যেতে যেতে!
আজ - ১৬ই জ্যৈষ্ঠ |১৪৩০ বঙ্গাব্দ, | গ্রীষ্ম-কাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
গ্রামে নেটের অবস্থা খুবই দুর্বল। বিশেষ করে ঘরে ভিতর নেটওয়ার্ক একদমই পাওয়া যায় না। বাহিরে বের হলে একটু নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়। তা না হলে জানালার পাশে বসে থাকতে হয়।
এখানে আসার পর থেকে বেশ ব্যস্ত হয়ে পড়েছি। সকলের সাথে আড্ডা গল্পে বেশ ভালো কিছু সময় কাটাচ্ছি। আসলে অনেক দিন পর যেহেতু গ্রামের বাড়িতে আসছি তাই মোটামুটি সকালের সাথে পরিচিত হয়ে বেশ ভালো লাগছে।
যাইহোক আজকের পোস্টে খুব বেশি লেখালেখি থাকছে না আজকে মূলত কিছুই ফটোগ্রাফি নিয়ে এই পোস্ট সাজানো হয়েছে। যাইহোক কথা না বাড়িয়ে চলুন গ্রামের বাড়ির পথে যেতে যেতে কিছু ফটোগ্রাফি আপনার সাথে শেয়ার করি এবং সাথে একটু গল্প!
এটি হচ্ছে কুমিরাঘাট অর্থাৎ চট্টগ্রামের ঘাট। আপ্নারা এখানে যে বিশাল সাগরটি দেখতে পাচ্ছেন এটি হচ্ছে বঙ্গোপসাগর আর এটি পার হলেই আমাদের গ্রামের বাড়ি।
আমরা টিকিট সংগ্রহ করে বেশ কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলাম স্প্রিডবোর্ড আসার অপেক্ষায়। যাদের আগে টিকিট কাটা হয়েছে তারা আগে আসা স্পিডবোট টিতে চলে যাবে। ওপার থেকে স্পিডবোর্ডগুলোতে যাত্রী নিয়ে এসে আবার এপার থেকে যাত্রী নিয়ে যাবে।
অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর অবশেষে আমাদের স্পিডবোট এসেছে। আপনারা নিশ্চয়ই এ ফটোগ্রাফিটিতে সেই স্পিডবোট দেখতে পাচ্ছে।
বিশাল বঙ্গোপসাগর দিয়ে প্রচন্ড গতিতে স্পিড বোর্ডে চলতে শুরু করল। প্রচন্ড বাতাস থাকার কারণে স্পিড বোর্ডে থাকার সময় ছবি তোলা হয়নি। আসলে এখন যেহেতু বর্ষার সিজন তাই এই সময়টা খুবই বিপদজনক নদী পার হওয়ার ক্ষেত্রে। এবং স্প্রিন্ট বোর্ডের চড়ার সময় সকলকে লাইভ জ্যাকেট করতে হয়েছিল।
অবশেষে আমরা আনুমানিক ত্রিশ মিনিটের পর সাগরের এপারে এসে পৌঁছায় অর্থাৎ আমাদের গ্রামে । এখন যেহেতু ভাটার সময় তাই কাঠের এই ব্রিজটি হেঁটেই পার করতে হচ্ছে তা না হলে সোজা বড় ব্রিজে উঠে যাওয়া যেত।
এরপর আমরা একটি গাড়ি ভাড়া করে চলে গেলাম আমাদের বাড়িতে। এবং গাড়িতে যেতে যেতে সুন্দর কিছু দৃশ্য ক্যামেরা বন্দী করে নিলাম।
সকলকে ধন্যবাদ অনুচ্ছেদ টি পড়ার জন্য।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
আপনার গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার ইচ্ছে পোষণ করলাম ভাই। বেশ রোমাঞ্চকর অনুভূতি। উপভোগ করলাম আপনার ভ্রমণ মুহূর্ত।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
Hi @moh.arif,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
বঙ্গোপসাগর পাড়ি দিয়ে আপনাদের গ্রাম ভাইয়া, সত্যি ই খুব বিপদজনক ব্যাপার। তাতে তখন আসলে ফটোগ্রাফি করা ঠিক ও নয়।এছাড়া বাকি ফটোগ্রাফি গুলো ভালোই তুলেছেন।ফটোগ্রাফিগুলো বেশ ভালোই লেগেছে।বাড়িতে গিয়ে নেট পাচ্ছেন না। বাইরে বের হলে কিংবা জানালার পাশে বসে থাকতে হচ্ছে।খুব ভালো লাগলো আপনার অনুভূতিগুলো পড়ে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য।
গ্ৰামে এই একটাই সমস্যা নেট। অনেকদিন পর গ্ৰামে গিয়ে সবার সাথে দেখা করে ভালোই সময় কাটাচ্ছেন।স্প্রিডবোর্ডে করে বঙ্গোপসাগর পাড়ি দিয়ে আপনাদের গ্ৰামে যেতে হয় দেখে ভয় পেলাম। আমি স্প্রিডবোর্ডে একদমই উঠতে পারিনা তারজন্য কখনো উঠা হয়নি। ভাইয়া অন্য কোনো উপায়ে বঙ্গোপসাগর পাড়ি দেওয়া যায় না। যাই হোক আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ গ্ৰামে যাওয়ার পথের এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
বাহ্ আপনার গ্রামে যাওয়ার সময় বেশ কিছু সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন ভাইয়া।যেহেতু সাগর সংলগ্ন আপনার এলাকা,তাই ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার লাগছে আরও দেখতে।স্পিড বোটে মাত্র ৩০ মিনিটেই পাড়ি দিয়েছিলেন সাগর।জি গ্রামে নেটের অবস্থা খুবই দূর্বল থাকে,বাইরে না গেলে পাওয়ায় যায়না নেট কানেকশন।অনেকদিন পর গ্রামে গিয়ে বেশ উপভোগ করছেন সবার সাথে সুন্দর সময়।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
জ্বী ভাইয়া আমাদের গ্রামের ইন্টারনেটের একই রকম অবস্থা। কোন রকমে ঠেলে ঠুলে চালানোর মতো। আর যদি আবহাওয়া একটু খারাপ হয় তাহলে আর ইন্টারনেট খুঁজে পাওয়া যায় না। ভাইয়া বঙ্গোপসাগরটি দেখতে বেশ সুন্দর লাগছে। গাড়িতে যেতে যেতে আপনার ক্যামেরা বন্দি করা সুন্দর দৃশ্যগুলো দেখতে আসলেই খুবই সুন্দর লাগছে।