প্রিয় মানুষদের হারানোর বেদনা খুবই কষ্টকর
বিশেষ করে বাড়িতে বা অন্য কোন জায়গায় কোন অনুষ্ঠান হলেই, আমি দাদার সাথে সেখানে যেতাম এবং আনন্দময় মুহূর্ত উপভোগ করতাম। দাদার হাতের লাঠি যেন হয়েছিলাম আমি। আর দাদা আমাকে এত ভালোবাসতো যে আমাকে ছাড়া কিছু বুঝতোই না। আমাকে নিয়েই রাতে থাকতো, আর দাদার কাছে শুয়ে শুয়ে আমি গল্প শুনতাম। সেই ছোটবেলার গল্প বিশেষ করে আমার দাদা মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধ করেছে। যার কারণে তার কাছ থেকে আমি যুদ্ধের গল্প গুলো শুনতাম, এত ভালো লাগতো যা বলার মত নয়। পুরনো দিনের কথা এবং পুরনো ইতিহাসগুলো দাদার কাছে শুয়ে শুয়ে আমি অনেক শুনেছি। আর এই মুহূর্তগুলো অনেক বেশি ভালো লাগতো। যার কারণে আমি দাদার কাছে শুয়ে অনেক আনন্দের সাথে সেই গল্পগুলো উপভোগ করতাম।
আজ এখানেই শেষ করছি। অন্য কোন একদিন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। ততক্ষন পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
👉বিশেষভাবে ধন্যবাদ সকল বন্ধুদের যারা এই পোস্টকে সমর্থন করছেন🌺🌹🌺
https://twitter.com/mohamad786FA/status/1801244432920142091?t=g9iaWct1gesK3uL3FBiW7g&s=19
আপনার পোস্টটি পড়ে মনে হলো আপনি একজন অত্যন্ত সংবেদনশীল ও অনুভূতিপ্রবণ মানুষ। আপনার দাদার সাথে কাটানো সেই সব মূল্যবান মুহূর্তগুলোর কথা আপনি যেভাবে বর্ণনা করেছেন, তা পাঠকের হৃদয়ে গভীর ছাপ ফেলেছে। আপনার লেখায় প্রকৃত অনুভূতির প্রকাশ পাওয়া যায়, যা পাঠককে নিজের প্রিয়জনদের কথা মনে করিয়ে দেয়। আপনার লেখনীতে আপনার দাদার প্রতি আপনার ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটি মর্মস্পর্শী পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আসলে আমাদের কাছের মানুষগুলোকে হারানোর কষ্টটা কত বেশি, এটা আমরা তখনই বুঝতে পারি, যখন আমাদের সব থেকে কাছের মানুষগুলো আমাদেরকে ছেড়ে চলে যায়। আসলে সেই মানুষগুলোকে হারানোর কষ্টটা আমরা মেনে নিতে পারি না সহজে। আপনার দাদার সাথে আপনি গত বছর এই ঈদ পালন করেছেন। কিন্তু এই বছর আর আপনার দাদা আপনার সাথে নেই, এটা ভাবতেই খারাপ লাগতেছে। আপনার কষ্টটা বুঝতে পারছি ভাইয়া। সবাইকে একদিন চলে যেতে হবে এটা মেনে নিতেই হবে।
আসলে আমরা কেউই চাই না আমাদের প্রিয় মানুষগুলোকে হারাতে। কিন্তু একদিন না একদিন তো তাদেরকে অবশ্যই চলে যেতে হবে। প্রিয় মানুষগুলোকে হারানোর কষ্ট টা অনেক বেশি হয়ে থাকে। আপনি আপনার দাদাকে অনেক বেশি ভালোবাসতেন বুঝতেই পারছেন। তাদের সাথে কাটানো প্রত্যেকটা মুহূর্ত আমাদের অনেক বেশি মনে পড়ে তখনই যখন ওই সব জায়গা গুলোতে আমরা যাই। আপনার দাদা চলে যাওয়াতে আপনি অনেক কষ্ট পেয়েছেন এটা বুঝতে তো পারছি। আসলে কাছের মানুষগুলো চলে গেলে কষ্ট হতো হবেই, কিন্তু মানিয়ে নিতে হবে আমাদেরকে।
আপনার লেখাটি পড়ে অনেক খারাপ লাগলো।আদলে নিজের লোক মারা গেলে তার দুঃখ কখনোই ভুলে যাওয়া সম্ভব না।হয়তো সময়ের প্রবর্তনে কমে দুঃখ কিন্তু ভোলা যায়না।আর দাদার সাথে সবারই একটি বিশেষ আলাদা ভালোবাসা রয়েছে।আপনার দাদার সাথে এই ঈদ পালন করতে পারবেন না তাই খুব খারাপ লাগছে আপনার বুঝলাম।ধন্যবাদ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
একদিন মানুষগুলোকে কোন না কোন ভাবে হারাতেই হয়। প্রিয়জন হারানোর বেদনা খুবই কষ্টকর। আমাদের সবাইকে একদিন চলে যেতে হবে এই দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে। আপনার লেখাটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো আমার। আপনি সঠিক বলেছেন বড় নাতি-নাতনিদের দাদা-দাদীরা অনেক বেশি ভালবাসেন। ছোটবেলার দাদার হাত ধরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন। আবার সেই প্রিয়জনদেরকে হারিয়ে পেল্লেন। খুবই কষ্টকর বিষয়গুলো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
খুব সুন্দর আবেগঘন পোস্ট করেছেন ভাইয়া। আসলে দাদা,দাদি যে কি, কতোটা ভালোবাসার ও কতোটা মূল্যবান তা হারানোর পর তিলে তিলে ক্ষনে ক্ষনে অনুভব করি।আপনি আপনার দাদিও দাদার সাথে কাটানো সময় গুলো খুব মিস করছেন তা আপনার পোস্টে ফুৃঁটে উঠেছে। দাদা,দাদী যেন গল্পের ঝুড়ি হয়ে থাকে সুন্দর সুন্দর গল্প বলে সময় কাটিয়ে দিতেন ঘুম পাড়িয়ে দিতেন। আপনি আপনার দাদার কাছে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনতেন জেনে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট টি করার জন্য।