পাকোড়া তৈরির রেসিপি।
আজ - ১২ই আষাঢ় |১৪৩০ বঙ্গাব্দ, | বর্ষাকাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
কেমন আছেন সকালে? আশা করি ভালো আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি রেসিপি শেয়ার করতে চলে এলাম। এখন যেহেতু মাঝেমধ্যেই বৃষ্টি পড়ছে এবং ওয়েদারটা প্রায় সময়ই মেঘলা থাকে তাই এই মেঘলা ওয়েদারে বিকালের নাস্তা হিসেবে তেলে ভাজায় কিছু হলে কিন্তু মন্দ লাগেনা খেতে। বেশ ভালই লাগে বৃষ্টির সময় তেলেভাজা কোন নাস্তা খেতে। তাই আজ আমি চলে এসেছি মেঘলা ওয়েদার বিকেলের নাস্তা হিসেবে খাওয়ার জন্য একটি তেলেভাজার রেসিপি নিয়ে।
এ পাকোড়া গুলো বৃষ্টির সময় খেতে খুবই ভালো লাগে। বিশেষ করে চুলা থেকে নামিয়ে মাত্রই গরম গরম সস দিয়ে এই পাকোড়া গুলো খেলে অসম্ভব মজা লাগে। আর এই পাকোড়া তৈরি করতে খুব বেশি উপকরণের প্রয়োজন হয় না। মাত্র কয়েকটি ঘরে থাকা উপকরণ দিয়ে এটি তৈরি করা যায় খুব সহজেই।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- পেঁয়াজ কুচি।
- মরিচ কুচি ।
- লবণ।
- তেল।
- জিরা বাটা।
- আদা বাটা।
- রসুন বাটা।
- আলু।
- ময়দা।
- চালের গুড়া।
- খাবার সোডা।
- চিনি।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
ধাপ-১ঃ
- প্রথমে কিছু আলু এবং পেঁয়াজ কাঁচামরিচ কেটে নিব চিকন চিকন করে ।
ধাপ-২ঃ
এরপর এরমধ্যে ময়দা, চালের গুঁড়ো, চিনি ও খাওয়ার সোডা দিয়ে দিব।
ধাপ-৩ঃ
এরপর এতে অল্প জিরা বাটা, রসুন বাটা , আদা বাটা ও লবণ দিয়ে দিব।
ধাপ-৪ঃ
সবগুলো উপকরণ একসাথে খুব ভালোভাবে মিশিয়ে নিব।
ধাপ-৫ঃ
এরপর এরমধ্যে অল্প পানি দিয়ে আবার ও খুব ভালোভাবে মেখে নিব ।
ধাপ-৬ঃ
এরপর একটি করাইতে তেল গরম করতে দিবো তেল গরম হয়ে গেলে এর মধ্যে ব্যাটারগুলো দিয়ে বড়া তৈরি করে নেব।
ধাপ-৭ঃ
এরপর কিছুক্ষণ পাকড়াগুলোকে ভেজে নিব।
ধাপ-৮ঃ
পাকড়াগুলোকে ভাজতে ভাজতে যখন লাল হয়ে যাবে তখন এটিকে নামিয়ে নেব।
সকলকে ধন্যবাদ।
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
ভাই এত সুন্দর একটি পাকোড়া তৈরি করেছেন যা দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। এমনিতেই আবহাওয়া বৃষ্টি বৃষ্টি ভাব এবং এই পাকোড়া টা দেখে অনেক লোভ লেগে গেল। গরম গরম পাকোড়া সস দিয়ে খেতে অনেক ভালো লাগে। পাকোড়া তৈরির পুরো ধাপ অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আসলে ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন বৃষ্টির দিনে এ ধরনের পাকোড়া গুলো খেতে বেশ ভালো লাগে । আর গরম গরম পাকোড়া সস দিয়ে খেতে তো খুবই মজার । আপনার রেসিপিটি দেখেই তো লোভ লেগে গেল ।আমাদের এদিকে ও আজ মেঘনা মেঘলা ।বিকেলবেলা এরকম পাকোড়া হলে মন্দ হবে না ।যাই হোক বেশ ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
বৃষ্টির দিনে এ ধরনের পাকড়াগুলো বিকেল বেলা গরম গরম খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আপনার পাকোড়া গুলো দেখে লোভনীয় লাগছে। এভাবে আলু দিয়ে কখনো পাকোড়া তৈরি করে খাওয়া হয়নি। আপনার থেকে নতুন একটা রেসিপি শিখে নিলাম। দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
বৃষ্টির দিনে কিংবা মেঘলা ওয়েদারে এমন পাকোড়া খেতে ভীষণ মজার হয়।আপনি খুব সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে আমাদের মাঝে রেসিপিটি শেয়ার করলেন। এমন পাকোড়া খেতে দারুন মজার হয়।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া মজার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
পাকোড়া জিনিসটা আমার বরাবরই ভীষণ ভালো লাগে।
আপনার পাকোড়া গুলো বেশ লোভনীয় দেখাচ্ছে। বৃষ্টির দিনে এধরনের খাবার সত্যিই তৃপ্তিদায়ক।
মেঘলা দিনে কিংবা বৃষ্টি ভেজা দিনে গরম গরম পাকোড়া খেতে সত্যিই ভালো লাগে। আর যদি হয় আলুর পাকোড়া তাহলে তো কথাই নেই। সত্যি ভাইয়া এই পাকোড়া গুলো দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে। অনেক সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরি করে উপস্থাপন করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে।
এখন ওয়েদারটা বেশ দারুণ ভাইয়া তবে এই দিনে পাকোড়ার রেসিপি মন্দ হয় না বেশ ভালোই লাগবে খেতে। কিন্তু পাকোড়ার রেসিপির কালার দেখে লোভ সামলানো যাচ্ছে না অনেক ভালো লেগেছে। আলুর পাকোড়া বিকেল বেলায় বেশ মজার হবে সস দিয়ে খেতে।
আসলে এ ধরনের তেলেভাজা পাকোড়া গুলো খেতে খুবই মজার লাগে। তবে যাদের পেটে অ্যাসিডিটির সমস্যা রয়েছে তাদের এ ধরনের পাকোড়া খাওয়া ঠিক নয়। প্রিয় ভাইয়া, আপনার এ ধরনের তেলে ভাজা পাকোড়া তৈরি করার ক্ষেত্রে ময়দার সাথে বিভিন্ন মসলা উপকরণগুলো একত্রে নিয়ে প্রস্তুত করে নেওয়াটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। খুবই সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
পাকোড়া আমার খুব পছন্দের একটি খাবার। বিকেলের নাস্তায় পাকোড়া হলে তো আর কোনো কথাই নেই। সত্যি বলতে পাকোড়া দেখে তো জিভে পানি চলে এলো ভাইয়া। পাকোড়া গুলো দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুব ইয়াম্মি হয়েছে। মাঝে মধ্যে বাহিরে গিয়ে পাকোড়া খাওয়া হয়। এই রেসিপিটা বাসায় তৈরি করে খাওয়া যাবে। যাইহোক এতো লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।