মজাদার আলু ও বেগুনের চপ রেসিপি
উপাদান | পরিমাণ |
---|---|
বেগুন | ২০০ গ্রাম । |
আলু | ১৫০ গ্রাম । |
তেল | পরিমাণমতো। |
লবণ | পরিমানমতো। |
মসলা | পরিমাণমতো। |
আটা | ১ কাপ । |
বেসন | ১/২ কাপ। |
আলু ও বেগুনের চপ রেসিপি তৈরি করার জন্য, প্রথমে আমি আলু ও বেগুন সুন্দরভাবে গোল গোল করে কেটে নিলাম এবং অন্যান্য মসলা দিয়ে মাখিয়ে রেখে দিলাম।
তারপর আমি সকল মসলা দিয়ে এবং বেসন দিয়ে চপ রেসিপির গোলা তৈরি করে নিলাম।
তারপরে চাপ রেসিপি এই গোলার মধ্যে আলু ও বেগুনের চপ ভালোভাবে মিশিয়ে নিলাম।
তারপর কড়াইয়ের মধ্যে তেল দিয়ে, এই তেল গরম করে চপ রেসিপি ভাজা শুরু করে দিলাম।
তেলে চপ গুলো যত ভালো করে ভাজা হবে, তত খেতে মজাদার হয়। তাই আমি এই চপ গুলো তেলে ভালো করে ভেজতে লাগলাম।
তেলে ভালো করে চপগুলো ভাজা হয়ে গেলে, এগুলো উঠিয়ে আমি একটি পাত্রে রেখে দিলাম। এভাবেই চপ রেসিপি শেষের ধাপে এসে পৌঁছালাম।
আজ এখানেই শেষ করছি। অন্য কোন একদিন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। ততক্ষন পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | রেডমি নোট ৬ প্রো |
---|---|
ধরণ | রেসিপি। |
ক্যমেরা মডেল | redmi note 5 Pro |
ক্যাপচার | @mohamad786 |
অবস্থান | সিরাজগঞ্জ- বাংলাদেশ |
👉বিশেষভাবে ধন্যবাদ সকল বন্ধুদের যারা এই পোস্টকে সমর্থন করছেন🌺🌹🌺
এ ধরনের ভাজাভুজি গুলো খেতে আমিও অনেক পছন্দ করি ভাইয়া। গতকালই বেগুনের চপ বানিয়েছিলাম বাসায়। আপনি বেগুনের চপ এবং আলুর চপের রেসিপি শেয়ার করেছেন দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে আমার।আলু এবং বেগুনের চপ রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
মজাদার আলু ও বেগুনের চপ রেসিপি এটাতো আমার ভীষণ ভালো লাগলো। আপনি বেশ দুর্দান্তভাবে রেসিপিটা তৈরি করেছেন। সামনে রমজান মাস আসছে এবং শিখে নিলাম ভীষণ ভালো লাগলো। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। শুভেচ্ছা রইল।
ভাই শুধু কি আপনার আমিও তেমনি ভাজা জিনিসের প্রতি অনেক ভালো লাগে ৷ তবে পরে গ্যাসে আক্রান্ত ৷ যা হোক বেগুনের চপ মচমচে আহা দারুন লাগে যদি হয় গরম গরম ৷ যা আপনার রেসিপি তে দেখলাম ৷
ভালো লাগলো দেখে
ভাজাপোড়া খেতে আমিও খুব পছন্দ করি। প্রায় প্রতিদিনই যেকোনো ধরনের ভাজাপোড়া রেসিপি খাওয়া হয়। আপনি খুব সুন্দর ভাবে আলু ও বেগুন দিয়ে চপ তৈরি করেছেন। আপনার উপস্থাপনা দেখে তো লোভ লেগে গিয়েছে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপনার মত আলুর চপ আমারও খুবই প্রিয়। আসলে আমিও ভাজি পোড়া খেতে খুবই পছন্দ করি। তবে এখুন খুব একটা খাই না। মতবে রোজার মাস সামনে আসে আপনার রেসিপি দেখে মনে পড়ে গেল। প্রতিদিন ইফতারের সময় আমরাও এই আলুর চপ বেগুনের চপ খাবো। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
বেগুনের চপ খেতে খুব ইচ্ছে করে। বেগুনের চপ খাওয়ার অনুভূতি বেশ দারুন। আপনার বেগুনের চপ তৈরি করার রন্ধন প্রক্রিয়া আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আলু এবং বেগুন দিয়ে চপ তৈরি করার পদ্ধতি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বিকেলের নাস্তা এ ধরনের রেসিপি গুলো খেতে খুবই ভালো লাগে। আপনার তৈরি করার রেসিপি টা দেখে খেতে ইচ্ছা করছে।
ভাজাপোড়া অনেকেই বলে খাওয়া যাবে না কিন্তু ভাজাপোড়া দেখে কেউ আর লোভ সামলাতে পারে না। আমি নিজেও অনেক ভাজাপোড়া পছন্দ করি। আপনি বেশ দারুন ভাবে বেগুন ও আলুর চপ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখেই লোভ লেগে গেল।
অনেক ধন্যবাদ দারুন একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
এই দুই প্রকার চপই আমার খুব প্রিয় ভাই। তবে আলুর চপ বানানোর ক্ষেত্রে আমরা আলুটাকে মসলার সাথে আগে মেখে তারপর ভেজে থাকি। আপনি যদিও এখানে একটু অন্যরকম ভাবে করেছেন, বিষয়টা আমার কাছে নতুন লাগলো। ধন্যবাদ ভাই , এত সুন্দর দুটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আর হ্যাঁ, বাইরের খাবার খেলে তো অসুস্থ হয়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক ভাই। তবে এগুলো বাড়িতে তৈরি করে খাওয়াই স্বাস্থ্যসম্মত।
রাস্তাঘাটে এরকম ভাজাপোড়া জিনিস গুলো দেখলে লোভ সামলানো মুশকিল হয়ে যায়। আপনি তো দেখছি নাছোড় বান্দা অসুস্থ হলেও খাওয়া ছাড়বেন না। এখন অবশ্য ভালো বুদ্ধি বের করেছেন। নিজে বাসায় স্বাস্থ্যকর উপায় তৈরি করে নিয়েছেন। আশা করি এখন রাস্তাটা আর কিনে খেতে হবে না। রেসিপিটি একবারে পারফেক্ট হয়েছে মনে হচ্ছে।