যাঁ ভাই আমরা দারুণ সময় কাটিয়েছিলাম সেদিন, তবে জ্যাম থাকাতে বিরক্ত লেগেছিল। যাইহোক গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.14
JST 0.028
BTC 57297.27
ETH 3101.41
USDT 1.00
SBD 2.41