গল্পস্বল্প।
আজ - ১৯ই, চৈত্র |১৪২৯ , বঙ্গাব্দ | বসন্তকাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
ছবি এখান হতে নেওয়া হয়েছে।
তবে এবারের রমজানে ওয়েদারটা বেশ সুন্দর এবং ওয়েদারে অনেকটাই শীতলতা রয়েছে। প্রতিদিনই মোটামুটি বলতে গেলে মেঘলা ওয়েদার এবং বৃষ্টি পড়ছে। যার কারনে ওয়েদারটা বেশ ঠান্ডা ঠান্ডা এবং বেশ ভালো লাগছে। এবং রোজা গুলো রাখতে খুব বেশি একটা কষ্ট হচ্ছে না। তবে অন্যবারের রমজান গুলোতে গ্রীষ্মকালের মাঝামাঝি সময় গুলোতে পড়াতে ওয়েদার অনেকটাই উষ্ণ থাকতো।
যাই হোক, আজ বেশ অনেকদিন পর আপনাদের সাথে কোন রাইটিং পোস্ট লিখছি । আসলে এ কয়েকদিন রেসিপি, ডাই পোষ্টটিই শেয়ার করা হয়েছে আমার । আর এইসকল পোস্টগুলো আমি অনেক আগে তৈরি করে রেখেছিলাম। যাতে ব্যস্ত সময় গুলোতে পোস্ট দিতে পারি। তবে প্রতিদিন এই ডাই ও রেসিপি পোস্টগুলো দিতে দিতে আমারও কিছুটা একঘেয়েমি চলে এসেছে। তাই আজকে ভাবলাম আপনার সাথে একটু গল্প করি।
আপনার নিশ্চয়ই ইতিমধ্যেই সকলেই জানেন আমাদের তিন জনের দাদার শহর কলকাতায় যাওয়ার বিষয়টি। কলকাতা থেকে ফিরেছি সপ্তাহখানেক হতে চলল। আসলে আমরা খুবই অল্প দিন কলকাতাই ছিলাম। আর এই অল্পদিনের ভ্রমণ নিয়ে অনেকগুলো পোস্ট জমে আছে। একে একে সেই সবগুলো আপনার সাথে শেয়ার করব নিশ্চয়ই। তবে ইদানিং একটি কাজ নিয়ে খুবই ব্যস্ততার মধ্যে আছি। সকালে ঘুম থেকে উঠে যে কম্পিউটারে সামনে বসি এবং ঘুমানোর আগ পর্যন্তই আমার কম্পিউটার সামনেই কাটে। তাই আসলে সময় করে উঠতে পারছি না। তবে কথা দিচ্ছি একটু ফ্রি হলে সবকিছু শেয়ার করব আপনাদের সাথে। যদিও আপনার ইতিমধ্যে সুমন ভাইয়ের পোস্ট দেখে নিয়েছেন। এবং অনেক কিছুই জেনেছেন। আসলে আমিও আপনাদের মত খুব এক্সাইটেড কলকাতার সে মজার মজার অভিজ্ঞতা গুলো শেয়ার করার জন্য। তবে আসলে সময় হয়ে উঠছে না।
যাইহোক, কলকাতা থেকে আসার পর প্রথম কয়েকদিন অবস্থায় একেবারে কাহিল হয়ে গিয়েছিল। আসলে কলকাতা যাওয়ার আগ মুহূর্ত থেকে ওখানে থাকাকালীন সময় পর্যন্ত আমার খুব একটা রেস্ট নেওয়া হয়নি। কেননা বুঝতেই পারছেন জীবনে প্রথমবারের মতো অন্য দেশে যাওয়ার এবং সেখানে ঘোরাফেরা এবং আবার দেশে ফিরে আসার সেই জার্নি কতটুকু । কলকাতা থেকে দেশে ফিরে এসেই আমি তো কয়েকদিন শুধু ঘুমের ঘোরেই কাটিয়ে দিয়েছি। আর ওই সময় গুলোতে ওয়েদারটাও বেশ মেঘলা মেঘলা ছিল যার কারণে আরো বেশি করেই ঘুম পাচ্ছিল। তবে এখন অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে উঠেছি।
যাইহোক আজ এ পর্যন্তই জানিনা কি আগা মাথা লিখেছে। তবে আজ একটু ইচ্ছে হলো আপনাদের সাথে গল্প করি। তাই অতশত না ভেবেই মনে যা এসেছে তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। তো দেখা হচ্ছে পরবর্তী দিনে সে পর্যন্ত সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
সকলকে ধন্যবাদ অনুচ্ছেদ টি পড়ার জন্য।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
হাহাহা,পুরো পোস্ট পড়ার পর এই লাইনটা পড়েই হাসি পাচ্ছিলো খুব।আসলে আমি কিন্তু অপেক্ষায় আছিই আপনাদের কলকাতা ভ্রমণ পোস্টগুলোর অপেক্ষায়।সুমন ভাই তো পোস্ট করেছেন,আরও করবেন বলেছেন। কিন্তু আপনার থেকেও তো জানার আছে কারণ আপনি তো চট্টগ্রাম থেকে গিয়েছেন।যাইহোক ভাইয়া আশা করি আপনার কাজকর্ম সেরে তাড়াতাড়ি আমাদের মাঝে সেই পোস্ট গুলো নিয়ে হাজির হবেন।
আসলেই পোস্টটি কোন দিক দিয়ে শুরু হল আর কোন দিক দিয়ে শেষ হলো বুঝতে পারলাম না তবে পড়তে বেশ ভালো লাগলো। আরে হ্যাঁ ঠিক বলেছেন শীতল ওয়েদারে রোজা রাখাটা একটু সহজ। যাইহোক আপনার কলকাতা ভ্রমণের পর্বগুলো দেখার জন্য আমি খুবই আগ্রহী আছি। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি সেগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন। যাই হোক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে সুন্দর পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আসলেই এবার রমজানের আবহাওয়াটা অনেক সুন্দর। রোজা তো মনেই হয় না। যেহেতু বাহিরে ছিলেন তাই রেসিপি আর ডাই পোস্ট করাটাই স্বাভাবিক। তবে আপনার কলকাতার ভ্রমন কাহিনী জানার খুব ইচ্ছে হচ্ছে। আশা করি খুব দ্রুত আমাদের মাঝে সেগুলো শেয়ার করবেন।
ভাইয়া এবারের রমজান মাসে মহান আল্লাহর বিশেষ রহমত নাযিল হয়েছে। যার কারণে রমজান মাসের জন্য আবহাওয়াটা খুবই উপযোগী। আর সুমন ভাইয়ের পোস্ট পড়ে জানতে পেরেছি যে, আপনি, সুমন ভাইয়া এবং হাফিজ ভাইয়া আমাদের প্রিয় দাদার সাথে দেখা করতে কলকাতায় গিয়েছিলেন। আর কলকাতায় জামানে লং জার্নি করা। যার কারণে হয়তো আপনি খুবই ক্লান্ত হয়েছিলেন এবং কলকাতা থেকে এসে বেশ কয়েকটা দিন ঘুমিয়ে কাটিয়েছেন। যাহোক ভাইয়া, আপনার পরবর্তী পোস্টে আপনার কলকাতা ভ্রমণ সম্পর্কে পুনরায় ভালো কিছু জানতে পারবো।