"ঈদ মোবারক মা" নাটকের রিভিউ।

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago (edited)

আজ- ২৩, বৈশাখ, | ১৪২৯ , বঙ্গাব্দ | গ্রীষ্মকাল ||


আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।

আজ আমি আপনাদের সাথে "ঈদ মোবারক মা" নাটকের রিভিউ শেয়ার করব।




Screenshot_20220506-104231.jpg
ছবিঃস্ক্রিনশট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে।

নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলীঃ


নামঈদ মোবারক মা।
পরিচালকঈশান হায়দার ।
অভিনয়দিলারা জামান,আশরাফ সুপ্ত,শিশির আহমেদ , জারা জোয়া ।
দৈর্ঘ্য৫২ মিনিট।
ধরনবাস্তবধর্মী ।
ভাষাবাংলা।
মুক্তির তারিখ২৯.০৪.২০২ ২ইং।

নাটকের সারসংক্ষেপ


Screenshot_20220505-193804.jpg

নাটকের শুরুতে আমরা দেখতে পাই মা তার প্রবাসে থাকা ছেলের সাথে ফোনে কথা বলছে। ছেলে বলছে, এবার ও সে ছুটি পায়নি কিন্তু তার অনেক ইচ্ছা ছিল এবারের ঈদটা সে মায়ের সাথে পালন করবে। ছেলে খুব কাঁদছে আর বলছে, হইলোনা এবারের ঈদটাও তোমার সাথে পালন করা হইবো না জানো মা মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় সবকিছু ছেড়ে তোমার কাছে ছুটে আসি। এরপর ছেলে বলে মা তোমার জন্য কি লাগবে বল আমি পাঠাবো। মা বলে আমার কিছু লাগবে না তোরা দুই ভাই একসঙ্গে আসলে তোদের দুজনকে আমি দেখতে পেলেই আমার শান্তি।

Screenshot_20220505-201211.jpg

এরপর দৃশ্য পরিবর্তন হয় আর আমরা দেখতে পাই, মায়ের বড় ছেলেকে যার নাম মিলন। সে বিদেশ থেকে এসেছে। তার সাথে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন ও রয়েছে। কিন্তু মিলন চাচ্ছে সে শ্বশুরবাড়িতে আগে না গিয়ে তার মাকে আগে দেখতে যাবে । কিন্তু এতে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন বেশ আপত্তি করে এবং যেতে মানা করে কিন্তু সে সব কিছু না শুলে মিলন মাকে আগে দেখতে যায় । এবং তার শ্বশুরবাড়ির লোকজনকে সাথে করে নিয়ে যায়। ছেলেকে দেখতে পেয়ে মা খুবই খুশি হয়ে যায়। এরপর দেখা যায় ছেলে মার জন্য বিদেশ থেকে জায়নামাজ, কম্বল এবং ছোট ভাইয়ের বউর জন্য স্বর্ণের চেইন এনেছে কিন্তু সেই সব কিছু তার বউ এবং তার শাশুড়ি নিয়ে নিচ্ছে। কিছুই তাদের দিতে দিচ্ছে না। কিন্তু মা কিছুই বলছে না শুধু বলছে এসব আমার লাগবে না।

Screenshot_20220505-201655.jpg

এরপর দেখে যায় মায়ের জন্য এতকিছু আনার কারণে বউ এবং তার শাশুড়ি রাগ করে ভিতরে চলে যায়। এছাড়াও বিদেশ থেকে আনা লাগেজগুলো নিয়ে তারা খুবই চিন্তিত কেউ যেন এগুলো চুরি করে না নিয়ে যায়। তাই সারাক্ষণ সে লাগেজগুলো কে আগলে রাখে। তারা সন্দেহ করছে মিলনের ছোট ভাইয়ের বউকে। আর মিলনের ছোট ভাইয়ের বউ এর নাম হচ্ছে জাহেরা। সবসময় মিলনের বউ এবং তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন জাহেরাকে অপমান করে কথা বলে। কিন্তু জাহেরা কখনোই এর প্রতিউত্তর করে না।

এবার দেখা যায় মিলন তার মায়ের কাছে এসেছে রাতে তার শ্বাশুড়ীর ঘুমানোর জন্য জায়গার ব্যবস্থা করতে। মিলন জানায় তার শাশুড়ি একা ঘুমাবে কারো সাথে ঘুমাবে না তাই তার জন্য একটু আলাদা খাটের প্রয়োজন। তাই মিলনের মা তার খাট ছেড়ে দেয় আর বলে তার শাশুড়ির যেন এই খাটে ঘুমায়। আর সেই নিচে বিছানা করে ঘুমাবে। এরপর জাহেরা ও চলে আসে আর সে ও বলে আমিও আপনার সাথে নিচে ঘুমাবো।

