সবজির পাকোড়া রেসিপি।
আজ - ৩রা জ্যৈষ্ঠ |১৪৩০ বঙ্গাব্দ, | গ্রীষ্মকাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
কেমন আছেন সকলে? আশা করছি ভাল আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে অনেকদিন পর একটি মজাদার রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। পাকোড়া যেটার নাম শুনলেই জিভে জল আসার মত একটা ব্যাপার সামনে আসে। আর বিকেলের নাস্তায় তেলে ভাজা গরম গরম পাকোড়া হলে তো পুরো বিকেলটায়ই জমে যায়। তাই তো আজকে সবজির পাকোড়া রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। এই সবজির পাকোড়াতে চাইলে সব ধরনের সবজি ব্যবহার করা যায় তবে বিভিন্ন রকমের সবজি না থাকলেও শুধুমাত্র আলু দিয়েও এটি তৈরি করা যায় এবং এটি খেতেও দুর্দান্ত হয়।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- পেঁয়াজ কুচি।
- মরিচের কুচি।
- লবণ।
- তেল।
- জিরা বাটা।
- আদা বাটা।
- রসুন বাটা।
- বেকিং পাউডার।
- ময়দা।
- ডিম।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
ধাপ-১ঃ
- প্রথমে সবজি গুলোকে কেটে ভালোভাবে ধুয়ে নিব।
ধাপ-২ঃ
এরপর সবজি গুলোতে আদা বাটা, জিরা বাটা, রসুন বাটা, চিনি ও লবণ দিয়ে দিব।
ধাপ-৩ঃ
এবার সবকিছু একসাথে খুব ভালোভাবে মিশিয়ে নিব।
ধাপ-৪ঃ
এইবার সবজি গুলোর মধ্যে একটি ডিম দিয়ে দিব এবং ময়দা ও বেকিং পাউডার দিয়ে দিব ।
ধাপ-৫ঃ
এরপর অল্প পানি দিয়ে সবকিছু একসাথে খুব ভালোভাবে মিশিয়ে নিব।
ধাপ-৬ঃ
এরপর একটি পাত্রে তেল গরম করতে দিব তেল গরম হয়ে গেলে এর মধ্যে পাকোড়া গুলো দিয়ে দিব।
ধাপ-৭ঃ
এরপর পাকোড়া গুলোকে কিছুক্ষণ তেলে ভেজে নিব। যখন পাকড়াগুলো কিছুটা বাদামী রং ধারণ করবে তখন এটিকে নামিয়ে নেব।
ধাপ-৮ঃ
ব্যাস এভাবেই হয়ে গেল মজাদার পাকোড়া।
সকলকে ধন্যবাদ।
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
তেলে ভাজা খাবার গুলো খেতে ভীষণ মজাদার লাগে। আজকে আবহাওয়া বেশ সুন্দর এমন মুচমুচে সবজির পাকোড়া হলে তো জমে যায়। এধরনের খাবার গুলো আমি ভীষণ পছন্দ করি। চমৎকার ভাবে রেসিপি পরিবেশন করেছেন। আপনার পোস্ট দেখে রেসিপি শিখে নিলাম।
আসলে এ ধরনের পকোড়া অনেকেই খেতে বেশ পছন্দ করে। আমার কাছেও বেশ ভালই লাগে। এখানে আপনারা অনেকগুলো সবজি ব্যবহার না করলেও শুধুমাত্র আলু দিয়েই পকোড়াটি তৈরি করেছেন দেখছি। আবার সাথে দেখছি একটি ডিম ব্যবহার করেছেন। আশা করি সব মিলিয়ে এটি খেতে বেশ সুস্বাদু হয়েছিল। যাইহোক ধন্যবাদ আপনাকে এই সবজির পাকোড়া বানানোর রেসিপিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
