||শেয়ার করো তোমার উৎসবের ভ্রমণকাহিনীর|| প্রতিযোগিতা ১৭ ❝কক্সবাজার ভ্রমন❞ 🏖️🏝️ By mohamad786 [10% Beneficiary @shy-fox[
পৃথিবীর সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত।এই সুবিশাল সমুদ্র সৈকতকে বাংলাদেশের পর্যটক কেন্দ্রের প্রাণ বলা হয়।কারণ কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ পর্যটক কেন্দ্র দেশি এবং বিদেশি কোটি কোটি টাকা আয় করছে।যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ দেশ বিদেশের মানুষ ভ্রমন করতে আসে।কক্সবাজার তার নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের জন্য বিখ্যাত। এখানে রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম অবিচ্ছিন্ন প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্র সৈকত, যা ১২০ কি.মি. পর্যন্ত বিস্তৃত।আমি মনে করি কক্সবাজার সম্পর্কে আপনাদের এত কথা বলার কোন দরকার নেই, কারন আপনারা সবাই কক্সবাজার সম্পর্কে অনেক কিছু জানেন। |
---|
Device:Poco X2
দীর্ঘ ১৫ ঘণ্টা জার্নি করে সকাল দশটার দিকে কক্সবাজার যাওয়ার পর আমি ঐদিন আর কোথাও ঘুরতে যাইনি।দীর্ঘ সময় জার্নি করার পর শরীর একদম ক্লান্ত হয়ে গেছিল তাই কোথাও ঘুরতে যাওয়া হয়নি। তো শনিবার সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠলাম।সকাল ঘুম থেকে উঠলাম কারণ সকালের সমুদ্র দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে।সকাল সাতটার দিকে আমি সমুদ্রসৈকতে গেলাম। বিচে যাওয়ার পর সমুদ্র পাড়ের বাতাস এবং সমুদ্রের ভয়ঙ্কর গর্জন অনুভব করতে থাকলাম।আমার বড় আপুর বাসা থেকে কলাতলী বিচ একদম কাছে হওয়ায় আমি কলাতলী বিচে গিয়েছিলাম।বিচে অনেকখন থাকার পর প্রচন্ড রোদের কারণে আমি সকাল নয়টার দিকে বাসায় ফিরে আসলাম।
Device:Poco X2
Device:Poco X2
সকালে নাস্তা করার পর আমি, আমার বড় আপু এবং দুলাভাই সমুদ্রে গোসল করার জন্য বাসা থেকে বের হলাম।সকাল ১১ টার দিকে আমরা সমুদ্রে গোসল করার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হয়েছিলাম।প্রচন্ড রোদের মধ্যে আমরা সমুদ্রে গোসল করতে গেলাম।কলাতলী বিচে যাওয়ার সাথে সাথে অনেকগুলো ক্যামেরাম্যান আমাদের ঘিরে ধরল। তারা বলতে থাকলো আসুন স্যার ছবি তুলে দেই।তাদের কথা না শুনে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকলাম। কিন্তু হঠাৎ করে একজন ক্যামেরাম্যান এসে আমাদের একটি ছবি দেখালো।সে দূর থেকে আমার একটি ছবি তুলেছিল। সেই ছবিটি দেখানোর জন্য এসেছে।তার তোলা ছবিটি দেখে আমি সন্তুষ্ট হলাম। এবং শিওর হলাম যে সে ভালো ভাবে ছবি তুলতে পারবে।তো তাকেই ছবি তোলার জন্য ঠিক করলাম। সে বলল প্রতি ছবি ৫ টাকা করে।তারপর অনেক জোড়া জোড়ি করে আমি তাকে প্রতিছবি দুই টাকা করে দিতে চাইলাম এবং অবশেষে সে রাজি হলো।
Device:Poco X2
Device:Canon EOS 250D
আমাদের ছবি ওঠা শুরু হয়ে গেল। ক্যামেরামান ভাইয়া আমাদেরকে বিভিন্ন ধরনের স্টাইল দেখাতে থাকলো। আর আমরা ঐভাবে ছবি উঠতে থাকলাম।কিন্তু সাবধান, ওখানকার ক্যামেরাম্যানরা বিভিন্ন ধরনের স্টাইল দেখিয়ে অনেক গুলো ছবি তুলে ফেলে। পরে বলে এতগুলো ছবি হয়েছে এত টাকা দিতে হবে।তখন তারা এমন একটা এমাউন্ট বলে যে কেউ হতবাক হয়ে যায়।তাই সবাই খুব সতর্কতার সাথে ছবি ওঠবেন।