Screenshot_20220506-120647.jpg

এরপর দেখা যায় মিলনের শাশুড়ি রাতে ঘুমানোর সময় স্বপ্ন দেখছে জাহিরা তাকে গলাচিপে ধরে তার কাছ থেকে সবকিছু নিয়ে যাচ্ছে। আর সে এই এসবকিছু দেখে খুবই ভয় পেয়ে যায়। আর সকালে ঘুম থেকে উঠে সকলকে বলতে থাকে জাহেরা তাকে সারারাত ঘুমাতে দেইনি। এবং তারা সবাই জাহেরার সাথে বাজে ব্যবহার করে এমনকি তার গায়ে হাত তুলে। আর এই সবকিছু দেখে মিলন খুবই রাগে যায় এবং সে ও তার স্ত্রীর গায়ে হাত তুলে। এরপর দেখা যায় মিলনের স্ত্রী এবং শাশুড়ি সেখান থেকে রেগেমেগে চলে যায়। এবং যাওয়ার সময় মিলনের মাকে আগের পুরাতন ঘরে যেখানে তাদের কাজের মেয়ে থকে ওখানে থাকতে বলে আর এই ঘরে তালা দিয়ে যায় চলে যাই। মিলন তার মায়ের কাছে এসব কিছুর জন্য ক্ষমা চাই।

মিলন এবারের ঈদটি তার মায়ের সাথে পালন করতে চাইলেও তার শ্বশুরবাড়ির লোকজনের জন্য এবং তার স্ত্রী চেয়েছে এবারের ঈদটি যেন কক্সবাজারে পালন করা হয়।
তারা সকলে মিলে ঘরে তালা দিয়ে চলে যায় কক্সবাজারে ঈদ পালন করতে।

Screenshot_20220506-125056.jpg

এরপর দেখা যায় মায়ের ছোট ছেলে কিরণ বিদেশ থেকে ছুটি নিয়ে দেশে এসেছে এই বারের ঈদ তার মায়ের সাথে পালন করার জন্য। কিন্তু কিরণ বিদেশ থেকে এসেই দেখে বড় ঘরে তালা মারা। এরপর সে ছোট ঘরে গিয়ে দেখে তার মা ঐ বসে আছে। আর এই সব কিছু দেখে কিরণ খুবই রেগে যায় এবং বড় ঘরে তালা মারার কারণ জানতে চাই। যখন সে জানতে পারে সব ঘটনা তখন সে খুবই রেগে যায় এবং তালা ভেঙে নাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। অবশেষে তালা ভেঙ্গে কিরন বড় ঘরে মধ্যে প্রবেশ করে তার মাকে নিয়ে। এত বছর পর মা তার ছেলেকে দেখে খুশিতে আত্মহারা হয়ে যায়। এবার দেখে যায় কিরণ তার মায়ের জন্য অনেক কিছু এনেছে। এবং ঈদের দিন মা ছেলে দুইজনেই আনন্দের সাথে ঈদ উদযাপন করছে।

Screenshot_20220506-131856.jpg

এবার দেখা যায় মিলন কক্সবাজার থেকে ফিরে এসেছে। কিরণ মিলনের সাথে খুবই রাগারাগি করছে তার শ্বশুরবাড়ি এবং তার স্ত্রীর এসব কান্ড কর্মকাণ্ডের জন্য। কিন্তু মিলন জানায় সে কক্সবাজার গিয়ে অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে। তার শ্বশুর বাড়ির লোকজন হাসপাতালে ভর্তি আছে। কিন্তু মায়ের দোয়ায় এত বড় একটা একসিডেন্টের হওয়ার পরও সে একেবারে সুস্থ আছে।

এবার দেখা যায় মিলনে স্ত্রী তার সব ভুল বুঝতে পারে এবং সে তার শাশুড়ির কাছে ক্ষমা চাই। এরপর মায়ের দুই ছেলে এবং তাদের দুই বউ মিলে সুন্দর একটি সময় কাটায়। মা সবসময় সৃষ্টিকর্তার কাছে চেয়েছিল তার দুই ছেলে যেন তার কোলে ফিরে আসে। এখন মায়ের দুই ছেলে মায়ের কাছেই আছে তাই মা বলে এটাই আমার ঈদ। আরএই ভাবেই একটি হ্যাপি এন্ডিং এর মাধ্যমে নাটকটি শেষ করা হয়।

