পাপ -পুণ্য টেলিফিল্ম রিভিউ।
আজ- ১৭ই শ্রাবণ, | ১৪২৯ , বঙ্গাব্দ | বর্ষাকাল ||
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
যাই হোক, কয়েকদিন আগে ইউটিউবে একটি টেলিফিল্ম চোখে পড়লো। দেখলাম ওই টেলিফিল্মটি বেশ অল্প দিনের মধ্যেই কয়েক মিলিয়ন ভিউ অতিক্রম করে ফেলেছে তাই ভাবলাম এত স্বল্প সময়ের মধ্যে যেহেতু টেলিফিল্মটি এতো পরিচিতি লাভ করেছে সেহেতু এই টেলিফিল্মটি দেখায় যেতে পারে। যেমন ভাবা তেমন কাজ একটু সময় করে টেলিফিল্মটি দেখতে বসে পড়লাম।
এত সময় ধরে টেলিফিল্মটি দেখার ধৈর্য আমার নেই তাই অনেক অংশটুকুই স্কিপ করে করে দেখেছি। টেলিফিল্মটি আসলে খুবই সুন্দর ছিল তাই ভাবলাম আপনাদের সাথে টেলিফিল্মটির রিভিউ শেয়ার করি।
আজকের এই রিভিউটি একটু ব্যতিক্রম আমার অন্য রিভিউ গুলো থেকে। কেননা আমি খুবই সংক্ষিপ্ত ভাবে মূল ঘটনা গুলো দিয়ে রিভিউটি শেয়ার করছি। আসলে এত বড় নাটকের সকল ঘটনা একসাথে তুলে ধরা সম্ভব নয়।
যেহেতু টেলিফিল্মটি আমি দুদিন আগে দেখেছি সেহেতু কিছু কিছু বিষয় ভুল কিংবা বাদ যেতে পারে বিষয়গুলো নিশ্চয়ই আপনারা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আর হ্যাঁ আপনারা জানাবেন কারা কারা এই টেলিফিল্মটি দেখেছেন এবং কেমন লেগেছে আপনাদের কাছে।
ছবিঃস্ক্রিনশট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে।
নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলীঃ
নাম | পাপ -পুণ্য |
---|---|
পরিচালক | গিয়াসউদ্দিন সেলিম । |
অভিনয় | চঞ্চল চৌধুরী, সিয়াম আহমেদ, আফসানা মিমি, ফজলুর রহমান বাবু, মামুনুর রশিদ, ফারজানা চুমকি। |
দৈর্ঘ্য | ২ ঘন্টা ৬ মিনিট। |
ধরন | শিক্ষামূলক, বাস্তবিক । |
ভাষা | বাংলা। |
মুক্তির তারিখ | ১১.০৭.২০২২ইং। |
নাটকের সারসংক্ষেপ
নাটকের শুরুতে আমরা দেখতে পাই গ্রামের চেয়ারম্যানকে যিনি ন্যায় ও নিষ্ঠার সাথে অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিচার করছেন। সে কখনোই অন্যায়ের পক্ষ নেয় না, যত উচ্চ শ্রেণীর লোক হোক না কেন সে সবসময় অন্যায়কারীকে শাস্তি প্রদান করে। চেয়ারম্যান সাহেবের অতি কাছের এবং বিশ্বস্ত লোক হচ্ছে আলামিন। প্রত্যেকটি কাজেই আলামিন চেয়ারম্যানের সাথে ছায়ার মত লেগে থাকে এবং যেকোন বিপদে তাকে বাঁচিয়ে নেয়।
আলামিনের বাবা নেই সে এবং তার মা দুজনে চেয়ারম্যানের বাড়িতে থাকে। চেয়ারম্যানের এক মেয়ে রয়েছে তার নাম সাথী। সাথী মানে মানে আল-আমিনকে খুব পছন্দ করে তার সাহসিকতা এবং বীরত্বের জন্য।