Device:Canon EOS 250D
প্রথমেই আমি সমুদ্রপাড়ের সামনে বালুর উপরে ছবি ওঠতে থাকলাম।প্রচন্ড রোদের তাপে বালু একদম গরম হয়ে গেছে, তাই ওখানে আমি ভালোভাবে ছবি ওঠতেই পারলাম না।তাই আমি বালুর উপর পবেশিক্ষণ ছবি না ওঠে সেখান থেকে চলে আসলাম।
Device:Canon EOS 250D
Device:Canon EOS 250D
সমুদ্রের পাড়ে ঘুরতে গেলাম, সমুদ্রের পাড়ে যদি শুয়ে থেকে সমুদ্রের দৃশ্য উপভোগ করতে না পারি তাহলে কি চলে।তাই আমি একটা চেয়ার ভাড়া নিলাম। প্রতি ঘন্টায় ৩০ টাকা করে।আমি সেখানে শুয়ে বসে কিছুক্ষণ ছবি ওঠার পর সেখানে আমি আমার বড় আপুকে বসে রেখে আমি সমুদ্রের পাড়ে গোসল করতে নামলাম।
Device:Canon EOS 250D
আমি তো সাঁতার পারি না সেজন্য আমি সমুদ্রে নামার আগে একটি টিউব ভাড়া করলাম।টিউবের ভাড়া ঘণ্টাপ্রতি ৫০ টাকা করে।টিউব ভাড়া করার পর আমি টিউবের সাথে কয়েকটি ছবি উঠলাম।
Device:Canon EOS 250D
অবশেষে আমি সমুদ্রের নোনা পানিতে নামলাম।অসংখ্য মানুষ সমুদ্রে গোসল করতে এসেছে।কত মানুষ হয়েছে তা গোনার মতো না।সমুদ্রে প্রচন্ড ঢেউ এর কারণে একজনের শরীরের সাথে আরেকজন ধাক্কা খাচ্ছে।তাই আমি খুব সতর্কতার সাথে সমুদ্রের পানিতে নামলাম।
Device:Canon EOS 250D
সমুদ্রে গোসল করতে এসেছি সমুদ্রের পানি দিয়ে খেলা না করলে হয় নাকি।তাই আমি প্রথমেই সমুদ্রে নেমে সমুদ্রের পানি দিয়ে খেলা করতে লাগলাম।আমার যে কতই ভালো লাগতেছিল তা মুখে বলে প্রকাশ করা সম্ভব না।
Device:Canon EOS 250D
Device:Canon EOS 250D
Device:Poco X2
দীর্ঘ চার ঘণ্টা সমুদ্রের পানিতে থাকার পর আমি দুপুর তিনটার দিকে সমুদ্রের পানি থেকে উঠে আসলাম।হাজার হাজার মানুষ সমুদ্রে গোসল করতে এসেছিল তারা অনেকেই সমুদ্র থেকে উঠে হোটেলে যেতে থাকলো।৪ ঘন্টার মতো সমুদ্রের পানিতে থাকার পর আমারও ভালো লাগতেছিল না তাই আমি বাসায় চলে আসলাম।
Device:Poco X2
Device:Poco X2
Device:Poco X2
বাসায় গিয়ে ফ্রেশ পানি দিয়ে গোসল করলাম। গোসল করে দুপুরের খাওয়া-দাওয়া করে নিলাম।তারপর বিকেলবেলায় সমুদ্রের পারে আবার আসলাম। কারণ সন্ধ্যাবেলায় যদি সমুদ্রপাড়ের সূর্য অস্ত যদি নাই দেখতে পারি তাহলে সমুদ্রের পাড়ে এসে কি লাভ।আমি তো সূর্য অস্ত দেখতে এমনিতেই পছন্দ করি। আবার সমুদ্রের পাড়ে সূর্যাস্ত দেখতে তো আমার আরো বেশি ভালো লাগে।আমি এক ধ্যানের সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে থাকলাম।এবং সূর্যাস্ত দেখতে থাকলাম। আস্তে আস্তে সূর্য সমুদ্রের ভিতর অস্ত যাচ্ছে, মনে হচ্ছে সমুদ্রের পানির মধ্যে সূর্য মিশে যাচ্ছে।
Device:Poco X2
Device:Poco X2
আস্তে আস্তে সূর্য সমুদ্রের পানিতে মিশে গেল। সূর্য অস্ত গিয়ে চারপাশ লালচে আকার ধারণ করল।এরকম দৃশ্য দেখতে কার না ভালো লাগে। অনেকেই তো এরকম একটি দৃশ্য দেখার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে এসে সমুদ্রের পাড়ে সূর্য অস্ত দেখে।সূর্য অস্তমিত যাওয়ার মুহূর্ত সম্পন্ন দেখতে পেয়ে আমার খুবই ভালো লাগলো।সন্ধ্যাবেলায় সূর্য অস্ত যাওয়ার পর যখন চারপাশ কালো হয়ে গেল তখন আমি আবার বাসায় ফিরে আসলাম।
