❝মজাদার কাঁঠাল রান্নার রেসিপি❞ By mohamad786 [10% Shy-fox]
উপাদান | পরিমাণ |
---|---|
কাঁঠাল | ১টি (ছোট সাইজের)। |
বুটের ডাল | ২৫০ গ্রাম। |
পেঁয়াজ কুচি | ৫টি। |
কাঁচা মরিচ কুঁচি | ৩টি। |
তেজপাতা | ৩ টি। |
সাদা এলাচ | ৩ টি। |
মরিচের গুঁড়া | পরিমানমতো। |
হলুদের গুঁড়া | পরিমানমতো। |
সজের গুঁড়া | পরিমাণমতো। |
জিরা গুঁড়া | পরিমানমতো। |
আদা বাটা | পরিমানমতো। |
রসুন বাটা | পরিমানমতো। |
দারচিনি | পরিমাণমতো। |
লবণ | পরিমানমতো। |
সয়াবিন তেল | পরিমানমতো |
প্রথমেই একটি কড়াইয়ে সোয়াবিন তেল দিয়ে পেঁয়াজ কুচি, মরিচ কুচি, তেজপাতা,সজের গুড়া, মরিচের গুরা, হলুদের গুরা একত্রে নিলাম।
এরপর সকল উপকরণ একত্রে ভালোভাবে মিশ্রণ করে কিছুক্ষণ ধরে ভাজলাম।
এরপর এই মিশ্রণের মধ্যে সেদ্ধ করা বুটের ডাল দিলাম। সাথে রসুন বাটা এবং আদা বাটা দিয়ে অল্প একটু পানি দিলাম ।
বুটের ডাল কিছুক্ষণ ধরে কষালাম।
এবার কষানো বুটের ডালের মধ্যে সিদ্ধ করা কাঁঠালের টুকরোগুলো দিয়ে দিলাম।এবং বুটের ডালের সাথে ভালোভাবে মিশ্রন করে নিলাম।
কাঁঠাল কষানোর জন্য এবার এর মধ্যে অল্প পরিমাণ পানি দিলাম। এবং কিছুক্ষণ ধরে কষিয়ে নিলাম।
কাঁঠালের তরকারি একটু ঝলঝল করার জন্য এর মধ্যে আবারও অল্প পরিমাণ পানি দিলাম এবং ঢাকনা দিয়ে কড়াই ঢেকে দিলাম।
৪/৫ মিনিট কড়াই ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখার পর তৈরি হয়ে গেল মজাদার কাঁঠাল রান্নার রেসিপি।
আজ এখানেই শেষ করছি। অন্য কোন একদিন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। ততক্ষন পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | রেডমি পোকো x2 |
---|---|
ধরণ | ❝মজাদার কাঁঠাল রান্নার রেসিপি ❞ |
ক্যমেরা মডেল | Poco X2 |
ক্যাপচার | @mohamad786 |
অবস্থান | সিরাজগঞ্জ- বাংলাদেশ |
আমার নাম মোঃ ফয়সাল আহমেদ ।আমি বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগে সিরাজগঞ্জ জেলায় বসবাস করি। আমি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি। আমি আমার জন্মভূমিকে খুবই ভালোবসি ।আমি সর্বদাই গরীব-দুঃখীদের সেবায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। আমি ফটোগ্রাফি করতে খুব ভালোবাসি এবং নতুন সৃজনশীলতার মাধ্যমে কিছু তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে।এই ছিল আমার সংক্ষিপ্ত পরিচয়, আপনারা সবাই আমার পাশে থেকে আমাকে সাপোর্ট দিয়ে উৎসাহিত করবেন, ধন্যবাদ সবাইকে।
👉বিশেষভাবে ধন্যবাদ সকল বন্ধুদের যারা এই পোস্টকে সমর্থন করছেন🌺🌹🌺
Twitter Link
অনেকদিন আগে একবার কাঁঠাল রান্না খেয়েছিলাম। তবে বুটের ডাল দিয়ে কখনো খাইনি। কাঁঠাল অনেক সুন্দর ভাবে ভুনা খেয়েছিলাম। আপনি এই মজার রেসিপি তৈরি করেছেন এবং আপনার মা আপনাকে সাহায্য করেছেন জেনে ভালো লাগলো। আসলে মাকে ছাড়া কোন কাজ সম্পন্ন করা সত্যি অনেক কষ্টের ব্যাপার। দারুন ছিল আজকের রেসিপি।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু
অসময়ে আপনি এটা কি দেখালেন ভাইয়া। দেখেই তো খেতে ইচ্ছা করছে।কাঁঠাল দিয়ে বুটের ডাল রান্না করলে খেতে ভীষণ মজা লাগে। কাঁঠালের সিজনে কয়েকবার খেয়েছি। আপনি প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ
বুটের ডাল দিয়ে কাঁঠাল রান্না ছোট সময় অনেক খাওয়া হতো তবে এখন আর তেমন একটা রান্না করে খাওয়া হয় না। আপনার রেসিপিটি দেখতে খুবই লোভন লাগছে মনে হচ্ছে এখনই পেলে খেয়ে ফেলতাম গরম ভাতের সাথে। রন্ধন প্রণালীটা খুবই সহজ ভাবে আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন ধন্যবাদ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
ভাইয়া, আপনার এই রেসিপিটি শেয়ার করা একদম উচিত হয়নি। কেননা আপনার তৈরি সুস্বাদু ও মজার কাঁঠাল রান্নার রেসিপি দেখে আমারও খাওয়ার ভীষণ লোভ হচ্ছে। কিন্তু এই অসময়ে কাঁঠাল পাবো কোথায়। আমরা তো আর কাঁঠাল ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখিনি। ভাইয়া আপনার তৈরি রেসিপি দেখে খুবই লোভনীয় লাগছে। মনে হচ্ছে গরম গরম ভাতের সাথে খেতে পারলে ভীষণ ভালো লাগতো। দুর্দান্ত এই রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনাকে মতামতের জন্য ধন্যবাদ ভাই
ভাই আপনার আম্মু কাঁঠালগুলো ফ্রিজে কিভাবে সংরক্ষণ করেছিল? কাঁঠাল গুলো কি সিদ্ধ করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করেছিল?
যাইহোক আপনি বেশ ভালো পারদর্শী রান্নায় তা বোঝা যাচ্ছে। আমার কাছে কেন জানি এই রেসিপিটা একটু তিতে ভাব লাগে। আপনার রেসিপিটি দেখে কিন্তু লোভনীয় মনে হচ্ছে।
প্রথমে কাঁঠাল কেটে পড়ে সিদ্ধ করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয়েছিল।
মজাদার কাঁঠালের রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছে করতেছে। কাঁঠাল রেসিপি খুবই লোভনীয় খাবার।কাঁঠাল দিয়ে বুটের ডাল রান্না করলে খেতে ভীষণ মজা লাগে। এত সুন্দর রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