চেয়ারম্যান এলাকার বেশ সম্মানিত একজন লোক সততা এবং নিষ্ঠার জন্য এলাকায় সকলেই তাকে খুব পছন্দ করে। সেই সব সময় ন্যায় এবং নিষ্ঠার সাথে থাকে বিধায় অন্যায়কারীরা তাকে তেমন কেউ পছন্দ করেনা। গ্রামের আরেক প্রভাবশালী লোক তার নাম তোরাব আলী ।সে অন্যায় ভাবে রতন নামের একজন লোকের বন্ধকী জমি ছিনিয়ে নিতে চাই। কিন্তু চেয়ারম্যান তা কখনোই হতে দেয়নি। তোরাব আলী কে সবসময় তার এই অন্যায় কাজে বাধা দেয়। এর কারণে তোরাব আলী চেয়ারম্যানের উপরে ক্ষিপ্ত হয়ে থাকে। সেই জায়গা জমির ব্যাপারে চেয়ারম্যানকে মোটা অঙ্কের ঘুষ ও দাবি করে কিন্তু চেয়ারম্যান কোন কিছুতেই অন্যায়ের পক্ষ নেয় নাই। তোরাব আলীর লোকেরা চেয়ারম্যানের ক্ষতি করতে চাই। কিন্তু
গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং তার বিশ্বস্ত ব্যক্তি অর্থাৎ আলামিনের কারণে সে কখনোই তার কোন ক্ষতি করতে পারেনি।
এদিকে চেয়ারম্যানের কন্যা সাথী এবং তার বিশ্বস্ত ব্যক্তি আলামিন তাদের মধ্যে একটি ধীরে ধীরে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠতে শুরু করে। সময়ের সাথে সাথে এ সম্পর্কটি আরো গভীর হতে শুরু করে। প্রথমদিকে তাদের এই সম্পর্কের ব্যাপারটি কারো নজরে না গেলেও পরবর্তীতে আলামিনের মা অর্থাৎ পারুল বানু বিষয়টি লক্ষ্য করেন। সে তার ছেলেকে নানাভাবে এই সম্পর্কটি থেকে বেরিয়ে আসার কথা বলে। নানাভাবে বোঝায় এবং শাসন করে কিন্তু কোন কিছুতেই কিছু হচ্ছিল না।
তাই আলামীনের মা অর্থাৎ পারুল বানু সাথীর মা অর্থাৎ চেয়ারম্যানের বউ কে তাদের সম্পর্কের বিষয়টি বলেদেই। এবং তিনি বলেন যে এখানে আলামিনের কোন দোষ নেই সাথীই আলামিনের প্রতি দুর্বল। এবং তিনি বলেন যে যাতে আল-আমিনকে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হয় তাহলে বিষয়টি এখানেই শেষ হয়ে যাবে। আর তানাহলে তাদের এই বিষয়টি যখন সমাজের মানুষ জানতে পারবে তখন মান সম্মান সব ধুলোয় মিশে যাবে।
অন্যদিকে দেখা যায় সাথীর মা তাকে অনেক শাসন করেছে তার এবং আমিনের সাথে এই সম্পর্কের বিষয়টি নিয়ে এবং পারুল বানু সাথীর সাথে সব সময় লেগে আছে যাতে আলামিনের সাথে সে দেখা করতে না পারে।
এর কিছুদিন পর দেখা যায় সাথীর মা সাথী এবং আলামিনের সম্পর্কের বিষয়টি সাথীর বাবাকে বলছে। বিষয়টি জানার পর সাথীর বাবা অনেক রাগ করে এবং সিদ্ধান্ত নেয় যে আলামিনকে বিদেশ পাঠিয়ে দিবে।
তাই আল-আমিনকে বিদেশ নিয়ে যাওয়া সকল ব্যবস্থা করা হয়। চেয়ারম্যান খুবই ভালো মানুষ আল-আমিনকে সে খুবই ভালোবাসে।