Device:Poco X2
Device:Poco X2
বাসায় ফিরে এসে বড় আপু, দুলাভাই এবং তার পরিবারের সাথে অনেক আড্ডা এবং মজা করলাম।সবার সাথে বাসায় অনেকক্ষণ মজা করার পর রাত ১১ টার দিকে আমরা সবাই রাতের খাবার খেলাম।রাতের খাবার খাওয়ার পর আমরা সবাই মিলে রাত ১২ টার দিকে সমুদ্রের পাড়ে রাতের দৃশ্য উপভোগ করতে আসলাম।রাতের বেলায় সমুদ্রপাড়ের ভয়ঙ্কর গর্জন শুনতে আমার খুবই ভালো লাগে।তাই আমরা সবাই মিলে রাতের বেলায় সমুদ্রের ভয়ঙ্কর গর্জন শুনতে এবং আকাশে চাঁদ দেখার জন্য সমুদ্রের পাড়ে আসলাম।এছাড়া আরো দেখলাম অনেকে ফানুস উড়াচ্ছে।যা দেখে আরো বেশি ভালো লাগলো।সমুদ্র পাড়ে অনেকক্ষণ আমরা সবাই হাঁটাহাঁটি করার পর রাত দুই টার দিকে আমরা সবাই বাসায় ফিরে আসলাম।এভাবে সমুদ্রের পাড়ে একটা সম্পন্ন দিন অতিবাহিত করলাম।
Device:Poco X2
তো ঐদিন অনেকক্ষণ সমুদ্রের পানিতে থাকার ফলে আমি আবারো প্রচন্ড জ্বর এবং ঠান্ডা হয়ে অসুস্থ হয়ে গেলাম।ওষুধ খাওয়ার ফলে এবং আপুর সেবা-যত্ন করার ফলে আমি খুব অল্পসময়ের মধ্যেই আবার সুস্থ হয়ে উঠলাম।
ক্যামেরা | রেডমি পোকো x2 |
---|---|
ধরণ | ❝কক্সবাজার ভ্রমন❞ 🏖️🏝️ |
ক্যমেরা মডেল | Canon EOS 250D |
মেবাইল | Poco X2 |
ক্যাপচার | @mohamad786 |
অবস্থান | কক্সবাজার, বাংলাদেশ |
ওয়াও আপনি কক্সবাজার চলে গেছেন।চারপাশের পরিবেশ তো অনেক সুন্দর লাগছে। আমি পুরো পরিবার সহ গত বছর কক্সবাজার গিয়েছি কক্সবাজারের সৌন্দর্যের মত এত সুন্দর আমার চোখে আর কোথাও পড়িনি। পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজা। এর সৌন্দর্য যে কতটা অসীম তা শুধু বাংলাদেশ পর্যন্ত নয় সারা বিশ্বের মাঝে খ্যাত।সমুদ্র সৈকতের প্রতিটি ফটোগ্রাফি এত চমৎকার দেখাচ্ছে যে আমার একটি করছে আমি এখনই উড়ে চলে যাই। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য।
বাংলাদেশের সব থেকে দৃশ্যমান জায়গা হলো কক্সবাজার বিশ্বের বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ এখানে ভ্রমনে আসে।তবে আফসোস দেশে থেকেও এখনো সেখানে ভ্রমন করতে পারি নাই।আপনার ভ্রমন টা দারুন ছিল ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
আমাদের দেশের সুন্দর জায়গা গুলোর মধ্যে কক্সবাজার একটি। এখানে গেলে মন ভালো না হয়ে পারে না। মনে হচ্ছে আপনার ভালুক জ্বর। হঠাৎ করে আসে আবার হঠাৎ করেই চলে যায়। যাই হোক ঈদের পরে বোন দুলাভাইয়ের সঙ্গে অনেক ভালো সময় কাটিয়েছেন বোঝা যাচ্ছে। শুভকামনা রইল
কোন জায়গায় ঘুরতে যাওয়ার কথা শুনলে সব ধরনের অসুখ পালিয়ে যায় 😅😅
আপনিতো দেখছি দারুন একটা জায়গায় ঘুরে ফেলেছেন। আমি তো আপনার পুরো পোস্ট দেখতে দেখতে অবস্থা খারাপ। এত বড় পোস্ট করেছেন তার সাথে এত দারুন দারুন ফটোগ্রাফি। আসলে কক্সবাজারের জায়গার এত সুন্দর জায়গা আর কোথাও হতে পারেন। কক্সবাজার এত সুন্দর ফটোগ্রাফি করা যায় বলার বাহিরে। এত সুন্দর ভ্রমণকাহিনী শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
পোস্টটা খুব বড় হয়ে গেছে।আসলে কক্সবাজার গিয়েছিলাম তো তাই ছবি অনেকগুলো উঠেছি।
