শীতের আমেজ।
আজ - ২৯ই অগ্রাহায়ণ ১৪২৮ , বঙ্গাব্দ |মঙ্গলবার | হেমন্ত-কাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।

ছবি এখান হতে নেওয়া হয়েছে।

ছবি এখান হতে নেওয়া হয়েছে।
আর শীত কালে উৎসবমুখর থাকার অনেকগুলো কারণ রয়েছে তার মধ্যে একটি কারণ হচ্ছে - বছরের শেষে নতুন বছরের আগমন। তাই পড়ালেখার তেমন একটা চাপ থাকে না। স্কুল কলেজ গুলো এসময় বন্ধ থাকার ফলে সবাই একটু অবসর থাকে। এছাড়াও এই শীতের সিজনটাতে অনেক উৎসব থাকে যেমন - নিউ ইয়ার , ক্রিসমাস, পিঠা পুলি উৎসব, বাণিজ্য মেলা। আর বিয়ের তো আছেই। অন্যান্য সময়ের তুলনায় শীতকালে বিয়ে-শাদী বেশি হয়। তাই শীতকালটা কে বিয়ে-শাদীর সিজন ও বলা চলে। চারদিকে বিয়ে আমেজ বিরাজ করে। আর এই বিয়ের আমেজটা আমাদের পরিবার ও চলে এসেছে।

ছবি এখান হতে নেওয়া হয়েছে।
আমার এক কাজিনের বিয়ে এই কিছুদিনের মধ্যেই। আর সব থেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে বিয়েটা আমাদের বাসা থেকেই হচ্ছে। তাই কিছু দিনের মধ্যে আমাদের বাসাটা বিয়ে বাড়িতে পরিণত হবে। আর কয়েক দিনের মধ্যেই বাসায় সব আত্মীয়-স্বজন আসা শুরু করবে। আর আপনারা তো বুঝেনই বিয়েবাড়ির মানে আনন্দ উল্লাস চিৎকার-চেচামেচি। আমার ইচ্ছা আছে আপনাদের সাথে পর্ব আকারে বিয়ের ব্লগ গুলোকে শেয়ার করার। দেখা যাক কতটুকু কি করতে পারি। যদিও বিয়েটা খুবই সীমিত আকারে হচ্ছে। আসলে বিয়েটা অনেক আগে হওয়ার কথা ছিল তবে ভাইরাসের কারণে এতদিন স্থগিত ছিল। কিন্তু বর্তমানে ভাইরাসের সংক্রমণ কিছুটা কম থাকায় বিয়ের প্রস্তুতি চলছে। আমি মনের করি অনেক বিয়ে আটকে ছিল এই ভাইরাসের কারনে। আনন্দ বিনোদন সব কিছু উদ্দে হচ্ছে জীবন ,জীবন বাঁচানো ফরজ। বেঁচে থাকলে মানুষ আনন্দ-বিনোদন অনেক করতে পারবে জীবন চলেগেলে আর ফিরে পাওয়া যাবে না। তবুও অনেকেই এই ভাইরাসের মধ্যে ছোটখাটো পরিসরে বিয়ে-শাদী সেরে ফেলেছে। এখন যদিও ভাইরাসের প্রভাব অনেকটাই কমে গেছে তবুও মনের মধ্যে একটা ভয় কাজ করে কখন যে আবার অমিক্রণ এসে হানা দেবে।
সকলকে ধন্যবাদ অনুচ্ছেদ টি পড়ার জন্য।


