আনন্দ ভাগ করে নাও সবার সাথে
রনি বন্ধুরে এই কথাটি শুনে আমরা সকলেই একমত হলাম, যে না বন্ধু ঠিকই বলেছে। আমরা তো বন্ধুরা প্রতি বছরই ইফতার করি এবং অনেক মজা করি। তো আজ না হয় বড় করে আমরা টাকা তুলে এবং রেল স্টেশনের পাশে সেই সব গরিব অসহায় বাচ্চাদের নিয়ে ইফতার করলাম। এটা অনেক ভালো হবে। আমরা হয়তো বেশি বেশি ভালো মানের নিজেরা খেতে পারবো না, কিন্তু আমরা সবাইকে নিয়ে যে আনন্দটা করতে পারব এই আনন্দটা সবচাইতে বেশি ভালো হবে। তাই সকল বন্ধুরা মিলে আমরা ৫০০ টাকা করে তুললাম।আর আমাদের বড়দের কাছ থেকে আমরা বড় কিছু এমাউন্টে নেব। এটা পরিকল্পনা করলাম। কারণ আমরা যে কাজটা করতে চাচ্ছি, এটা অনেক ভালো একটা কাজ। আর এই কাছে কথা যদি আমরা বড়দের বলি তারা অবশ্যই সাহায্য করবে।
আজ এখানেই শেষ করছি। অন্য কোন একদিন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। ততক্ষন পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
👉বিশেষভাবে ধন্যবাদ সকল বন্ধুদের যারা এই পোস্টকে সমর্থন করছেন🌺🌹🌺
পথ শিশুরা সমাজে অবহেলিত। বাবা মা, বাড়ী ঘর নেই তাদের। পথেই তাদের সবকিছু। আপনারা সেই পথ শিশুদের নিয়ে ইফতারের যে উদ্যোগ নিয়েছেন, তা জেনে খুব ভালো লাগলো ভাইয়া। আপনাদের উদ্যোগ সফল হোক। আসুন আমরা সবাই এই ঈদে একজন করে হলেও পথ শিশুদের পাশে দাঁড়াই।পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
নিঃসন্দেহে একটি ভালো কাজ করছেন আপনারা। আমাদের সমাজে এমন অনেক গরিব অসহায় পথ শিশু রয়েছে। আসলে তাদেরকে সাথে নিয়ে ইফতার আয়োজন করার যে উদ্যোগ নিয়েছেন আপনাদের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। আসলে আমাদের সবার উচিত নিজ নিজ অবস্থান থেকে এই সমস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো। পোস্টটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাদের জন্য শুভকামনা রইলো।
রমজান মাস এই মাসটা অতি উত্তম একটি মাস। আর এই মাস মুসলমানদের অনেক শিক্ষা দিয়ে থাকে। শুধু নিজে খাব নিজে ভালো থাকবো এটা কিন্তু ইসলাম না। আপনার বন্ধু রনি ভাইয়ের উদ্যোগটা আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। আপনারা ৫০০ টাকা করে চাঁদা তুলে তাদের নিয়ে ইফতারি করেছেন এটা সত্যি প্রশংসনীয়। একটা দিনের জন্য হলেও তারা ভালো কিছু খেতে পারবে। অসহায় গরিব দুস্থ লোকের পাশে দাঁড়ানোটাই রোজা শিক্ষা দেয়।
কথায় আছে যে রোজাদারকে একটি খেজুর খাওয়াবে সে অনেক নেকির অধিকারী হবে। আপনি খুব সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আর ইফতারির আয়োজন এর জন্য শুক্রবার বেছে নেওয়াটা বেস্ট ছিল। কারণ এই দিন ছুটি থাকায় নিজের বন্ধুদের পাশে পাওয়া যায়। যাইহোক ভালো লাগলো আপনার পোস্ট পড়ে। আর এটা কিন্তু ঠিক বলেছেন শুভ কাজে বড়দের সাপোর্ট পেলে সেই শুভ কাজে অনেক আনন্দ থাকে এবং এ থেকে অন্যরাও উপকৃত হয়।
আসলে এরকম পবিত্র একটি মাসে আমাদের সকলেরই বিভিন্ন ধরনের ভালো কাজ করা উচিত৷ সে ভালো কাজের মধ্যে অনেক কাজ রয়েছে যা আমরা করে থাকি৷ আমার সেই ছোট ছোট ভালো কাজের মধ্য দিয়েই আমরা বড় কিছু করতে পারব৷ এর ফলে সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে অনেকটাই ভালো কিছু দেওয়ার চেষ্টা করবেন৷ আপনার বন্ধুর উদ্যোগে আপনারা পথশিশুদের জন্য ইফতারের আয়োজন করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগছে৷ আসলে তারা কোন সময় ইফতার করে আবার কোন সময় ইফতার করে না৷ তাদের কেউ খোঁজ নেয় না৷ তাদের মত দুঃখে কষ্টে আর কেউই থাকেনা৷ আপনারা এরকম একটি উদ্যোগ গ্রহণ করে তাদের ইফতারের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন যা দেখে খুবই ভালো লাগছে৷ অসংখ্য ধন্যবাদ৷