জাম মাখার রেসিপি।
আজ- ১৬, জ্যৈষ্ঠ | ১৪২৯ , বঙ্গাব্দ | গ্রীষ্মকাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
আজ আমি আপনাদের সাথে জাম মাখার রেসিপি শেয়ার করব।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- জাম।
- লবণ।
- মরিচের গুঁড়ো।
- চিনি।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
ধাপ-১ঃ
- প্রথমে জামগুলোকে ভালোভাবে ধুয়ে নেব।
ধাপ-২ঃ
- এরপর এর মধ্যে লবন, মরিচের গুঁড়ো ও চিনি দিয়ে দিব।
ধাপ-৩ঃ
- এরপর একটি স্টিলের ঢাকনা দিয়ে ঢেকে নিব। এবং বেশ জোরে জোরে ঝাকা দিব যাতে জাম গুলো ফেটে নরম হয়ে যায়।
ধাপ-৪ঃ
- ঝাকানো পর ঢাকনা খুলে দেখা যাবে কিছু কিছু জাম ভর্তা হয়ে গেছে।
ধাপ-৫ঃ
- ঝাকানো পর যেসব জাম গুলো ভর্তা হয়নি সেসব জাম গুলোকে একটি চামচের সাহায্যে চেপে ভর্তা বানিয়ে নিব।
ধাপ-৬ঃ
- এরপর আবার ও ঢাকনা ঢেকে ভালোভাবে ঝাকা দিব।
ধাপ-৭ঃ
- ব্যাস এভাবেই হয়ে গেল মজাদার জাম মাখা।
সকলকে ধন্যবাদ।
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
মওদিলেন তো ভাই ছোটবেলার স্মৃতি স্মরণ করিয়ে।কত জাম মাখা এইভাবে খেয়েছি।আর কত হাজার পিঁপড়ার কামড় খেয়েছি তা ভুলার মত না।আপনার জাম মাখা রেসিপিটা দেখে আর তর সইছে না।মন চাচ্ছে এখনই নিয়ে খাওয়া শুরূ করি।
বেশ কিছুদিন হয়ে গেল জাম মাখা খাওয়া হয়না। আপনার তৈরি করা জাম মাখা রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। জাম মাখা খাওয়া নিয়ে আমার অনেক স্মৃতি রয়েছে। আমার এখনো মনে পড়ে সেই স্কুল জীবনের কথা। আমাদের স্কুলে বড় একটি জাম গাছ ছিল। যখন স্কুলে টিফিনের সময় হতো তখন সবাই মিলে জাম পারতাম এবং জাম খেতাম। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে জাম মাখা রেসিপি তৈরি করে উপস্থাপন করেছেন এজন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো ভাইয়া। 💗💗
Hi @moh.arif,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
গ্রীষ্মকালের প্রিয় একটি ফল এই জাম কিন্তু আমাদের এখানে এখনো বাজারে ওঠেনি। আপনার জাম মাখা দেখে এখনই খেতে ইচ্ছে করছে। মনে হচ্ছে সবকিছুই আপনারা আগে আগে পান।
এইটা কোন কথা হতে পারে না। এ রকম রেসিপি পোস্ট করা নিষেধ যা দেখলে মুখের পানে আটকানো যায় না। আপনার জাম গুলো দেখে মনে হচ্ছে যে খুবই ভালো জাম পেয়েছেন। বাজারে এত সুন্দর জাম পাওয়া খুবই মুশকিল।আর জামের কালারের কথা কি আর বলব। সত্যিই কোন খাবার দেখে এরকম লোভ লাগে না অনেক দিন।
ভাইয়া আপনার জাম মাখা রেসিপি দেখে জিভের জল আটকানো প্রায় অসম্ভব। সত্যিই জিভে জল এসে গেছে। তবে ছোটবেলায় জাম মাখা খাওয়ার সাথে সাথেই বাবার হাতের মাইরের মাথাটা বেশ খাওয়া হতো,হাহাহা। আমাদের সাথে এত সুন্দর জাম মাখা রেসিপি শেয়ার করার জন্য, আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।
এই মৌসুমে আমরা এখনো জামের দেখা পাইনি আর আপনি ইতিমধ্যে জাম মাখা খেয়ে ফেলেছেন। ভালো লাগলো ভাইয়া আপনার জাম মাখার রেসিপিটি দেখে। আমার বাসার পাশেই জামতলা নামে একটা মোড় আছে। জাম গাছ এখন আর নেই আজ থেকে দশ পনের বছর হবে ঝড়ে ভেঙে পড়েছে। কিন্তু মোড়ের নাম জামতলা এখনো আছে। ছোট বেলায় এই জাম গাছ নিয়ে অনেক স্মৃতি আছে তাই আপনার জাম মাথা দেখে সে জাম গাছটার কথা মনে পড়ে গেল।
ধন্যবাদ আপনাকে জাম মাখার রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
জাম মাখা যে আমার কি পরিমান প্রিয় তা জাস্ট বলে বোঝানো সম্ভব না। এই একটি রেসিপি দেখে আমার সত্যি সত্যি খেতে ইচ্ছে করছে অসম্ভব।
এই বারে এখনো পর্যন্ত জাম ফল খাওয়া হয়নি। আমরাও এভাবেই জাম মেখে খাই। আপনার রেসিপি টি দেখে জিভে জল চলে এসেছে। জাম মাখা দেখে খুবই লোভনীয় লাগছে। এটি আমার খুবই প্রিয়। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া জাম মাখা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
গ্রীষ্মকালের অন্যতম একটি সুস্বাদু ফল হচ্ছে জাম। যা খেতে আমি খুবই পছন্দ করি। আজকে আপনার তৈরি জামা মাখানো দেখে তো আমার মুখে জল চলে এসেছে। আমাদের না দিয়েই আপনি এত সুন্দর ভাবে মজা করে জাম মাখানোর খেলেন, ভাইয়া এটা কিন্তু মেনে নিতে পারছিনা।এভাবে জাম মাখিয়ে খেতে আমি খুবই পছন্দ করি। এত সুন্দর ভাবে জাম খাওয়ানোর পদ্ধতি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।