ছোটখাটো ট্রিট ।
আজ- ২২শে চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, বসন্ত-কাল
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
রমজান মাসটা জুড়ে আম্মু একা হাতে আমাদের প্রত্যেকের জন্য একই ভাবে ইফতার বানায়। কিন্তু ঐদিন হঠাৎ করে মনে হল কেননা আজকে আম্মুকে ইফতার বানানোর ঝামেলাটা থেকে একটু মুক্তি দেওয়া যাক। তাই ভাবলাম রেস্টুরেন্টের আম্মুর পছন্দের কিছু আইটেম দিয়ে ইফতার করার কথা। রেস্টুরেন্টে বসে ইফতার তো মাঝেমধ্যেই করা হয়। তবে রেস্টুরেন্ট এর খাবার গুলো বাসায় এনে সবাই মিলে ইফতার করা কখনো হয়ে উঠে না।
তাই যে ভাবা সে কাজ আসরের পরপরই আমি চলে যায় আগ্রাবাদের দিকে আম্মুর পছন্দের রেস্টুরেন্ট থেকে পছন্দের ইফতার গুলো আনতে। আমি নিয়েছিলাম "পেয়ারী" থেকে 'হান্ডি বিফ তাহেরি " যেটা বাসার সবার খুব পছন্দের। এরপর কাবাব হাউস থেকে " চিকেন চাপ' আরো নিয়েছি হালিম। এসব কিছু দিয়েই আমাদের ওইদিনের ইফতারটা করা হয়েছে। মাঝে মাঝে ফ্যামিলির মানুষগুলোকে ট্রিট দিতে মন্দ লাগে না। সব সময় তো আমাদের হাতে বাসায় তৈরি করা ইফতার যে ইফতারি ইফতার করা হয় তাই মাঝে মধ্যে কিন্তু আম্মুদেরকে একটু রিলাক্স দেওয়ার জন্য এরকম ছোট খাটো ট্রিট দেওয়া যেতেই পারে।
তো আজ এ পর্যন্তই সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন দেখা হবে পরবর্তী দিন আবারও ভিন্ন কোন আলোচনা নিয়ে আল্লাহ হাফেজ।
সকলকে ধন্যবাদ অনুচ্ছেদ টি পড়ার জন্য।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আসলেই ভাইয়া একা হাতে ঘরের সব কাজ সামলানো রান্নাবান্না করা এসব অনেকটাই কষ্টকর ৷ যদিও অনেকেই আমরা মায়েদের এসব কষ্ট বুঝি না ৷ তবে একদিন করলে ঠিকই বুঝা যায় ৷ যাই হোক , রোজা রেখে রান্নাবান্নার কাজটা আরো বেশি কঠিন ৷ একদিন আপনার মায়ের সব পছন্দের খাবার রেস্টুরেন্টে থেকে এনে ইফতার করেছেন জেনে ভীষণ ভালো লাগলো ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এমন সুন্দর অনুভূতি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ৷
একদম ঠিক বলেছেন ভাই, গৃহিণীদের আসলেই কোনো ছুটি নেই। তারা অসুস্থ শরীর নিয়েও সংসারের সকল কাজকর্ম করে থাকে। যাইহোক আপনার আম্মুকে একদিন বিশ্রাম দেওয়ার জন্য, বাহিরে থেকে বেশ মজার মজার খাবার কিনেছিলেন। একসাথে খাওয়া দাওয়া করে সবাই বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন। যাইহোক এতো চমৎকার মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আমরা সারাদিন রোজা রেখে সামান্য কাজ করলেই ক্লান্ত হয়ে যায় আর কিছু করতে চাই না। কিন্তু মায়েরা ঠিকই রান্না করতে চলে যায় আমাদের জন্য ইফতার তৈরি করতে চলে যায়। তাদের যেন কোন ক্লান্তি থাকে না। মায়ের জন্য ইফতার বাড়িতেই নিয়ে চলে এসেছেন দেখে বেশ ভালো লাগল ভাই। তার উপর এগুলো আপনার মায়ের পছন্দের রেস্টুরেন্ট থেকে নিয়ে আসা। আশাকরি উনি বেশ খুশিই হয়েছেন।।
আমাদের মায়েরা আসলে আমাদের জন্য সারা জীবনই কষ্ট করে যায়। আমাদের যদিও দু-একদিনের জন্য রিলাক্স থাকে কিন্তু আমাদের মায়েদের সেই ব্যাপার থাকে না। তবে আপনি এই কাজটা কিন্তু ঠিকই করেছেন দাদা, আপনার মাকে অন্তত একদিন ইফতার বানানো থেকে রিলাক্স করিয়েছেন এবং আপনার মায়ের পছন্দের রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার কিনে এনেছেন। আশা করি, আপনার মা এতে করে অনেক বেশি খুশি হয়েছিল দাদা।