চেয়ারম্যান আল-আমিনকে এগিয়ে দিয়ে আসার জন্য ঢাকায় যায়। এরপর চেয়ারম্যান ঢাকার থেকে ফেরার পথে ট্রেনের মধ্যে দুজন যাত্রী একটি ট্রাংক নিয়ে এসে বলে চেয়ারম্যানকে এটা একটু দেখে রাখতে। পরের স্টেশনে ট্রাংকটি একটি লোক এসে নিয়ে যাবে। চেয়ারম্যান সাহেব সরল মনে লোক দুটি কথায় বিশ্বাস করে নেই। এরপর ট্রেনে পুলিশ আসে ট্রাংকটি খুলতে চাইলে চেয়ারম্যান জানান পরবর্তী স্টেশনের লোক আসবে তখন খুলে দেখাবে এখন তার কাছে চাবি নেই। এরপর দেখা যায় পরবর্তী স্টেশনের ট্রেন থামে কিন্তু ট্রাংকটি নিয়ে কোন লোক আসে না।
অন্যদিকে দেখা যাচ্ছে আলামিনের মা খুবই চিন্তিত হয়ে আছে তার ছেলের জন্য। কেননা আলামিনের ফ্লাইট হয়েছে একদিন আগে কিন্তু এখন আলামিনের কোন খোঁজ খবর পাওয়া যাচ্ছে না। তার সাথে এখনো পর্যন্ত কারো কোনো যোগাযোগ হয়নি।
অন্যদিকে দেখা যায় ট্রেন যখন থামে তখন পুলিশ এসে ট্রাংকের তালা ভাঙ্গে ট্রাংকে ভিতরে কি আছে সেটা দেখার জন্য। তালা ভেঙ্গে দেখে ট্রাংকের ভিতর একটি মৃত লাশ লুকানো রয়েছে। এটি দেখে চেয়ারম্যানকে পুলিশরা গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।
বিভিন্ন সালিশ বিচারে হয় কিন্তু সকল বিচার সকল প্রমাণ চেয়ারম্যান সাহেবের বিরুদ্ধে। কোনভাবেই চেয়ারম্যানকে নির্দোষ প্রমাণ করা যাচ্ছে না। সে নির্দোষ সত্বেও অন্যায়ভাবে সাজা পেয়ে যাচ্ছে।
এদিকে এখনো পর্যন্ত আলামিনের কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। খবরের কাগজে আসে আল-আমিন নামে একজন লোক তুরস্কের যাওয়ার পথে সাগরে ডুবে মারা যায়। আর এই খবর টি পেয়ে সকলেই ধরে নেই যে আলামিন আর বেঁচে নেই। আর খবরটি পেয়ে আলামিনের মা চলে যাই কারাগারে চেয়ারম্যানের সাথে দেখা করতে। চেয়ারম্যানকে সে জানায় যে তাদের আলামিন আর বেঁচে নেই। আর তখন আমরা প্রথমবারের মতো জানতে পারি যে আল আমিন আসলে চেয়ারম্যান এবং পারুল সন্তান। এ কথাটা শুনে চেয়ারম্যান পাগলের মত কাঁদতে থাকে এবং সে কেন কথাগুলো আগে বলে নেই। আসলে চেয়ারম্যান এতদিন নিজেও জানতেন না যে আলামিন তার সন্তান।
অন্যদিকে ইতিমধ্যেই চেয়ারম্যানের ফাঁসির আদেশ নির্ধারণ করা হয়েছে। আর এ বিষয়টি নিয়ে চেয়ারম্যান সাহেবের পরিবার অর্থাৎ তার স্ত্রী এবং কন্যা খুব কান্নাকাটি করছে। এরপর দেখা যায় চেয়ারম্যান সাহেবের স্ত্রীর ভাইয়ের একজন পরিচিত বড় উকিল রয়েছে সে চেয়ারম্যানের জামিনের ব্যবস্থা করে দেবে বলে আশ্বাস দেয়। এবং সে খুব শিগ্রই জামিনের ব্যবস্থা করে দেয়।
কিন্তু চেয়ারম্যান কোনভাবেই তার জামিন নিবেন না। সে তার মেরুদন্ড এই শাস্তিটিকে মাথা পেতে নেই। এরপর নাটকে আমরা আসল ঘটনাটি দেখতে পারি।