উৎসবের ভ্রমণকাহিনীর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য অনেক অনেক অভিনন্দন জানাচ্ছি। আর এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনি খুবই দর্শনীয় স্থানটিকে বেছে নিয়েছেন। কক্সবাজার পর্যটন কেন্দ্র হওয়ার কারণে অনেকেই সেখানে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে। আর আপনি তো আপনার আপুর ফোন পেয়ে তার বাসায় গিয়েছেন। এবং সেইসাথে কলাতলী বিচে গিয়ে গোসল করার সাথে সাথে অনেক অনেক ফটোগ্রাফি করেছেন। আর সেই ফটোগ্রাফি গুলো আজ আপনার প্রতিযোগিতার অংশ হিসেবে কাজ করবে। খুবই ভালো লাগলো আপনার উৎসবের ভ্রমণকাহিনী পড়ে। আশা করি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা সফল হবে। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আমার ভ্রমণ-কাহিনী আপনার ভাল লেগেছে শুনে খুবই খুশি হলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর একটি জায়গায় ভ্রমন করেছেন। আমার কখনো যাওয়া হইনি কক্সবাজার। কিন্তু ইচ্ছা আছে যাওয়ার। কিন্ত একদিন অবশ্যই যাবো। আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল ভাইয়া।
আপনি যেন খুব শীঘ্রই কক্সবাজার ভ্রমণ করতে পারেন সেই দোয়াই রইল।
বন্ধু তুমি একা একাই গেলে আমাকে নিয়ে গেলে না। কক্সবাজার যাওয়া আমার স্বপ্ন আসলে তোমার টাইটেল দেখে যেতে দেখলাম বেশ মজা করেছো এবং কক্সবাজার তো অনেক ভালো লাগার মতো জায়গা।তোমার ছবিগুলো দারুন ভাবে ফুটে উঠেছে এবং সুন্দর সুন্দর দৃশ্য তুমি তো বেশ ভালো লাগলো। আশা করি খুব ভালো একটি পজিশনে থাকবে তুমি। শুভেচ্ছা রইল তোমার জন্য
এর পরের বার গেলে তোমাকে নিয়ে যাবোনি বন্ধু।
ঈদ-পরবর্তী আনন্দ-উৎসব খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ করেছেন। আপনার কক্সবাজার ভ্রমণ দেখে খুব ভালো লাগলো। বিশ্বের বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত খুব সুন্দর ভাবে অবলোপন করেছেন। সত্যি আপনার ফটোগ্রাফি গুলো বেশ অসাধারণ হয়েছে। এত সুন্দর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
আমার ভ্রমণ-কাহিনী আপনার ভাল লেগেছে শুনে খুবই খুশি হলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আপনার ভ্রমণ কাহিনী টা বেশ দারুণ ছিলো ৷ অনেক মজার এবং দারুণ একটি জায়গায় ভ্রমণ করে এসেছেন ৷ এবং ফটোগ্রাফি গুলোও অসাধারণ হয়েছে ৷ আপনার জন্য শুভকামনা রইল
আমার ভ্রমণ-কাহিনী আপনার ভাল লেগেছে শুনে খুবই খুশি হলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
প্রথমে আপনাকে অভিনন্দন জানায় উৎসবের ভ্রমণ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনার এই উৎসবের ভ্রমণ খুব সুন্দর হয়েছে। সমুদ্রপাড়ের অনুভূতি গুলো আসলে বলে প্রকাশ করার মতো না। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো এত সুন্দর হয়েছে এত সুন্দর ভাবে আপনি তা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন তা আসলে বলার ভাষা রাখে না। খুব চমৎকার সময় কাটিয়েছেন তার বলার অপেক্ষাই নেই। এত সুন্দর সুন্দর অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
অনেক সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছি আপু। মাস্তি আর মাস্তি।