Screenshot_20220506-131910.jpg

শিক্ষা


এই নাটকটির থেকে অনেক শিক্ষণীয় দিক রয়েছে। নাটকটিতে খুবই সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে একজন মায়ের তার সন্তানদের জন্য নিঃস্বার্থ ভালোবাসা এবং সৃষ্টিকর্তার কাছে তার সন্তানদের জন্য প্রার্থনার দিকটি। একজন সন্তান যতই ভুল করুক না কেন কখনই মা তার সন্তানকে মন থেকে অভিশাপ দেয় না। সবসময় ভালোবাসা আগলে রাখে। এছাড়া নাটকটিতে একটি সমাজের বাস্তব চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। প্রবাসে থাকা মানুষগুলোর পরিবার আত্মীয় স্বজনের সাথে ঈদ পালন করতে না পারার যে কষ্ট সেটি খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ।

ব্যক্তিগত মতামত


গল্পটি হচ্ছে, প্রবাসে থাকা দুই ছেলে অসুস্থ মায়ের সাথে ঈদ কাটানো নিয়ে। মিলন এবং কিরণ তারা দুই ভাই প্রবাসে থাকে। কিরণ এবারের ঈদটা তার মায়ের সাথে কাটাতে চাইছে কিন্তু সে এখনো ঈদের ছুটি পায়নি। দীর্ঘ চার বছর সে তার মায়ের সাথে ঈদ করতে পারেনি তাই খুব ইচ্ছা ছিল এইবারের ঈদটি মায়ের সাথে পালন করার। কিন্তু মিলন ঈদের ছুটিতে দেশে আসলেও মায়ের সাথে ঈদ কাটাতে পারেননি তার বউ এবং শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কারণে।অসুস্থ মা সৃষ্টিকর্তার কাছে সব সময় দোয়া করতো তার কলিজার টুকরো দুই ছেলেরা যেন তার কাছে ফিরে আসে । এরপর নাটকে বিভিন্ন ঘটনার সর্বশেষে দেখা যায় কিভাবে তারা দুই ভাই একত্রিত হয়ছে আর এই একত্র হওয়াটাই হচ্ছে মায়ের কাছে ঈদের আনন্দের মতো ।
নাটকটি সত্যি খুবই সুন্দর, ইমোশনাল এবং বাস্তবধর্মী একটি নাটক। নাটকটি দেখতে দেখতে কখন যে নিজের অজান্তেই চোখে পানি চলে এসেছে বুঝতে পারিনি। এবার ঈদে আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর নাটক টির মধ্যে এটি অন্যতম। আমি বলব পরিবারের সকলে মিলে একসাথে যদি কোন নাটক দেখতে চান তাহলে এই নাটকটি দেখতে পারেন। খুবই ভালো লাগবে।

ব্যক্তিগত রেটিং


আমি নাটকটি কে ৯/১০দিচ্ছি।

নাটকের লিংক


ধন্যবাদ সকলকে।


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 2 years ago 

আপনি খুবই চমৎকার ভাবে আমাদের মাঝে মা নাটক রিভিউ শেয়ার করেছেন ভাইয়া আপনার এই নাটক রিভিউ টা আমি পড়ে কিছুটা বুঝতে পেরেছি। যদিও এখন পর্যন্ত এই নাটক দেখা হয়নি তবে খুব শীঘ্রই দেখবো আপনার এই রিভিউ পড়ে নাটকটি দেখার ইচ্ছা হচ্ছে। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



 2 years ago 

এই ধরনের ঘটনা আমাদের দেশে হরহামেশাই ঘটে থাকে। আজকালকার ছেলেরা বউ এবং শ্বশুরবাড়ির চাপে অনেক সময় খারাপ কাজ করতে বাধ্য হয়। তবে মা তো মা ই। মা কখনো সন্তানের অমঙ্গল কামনা করতে পারে না। সন্তান যেমনই হোক। চমৎকারভাবে নাটকটি রিভিউ দিয়েছেন ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

মায়ের ভালোবাসা সবসময় অন্যরকম তারা নিঃস্বার্থ ভাবে তার সন্তানকে ভালোবাসে।

 2 years ago 

আমি বলব পরিবারের সকলে মিলে একসাথে যদি কোন নাটক দেখতে চান তাহলে এই নাটকটি দেখতে পারেন। খুবই ভালো লাগবে।