চেয়ারম্যান আল-আমিনের প্রয়োজনীয় সকল কিছু বন্দোবস্ত করে দিচ্ছে। গতকাল আলামিনের ফ্লাইট তাই আজ রাতে সকল কিছু গোছগাছ করে নিচ্ছে। এরপর আলামিন একপর্যায়ে চেয়ারম্যান কে তার এবং সাথীর সম্পর্কের বিষয়টি মেনে নেওয়ার কথা বলে। কিন্তু চেয়ারম্যান জানাই তারা এই অন্যায় আবদার সে কখনোই মেনে নেবে না। এবং তাদের এই সকল কথাবার্তা কাটাকাটির একপর্যায়ে চেয়ারম্যানের মাথা গরম হয়ে গেলে সে খুব জোরে আলামিনের মাথায় আঘাত করে। এবং ওই আঘাত এর ফলে আলামিন ওখানেই মৃত্যুবরণ করে। এই ঘটনাটি চেয়ারম্যানের সম্পূর্ণ অনিচ্ছাকৃত।
এরপর চেয়ারম্যান আলামিনে লাশটিকে লুকানোর জন্য একটি ব্যাগে ভরে নদীতে ফেলে দেয়।
আর নদীতে ব্যাগ ফেলে দেওয়া দৃশ্যটি এবং বর্তমানে চেয়ারম্যানের ফাঁসির দৃশ্যটি একসাথে দেখিয়ে এই টেলিফিল্মটি এখানে শেষ করা হয়।
শিক্ষা
নাটকটি পুরোপুরি শিক্ষনীয় নাটক নয় তবে। আমি প্রত্যেকটি নাটকের ক্ষেত্রে চেষ্টা করি নাটকের ছোট ছোট কিছু শিক্ষানীয় বিষয় আপনার সাথে তুলে ধরার। ঠিক তেমনি এ নাটকের মধ্যে একটি শিক্ষণীয় দিক রয়েছে সেটি হচ্ছে পাপ কখনো কাউকে ছাড়ে না। পাপ করলে তার শাস্তি ভোগ করতেই হবে। এছাড়াও আরেকটি শিক্ষণীয় দিক রয়েছে সেটি হচ্ছে রাগের পরিনাম। নাটকের মধ্যে রাগের পরিণামের বিষয়টি খুব সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে। অতিরিক্ত রাগ আমাদের জন্য কখনোই ভালো কিছু বয়ে আনে না। রাগ মানুষের জীবনকে ধ্বংস করে দেয়। নাটকের কাহিনীতে দেখানো হয়েছে, রাগের মাথায় চেয়ারম্যান সাহেব তার বিশ্বস্ত এবং কাছের এক ব্যক্তিকে মাথায় আঘাত করলে সেই ওখানে মৃত্যুবরণ করে। যদিও তার এখানে ওই ব্যক্তিকে মারার কোন উদ্দেশ্য ছিল না। এছাড়া নাটকে আরেকটি বিষয় রয়েছে সেটি হচ্ছে ন্যায়নিষ্ঠার পথে চলা।
ব্যক্তিগত মতামত
নাটকটি আমার কাছে অসম্ভব ভালো লেগেছে। নাটকের শুরু থেকে বোঝার উপায় নেই যে নাটকের শেষে এসে কি হতে পারে। নাটকটির কাহিনীর মধ্যে বেশ নতুনত্ব ছিল আর যে বিষয়টা আমার কাছে সব থেকে ভালো লাগিয়েছে। এছাড়াও নাটকটিতে অভিনয় করা চঞ্চল চৌধুরী এবং সিয়াম আহমেদ সহ সকলের অভিনয় বেশ ভালো হয়েছে। তাই আমি বলবো পরিবার কিংবা বন্ধুদের সাথে বসে আপনারাই নাটকটি দেখতে পারেন কেননা নাটকের মধ্যে কোন অশ্লীল দৃশ্য কিংবা অশ্লীল ভাষা নেই আর তাই আশা আসা করা যায় আপনাদের ও ভালো লাগবে নাটকটি দেখতে।
ভাই আপনি খুবই সুন্দর একটি টেলিফিল্ম এর রিভিউ করেছেন। সত্যিই এই রিভিউ পড়ে আমি টেলিফিল্মটি দেখা শুরু করেছিলাম। আমার খুবই ভালো লেগেছে। আসলে পাপ মানুষকে কখনোই ছাড়ে না। মানুষ পাপ করলে তার শাস্তি পাবেই। এই টেলিফিল্ময়ের মাধ্যমে আমাদের এটাই শিক্ষা দিয়েছে। চেয়ারম্যান পাপ করে ছিল যা শাস্তি সে পেয়েছে।
