স্মৃতিচারণঃস্মৃতির পাতা থেকে বন্ধুদের সাথে আনন্দ ভাগাভাগি করার জীবনের গল্প //পর্ব-৩
আসলে বন্ধুরা সবাই মিলে যখন আনন্দ ভাগাভাগি করে নেই। সেই আনন্দটাই বেশি ভালো লাগে। আমাদের বন্ধুর মধ্যে অনেক ধরনের ঘটনা ঘটে যায়। সকল বন্ধুরা মিলে যখন সেই আনন্দ ভাগ করে নেই। তখন খুবই ভালো লাগে। এক বন্ধুর বিপদে অন্য বন্ধু আমরা ঝাঁপিয়ে পড়েছি। আসলে আমরা স্কুল জীবনে যে বন্ধুগুলো ছিলাম সবাই একটা দল হিসেবে থাকতাম। আর আমাদের এই দলের সকলেই যেন একসাথে সব সময় চলাফেরা এবং পড়াশোনা করতাম। যার কারণে বন্ধুদের সাথে এই একত্রতা থাকার কারণে স্কুল জীবনে সেই দিনগুলো বেশি আনন্দময় ছিল।
আসলে আমাদের স্যার মানিককে খুবই ভালোবাসতো, কারণ মানিক ভালো স্টুডেন্ট ছিল। আর স্যারের প্রতি প্রিয় ছিল, যার কারণে স্যার টাকা দিয়ে মানিকের শার্ট প্যান্ট জুতা কিনে দিলো, আর আমরা বন্ধুরা মিলে টাকা উঠালাম মানিকের পিকনিকে চাঁদা দেওয়ার জন্য এবং মানিকে একটা সুন্দর ব্যাগ কেনার জন্য। তাই আমরা পরের দিন মার্কেটে গেলাম ওর ব্যাগ কেনার জন্য, মানিকে এত কিছু না জানিয়েই আমরা বন্ধুরা মিলে মানিকের জন্য এই ব্যবস্তা করতে করেছিলাম।
তারপর মানিককে ডেকে স্যার ওর হাতে ব্যাগটি দিয়ে বলল, এই ব্যাগটি তোমার। এই ব্যাগের ভিতর যা যা রয়েছে সকল কিছুই তোমার জন্য উপহার। আর মানিক তখন ব্যাগটি খুলে যখন দেখতে পেল তখন বলল এগুলো আমার কিসের জন্য স্যার, তখন স্যার বলল যে এগুলো তোমাকে ভালোবেসে দিয়েছি। এই পোশাকগুলো পরে এবং বন্ধুদের সাথে 19 তারিখে পিকনিকে শুক্রবারে যাতে হবে। আজকে তোমার বাড়িতে এসেছি এই উপহার হিসেবে আমাদের সাথে যাবে কোন না মেনে নেবো না। মানিক তখন স্যারের কথা না করার সুযোগই পায়নি।
আজ এখানেই শেষ করছি। অন্য কোন একদিন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। ততক্ষন পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
👉বিশেষভাবে ধন্যবাদ সকল বন্ধুদের যারা এই পোস্টকে সমর্থন করছেন🌺🌹🌺
https://twitter.com/mohamad786FA/status/1777657493742662070?t=RICwTAm_-icug_FKbKH0qA&s=19