ভাইয়া আমি যখন আপনার লেখা এই নাটক রিভিউ পড়ছিলাম তখন আমিও অনেকটা ইমোশনাল হয়ে গিয়েছিলাম। আসলে প্রবাস জীবন অনেক কঠিন। পরিবার-পরিজনদের ছেড়ে তারা অনেক দূরে থাকে। বিশেষ করে উৎসবের দিনগুলোতে তারা পরিবারের জন্য কিছু করতে পারে না এবং তাদের সাথে সময় কাটাতে পারেনা এই বিষয়টি সত্যিই বেদনাদায়ক। তবে যাই হোক অবশেষে একজন মা তার দুই সন্তানকে কাছে পেয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। আর সন্তান যতই ভুল করুক না কেন মায়ের কাছে সব ভুলের ক্ষমা হয়। নাটকের মাঝে অনেক শিক্ষণীয় বিষয় উপস্থাপন করা হয়েছে। আমি অবশ্যই এই নাটকটি দেখবো। অনেক সুন্দর একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।

 2 years ago 

আসলে ভাইয়া নাটকটি কালকেই আমরা ঘরের সবাই বসে দেখেছিলাম। এই নাটকের মধ্যে অনেকগুলো শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে। এমনকি নাটকটির মধ্যে আলাদা আলাদা ভাবে কিছু বিষয় দেখানো হয়েছে। এইরকম ঘটনা গুলি এখন আমাদের দেশে প্রায় দেখা যায়। মনে হয়েছে নাটকটির মাধ্যমে সবাইকে এই বিষয়গুলি থেকে সতর্ক করার চেষ্টা করেছে। যাদের চিন্তাভাবনা ভালো তারা ভালোটা শিক্ষা গ্রহণ করবে। আর যাদের চিন্তা ভাবনা খারাপ তারা খারাপ টা শিক্ষা গ্রহণ করবে। অনেক দারুন একটি নাটক ছিল।

 2 years ago 

নাটকটিতে সন্তানের প্রতি মায়ের ভালোবাসা দেখে আমি সত্যিই অনেক মুগ্ধ হয়েছি। এইসব পারিবারিক নাটক এবং হলিউড মুভি গুলোর আমি অনেক বড় একজন ভক্ত এগুলো সব সময় আমাকে আনন্দ দেয়। এই নাটকটি আমার কাছে অনেক ইন্টারেস্টিং মনে হয়েছে আমি আজই এটি দেখার চেষ্টা করব ধন্যবাদ ভাইয়া ‌‌।❤️

 2 years ago 

ভাইয়া খুব সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ঈদ মোবারক মা নাটকটি সত্যি খুব সুন্দর। ঠিকই বলেছেন ভাইয়া সন্তানরা যতই অপরাধ করুক না কেন মা সবসময় তাদের নিস্বার্থভাবে ভালবেসে যায় এবং তাদের ভুলগুলোকে ক্ষমা করে দেয়। আপনার রিভিউ দেখে মনে হচ্ছে নাটকটি অবশ্যই দেখতে হবে এটা খুবই আকর্ষণীয় ছিল। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া নাটক এর রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

 2 years ago 

দাদা আপনি খুবই সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ করেছেন। এই নাটক আমি দেখেছি, দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। আসলেই মায়ের ভালোবাসার নিঃস্বার্থ ভালোবাসা, অন্য কারো সাথে মায়ের ভালোবাসার কোন তুলনা হয় না। মা তার সন্তানকে নিস্বার্থভাবে ভালবেসে যায় সারা জীবন।

Hi @moh.arif,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

 2 years ago 

নাটকটি আমার দেখা হয়নি। তবে আপনার ব্যক্তিগত মতামত ও শিক্ষা দেখে মনে হচ্ছে নাটকটি আমার দেখা উচিত। আসলে আপনি ঠিক বলেছেন মায়ের ভালোবাসা সবসময় নিঃস্বার্থ হই হয়। পৃথিবীতে শুধু একজন মানুষ নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসতে পারে তিনি হচ্ছেন মা। সন্তানের কারণে মায়ের যতই কষ্ট হোক না কেন , মা কখনো সন্তানদের অভিশাপ দেন না। ভুল বুঝে সন্তান যখন মায়ের বুকে ফিরে আসে সেটা মায়ের কাছে ঈদের আনন্দের মতই।

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.15
JST 0.029
BTC 56477.82
ETH 2390.38
USDT 1.00
SBD 2.33