বিকেলের খাবারে যদি এরকম গরম গরম পাকোড়া থাকে বিকেলটা একদম জাঁকজমকপূর্ণ হয়ে উঠবে। পাকোড়া গুলো দেখে মনে হচ্ছে হেব্বি টেস্টি হয়েছিল। আপনি খুবই সুন্দরভাবে পাকোড়া তৈরীর প্রসেসগুলি আমাদের দেখিয়ে দিয়েছেন ভাইয়া। আপনার পুরো রেসিপি পোস্টটি ভীষণ ভালো লাগলো আমার কাছে। কেননা খুবই সাবলীলভাবে উপস্থাপন করেছেন আপনি যেটা আমার কাছে আরো দারুন লেগেছে।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন সবজির পাকোড়া রেসিপি তৈরি করে। আসলে রমজান মাসে এই রেসিপিগুলো বাড়িতে তৈরি করে প্রায় প্রতিনিয়ত খাওয়া হত। আসলে তেলেভাজা জিনিস খেতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে কিন্তু গ্যাসের সমস্যা একটু বেশি হয়। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরির পদ্ধতি শেয়ার করার জন্য।
ঠিকি বলেছেন ভাইয়া।আমরা বাঙ্গালি বিকেল বেলায় একটু মচমচে কিছু খেতেই অভ্যস্ত হয়ে যায়।সবজি দিয়ে দারুন একটা খাবার তৈরি করেছেন বেশ সুন্দর লাগছে দেখতে।।খেতেও নিশ্চয়ই অনেক সুন্দর ছিলো।ধন্যবাদ আমাদের মাঝে গুছিয়ে শেয়ার করার জন্য।
আসলে বিকেল বেলা তেলে ভাজা জিনিস এবং মুচমুচে পাকোড়া রেসিপি হলে বিকেলে নাস্তাটা খুব ভালোভাবে জমে যায়। আপনিও মজাদার রেসিপি তৈরি করলেন। দেখতে পেয়ে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। তাই খেতে ইচ্ছা করছে।পরিবেশনটা অনেক ভালো হয়েছে।
বিকেলের নাস্তায় তেলে ভাজা খাবারগুলো খেতে আমরা সবাই পছন্দ করি। আর এই খাবারগুলো খেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি অনেক সহজভাবেই বাসায় তৈরি করা যায়।সবজির পাকোড়া রেসিপি অসাধারণ হয়েছে ভাইয়া।
পকোড়া খেতে খুব ভালো লাগে।আবহাওয়া ঠান্ডা থাকলে বা শীতকালেই এইভাবে প্রতিদিনই কোনো না কোনো খাবার তৈরি করা হতো বিকেলের নাস্তায়। কিন্তু এই গরমে ভাজাপোড়া খেতেও পারি না। তবে কোনো সবজি না থাকলে আলু দিয়েই করা যায়, আর আপনি তো সেটাই করলেন। দেখেই লোভনীয় লাগছে ভাইয়া।
বাহ্! একেবারে মুখরোচক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাই। বিকেলের নাস্তায় পকোড়া খেতে দারুণ লাগে। সবজির পকোড়া খেতে যেমন ভালো লাগে, তেমনি নুডলস পকোড়া খেতেও দারুণ লাগে। পকোড়া গুলো দেখেই বুঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু লেগেছিল। সবমিলিয়ে রেসিপিটা দেখে খুব ভালো লাগলো। যাইহোক এতো লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ঠিকই বলেছেন ভাইয়া, পাকোড়ার নাম শুনলেই জিভে জল আসে। আর বিকেলের নাস্তায় যদি পাকোড়া থাকে তাহলে তো কোন কথাই নেই। আমি নিজেও কিন্তু এই ধরনের রেসিপি গুলো পেতে খুবই পছন্দ করি। বিশেষ করে আমার কাছে পাকোড়াগুলো সস দিয়ে খেতে বেশি ভালো লাগে। আপনার পাকড়াগুলো ভীষণ মজাদার হয়েছে মনে হচ্ছে। নিশ্চয়ই আপনাদের বিকেলের চায়ের আড্ডা জমে গেছে।