সহজে ডিম রান্নার রেসিপি।
আজ- ২৩ কার্তিক ১৪২৮ , বঙ্গাব্দ | সোমবার | হেমন্ত-কাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
আজ আমি আপনাদের সাথে খুব সহজে কিভাবে ডিম রান্না করা যায় তার রেসিপি শেয়ার করব।
ছবিঃ ডিমের ঝোল।
আমাদের বাসায় বেশিভাগ সময় এভাবেই ডিম রান্না করা হয়। কেননা এভাবে ডিম রান্না করাটা খুবই খুবই সহজ। এবং খেত অনেক মজাদার। আম্মু যদি কখনো বাসায় না থাকে তাহলে আমি শর্টকাটে এভাবে ডিম রান্না করে খেয়ে ফেলি। আমার কাছে কেন জানি এভাবে ডিম রান্না টা অনেক সহজ লাগে।
তো চলুন কথা না বাড়িয়ে রেসিপিটি শুরু করি। আর হ্যাঁ প্রথমেই বলে রাখি আমার আজকের রেসিপির ইমেজ কোয়ালিটি এটা একদমই ভালো হয়নি। কেননা ছবিগুলো রাতে তোলা হয়েছে । এ জন্য আমি সকলের কাছে দুঃখিত।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- পেঁয়াজ বাটা।
- মরিচের গুঁড়া।
- লবণ।
- তেল।
- জিরা বাটা।
- আদা বাটা।
- রসুন বাটা।
- গুড়া দুধ।
- এলাচ।
- ডিম।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
প্রথম ধাপঃ
- প্রথমে পাত্রে তেল গরম করে দিব তেল গরম হয়ে গেলে এতে পেঁয়াজ বাটা, আদা বাটা, রসুন বাটা ও এলাচ সবকিছু দিয়ে দিব।
দ্বিতীয় ধাপঃ
- কিছুক্ষণ তেলের মধ্যে মসলাগুলো কে কষিয়ে নিব।
তৃতীয় ধাপঃ
- এরপর মসলাগুলো কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পানি দিয়ে আবারো কিছুক্ষণ কষিয়ে নিব।
চতুর্থ ধাপঃ
- কষানো হয়ে গেলে এতে পরিমান পরিমাণে পানি দিয়ে দিব। এবং এতে গুড়া দুধ দিয়ে দিব।
পঞ্চম ধাপঃ
- কিছুক্ষণ এগুলোকে ফুটাবো । প্রয়োজনে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিতে।
ষষ্ঠ ধাপঃ
- এরপর ডিম ভেঙ্গে এতে দিয়ে দিব।
সপ্তম ধাপঃ
- কিছুক্ষণ ডিমগুলোকে রান্না করব।
অষ্টম ধাপঃ
- রান্না হয়ে গেলে নামিয়ে নিব।
সকলকে ধন্যবাদ।
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
ভাইয়া আপনার ডিম রান্নার পদ্ধতি টা দেখে ভাল লাগল। কারণ আমিও মাঝেমধ্যে সর্টকাটে এইভাবে ডিম রান্না করি। যখন কোন কিছু রান্না করতে ভালো লাগে না তখন। এভাবে ডিম রান্না টা মজাই লাগে খেতে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
ডিম খেতে কার না ভালো লাগে 😍। তার উপর আবার যদি কষা ঝোল হয়।আপনি খুব সুন্দর ভাবে সহজ পদ্ধতিতে ডিম রান্নার রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। এবং খুব সুন্দরভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শুভকামনা রইল।
ভাই ছেলেরা সব কাজ যেমন তেমন রান্নার দিকে খুব আকসেমি করে হাহাহাহহা। বাসায় কেউ না থাকলে মনে হয় ডিম এর চাইতে ভালো কিছু হতে পারে না কারন তাড়াতারি হয়ে যায় যে। অসাধারন রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি ।
খুবই অন্যরকম একটি রেসিপি দেখালেন ভাইয়া। আমাদের এখানে কখনোই কাউকে এভাবে ডিম রান্না করতে দেখিনি। বিশেষ করে ডিমের তরকারিতে গুড়া দুধ দেবার বিষয়টি খবর ইউনিক লেগেছে আমার কাছে। ধন্যবাদ ভাইয়া এমন একটা রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করবার জন্য।
ডিম তো সবারি মোটামুটি পছন্দের খাবার ।ডিমের রেসিপি অনেকেই পারে ।আপনার রেসিটি চমৎকার হয়েছে ভাই ।ধাপে ধাপে সুন্দল করে সাজিয়ে গুছিয়ে বুজিয়ে দিয়েছেন ।ধন্যবাদ ভাই।
আমি রান্না পারিনা কিন্তু এইভাবে ডিম রান্না করতে পারি। যদিও এতোটা ভালো ভাবে এত কিছু জিনিস দিয়ে কোনদিনও করতে পারবো না কিন্তু কোনো রকমে এইভাবে করে রান্না করে ফেলতে পারি। সেজন্য প্রাউড ফিল হচ্ছে কারন আমি যেই রান্নাটা করতে পারি আজকে সেই রান্না এখানে দেখলাম।
ভাইয়া,ডিমের এই রেসিপিটি আমার খুবই পছন্দের প্রায় সময় আমি রান্না করে খেয়ে থাকি।এই রান্নাটি খুবই সহজ কিন্তু খেতে অনেক সুস্বাদু।আমি এই রান্নাটি শিখেছি আমার বাবার থেকে আমার বাবা প্রায় সময় এভাবে আমাদের জন্য ডিম রান্না করে দিতেন। আমার মা যখন নানার বাড়িতে বেড়াতে যেতেন।
ধন্যবাদ ভাইয়া, সুস্বাদু এবং সহজ একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যারা কাজের চাপে কারণেই রান্না করে খেতে চায় না।তাদের জন্য অনেক উপকার হবে এই রান্নাটি।
ডিমের রেসিপি মানেই যেনো বরাবরই সুস্বাদু একটি রেসিপি বলা চলে। ডিমের ঝোল খেতে ভীষন মজা লাগে। অনেক পরিচিতি একটি টেস্টফুল রেসিপি। নিশ্চই খেতেও ভালো স্বাদ হয়েছিলো। অসংখ্য শুভেচ্ছা ভাইয়া।
ডিম রান্নার দারুন একটি রেসিপি শিখে ফেললাম ভাইয়া। আমি কখনো এভাবে ডিম রান্না করিনি। তবে আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে এই রান্না খুব স্বল্প সময়ে করা সম্ভব এবং খেতেও অনেক মজাদার হয়। আপনি রান্নার প্রতিটি ধাপ এবং বর্ণনা সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আমি অবশ্যই এই রেসিপিটি তৈরি করবো। ধন্যবাদ ভাইয়া দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ডিম রান্নার রেসিপি আমার খুবই ভালো লাগছে। দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। এই রেসিপিটা আমি শিখতে পেরেছি আপনার উপস্থাপনাটা দেখে। খুবই সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। আপনার জন্য শুভকামনা।