আজকে আমি আপনাদের মাঝে ভিন্ন একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হলাম। আর এই রেসিপিটি হল আলুর পকোড়া রেসিপি। আসলে এই আলুর পকোড়া রেসিপি খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। আমি কিছুদিন আগে বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিলাম তখন এই রেসিপিটা খেয়েছিলাম। যার কারণে এই রেসিপিটা আমি শিখে নিয়েছি।আর এই রেসিপিটা আজকে তৈরি করেছি। আসলে আলু কুচি কুচি করে কেটে ডিম দিয়ে ও বেসন দিয়ে মাখিয়ে তেলের ভিতরে ভালো করে ভেজে নিলে এই রেসিপিটা খেতে খুবই মজাদার হয়। তাই আমার প্রিয় এই রেসিপিটি তৈরি করে আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।
উপাদান | পরিমাণ |
আলু | ২০০ গ্রাম । |
তেল | পরিমাণমতো। |
হলুদের গুঁড়া | পরিমানমতো। |
মরিচের গুঁড়া | পরিমাণমতো। |
আটা | ১ কাপ। |
বেসন | ১/২ কাপ। |
লবণ | পরিমানমতো। |
- মজাদার এই রেসিপি তৈরি করার জন্য, প্রথমে আমি আলুগুলো সুন্দর করে পিস পিস করে কেটে নিয়েছি এবং তার মধ্যে সকল মসলা দিয়ে দিলাম এবং বেসন ও আটা দিয়ে দিলাম।
- সকল উপকরণ নিয়ে আমি ভালো করে মাখিয়ে নিলাম। তার মধ্যে আমি দুটি ডিম ভেঙে দিলাম, আসলে ডিম দিয়ে এই রেসিপিটা তৈরি করলে আরো মজাদার হয়।
- তারপরে আমি ডিম এই আলুর সাথে এবং অন্যান্য মসলা দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে ১৫ মিনিট রেখে দিলাম।
তারপরে আমি কড়াইয়ে গরম তেলের মধ্যে এই আলুর পকোড়া নিয়ে ভাজতে লাগলাম।
- এভাবেই এই পকোড়া রেসিপি শেষের ধাপে এসে পৌঁছালাম। তেলে ভালো করে মুচমুচে করে ভেজে নিয়ে একটি পাত্রে নামিয়ে নিলাম।
এই পকোডা রেসিপিতে ডিম দেওয়ার কারণে রেসিপিটা খেতে আরো বেশি মজাদার হয়েছিল। তারপরে টমেটো সস দিয়ে এই রেসিপি খেতে দারুণ লেগেছে। তাই আপনাদের মাঝে আমার তৈরি করা এই রেসিপিটি শেয়ার করলাম। আশা করছি আমার রেসিপি থেকে ভালো লাগবে।
আজ এখানেই শেষ করছি। অন্য কোন একদিন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। ততক্ষন পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | রেডমি পোকো x2 |
ধরণ | রেসিপি। |
ক্যমেরা মডেল | Poco X2 |
ক্যাপচার | @mohamad786 |
অবস্থান | সিরাজগঞ্জ- বাংলাদেশ |
আমার পরিচয়
আপনার আজকে শেয়ার করা রেসিপিটি দেখে খুবই শর্টকাট মনে হয়েছে। বিকালের নাস্তা হিসেবে খাওয়ার জন্য বেশ উপযোগী। আশা করি এটা খেতেও বেশি সুস্বাদু লাগবে। যাই হোক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এই ইউনিক রেসিপি টা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ফ্রেঞ্চ ফ্রাই অনেক খাওয়া হয়েছে কিন্তু এরকম পাকড়া খাওয়া হয়নি, এটাও খেতে হয়তো অনেকটা ওরকমই লাগবে দেখে মনে হচ্ছে নতুন একটা রেসিপি সাথে পরিচিত হলাম।
এই এইরে দারুন একটা রেসিপি দেখলাম। এটা নিঃসন্দেহে সুস্বাদু হবে খেতে। এই রেসিপি আপনি কই পেলেন ভাই।
আমার তো দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে। সব থেকে বড় ব্যাপার এটা তৈরি করা সহজ এবং খেতে সুস্বাদু হবে নিশ্চিত। যাই হোক আমিও শিখে নিলাম ইনশাআল্লাহ তৈরি করা যাবে। অনেক ধন্যবাদ ভাই চমৎকার রেসিপি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
মুচমুচে আলুর পকোড়া রেসিপি দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আপনি খুবই সুন্দরভাবে রেসিপিটি তৈরি করলেন।রেসিপিটি দেখে খুব সহজে শিখতে পারলাম। পরবর্তীতে তৈরি করবেন ইনশাআল্লাহ।
আলুর পকোড়া রেসিপি দেখে খুবই ভালো লাগলো। এই রেসিপির যে ডেকোরেশন আপনি শেয়ার করেছেন সেটি দেখে একদম লোভনীয় মনে হচ্ছে৷ খুবই সুন্দরভাবে এটি তৈরি করেছেন এবং আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ৷
কিছুদিন আগে বন্ধুর বাসায় গিয়ে এ ধরনের একটা রেসিপি খেয়ে সেখান থেকে শিখে এসে অবশেষে আপনার নতুন ভাবে এটা তৈরি করার চেষ্টা করেছেন জেনে ভালো লাগলো। নতুন নতুন জিনিস শেখার প্রতি আপনার এই আগ্রহটা সত্যিই অনেক বেশি প্রশংসনীয়। মুচমুচে আলুর পাকোড়া রেসিপি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক বেশি সুস্বাদু ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে এত মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
মুচমুচে আলুর পাকোড়া গুলো খুব সুন্দর হয়েছে ফটোগ্রাফি দেখেই বুঝতে পারছি।আলু পাকোড়া ভাতের সাথে কিংবা খালি মুখে খেতে খুব মজা লাগে।আপনার আলুর পাকোড়া গুলো খুব সুস্বাদু হয়েছে নিশ্চয়ই। ধন্যবাদ সুন্দর পাকোড়া গুলো শেয়ার করার জন্য।
বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে খুব চমৎকার রেসিপি শিখেছেন। আপনি অনেক সুন্দর করে আলুর পকোড়া রেসিপি করেছেন। তবে যে কোন পকোড়া খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। বিকেলবেলা এ ধরনের নাস্তা গুলো খাওয়ার মজাই আলাদা। তবে আমি নিজেও চেষ্টা করব এভাবে আলু দিয়ে পকোড়া বানানোর জন্য। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর করে আলুর পকোড়া রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আলুর পাকোড়া আমার অনেক পছন্দ। আপনার রেসিপিটা দেখে একটু টেস্ট করতে ইচ্ছা করছে। আপনি অনেক সুন্দর করে ধাপগুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। অনেক অনেক শুভকামনা রইল।