250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

আহা ভাই একটু তো দাওয়াত দিতে পারেন।
আমি চলে আসবো। হি হি হি
এটা কিন্তু সত্যি শীতকাল মানেই বিয়ের সিজন।
আপনার বিষয়বস্তু ভাল ফটোর সাথে খুব আকর্ষণীয়, ভাগ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
শীতকাল মানেই বিয়ের হিড়িক।😁
আমি যখন ক্লাস ৪-৫ এ পড়তাম তখন কেজি স্কুলের পরীক্ষা হতো একটু দেরী করেই, তাই যখন পরীক্ষা নিতো এই সময়ে প্রচুর শীত আর কুয়াশা পড়তো। কিন্তু এখন কেন জানি সেরকম হয় না, হয়তো জলবায়ু পরিবর্তন এর কারণেই এমনটা।
সারা বছরের মধ্যে শীত হলো আমার কাছে সবচাইতে প্রিয়। এই সময়ে বিভিন্ন ধরনের আনন্দ ফুর্তি পিকনিক ইত্যাদি করা যায়। বিয়ে তো আছেই। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের পিঠা খাওয়া হয় .। সব মিলিয়ে শীতকালের আমেজ মনে রাখার মতো ।ধন্যবাদ ভাই
ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন দিনে দিনে শীত অনেকটা বেশি পড়ছে। তবে যে যাই বলুক না কেন শীতকালের মজাই আলাদা। শীতের সকালের মুহূর্ত আমার খুবই ভালো লাগে। এছাড়া শীতের দিনে বিভিন্ন ধরনের খাবার ও পিঠে পুলির উৎসব আমার অনেক ভালো লাগে। একদিকে শীতের মনমুগ্ধকর আবহাওয়া অন্যদিকে খাওয়া-দাওয়া সবকিছু মিলিয়ে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। সবশেষে একটি কথাই বলতে চাই ওমিক্রন এর সংক্রমণ থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে সব সময় সাবধানে থাকবেন এই কামনাযই করি ভাইয়া। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
শীতকাল কিছু মানুষের পছন্দ না,আবার কিছু মানুষের বেশ পছন্দের।আমারও শীতকাল অনেক ভালো লাগে।আপনার উল্লেখ করা কারণগুলোর জন্য।তবে এবারের শীতকালে বিয়ে খাওয়া হবে না বোধহয়।আপনার বিয়ের ব্লগ এর সিরিজগুলোর জন্য অপেক্ষায় রইলাম।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ভাইয়া আপনার গল্পে গল্পে অনেক কিছু জানিয়ে দিয়েছেন। এবং আমাদের মত কিছু দেশের বর্তমান শীতের সিজন নিয়ে খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন। আর ভাইয়া ঢাকায় এখনো তেমন কোনো শীতের অনুভব করতে পারিনি আগের মত।
আর ভালো লাগছে ভাইয়া শীতের সময় বিয়ে, আসলে এটা কমন হয়ে গেছে।
আমার কাছে শীত মানেই আরামের দিন আর বেশি বেশি সবজি পেটে চালান করে দেয়ার দিন। আর শীতকালীন পিঠা তো আছেই। সবমিলিয়ে শীতকাল মানেই খুব মজার একটি সময়। তবে ছিন্নমূল মানুষের জন্য বেশ কষ্টের দিন। আমাদের উচিত এসব মানুষের পাশে দাঁড়ানো। খুব ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি পড়ে।
করোনার কারণে দেশে অনেক কিছুই আর আগের মত হয় না। তবে শীতের আমেজে এখন খুব বেশি ঠান্ডাই পড়তেছে। শহরাঞ্চলে কিছুটা কম হলেও গ্রামের দিকে বেশি শীত পড়তেছে। আপনার ব্লগের জন্য অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া।
এই শীত আসলেই উৎসবের আমেজ শুরু হয়ে যায়। তার মধ্যে অন্যতম হলো বিয়ের উৎসবগুলো। শীতকালটিকে সবাই বিয়ের সিজন বলে থাকে। আরেকটি উৎসবমুখর বিষয় হলো পিঠাপুলি উৎসব। এই শীতকালে খেজুরের রস, খেজুরের গুড় দিয়ে নানান ধরনের নতুন নতুন পিঠা খাওয়ার উৎসব প্রচলিত থাকে। শীতের সকালে মিষ্টি রোদে বসে পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা। আপনাদের বাড়িতে আর কিছুদিনের মধ্যেই বিয়ের উৎসব লেগে যাবে, শুনে অনেক ভালো লাগলো। শুভকামনা রইল আপনার জন্য ভাইয়া।