চালের সেমাই রান্নার রেসিপি।
আজ - ২রা কার্তিক ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, হেমন্ত-কাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
কেমন আছেন সকালে? আশা করছি ভালো আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে একটি দেশীয় খাবার আপনার সাথে শেয়ার করব। চালের সেমাই জানিনা এই সেমাই এর সাথে আপনারা কতটুকু পরিচিত। তবে আমাদের অঞ্চলের মানুষদের কাছে এ চালের সেমাইটি খুব বেশি জনপ্রিয়। আর আমার কাছেও খুব ভালো লাগে এই সেমাইটি খেতে। আজ চালের সেমাই রান্নার রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করব । রান্নার প্রসেসটি খুবই সহজ। তো চলুন কিভাবে আমাদের এই চালের সেমাই রান্না করা হয় তার রেসিপেটটি শেয়ার করা যাক, ও হ্যাঁ রান্নাটি যেহেতু রাতের দিকে করা হয়েছে তাই পিকচার কোয়ালিটি খুব একটা ভালো আসেনি। তাছাড়া প্রতিটা ধাপের ছবি ও আমার তোলা হয়নি। তবে বিবরণে সমস্ত প্রসেসটি তুলে ধরার চেষ্টা করছি -
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- চালের সেমাই ।
- চিনি।
- লবণ।
- নারকেল ।
- তেজপাতা।
- গুড়া দুধ ।
- কাঠবাদাম।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
ধাপ-১ঃ
- প্রথমে চালের সেমাই কাঠ বাদাম ও নারকেল নিয়ে নিব।
 |
|
ধাপ-২ঃ
এরপর একটি পাত্রে পরিমাণ মতো পানি নিয়ে নিব। এবং পানির মধ্যে চিনি লবণ নারকেল দিয়ে দিব।
 |
|
ধাপ-৩ঃ
এরপর একই পাত্রে কাঠবাদাম কুচি ও গুড়া দুধ দিয়ে দিব।
 |
|
ধাপ-৪ঃ
এরপর পাত্রটি চুলায় বসিয়ে দিব এবং সবকিছু একসাথে জ্বাল করে নিব।
ধাপ-৫ঃ
এরপর সেমাই দিয়ে দিব এরমধ্যে।
ধাপ-৬ঃ
এবার সেমাই গুলোকে রান্না করে নিব।
ধাপ-৭ঃ
সেমাই গুলো যখন অনেকটা সিদ্ধ হয়ে আসবে এবং ঝোল গুলো ঘন হয়ে আসবে তখন এটিকে নামিয়ে নিব।
সকলকে ধন্যবাদ।
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
অনেকেই এই চালের সেমাই রান্নার রেসিপি সঙ্গে গভীরভাবে পরিচিত বিশেষ করে আমি খুব ভালোভাবেই এই চালের সেমাই রান্নার রেসিপি সঙ্গে পরিচিত আছে। চালের এই সেমাই রান্নার রেসিপি বরাবরই আমার কাছে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে বিশেষ করে খেজুরের গুড় দিয়ে যদি রান্না করা হয় তাহলে খেতে সবথেকে বেশি সুস্বাদু লাগে। মজাদার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমি এই সেমাই কখনো খাইনি তবে এই ধরনেরই ক্ষীর খেয়েছি। আমার কাছে যথেষ্ট ভালো লাগে আশা করা যায় এটাও খেতে বেশ ভালো লাগবে। যাই হোক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এই চালের সেমাই রান্নার সহজ রেসিপিতে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে দারুন পদ্ধতিতে চালের সেমাই রান্নার রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আসলে হাতে কাটা সেমাই খেতে সত্যি বেশ ভালো লাগে। বাড়িতে গেলে আম্মু প্রায় সময় এই রেসিপি তৈরি করে থাকে। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমাদের এদিকে এটাকে সেমাই পিঠা বলে। গ্রামে গেলে এই পিঠা বা সেমাই খাওয়া হয় আমার। সত্যিই বলতে ভীষণ স্বাদ লাগে এই সেমাই। আপনি বেশ গুছিয়ে রেসিপি পোষ্ট উপস্থাপন করেছেন ভাই, দেখতে ভালো দেখাচ্ছে।
চালের সেমাই খেয়েছে এটা বেশি দুর্দান্ত। জি ভাইয়া রাতের বেলা করলেও ছবিগুলো বোঝা যাচ্ছে। আমাদের বেশ ভালো লেগেছে। আপনি রান্নার প্রসেসটি অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন। প্রতিটি ধাপ দক্ষতার সহিত আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল
অনেকদিন পর চালের সেমাই দেখতে পারলাম আপনার এই সুন্দর পোস্টের মধ্যে। আমরা যখন ছোট ছিলাম আমাদের দাদি আম্মা ঠিক এভাবে সুন্দর সুন্দর রেসিপি তৈরি করে আমাদের খাওয়াতো। অনেকদিন এভাবে আর চালের সেমাই খাওয়া হয়না। পুরাতন সেই সুন্দর রেসিপি আবারো আপনার মাধ্যমে দেখার সুযোগ পেয়ে বেশ ভালো লাগলো।
চালের সেমাই রান্নার রেসিপি দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। এই সেমাই রেসিপি আমার খুবি প্রিয়।তাই রেসিপি পরিবেশন দেখে শিখতে পারলাম। পরবর্তী তৈরি করবো ইনশাআল্লাহ।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
চালের সেমাই আমাদের দিকেও তৈরি করা হয়। বেশ অনেকদিন আগে আমাদের বাসায়ও তৈরি করা হয়েছিল। দারুণ লেগেছিল খেতে। তাছাড়া চালের রুটিও আমার খুব পছন্দ। চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাই। রেসিপিটা দেখেই বুঝা যাচ্ছে খেতে খুব ইয়াম্মি লেগেছিল। বিকেলের নাস্তার জন্য পারফেক্ট একটা রেসিপি। যাইহোক এতো লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাইয়া আমরাও এই সেমাই কে চালের সেমাই হিসেবেই চিনি। আর এই সেমাই খেতে খুবই ভালো লাগে। বিশেষ করে যদি আরো এই সেমাইয়ে দুধের পরিমাণ ও নারিকেল বেশি করে দেয়া যায়, তাহলে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। আর আপনিও তো গুড়া দুধ ও নারিকেল দিয়ে চালের সেমাই খুবই মজা করে রান্না করেছেন। দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেয়ে খুবই স্বাদ পেয়েছিলেন। ভাইয়া আপনি কিভাবে মজার এই রেসিপিটি তৈরি করেছেন, তার প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন, এজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।