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
চঞ্চল চৌধুরী এবং সিয়াম আহমেদের যেকোন অভিনয় আমার খুব ভালো লাগে। চঞ্চল চৌধুরী খুব সুন্দর এবং সামাজিক নাটক গুলো করেন। পাপ পূর্ণ টেলিফিল্ম টি আমার সম্পূর্ণ দেখা হয়নি। তবে টেইলার্স দেখেছি। সেখানে মোটামুটি সব কাহিনী বোঝা গেছে। আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া এখানে কোন অশ্লীল ভাষা এবং সিন নেই। আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ভাই আপনার মত আমিও বাংলা নাটক গুলো খুব পছন্দ করি। তবে বাংলা সিনেমার ব্যাপারে আমার ভীষণ এলার্জি আছে। বহু বছর কোন বাংলা সিনেমা দেখিনা। পাপ পূণ্য টেলিফিল্মটি সম্পর্কে ইদানিং অনেক শুনছি। সত্যি বলতে কি আপনার এই রিভিওটি আমি পড়লাম না। কারণ আগেই পড়ে ফেললে দেখে মজা পাবো না হাহাহাহা।
মুভিটা আমি দেখেছি। প্রথম দিকে বেশ ভালো ছিল তবে শেষ টা কাঙ্ক্ষিত মানের হয়নি আমার কাছে। তবে প্রত্যেকটা অভিনেতার অভিনয় ছিল অনবদ্য। বিশেষ করে চঞ্চল চৌধুরীর কথা বলতেই হয়।।দারুন রিভিউ করেছেন মুভিটা।
Hi @moh.arif,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
টেলিফিল্ম বা মুভি সম্পূর্ণ দেখার ধৈর্য আমারও হয় না। আমিও স্কিপ করে করে দেখি। মাঝে মাঝে ট্রেইলার দেখেই কাজ চালিয়ে নেই। আর যেগুলো লিখিত রিভিউ পাই সেগুলো পড়ে পড়েই ধারণা নেই।
যাইহোক অনেক কথা বললাম। পাপ পুণ্য টেলিফিল্মটির যতটুকু রিভিউই পেলাম এ থেকেই কল্পনা করে টেলিফিল্মটি দেখে নিলাম।
আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া।
গল্পটি শুনে , দেখার ইচ্ছে জাগছে । দেখব সময় করে । ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে ।
ভাইয়া আপনার শেয়ার করা টেলিফিল্ম রিভিউ করে খুবই ভালো লাগলো। এই টেলিফিল্মটি এর আগে আমি কখনো দেখিনি। তবে এই রিভিউ পড়ে দেখার ইচ্ছে করছে। পাপ কখনো কাউকে ছাড়ে না আপনি একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া। আল-আমিন এবং চেয়ারম্যান সাহেবের মধ্যে সম্পর্ক হয়তো সবার আড়ালে ছিল। অবশেষে পাপের ফল ভোগ করতে হয়েছে চেয়ারম্যান সাহেবকে। দারুন একটি টেলিফিল্ম রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ❤️❤️
আমিও আপনার মত বাংলা নাটকের অনেক ভক্ত পাশাপাশি আমি তামিল ছবি অনেক দেখি কিন্তু বাংলা ছবি আমার একেবারে ভালো লাগেনা। পাপপূণ্য নাটকটির কাহিনী পড়ে অনেক ভালো লাগলো ইউটিউব থেকে সময় করে একদিন দেখে নেব ইনশাল্লাহ।